নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ ২৬শে মার্চ। ৪৩তম মহান স্বাধীনতা ও লাখো শহীদের রক্তে রঞ্জিত জাতীয় দিবস আজ। বিশ্বের বুকে লাল সবুজের পতাকা ওড়ানো দিন আজ। ১৯৭১-এ বীর সেনানীদের রক্তে আর বঙ্গ মাতার অশ্রুধারায় ভেসে গিয়েছিল এই দেশের মাটি। সাতচল্লিশে ভারত বিভক্তির পর আমাদের এতদঞ্চলের বাসিন্দাদের উপর যে অপ্রত্যক্ষ ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ ও নির্যাতন চাপিয়ে দেওয়া হয় তাহার বিরুদ্ধে জনতার সংগ্রামী কাফেলা বার বার প্রতিবাদে গর্জাইয়া উঠেছে।
শেরে বাংলা ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙলার মানুষ তাহাদের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছে অকুতোভয়ে। তার ধারাবাহিকতায় আমরা প্রতিবাদ করে আজ হতে চল্লিশ বৎসর পূর্বে ১৯৭১ সালে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে আমরা স্বাধীনতার রক্তিম সূর্যকে ছিনিয়ে এনে ছিলাম। মহান সেই স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবেসে অগনিত শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও আন্তরিক অভিনন্দন। সামু ব্লগের সকল ব্লগার বন্ধুদেরও আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
২৫শে মার্চ ১৯৭১, এই কালো রাত্রিতে বর্বর ইয়াহিয়া বাহিনী ঢাকায় নিষ্ঠুরভাবে বাংলার নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত মানুষকে নির্বিচারে হত্যা শুরু করে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ধরে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু বর্বর বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের নীললকশা আগে থেকেই আঁচ করতে পেরেছিলেন। তিঁনি যানতেন তাকে গ্রেফতার করা হবে। তাই তাঁকে ধরে নিয়ে যাবার আগে বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিকে দিকে যে বার্তা প্রেরণ করেছিলেন, সেই বার্তার একটি কপি পেয়ে ছিলেন আগরতলা যড়ন্ত্র মামলার অন্যতম আসামি কমাণ্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী।
নিম্নে বার্তাটির ফটো কপি সংযুক্ত করা হলোঃ
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার খবর জিয়াউর রহমানকে প্রথম অবহিত করেন কর্নেল অলি আহমদ বীরবিক্রম (অব.)। সেনাবাহিনীতে চাকরিরত থাকাকালীন কর্নেল অলির বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনের (এসিআর) পঞ্চম পৃষ্ঠায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
এসিআর থেকে জানা গেছে, বিএসএস-৯৭০৬ অলি আহমদ সম্পর্কে ১৯৭৪ সালের ৮ মার্চ ব্রিগেড কমান্ডার মীর শওকত আলীর ইংরেজিতে করা মন্তব্য ছিলঃ 'এই কর্মকর্তার অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা। তিনি কঠোর পরিশ্রমী এবং পদমর্যাদা অনুযায়ী তার ওপর অর্পিত দায়িত্বের চেয়েও বেশি দায়িত্ব পালনে সক্ষম। সঠিক নির্দেশনা পেলে তিনি সেনাবাহিনীতে সম্পদ হিসেবে পরিগণিত হবেন। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান উল্লেখযোগ্য। বস্তুত তিনিই প্রথম কর্মকর্তা, যিনি ঝুঁকি নিয়ে নিজ উদ্যোগে একাত্তরের ২৫/২৬ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণার খবর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে অবহিত করেন।
'এদিকে ২০ আগস্ট ১৯৭৪ জিয়াউর রহমান (ডেপুটি চিফ অব আর্মি স্টাফ) হিসেবে একই পৃষ্ঠায় ইংরেজিতে মন্তব্য করেনঃ
'তিনি (কর্নেল অলি আহমদ) খুবই অনুগত, সাহসী ও চৌকস অফিসার। তিনি অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও উদ্যমী।'
এই গোপন প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে অনেকেই বলেছেন ১৯৭১ সালের ২৫/২৬ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে জিয়াউর রহমানকে অলি আহমদের খবর দেওয়া প্রসঙ্গে মীর শওকতের এই প্রত্যয়ন এবং জেনারেল জিয়ার তাতে অনুস্বাক্ষরের পর জিয়া কি আর স্বাধীনতার ঘোষক থাকেন?
