![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
দুই পায়ে ভর দিয়ে চলতে অক্ষম। চিকিৎসার পাশাপাশি এসেছে ক্র্রাচ। অনেক মানুষকে ক্র্রাচে ভর দিয়ে চলতে দেখেছি। খুব কষ্ট করে হাটছে বলে মনে হয়নি। কিছু ভিক্ষুককেতো বেশ দ্রুুতই হাটতে দেখেছি। তাই আমিও মনোবল বাড়িয়ে ক্র্রাচে ভর দিয়ে চলা শুরু করলাম। প্রথম সপতাহেই দুইবার পড়ে গেলাম। এরপর থেকে আর একা না যখনই নড়াচড়া তখনই সাথে মেয়ে অথবা মেয়ের বাবা অথবা গৃহকর্মী।
এই ক্র্রাচের ব্যবহারটা অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। কোন কারণে হাটতে অক্ষম হলে গাছের ডাল কেটে অথবা কাঠ জোড়া দিয়ে ক্র্রাচ বানিয়ে হেটেছে মানুষ । এখনকার ক্র্রাচের পরিকল্পনা করেছেন থমাস ফেটামেন (Thomas Fetterman)। ১৯৫০ সালে মাত্র আট বছর বয়সে পোলিও রোগে আক্র্রা›ত হয়ে পঙুত^ বরণ করতে হয়। দীর্ঘকাল সনাতনি ক্র্রাচ ব্যবহার করার সময়ে তিনি এর অসুবিধা যেমন পিছলে পড়ে যাওয়া, চাপে বগলে ¤নায়ুর ক্ষতি হয়া ইত্যাদি দূর করার জন্য আধুনিক ক্র্রাচের পরিকল্পনা করেছিলেন যা বাণিজ্যিকভাবে চলে আসে ১৯৮৮ সাল থেকে।
আমার জন্য যে ক্র্রাচ আনা হয়েছে তার গায়ে কো¤পানীর নাম লেখা evergreen অর্থাৎ চিরসবুজ। কথাটা ক্র্রাচের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলে আমার জন্য হবে মর্মান িতক আর আমার জন্য হলে কো¤পানীর মালিকের জন্য হবে দুঃখজনক।
©somewhere in net ltd.