নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাঊন্ডুলে, আমি আমার সপ্ন হাজার চোখের তারায়,মুক্ত আমি, ঊড়ে বেড়াইধূসর সময়, পাখির ডানায়।
পৃথিবীর মানচিত্রের জন্য ভয়ংকর একনাম প্ল্যাস্টিক। এর ব্যাবহার আমরা করি ঘুম থেকে উঠার পর থেকে ঘুমাতে যাবার আগ পর্যন্ত। অন্যদিকে, নদীতে, সমুদ্রে, এমন কোন প্রাকৃতিক পরিবেশ নেই যেখানে আমরা ব্যাবহারের পর ফেলছি না এই প্ল্যাস্টিকের তৈরি ওয়ানটাইম ব্যাবহার করা পন্য। কিন্তু একবারও কি ভেবেছি, এর অপকর্মের মাধ্যেমে আমরা নিজেদের পায়ে নিজেরা কুডুল মারার মত কাজ করছি। প্ল্যাস্টিক এর দ্বারা দূষন সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই, কারন নানা রিসার্চ জার্নাল, সোশ্যাল মিডিয়া, মেইন স্ট্রিম মিডিয়া, সব খানেই এর ভয়ংকর রুপ সম্পর্কে প্রতিনিয়ত বলা হচ্ছে। তবুও কি আমরা সচেতন। ইদানিং আরেকটি বিষয় লক্ষ করা যাচ্ছে। আমরা যখন ব্যাক্তিগত গাড়ী, বাস, রিক্সা ব্যাবহার করে কোথাও যাই। আমাদের হাতে থাকে একটি পানির বোতল যা প্ল্যাস্টিকের তৈরি। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, আমরা পানি খাবার পর, খালি বোতলটি ফেলে দিচ্ছি রাস্তার মাঝখানেই আর এতেই ঘটছে বিপত্তি। এই ভিডিওতে দেখুন কি সেই বিপত্তিঃ
প্ল্যাস্টিক এর বোতল ঘটাতে পারে মারাত্বক দূর্ঘটনা।
পরিশেষে প্রশ্ন রেখে বলতে চাই, এই যে এতো এতো প্রাকৃতিক দূর্যোগ। আবহাওয়ার এমন আমুল পরিবর্তন। এর পরও কি আমাদের আমাদের সচেতন হবার সময় হয়, নি? বর্তমানে নিজেদের প্রতিনিয়ত মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছি আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কি রেখে যাচ্ছি? একবার ভাবুন।
চার্লস ব্যাবেজের একটা কথা দিয়ে আজকের মত বিদায়ঃ পৃথিবীতে এসে তোমরা পৃথিবীকে যত সুন্দর করে পেয়েছো, তার চেয়ে অধিক সুন্দর করে রেখে যাও। আসলেইতো, তাই হওয়া উচিৎঃ না, হয় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমি, আপনি আমরা সবাই এক প্রকৃতি বিনষ্টকারী ভিলেন হয়েই থাকবো।
লক্ষ নিউজ প্রেজেন্টেশন একাডেমী এবং প্রিয় ভাইঃ রাইসুল হক চৌধুরীকে ধন্যবাদ এবং একটি সতর্ককতা মূলক ভিডিও বানাবার জন্য।
সবার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা নিরন্তর।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৬
রাইসুল সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভকামনা নিরন্তর সপ্নবাজ ভাই। সপ্নবাজি চলতে থাকুক।
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৫
হাবিব ইমরান বলেছেন: প্লাস্টিক বাজারে থাকবে জনগণ ব্যবহার করবে না তা কিভাবে হয়?
যতদিন প্লাস্টিক বাজারে থাকবে কিন্তু এর বিকল্প অন্যকিছু আসলেও মানুষ তা ব্যবহার করবে, এর অন্যতম কারণ প্লাস্টিক সহজলভ্য এবং ওজনে হালকা।
এরকম সচেতনতামূলক ব্যানার লাগিয়ে, পোস্টার লাগিয়ে, সংবাদ মাধ্যমে ঘন্টার পর বকবক করলেও কোন লাভ নেই। গাধার সামনে মুলা রেখে দিয়ে সেটা না খাওয়ার জন্য প্রতিদিন দু'ঘন্টা করে নসীহত করলে ফলাফল যেরকম আসবে এক্ষেত্রে ঠিক সেরকম।
মানছি, সকলের নাগরিক দায়িত্ববোধ থেকে সচেতন হতে হবে। কিন্তু এভাবে কিছুই হবে না। প্রয়োজন এসব বিষয়ে কঠোর অবস্থান নেয়া। প্লাস্টিক উৎপাদন, এর বাজারজাত, এর ব্যবহারে যতদিন চূড়ান্তভাবে কঠোরতা আরোপ করা না হবে, সরকারিভাবে। ততদিন ক্ষতি হতেই থাকবে। এসব নসীহতমূলক সচেতনতা দিয়ে কিছু হয় না, প্রয়োজন কঠোর নীতি অবলম্বন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৭
রাইসুল সাগর বলেছেন: একদম সঠিক কথা। তবে সচেতন আমাদেরও হতে হবে। শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: প্লাস্টিক আসলেই অনেক ক্ষতিকর।
আমাদের সর্তক থাকতে হবে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪০
রাইসুল সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভকামনা নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অতীব জরুরি পোস্ট।
ভালো অভ্যাস আর সচেতনতার বিকল্প নেই।
পোস্টে ++