অথচ কিছু অর্বাচীন ও অতি উৎসাহীরা স্বাধীনতার ৪২ বছর পরেও বিতর্কের ঝড় তুলে কাউকে ছোট করতে গিয়ে তার প্রাপ্য সম্মান না দিয়ে নিজেরাই ছোট হয়ে যাচ্ছেন প্রতি পলে, প্রতি ক্ষনে। দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে তারা যার যার প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদর্শন করতে পারছেনা বলে প্রকাশ হয়ে পড়ছে তাদের কুৎসতি চেহারা। একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এ-দেশীয় দোসর এবং আজকের সেই দোসরদের নব্য অনুগত দোসররাও একই ভঙ্গিতে, একই মিথ্যাচারের মাধ্যমে সেই সময়কার নির্মম গণহত্যা আর নির্যাতনকারীদের সম্পর্কে অসচেতন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিভ্রান্ত করে চলেছে।
আজ ৪২ বছর পরও মানুষকে তারা একইভাবে আক্রমণ করছে। হত্যা, লুট, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ করে যাচ্ছে দলীয় নীতির নামে, যা বাংলাদেশের মৌলিক নীতি যে জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে, তার মূলে কুঠারাঘাত করে চলেছে। আজ স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মুক্তিকামী মানুষকে বলতে চাই, এ দেশকে দুর্বৃত্ত, জঙ্গি, রাজাকারদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য রুখে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই। আমরা চাইনা এমন কোন বিতর্কে জড়াতে যাতে প্রকৃত ইতিহাস ঢাকা পড়ে কালির আচড়ে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
রাসেল ভাই বলেছেন: আপনার দুর্ভাগ্য যে অলি আহম্মেদ এখনও জীবিত। এই কাহিনি আরো ৫০ বছর পরে নিয়ে আইসেন যখন একজন মুক্তিযোদ্ধা ও বেচেঁ থাকবে না তখন না হয় ত্যানা প্যাচানো যাবে ।
মুক্তিযুদ্ধকালিন মুজিব, জিয়াকে নিয়ে যারা ত্যানা প্যাচাবে আমার কাছে তারা বেজম্মা ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
কোবিদ বলেছেন: কর্নেল (অব.) অলি আমম্মেদ এখনো জীবিত বলেই
ইতিহাস এখনো সুরক্ষিত। তিনি মারা যাবার পরে
আপনারাই ইতিহাস বিকৃত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত
হবেন। স্বাধীনতার ৪২ বছর পরেও যারা স্বাধীনতার
ঘোষক বিতর্ক নিয়ে ত্যানা প্যাচায় তরা সত্যিই বেজন্মা।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: মহান সেই স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবেসে অগনিত শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও আন্তরিক অভিনন্দন। সামু ব্লগের সকল ব্লগার বন্ধুদেরও আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
স্বাধীনতা দিবসে
সকলকে শ্রদ্ধা ও
শুভেচ্ছা জানানোর
জন্য।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অথচ কিছু অর্বাচীন ও অতি উৎসাহীরা স্বাধীনতার ৪২ বছর পরেও বিতর্কের ঝড় তুলে কাউকে ছোট করতে গিয়ে তার প্রাপ্য সম্মান না দিয়ে নিজেরাই ছোট হয়ে যাচ্ছেন প্রতি পলে, প্রতি ক্ষনে। দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে তারা যার যার প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদর্শন করতে পারছেনা বলে প্রকাশ হয়ে পড়ছে তাদের কুৎসতি চেহারা। আমরা চাইনা এমন কোন বিতর্কে জড়াতে যাতে প্রকৃত ইতিহাস ঢাকা পড়ে কালির আচড়ে।
যুক্তি ও প্রমাণে ভরপুর আপানর এই লিখা পড়ে ভাল লাগল, জানা কথার কিছুটা অজানা ইতিহাস জানা হল।
ধন্যবাদ জনাব
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবেসের শুভেচ্ছা রইল
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
কোবিদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ
ও আন্তকির শুভেচ্ছা মামুন হোসেন
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: জনাব, জিয়াউর রহমান সাহেব,
জনাব, একমাত্র মূর্খ এবং কানারা স্বাধীনতার ঘোষনা পত্রের পাঠক জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক আখ্যায়িত করবে....
