![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ও আমার চাঁদের আলো, আজ ফাগুনের সন্ধ্যাকালে ধরা দিয়েছ যে আমার পাতায় পাতায় ডালে ডালে॥
“মানুষের মন”- আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় জিনিস। একজন মানুষের মনের ভেতরে আসলেই কি আছে তা কোনদিন জানা সম্ভব না। যতটুকু একজন মানুষ প্রকাশ করে আমারা শুধু ততটুকুই জানতে পারি, কিছু কিছু সময় বুঝতে পারি । কিন্তু এর রহস্য পুরোপুরি ভেদ করা কোনদিনই কারও পক্ষে সম্ভব নয়। যাই হোক, এইসব রহস্য নিয়ে কারবার করে আমার পাগল হবার কোন ইচ্ছে আপাতত নেই ।
তবে এই রহস্যময় মন যেনো একটি বাচ্চা । বাচ্চারা যেমন কোন কিছু বুঝতে চায়না, শুনতে চায়না মনও তাই। বাচ্চারা যেমন বাবা মা দিতে পারবে কি পারবেনা কোন কিছু বিবেচনা না করে উল্টা পাল্টা আবদার করে মনও তাই
জীবনের অনেক কিছু করতে বাধা থাকলেও চাইতে কিন্তু কোন বাধা নেই। আপনি যা খুশী তা চাইতে পারেন । যেমন আমি চাই, অনেক রাতে যখন মন খারাপ লাগবে তখন সমুদ্রের খুব কাছে গিয়ে চুপচাপ বসে থাকবো, কখনো আমি চাই ঐশ্বরিয়া রায় হতে কখনো চাই মাদার তেরেসা হতে, আমি চাই চাকরী বাকরি করবোনা, আমি সারাদিন বাসায় ঘুমাবো, খাবো আর বেড়াবো, আর মাস শেষে কেউ আমাকে কোন চাকরী করা না বাবদ বেতন দিয়ে যাবে, আবার কখনো চাই অনেক বড় কেউ হতে, সাক্সেসফুল কেউ হতে, কখনো মন চায় এই শহর, সব কিছু বাদ দিয়ে কয়জন বিশেষ মানুষকে নিয়ে দূরের কোন গ্রামে গিয়ে বসবাস করবো, এরকম কত শত অদ্ভুত আর উদ্ভট চাওয়া আছে মনের। তুই চেয়ে যারে ভাই, চাইতে করেছে কে মানা ?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সোনার হরিন চেয়েছিলেন। আমিও চাই, তবে সোনার হরিন না। আমি চাই আমার সৃষ্টিকর্তা থেকে শুরু করে এ পৃথিবীতে যার যার সাথে আমার সম্পর্ক সে সম্পর্কের ক্ষেত্রে আদর্শ হতে। হোক সে সম্পর্ক কোন রিকশাওয়ালার সাথে।
হ্যাঁ, রিকশাওয়ালার সাথেও আমার একটা সম্পর্ক আছে। চালক আর যাত্রীর সম্পর্ক। সেই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও আমি রিকশাওয়ালার সাথে একটু ভালো ব্যাবহার করে আদর্শ হতে পারি।
আর হা এই চাওয়াটা কিন্তু আমার বাচ্চা মনের চাওয়া না । ইহা সিরিয়াস চাওয়া ।
আদর্শ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে,
কবিতা মনে পরে গেল
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে
আমার কবিকে একটা প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করে। তিনি কেন ছেলেদের নিয়েই লিখল কেন মেয়ে না? তাঁর মানে কি মেয়েরা সবাই আদর্শ ? নাকি কোন মেয়ের আদর্শ হবার দরকারই নেই ?
সে যাই হোক, সেই প্রসঙ্গ বাদ এখন ।
আমার মন যা খুশী তা চাইতে পারে। কিন্তু সমস্যাটা বাধে সেই চাওয়া পূরণ করতে গেলেই। যেমন সেদিন হঠাৎ আমার মন চাইলো আমি পাখি হব, তারপর আমার ইচ্ছেমত উড়ে উড়ে যেখানে মন চায় চলে যাব । তবে এই ধরনের ইচ্ছে নিয়ে মন কখনো বায়না ধরেনা কারন সে বাচ্চা হলেও এটা ভালো মতই জানে যে পাখি হওয়া সম্ভব নয় ।
আবার মাঝে মাঝে মন এমন কিছু বায়না ধরবে যেগুলো পূরণ করা আপনার নিজের পক্ষে সম্ভব নয় । আপনার সুযোগ নেই সামর্থ্য নেই সেই সব বায়না পূরণ করার । তখন এটা ওটা দিয়ে মনটা কে ভুলিয়ে রাখতে হয় কিন্তু সেই জিনিস যদি আপনার মনের অনেক পছন্দের কিছু হয় তখন একটা চকলেট টাইপ কিছু দিয়ে সাময়িক ভাবে মনটাকে ভুলিয়ে রাখা যায় কিন্তু যখনই চকলেটের স্বাদ চলে যাবে তখন ঠিক আবার সেই বায়নার কথা মনে পড়ে কান্না কাটি শুরু করবে । আবার আপনি তাকে কিছু একটা দিয়ে ভোলাবেন তারপর আবার কিছুক্ষণ পড়ে সে মনে পরলেই কাঁদবে আবার ভোলাবেন আপনি । এভাবে লুকোচুরি খেলতে একসময় মনও বুঝে যাবে যে তা দেওয়ার সামর্থ্য আপনার নেই অথবা মন হয়ে যাবে ক্লান্ত তখন আর নেই কান্নাকাটি । শুধু চুপ হয়ে বসে থাকবে সে
ছোটবেলায় ঘুম থেকে উঠার পর যখন খুব বেশী জিদ আর দুষ্টুমি করতাম তখন আম্মু বলতো ঘুম থেকে কি চাঁদ দেখে উঠছিস ?
