![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
\\\" আমার মায়ের প্রতি আমার বাবা, যেদিন বাতাসে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন প্রথম চুমু, তার থেকেই জন্ম নিয়েছিল পৃথিবীর প্রথম প্রজাপতি টি\\\"\\[email protected]
তবে এই পোস্ট নাস্তিকদের জন্য ও নয়। বরং এই পোস্ট প্রকৃত ধর্ম-বিশ্বাসীদের জন্য। আল্লাহ্র অস্তিত্ব ও ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য কিছু ভণ্ড ধর্ম-ব্যবসায়ী ভূয়া ‘মিরাকল’ বা অলৌকিক ঘটনার ছবি প্রচার করে একদিকে যেমন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, তেমনি অন্যদিকে নাস্তিক ও বিধর্মীদের কাছে ইসলাম ধর্মকে হাস্যাস্পদ করছে। আবার কিছু ধর্ম-বিদ্বেষীও ধর্মকে হেয় করার জন্য এসব ছবি ব্যবহার করে। এই পোস্টে সেসব ‘ভূয়া’ মিরাকলের ‘আসল’ কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।
সবচেয়ে বিখ্যাত ‘মিরাকল’টি দিয়েই শুরু করি। অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের মুসলমানদের ঘরে ঘরে নীচের ছবিটি বাঁধানো অবস্থায় শোভা পাচ্ছে:
এটি নাকি জার্মানির একটি খামারের ছবি–এর গাছগুলি আল্লাহ্র কুদরতে এমনভাবে আকৃতি নিয়েছে, যাতে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ কথাটি পরিষ্কার ফুটে উঠেছে! এটি দেখে নাকি অনেক জার্মান নাগরিক মুসলমানও হয়েছে। তারপর জার্মান সরকার নাকি জায়গাটি বেড়া দিয়ে আড়াল করে দিয়েছে–আল্লাহ্র এই কুদরত দেখে আর কেউ যাতে মুসলমান হতে না পারে।
অথচ আসল ঘটনা হল, এটি মোটেই বাস্তব কোন দৃশ্য নয়, বরং ডাঃ সাঈদ আল-খুদারি নামে এক মিশরীয় ব্যক্তির হাতে আঁকা তৈলচিত্র! একই ব্যক্তির ‘আঁকা’ মানুষের শ্বাসনালীর নীচের ছবিটিকেও দেখুন কীভাবে এর পরের ছবিতে আল্লাহ্র কুদরতের নিদর্শন হিসেবে চালানো হয়েছে:
পরবর্তীতে অন্য একজন প্রত্যক্ষদর্শী মিশরীয় ব্যক্তি আসল ঘটনা উন্মোচন করে ই-মেইল পাঠালে একটি ইসলামী ওয়েবসাইট গাছের ও ফুসফুসের ছবি দুটি সরিয়ে নেয়।
এবার দেখুন নীচের ছবিতে ক্যাকটাস গাছকে কীভাবে ‘আল্লাহু’ লেখা মিরাকল হিসেবে দাবি করা হয়েছে -
বক-ধার্মিকগণ নীচের গাছটিতেও ‘আল্লাহু’ লেখা খুঁজে পেয়েছে:
আরও দেখুন অস্ট্রেলিয়ার এক বনে রুকুর ভঙ্গিতে থাকা গাছের ছবি -
উপরে গাছের ছবিগুলি যদি আল্লাহ্র কুদরতই হয়, তবে নীচে দেখানো গাছের ছবিগুলির ব্যাখ্যা কী?
১। মানুষের মুখের আকৃতির গাছ:
২। হাতির আকৃতির গাছ (কোন হিন্দু যদি এটি দেখে ‘গণেশ’ বলে দাবি করে, তবে আপনি কী বলবেন!