জিয়াউর রহমান সাহেব স্বাধীনতার ঘোষনা পত্রের সাহসী পাঠক হিসেবে সব সময় শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন
আর জাতির জনককে আলাদা করে সম্মান দেওয়ার কিছু নাই, বাঙালী হওয়া মানেই জাতীর জনককে প্রতি মুহুর্থে উনাকে সম্মান জানানো
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২১
কোবিদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমান সাহেব স্বাধীনতার ঘোষনা পত্রের
পাঠক হিসেবে সব সময় শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন।
তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের এক ইতিহাস। ইতিহাস তাকে
স্মরণে রাখবে। তবে যারা তাঁকে অহেতুক বিতর্কে জড়িত
করে তা তাদের মূর্খ্যতা।
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০১
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: কোবিদ মেয়া, আপনে কিডা কোন্দিন মর্চে, কিডা কোন্দিন পয়দা হইশিল-সেইনিয়াই থাকেন-অল্প বিদ্যায় ভয়ংকর হইয়েন্না।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
কোবিদ বলেছেন:
তপ্ত ভাতে বিড়াল বেজার
সত্যি কখনো বড়ই নির্মম
ও আতেঁ ঘা লাগার বিষয়
হয়ে ওঠে।
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: Declaration of Independence (FULL version) - Major Zia
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
কোবিদ বলেছেন: আপনার জন্য জিয়াউর রহমানের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রঃ
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
দমকল৮৬ বলেছেন: জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি এটা যত পরিস্রম করে আপনি প্রমান করার চেষ্টা করছেন , সংসদে যখন জিয়াকে রাজাকার বলা হয় তখন তার প্রতিবাদ করতে কি আপনার ন্যুনতম ইচ্ছে হয় ?
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
কোবিদ বলেছেন:
জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি এটা যারা বুঝতে না চায় তাদের জন্য অবশ্যই এটা পণ্ডশ্রম, তবে তিনিযে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করে ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে আছেন তা অনস্বীকার্য। সংসদে অনেক অশ্রাব্য ও অশালীন কথাবার্তা বলা হয়ে থাকে যা পরে এক্সপাঞ্চ করা হয়। জিয়াউর রহমান সরাসরি রাজাকার না হলেও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে তিনি রাজাকারদের পুনর্বাসিত করে নিন্দিত হয়ে আছেন।
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: +++++ সহ প্রিয়তে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ ভাই
লেখাটিকে প্রিয়তে স্থান
দেবার জন্য
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
বুনো বলেছেন: স্বাধীনতার ঘোষক শেখ মুজিবের জন্য শ্রদ্ধা রইল :-<
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
কোবিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ বুনো্
জাতির জনককে
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য
১১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
মুহাম্মদ ফজলুল হক বলেছেন: ভালো লাগলো। ইতিহাস বেশি জানিনা.. তাই কোনো মন্তুব্যও নাই। সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের রক্তিম শূভেচ্ছা।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
কোবিদ বলেছেন: ফজলু ভাই আপনাকে ধন্যবাদ
না জানা দোষের নয়
তবে জানতে না চাওয়াটা অপরাধ।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমি নিজ কানে
বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জিয়াউর রহমানের কণ্ঠে
স্বাধীনতার ঘোষণা শুনেছি। তখন জিয়াকে
আপনই ভাবতাম। তবে তাঁর মৃত্যুর পরে
তার অতি উৎসাহী চাটুকাররা একটু একটু
