নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশের হাতে লাঞ্ছিত একুশে টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি অখিল পোদ্দারঃ আমরা মর্মাহত

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬



কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে একুশে টিভির বিশেষ প্রতিনিধি ‘জনদুর্ভোগ’ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক অখিল পোদ্দারকে লাঞ্ছিত করেছে পুলিশ। এ সময় তাকে শারীরিকভাবে আঘাত করা হয় ও কাছে থাকা দুইটি মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে কুমারখালী থানার উপ-পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও চাকরি থেকে বরখাস্তের দাবিতে ঘন্টাব্যাপী থানা ঘেরাও করে রাখে স্থানীয় সাংবাদিকরা। পরে ওই পুলিশ সদস্যকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়।



মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় উপজেলার রেল গেট চত্বরে এ ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাতে মোটরসাইকেল যোগে একুশে টিভির বিশেষ প্রতিনিধি অখিল পোদ্দার ও মোহনা টিভির খোকসা উপজেলা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি কুষ্টিয়া থেকে খোকসায় নিজ বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় কুমারখালী রেল গেট এলাকায় পৌঁছালে সেখানে টহলে থাকা কুমারখালী থানার এএসআই আবুল কালাম আজাদ মটরসাইকেল থামিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স ও কাগজপত্র দেখাতে বলেন। এ সময় সাংবাদিক পরিচয় দিলে এবং কাগজপত্রাদি বাড়িতে রয়েছে বললে এএসআই আবুল কালাম আজাদ ক্ষিপ্ত হয়ে অখিল পোদ্দার ও মনিরুল ইসলাম মনিকে লাথি দিয়ে মোটরসাইকেল থেকে ফেলে দেয় এবং শারীরিকভাবে তাদেরকে আঘাত করে হাতে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে থানায় নিয়ে যায়।



এ ঘটনায় স্থানীয় সাংবাদিকরা জানতে পেরে তাৎক্ষণিক থানায় পৌঁছে তাদের উদ্ধার করে কুমারখালী হাসপাতালে ভর্তি করে। উত্তেজিত সাংবাদিকরা ঘটনার সাথে জড়িত এএসআই আবুল কালাম আজাদের দৃষ্টামূলক শাস্তি দাবি করে ঘন্টাব্যাপী থানা ঘেরাও করে রাখে। কুমারখালী থানার ওসি লুৎফর রহমান জানান, বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। তদন্ত করে জড়িত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরে ওই রাতেই এএসআই আবুল কালাম আজাদকে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়। এ ঘটনায় কুষ্টিয়া সাংবাদিক মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

আনোয়ার ভাই বলেছেন: আজাদ আজাতের মত কর্ম করেছে

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

খাটাস বলেছেন: লাথি জনিত বিষয় টা ঠিক কিনা বুঝতে পারছি না।
তবে পুলিদের দ্বারা সম্ভব এটা জানি, আবার বাঙালি কে সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়া আমি বেশি বিশ্বাস করি না।
কিন্তু পুলি রা দোষ করেছে তা নিশ্চিত। দোষী দের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

আঁধার রাত বলেছেন: ড্রাইভিং লাইসেন্স কি আমি সাংবাদিক? সাংবাদিক পরিচয় পত্র? সাংবাদিকের গাড়ির কাগজপত্র ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে না এই মর্মে কি কোন আইন পাশ হয়েছে? পোদ্দার কে কেন লাথি মারা হল? তার পোদের দার দিয়ে কেন মোটরসাইকেলের হেন্ডেল ডুকানো হল না। প্রশাসন জবাব চাই।

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

দালাল বলছি বলেছেন: সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিনা লাইসেন্সে গাড়ী চালানোর বিষয়ে পোদ্দার বাবু কি কোন রিপোর্ট করবেন েএকুশে টিভিতে। তাহলে বুঝতাম আপনার সততা। জনদুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরার নাম করে চাদাবাজির ঘটনা কেউ কি শেয়ার করবেন। এত সচেতনতা দেখান, গাড়ীর কাগজ বাড়িতে রাখেন কেন? শুধু এই কথার জন্য আপনাকে লাথি মারবে তা একমাত্র সাংবাদিকরাই বিশ্বাস করবে। আফসোস সাংবাদিকের অপরাধ তুলে ধরার মতো কোন মিডিয়া নাই এদেশে। ওই পুলিশের অপরাধ সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পরও সালাম দিয়ে ছাড়লেননা কেন? এখন ক্লোজ হয়ে পুলিশ লাইনের হাওয়া খাও। তোমার বড় কর্তারা এসি রুমে বসে সাংবাদিক ভাইদের হাওয়া খাওয়াক। বেটা বলদ। জানস না, সাংবাদিক ছুইলে ৭২ ঘা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.