৩। ব্যালে নর্তকীর ভঙ্গীতে গাছঃ
৪। আরেকটি মানুষের আকৃতির গাছ:
৫। সিঙ্গাপুরের হনুমান গাছ (যা দেখে হিন্দুরা ‘হনুমানদেবের’ কীর্তি ভেবে ভক্তিভরে পূজা শুরু করেছে!):
বরং সাগরের বুকে মানুষের তৈরি কৃত্রিম ‘খেজুর গাছ’ আকৃতির দ্বীপকে আমার বিজ্ঞানের ‘মিরাকল’ মনে হয়। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে কত জ্ঞানই না দিয়েছেন! নীচে দেখুন দুবাইয়ের ‘আল-নাখীল’ দ্বীপ:
এবার দেখুন মেঘের গায়ে ‘আল্লাহু’ লেখা মিরাকল:
অথচ আপনি চাইলে আকাশের মেঘের গায়ে হাতি, ঘোড়া, গাছ, ইত্যাদি অনেক কিছু কল্পনা করতে পারেন। এরকম ‘মিরাকল’ দেখতে চান? তাহলে নীচে দেখুন:
১। গাড়ি আকৃতির মেঘ (এটি দেখে জাপানের টয়োটা কোম্পানি যদি নিজেদের ‘স্বর্গীয়’ বলে দাবি করে, তবে কেউ এর জন্য দায়ী না!: )
২। হাতি আকৃতির মেঘ:
৩। আরেকটি হাতি-মেঘ (হিন্দুদের দেবতা গণেশের মিরাকল?):
নীচে ‘গনেশ’ আকৃতির একটি ফুলও দেখুন তাহলে:
এবার দেখুন প্রাণীর গায়ে ‘আল্লাহু’ ও ‘মুহাম্মদ’ লেখা ছবি:
উপরের প্রাণীর ছবিগুলি যদি আল্লাহ্র কুদরত হয়, তবে নীচের ছবিগুলি কার কুদরত?
১। গরুর গায়ে হিন্দুদের ‘ওম’ লেখা:
২। গরুর গায়ে খ্রীস্টানদের ‘ক্রশ’ আঁকা:
কেউ কেউ নীচের ছবিতে পাহাড়ের গায়ে অলৌকিক ‘আল্লাহু’ লেখা দেখতে পায়:
এখন পাহাড়ের গায়ে ‘ওম’ লেখা নীচের ছবিটি দেখে কী বলবেন?
এখন দেখুন এক পাকিস্তানি নাকি চাপাতিতে ‘আল্লাহু’ লেখা বলে দাবি করেছে:
তাহলে নীচের ‘ওম’ পরোটা দেখে সে কী বলবে?:
আবার নীচের ছবিটাতে সাগরের মাঝে পাথরের দ্বীপটি নাকি ‘সেজদারত’:
তাহলে নীচের ছবির ভালোবাসার প্রতীক ‘হার্ট’ আকৃতির দ্বীপটা দেখে যদি কেউ দাবি করে ১৪ ফেব্রুয়ারি 'ভালোবাসা দিবস' ইসলাম-সম্মত, তবে তাকে কী বলবেন?:
সুতরাং এসব ছবির বেশির ভাগই প্রকৃতির খেয়াল, কাকতালীয়, দৃষ্টিবিভ্রম কিংবা দুষ্ট লোকের কারসাজির উদাহরণ মাত্র। অথচ আল্লাহ্র অস্তিত্ব ওইসলামের মহিমা প্রমাণের উদ্দেশ্যে এরকম হাজার হাজার ভূয়া ‘মিরাকল’ প্রচার করছে ইন্টারনেটের বহু ইসলামী ওয়েব-সাইট।
তাই এসব ছবি দিয়ে যারা আল্লাহ্র অলৌকিকত্ব প্রমাণ করতে চায়, তারা আসলে নিজেরা বিভ্রান্ত, অন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানকেও বিভ্রান্ত করে এবং একই সাথে ইসলাম ধর্মকে হাস্যাস্পদ বা হেয় করে। আল্লাহ্র শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আলাদা মিরাকল দরকার নেই, তার প্রতিটি সৃষ্টিই মিরাকল।
পাদটীকাঃ জাতি হিসাবে আমরা মিথ ছড়াতে ভালবাসি ।আমাদের দেশে পীর ফকীরদের অভাব নাই । আপনাদের দুটো তথ্য দিচ্ছি -