করে জিয়াকে আমাদের কাছ থেকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
রাফা বলেছেন: সত্য কোনদিন ছাইচাপা থাকেনা।ইতিহাস হলো যা ঘটে গেছে ,ইতিহাসের চরিত্রগুলো সংশোধন করার কোন সুযোগ নেই।
জয় বাংলা।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
কোবিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ রাফা
ইতিহাসের দুঃখ সেখানেই,
কারণ কেউই ইতিহাস থেকে
শিক্ষা নিতে চায় না।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন ও রূপ কার বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জেনারেল জিয়াউর রহমান হীরু বাট নট ডাইরেকটার এবং সেটা আমরা প্রবল ভাবেই জানি কিন্তু বর্তমান যেই সব যুক্তি তর্ক মানুষ চদু বানানো মারাত্মক ভাইরার্স জাতীেক দ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে জাতির মাথায় জাতির পিতা স্বাধীনতার ঘোষক এই বিতর্ক জীবনেও শেষ হবেনা
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
কোবিদ বলেছেন:
তবে অচিরে এটার সুষ্ঠ সমাধান হওয়া কর্তব্য
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
নেক্সাস বলেছেন:
আজকে দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রে বাংলার এই মহানায়কের জীবনিতে কালীমা লেপনের হীন চেষ্টা চলছে। জোতির্ময় জিয়ার পেছনে ছুটছে কালো মেঘের দল। আধিপত্যাবাদী শক্তি এবং তার দোসর মিডিয়া জিয়া এবং তাকে ঘিরে রচিত ইতিহাস মুছে ফেলার নির্মম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ইতিহাস থেকে স্থাপনা যেখানে জিয়া নামটি এসেছে সেখানেই এরা হিংস্র দানবের মত ঝাঁপিয়ে পড়েছে। চলছে জিয়াকে ঘিরে গালিগালাজ আর কুৎসীত রটনা। ঠিক যেভাবে আলোর পিছনে অন্ধকার ছায়া লেগে থাকে।
তবুও শত বাধা অতিক্রম করে সত্যিকারের ইতিহাস এগিয়ে যাবে। জিয়া বেঁচে আছে, বেঁচে থাকবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
কোবিদ বলেছেন:
ইতিহাস কারো সাথে প্রতারণা করেনা,
সে সবাইকে তার যোগ্য সম্মান দিতে জানে।
সাময়িকভাবে কেউ কেউ তার যোগ্যতার অধিক
সম্মান পেতে নানা কুট কৌশলের আশ্রয় নেয়
কিন্তু তা চিরস্থায়ী হয় না। জিয়াউর রহমান
তার অবদানের জন্য ইতিহাসে ঠাই করি নিয়েছেন
তবে কেউ কেউ তাকে অতিরিক্ত সম্মান দিতে গিয়ে
পক্ষান্তরে তাকে নীচে নামিয়ে দিয়েছে।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
লক্ষ্যভেদী বলেছেন:
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আপনি লিখছেন ‘তাই তাঁকে ধরে নিয়ে যাবার আগে বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিকে দিকে যে বার্তা প্রেরণ করেছিলেন, সেই বার্তার একটি কপি পেয়ে ছিলেন আগরতলা যড়ন্ত্র মামলার অন্যতম আসামি কমাণ্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী’।
আচ্ছা এই হাতে লেখা বার্তা কম্যান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী পেয়েছিলেন আপানার কথাই সত্যি যেহেতু একখান কাগজ দেখিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু কোন জায়গা থেকে এই বার্তা প্রেরন করেন? আর সেই সময় মানিক চৌধুরীর ভুমিকা কি ছিল? কেন মুজিব এই বার্তা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন নেতাদের পাঠাল না যেখানে সে নিজেই আশংকা করছে সে এ্যারেষ্ট হবে?
আচ্ছা আপনি কি টেকনিক্যাল লোক?
একটা ওয়ারলেস মেসেজে কি কি ব্যাপার কম্পোলচারী থাকে তা কি আপনি জানেন? তা হল সময় আর তারিখ? আপনার উল্লেখিত তথাকথিত অয়ারলেস বার্তায় সময় দিনক্ষন কোথায়।
আচ্ছা ধরে নিলাম এটি একটি ওয়ারলেস বার্তা আপনি কি পড়েছেন এখানে কি লেখা আছে? এখানে স্বধীনতার ঘোষনার ব্যাপারে কোন কথা বলা হয়নি। শুধু ব লা হয়েছে পাকিস্তানীরা EPR এর ওপর হামলা করেছে……………… এই সব এর সাথে আপনি কোথায় স্বাধীনতার ঘোষনা?
শুনুন কোবিদ বাবু আপনার এই সব আষাঢ়ে গল্প আপনার গ্রামে যেয়ে অশিক্ষিত মানূষ গুলোকে বলুন তারা খুব না বুজে মাথা জুলাবে।
আচ্ছা আপনি কি জানেন সেই রাতের ঘটনাপঞ্জী কি হয়েছিল? ন হলে এখানে একটু পড়াশুনা করে আসুন।
বিব্রত হয়ে ব্লক করবেন না আলোচনার পথ খোলা রাখুন। এইটুকুর জবাব দেন আরো কথা আছে।
ত্যানা প্যাচাবেন না সরাসরি উত্তর চাই। না হলে পোষ্ট ড্রাফট করে মাফ চেয়ে পোষ্ট দেবেন।
আপনার অনেক লেখাই নির্বাচিতে যায় কিন্তু এটা এমন একটা ফালতু লেখা মডু ও একে অখাদ্য মনে করছে
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
কোবিদ বলেছেন: আপনি যদি কাউকে সম্মান করতে না জানেন সেটা আপনার দীনতা, তাই বলে কাউকে অসম্মান করার স্পর্ধা দেখান কোন সাহসে?
আপনি বলেছেন "পাকিস্তানীরা EPR এর ওপর হামলা করেছে……………… এই সব এর সাথে আপনি কোথায় স্বাধীনতার ঘোষনা?" আপনি কী দেখেছেন এই একই বার্তায় উল্লেখ আছে " In the name of Almighty Allah my last request and order to you all is to fight for independence till death" অর্থাৎ "আমি পরম করুণাময় আল্লাহর নামে অনুরোধ ও নির্দেশ দিচ্ছি দেহে প্রাণ থাকা পর্যন্ত আপনারা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেন।"
এর পরেও যদি মনে করেন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার কথা বলেননি ওই বার্তায় তা হলে আপনি আসলেই চোঁখ থাকতে অন্ধ। দলীয় টিনের চশমা আপনার দৃষ্টিকে বাধাগ্রস্থ করেছে।
ভালো থাকবেন আর সত্য অনুসন্ধান করবেন।
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সর্যি আপনার জ্ঞান বাড়ানোর জন্য এই লিঙ্কে যান। এখন দেখি আমার বাকশালীগো পড়াশুনা ও শিখাইতেও হয়। যান ওখানে
১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
জিয়া নিজেও এব্যাপারে কিছু প্রবন্ধ লিখেছিলেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়।
কোথাও কখনো বলেননি স্বধিনতা ঘোষনার কথা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
কোবিদ বলেছেন: জিয়া জীবদ্দশায় কখনোই বলেন নি যে তিনি স্বাধীনতার ঘোষক,
তাই তার জীবদ্দশায় এমন বিতর্ক ওঠেনাই। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে
তার মৃত্যু হলে অতি উৎসাহীতি চাটুকারেরা তাকে রাবার জ্ঞানে
টেনে বাস্তবতার থেকে বড় বানাতে গিয়ে ছিড়ে ফেলেছে। যা তার
প্রকৃত স্থান থেকে নীচে নামিয়ে দিয়েছে।
১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আরে দুস্ত বালবৈশাখী@ আইছ? আস দুস্ত জিয়া কি বলেনাই সেইটা তুমি দুস্ত কইয়া যাও
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
কোবিদ বলেছেন:
জিয়া কখনো বলে নাই যে তিনি স্বাধীনাতার ঘোষক,
তিনি বলেছেন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
পাঠ করেছেন।
২০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: @ নষ্ট শয়তান - আপনার নাম যদি কাজের সাথে মিলেই যায় তবে আর কিছু বলার নেই।
প্রথমেই বলছি কোবিদ বাবুকে গ্রামে গিয়ে অশিক্ষিত মানুষ গুলোকে মিথ্যা গল্প পড়ে শোনাতে বলেই আপনি আবারো প্রমান করলেন যে আপনার দল, আপনার চেতনা গ্রামের এই অশিক্ষিত চাষা ভুষাদের জন্য কোন ভালোবাসা অনুভব করে না, করে শিক্ষিত সমাজের কিছু কুলাঙ্গার যারা শিক্ষার নাম ভাঙ্গিয়ে সমাজপতি হবার আকাঙ্খায় দাবড়ে বেড়ায় হায়েনার মতো। যারা মিথ্যাকে সত্যের সাথে গুলিয়ে বড়ি বানাইয়ে এই অশিক্ষিত সরল মনের মানুষ গুলোকে খাওয়াতে চান।
আপনি আরো বললেন
"আচ্ছা ধরে নিলাম এটি একটি ওয়ারলেস বার্তা আপনি কি পড়েছেন এখানে কি লেখা আছে? এখানে স্বধীনতার ঘোষনার ব্যাপারে কোন কথা বলা হয়নি। শুধু ব লা হয়েছে পাকিস্তানীরা EPR এর ওপর হামলা করেছে……………… এই সব এর সাথে আপনি কোথায় স্বাধীনতার ঘোষনা?"