সেদিন ফরিদপুরের এক বিখ্যাত পীরের পুত্রের বই পড়লাম ( বর্তমান গদিনশীন কেবলা হুজুর )। তিনি তার এক বইয়ে লিখেছেন , তার বাবা পীর সম্রাট অমুক ,প্রতি এক রাতে , এশা থেকে ফজর পর্যন্ত ১ হাজার নফল নামায পড়তেন ।
আমি চিন্তা করলাম , দুই রাকাত নামায পড়তে যদি কম করে হলেও যদি দুই মিনিট লাগে ( খুব দ্রুত পড়লে) , তাহলে পাঠক হিসাব করুন এক হাজার নফল নামায পড়তে কত সময় লাগার কথা ।
মতিঝিলের বাবে রহমতের আর এক বিখ্যাত পীর দাবি করেছেন স্বয়ং কাবা শরীফ , তার চার পাশ তাওয়াফ করে ।
অতি অদ্ভুত ভাবে এদের ভক্তের সংখ্যা অগণিত ।
আফসোস এই জাতির ।
( ছবি ও তথ্য সংগৃহীত )
২| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ৮:১৩
নতুন বলেছেন: যারা ধমান্ধ তাদের কাছে এই সব কাহিনির বাজার ভাল....
তাই এই সব ছবি/কাহিনি ফেসবুকে আর নেটে প্রচার করে.... তাতে ধমান্ধরা প্রচুর লাইক আর সেয়ার করে....
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এসব ছবি দিয়ে যারা আল্লাহ্র অলৌকিকত্ব প্রমাণ করতে চায়, তারা আসলে নিজেরা বিভ্রান্ত, অন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানকেও বিভ্রান্ত করে এবং একই সাথে ইসলাম ধর্মকে হাস্যাস্পদ বা হেয় করে। আল্লাহ্র শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আলাদা মিরাকল দরকার নেই, তার প্রতিটি সৃষ্টিই মিরাকল।
দারুন বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ ফাকিঝূকি গুলো তুলে ধরায়!
তারপরও কি হুশ হবে? জ্ঞানের বিকল্প আসলে কিছু নেই। যে জণ্য ইসলামে বলেছে জ্ঞানীর ঘুম মুর্খের রাতগেজে ইবাদতের চেয়ে উত্তম।
আবার সুবিধাবাদীরা নিজেরে নিজে জ্ঞানী তকমা দিয় েএই চান্সে ঘুমায়া নিতাছে ঠিকমত ফাকে প্রকৃত জ্ঞনচর্চায় পিছিয়ে পড়ছে মুসলমান নামধারীরা!
++++++
৩| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
বাংলার জামিনদার বলেছেন: এগুলান তো আর নতুন না, মাংসের ভিতরে আল্লাহর নাম, টমেটোর ভিতরে, মাছের গায়ে, কচুপাতার গায়ে। কত শুনবেন???? যেই দেশের লোক যত মুর্খ, সেইখানে এইজাতীয় উপদ্রব বেশী।
৪| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৩৬
মোঃ আব্দুল কাউসার বলেছেন: আমি আর নতুন করে কি বলব! ডাঃ জাকির নায়েককে একদিন এই রকম প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি এটাকে ধর্ম প্রচারের ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করতে নিষেধ করেছিলেন। বরং স্রেফ এটাকে প্রাকৃতিকভাবে নেয়াই উত্তম। হতেই পারে বাট মিরাকল মানতে পুরোপুরি নারাজ।
৫| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:২৮
িচতা বাঘ বলেছেন: If it happened then what's the problem? ????