ইংরেজী পড়তে জেনেও যদি এমন মিথ্যাচার করে যান তাইলে আপনার জন্য আমার রইলো শুধুই করুনা।
আপনার জানার জন্য আমি ওই ইপিআর মেসেজের কিছু লাইন গুলো তুলে দিলাম। ওই ইপিআর মেসেজের এই অংশটুকুতে কি লেখা ছিলো এখানে একটু পড়ে যান -
আর বিশ্ব দরবারে যে মেসেজটি পৌছে গেছে, সেটা ছিলো এমন - উইকি থেকে নেয়া -
"Pakistan Army have suddenly attacked the Pilkhana EPR Headquarter and tha Rajarbag Police Line as well as killed many innocents in Dhaka. The battle has started in various places of Dhaka and Chittagong. I am asking help to all the nations of this world. Our freedom fighters are valiantly fighting against the foes to save their motherland. In the name of Almighty Allah my last request and order to you all is to fight for independence till death. Ask your brothers of Police, EPR, Bengal Regiment and Ansar to fight with you. No compromise, the victory is ours. Execute the last foe from our holy motherland. Carry my message to all the leaders, activists and the other patriots from the every corner of the country. May Allah bless you all. Joy Bangla "
এই একটা কথাতেই আপনাকে আমার জানা হয়ে গেলো, ইতিহাস কে কিভাবে নোংরা জলে মিশিয়ে ইতিহাসের রাজা, রাজপুত্র আর সব বীরদের বীরগাথা কে আপনারা দিনকে দিন দুর্গন্ধময় আবাস্তব ফালতু কমপেরিসনে মাতাল হয়ে থাকেন।
আপনাদের আবিস্কৃত ত্বত্তই তার উৎকৃষ্ট প্রমান।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
কোবিদ বলেছেন:
দেওয়ান সাহেব আপনি উলোবনে মুক্তা ছড়াচ্ছেন বলে আমার ধারণা।
এরা বিচার মানে তবে তাল গাছ তার এমন মনোভার লালন করে।
এদের চোঁখে দলীয় বলয়ের টিনের চশমা। এদের জন্য করুণা দেখানোও সময়ের
অপচয়। তাদের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করার জন্য ইতিহাস অপেক্ষা করে আছে।
ভালো থাকবেন
২১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১
এম আর সুমন বলেছেন: ভাই বঙ্গবন্ধু কোনো স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে যান নাই। এটা তাজউদ্দিনের লেখা থেকেই প্রমানিত হয়। এখানে এত প্যাচানোর কিছু নাই। এমনকি তিনি রাত একটার সময়ও বিদেশী সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেছেন। তখোনো কিছু বলেননি। সুতরাং এটা অত্যন্ত অস্পষ্ট একটি বিষয়।
সবথেকে বড় কথা হল জিয়া পাকিস্তানের সরকারের চাকুরী করতেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর কোনো কর্মচারী ছিলেন না। সুতরাং তাকে নিজ দায়িত্বেই রিভল্ট করতে হয়েছে ও স্বাধীনতার ঘোষনা করতে হয়েছে।
এগুলো নিয়ে বেহুদা ত্যানা প্যাচানোর কোনো মানে নাই। আর জিয়া যদি বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে কোনো মেসেজ পেতেন তবে তার প্রতিটি ঘোষনার ভাষা একই থাকতো। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে জিয়া কম করে হলেও তিন রকম ঘোষনা দিয়েছিলেন। একটিতে নিজেকে প্রেসিডেন্ট দাবি করে, একটি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ও একটি নিজেকে বাংলাদেশ আর্মি চিফ দাবি করে। এগুলো এত পেচিয়ে ফেললে তো আর হবে না ভাই।
আমি সম্প্রতি দেখেছি এই ব্লগে কেউ কেউ পুরোপুরি বিটিভির ভাষায় কথা বলেন। প্লিজ ভাই বিটিভি দেখা আপাদত বন্ধ করেন। একটি ঘটনার ইতিহাস অনেক দৃষ্টিকোন থেকেই লেখা হয়। আপনারা সব ভারত পালানো নেতাদের কথা বিশ্বাস করছেন । প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা বিশ্বাস করছেন না।
আর কর্নেল অলি এখোনো জীবিত। তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলেই তো হয় বিষয়টা কি।
তার সাথে সহযোদ্ধা হিসেবে ছিলেন শমশের মবিন চৌধুরী। তার লেখা একটু পড়ে দেখেন।
Click This Link
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
কোবিদ বলেছেন: আচ্ছা তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম জিয়া ২৭ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ছিলেন এবং উনি নিজেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপ্রধান হিসাবে ঘোষণা দেন।
তা হলে পরবর্তীকালে সরকার প্রধান হয়ে জিয়া কিভাবে জেনারেল ওসমানীর অধীনে সেক্টর কমান্ডার হিসাবে ৯মাস যুদ্ধ করলেন?
"জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণায় জিয়া নিজেই "On behalf of the great leader, Bangobondhu Sheikh Mujibor Rahman" বলেছেন, এটিকেই বা কিভাবে ব্যাখ্যা দেবেন?
২২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: জনাব ফাহীম দেওয়ান@ ত্যানা প্যাচানো বাদ একটা ওয়ারলেস মেসেজে কি কি ব্যাপার কম্পোলচারী থাকে তা কি আপনি জানেন? তা হল সময় আর তারিখ? আপনার উল্লেখিত তথাকথিত অয়ারলেস বার্তায় সময় দিনক্ষন কোথায়?
ছবি দেন আর উইকির ত্যানা প্যাচানো উইকি গু আযম রে নিয়াও অনেক ভাল কথা আছে তাই বইলা তাই বিশ্বাস করুম?
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
কোবিদ বলেছেন:
পৃথিবীর জড়, জীব ও পদার্থের এক একটি নাম দেওয়া হয় তার গুনগত মান বিচারে।
তেতুল বললে আমাদের জিহ্বায় জল আসে তার টক গুণের জন্য, করল্লা তিতা তেমনি চিনি হবে
মিস্টি। মীরজাফর নামটি এখন একটা গালি হয়ে আছে। যেমন আছে শিবির-আলবদর এর নাম। অথচ এই নাম গুলো কোন দোষের নয় কিন্তু তাদের কার্যকলাপ এগুলোকে গালি হিসেবে প্রামনিত করেছে।
সুতরাং শয়তানের কাজ মানুষকে বিভ্রান্ত করা, এটাও তার নামের মহত্ব!! সই শয়তান যদি হয় নষ্ট শয়তান তা হলেতো সোনায় সোহাগা!!
সময় আছে সত্য স্বীকার করুন। চোঁখ থেকে টিনের চশমা খুলুন। চামচামি বাদ দিন কারণ আপনার কৃতকর্মের জবাবদিহি আপনাকেই করতে হবে।
২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অদ্ভুত এক জাতি। সব কিছু নিয়েই বিতর্ক।
জাতির প্রয়োজনেই মুজিব-জিয়ার স্বাভাবিক মৃত্য প্রয়োজন ছিল। কিন্তু সেটা হয়নি। সেটা হলে আজকের এতো এতো বিতর্ক কি আর থাকতো??
পোস্টে ++++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য
আমরা স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারাণ্টি চাই
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
++++++