৬| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: ধর্মান্ধ ছিলাম না কখনোই। কিন্তু বিভ্রান্তিতে ছিলাম। এগুলো বিশ্বাস করব নাকি করব না। করা উচিত নাকি উচিত না।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।
৫ম ভালো লাগা রইলো।
৮| ০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একান্তই যদি এসব হয়ে থাকে,
আর কেউ যদি তা দেখে অন্তরে
আল্লাহর প্রতি ভক্তিতে অনুরাগ
প্রকাশ করে তা হলে দোষের কী!
অ্ন্তত মানুষ ভাবুক এই সব সৃষ্টির
মূলে রয়েছেন সৃষ্টিকর্তা যার ইচ্ছায়
সব হয়। তিনি মহা পরক্রমশীল
৯| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৯
অন্য কথা বলেছেন: এসব ছবি দিয়ে যারা সৃষ্টিকর্তার অলৌকিকত্ব প্রমাণ করতে একদিকে তারা যেমন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, তেমনি অন্যদিকে নাস্তিক ও বিধর্মীদের কাছে ধর্মকে হাস্যস্পদ করে তুলছে।
তাদের চটকানা দেয়া দরকার ।
১০| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৩০
ওয়্যারউলফ বলেছেন: ধর্মান্ধ মানুষের জন্য দুই গালে অজস্র চপেটাঘাত!!!
সাঈদির রায়ের পর যখন ফেইসবুকে ছবি দেওয়া হলো সাইদীকে চাঁদে দেখা যাচ্ছে তখন তা বিশ্বাস করার লোকের অভাব হয় নি বরং কিছু লোক টেবিল চাপড়ে বলেছিল তারা ফেইসবুকে দেখেনি, গভীর রাতে সরাসরি চাঁদেই দেখেছে। একেবারে লা জওয়াব ।পরে যখন ব্যপারটার গোপন রহস্য ফাঁস হয়ে গেল তখনও তারা এ বিশ্বাসে অটল রইল। ইচ্ছে আছে পোষ্টটি তাদের পড়াবো।
বিশেষ ধন্যবাদ লিখুয়াকে, পোষ্টটির জন্য।
১১| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২৩
অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
মাসূদ রানা বলেছেন: সকল ধর্ম কিংবা মতের অনুসারীদের মধ্যেই কম বেশী তাড়ছেড়া লোকজন থাকেন । তারা অদ্ভুত অদ্ভুত ব্যপারে বিশ্বাস স্থাপন করে নিজেদের দুর্বল বিশ্বাসকে কিনচিৎ উন্নত করার চেষ্টা করে থাকেন ........ আবার এই তাড়ছেড়া লোকজনকে নিয়ে যারা গাল গপ্প করে বেড়ান , তারাও মুলত একই কোয়ালিটির তাড়ছেড়া পাবলিক
কেননা এসবের বাইরে গিয়ে তারা আর কিছুই চিন্তা করতে পারে না .....
আল্লাহ পাক আমাদের সকলের চিন্তা চেতনায় উন্নতি দান করুন .......
১৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১৮
সজা১২৩ বলেছেন: Wonderful,Carry on
১৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২৯
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: ভাই, ধর্মান্ধ ভন্ডদের সাথে তর্কে যেতে চাই না। পিছন থেকে কল্লা ফেলে বেশী ছোয়াবকামী, বেহেস্তলোভী কোন বেকুকের ছোয়াব বাড়াতে চাই না। প্রিয়তে নিলাম
১৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১
রোদেলা বলেছেন:
খুবি আধুনিক উপস্থাপন,ভালো লাগলো।
১৬| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
ক্রান্তী সৌরভ বলেছেন: আমার পড়া সব থেকে দারুন একটা পোষ্ট, শেয়ার না করে পারলাম না।
১৭| ১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫
মরণের আগে বলেছেন:
১৮| ০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: মাংসের গায়ে, টোমোটোর গায়ে,গরু-ছাগলের গায়ে, আকাশে- মাটিতে মাঝে মাঝে তোমার নাম ভেসে উঠে। এটা অলৌকিকতার কিছু না। পুরোটাই ফোটোশপের কাজ। তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম- বিভিন্ন যায়গায় অলৌকিক ভাবে তোমার নাম ভেসে উঠে। এটা তো আহামরি কোনো ব্যাপার না। এই নাম দিয়ে তো পৃথিবী বাসীর কোনো উপকার হয় না। দেশের সমস্যার সমাধান হয় না। দ্রব্যমূল্যের দাম কমে না। দরিদ্র মানুষ পেট ভরে তিনবেলা খেতে পায় না। মানুষের আগুনে পুড়ে মরা বন্ধ হয় না। হরতাল বন্ধ হয় না। তবে আজাইরা নাম দিয়ে আমরা করবো কি ? সামান্য চিড়া খেতে হয় পানি দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে। মাংসের টুকরোর মধ্যে তোমার নাম দিয়ে করবো কি ? বরং আরও রাগ হয়। অলৌকিক ভাবে আমাদের সব সমস্যার সমাধান করে দাও। তবেই না আমরা আরও বেশী আনুগত্য হবো তোমার।
১৯| ০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
মৃত্যুর পথযাত্রী বলেছেন: আপনার কথা সঠিক কিন্তু নাস্তিকদের অত খুশি হয়ার মত কিছু লেখা হয়নি এখানে ।
২০| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩
প্রিয় জন বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।
২১| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
ধলা বিলাই বলেছেন: Why God need to prove that he is god???
২২| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: দারুন এক পোস্ট
২৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
নৈশ শিকারী বলেছেন: ফুলের বাগানের বুকে যেমন কিছু আগাছা থাকে সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য; ঠিক তেমনি প্রত্যেকটা ধর্মেও কিছু আবাল থাকে ধর্মকে হাস্যকর এবং কলঙ্কিত করার জন্য আর এগুলো তাদেরই কর্ম। আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য এতো কাহিনীর দরকার হয়না, আমাদের পৃথিবীর বায়ু স্তরের নির্ভুলতা, অক্সিজেনের সাম্যতা, জীব কোষের জটিল ক্রিয়া কলাপ, চাঁদের পৃথিবীকে সুনিদৃষ্ট পরিভ্রমণ, আবার পৃথিবীর সূর্যকে পরিভ্রমণ, প্রায় প্রতিটা গ্রহ নক্ষত্রের নিখুঁত গোলাকৃতি, আয়রন ম্যাগনেটিক কোরের সুনিদৃষ্টতা, মহাকর্ষ-অভিকর্ষজ ত্বরন ইত্যাদি নিয়ে চিন্তার পরও যাদের বানানো আজগুবি মীরাকেলের দরকার হয় আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য; তাদেরকে আবাল বললেও আবালদেরকে অপমান করা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এসব ছবি দিয়ে যারা আল্লাহ্র অলৌকিকত্ব প্রমাণ করতে চায়, তারা আসলে নিজেরা বিভ্রান্ত, অন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানকেও বিভ্রান্ত করে এবং একই সাথে ইসলাম ধর্মকে হাস্যাস্পদ বা হেয় করে। আল্লাহ্র শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আলাদা মিরাকল দরকার নেই, তার প্রতিটি সৃষ্টিই মিরাকল।
ফাকে প্রকৃত জ্ঞনচর্চায় পিছিয়ে পড়ছে মুসলমান নামধারীরা!
দারুন বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ ফাকিঝূকি গুলো তুলে ধরায়!
তারপরও কি হুশ হবে? জ্ঞানের বিকল্প আসলে কিছু নেই। যে জণ্য ইসলামে বলেছে জ্ঞানীর ঘুম মুর্খের রাতগেজে ইবাদতের চেয়ে উত্তম।
আবার সুবিধাবাদীরা নিজেরে নিজে জ্ঞানী তকমা দিয় েএই চান্সে ঘুমায়া নিতাছে ঠিকমত
++++++