হা, মন ও মাঝে মাঝে যেন চাঁদ দেখে ঘুম থেকে উঠে। তখন খুব বেশী জিদ করবে যে এটা চাই ওটা চাই এবং চাইই চাই। তখন আর কোন চকলেট দিয়ে তাকে ভুলিয়ে রাখা যায়না । চকলেটে কাজ না হলে তখন একটা চর মেরে তাকে আবার ঘুম পাড়িয়ে রাখতে পারেন ।
ছোট বেলায় খেলার সময় যখন বাটা বাটি হত তখন যারা একেবারে বাচ্চা তাদেরকে নিয়ম অনুযায়ী খেলায় অন্তর্ভুক্ত করা হতো না কিন্তু তারা খেলায় থাকতো ঠিকই । তাদেরকে বলা হতো তোমরা দুধভাত। তারাও খুশী আর যারা খেলবে তারাও খুশী। কিছু মানুষের মন এমন দুধ ভাত তাদেরকে যা দিয়ে বোঝানো হয় তাই বুঝবে ও খুশী থাকবে ঠাণ্ডা থাকবে ।
মনের আরও একটি মজার ব্যাপার হচ্ছে মনে মনে যখন মন চায় যেখানে মন চায় চলে যেতে পারি । যেমন আমি মাঝে মাঝে মনে মনে দু একটি জায়গায় চলে যাই। বেশী যাই মাঝরাতে, সেন্টমারটিনে । একা একা অন্ধকারের মাঝে দাড়িয়ে দাড়িয়ে সমুদ্র দেখি আর দেখি চাঁদ ।
কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা মনে মনে
মেলে দিলেম গানের সুরের এই ডানা মনে মনে !
হা কোথাও হারিয়ে যাবার নেই মানা, কিন্তু তা অবশ্যই মনে মনে । বাস্তব পুরোই উল্টো ।
তবে মনে মনে কিন্তু বেশিক্ষণ হারিয়ে গিয়ে থাকা যায়না । কিছু সময় পরে ঠিক বাস্তবে ফিরে আসতে হয় । আর তখনই শুরু হয় অবুঝ আর বাচ্চা মনের কান্নাকাটি আর বায়না । এই যেমন লেখাটি লিখতে গিয়ে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম বাচ্চা মনের এক জগতে কিন্তু লেখাটি পোস্ট করার পর যখন উল্টা পাল্টা মন্তব্য আসবে তখন আমি ফিরে আসবো বাস্তবে আরে কি করেছি কি ?
এই বাচ্চা মনের বাচপানা থেকে অনেকে দেখি ব্লগে ফান পোস্ট দেয় ভালোই লাগে মাঝে মাঝে আড্ডা দিতে মজা করতে
কি লাভ অত সিরিয়াস ভাব নিয়ে থেকে । আমি এখন পর্যন্ত কোন ফান পোস্ট দিতে পারিনি । মাঝে মাঝে মন চায় কিন্তু ভয় লাগে যদি কেউ বলে এসব কি আজে বাজে লেখা ? যদিও এটাও কোন ভালো লেখা না
গত কয়দিন ধরে কি যেন হয়েছে। না কিছু লিখতে ভালো লাগে, না পড়তে ও মন্তব্য করতে সারাদিন শুধু অনলাইন হয়ে বসে থাকি আর দেখি ।গতকাল সবার ড্রাফ্ট লেখাগুলো নিয়ে সমস্যা হচ্ছিল। মন্ডল ভাই জিজ্ঞেস করলো আমার ড্রাফ্ট এর কি অবস্থা । আমি বললাম ভাইয়া আমার তো ড্রাফ্ট এ কোন লেখা নেই । আসলেই তো নেই । ব্লগের ড্রাফট না হয় পাওয়া গেল পরে ।
কিন্তু আমার খাতায় এবং মনের ড্রাফটে যে অনেক লেখা আছে। এইসব বাচপানা করে করে এখন সেগুলো হারিয়ে না গেলে হয় ।
আজ মন চাইলো কোন লেখা পোস্ট করি কিন্তু ভালো কোন লেখা লিখতে যে কষ্ট টা করতে হয় তাও করতে ইচ্ছে করছিল না । আবার লেখা ভালো না হলেও তখন ভালো লাগবেনা ।
কি করি এই বাচ্চা মনটাকে নিয়ে, লিখে ফেললাম কিছু একটা, মনের বাচপানা কে প্রশ্রয় দিয়ে বাচপানা টাইপ একটি লেখা । মন বায়না ধরেছিল তাকে নিয়ে কিছু লিখবার । অন্যসব বায়না না হয় না পারলাম পূরণ করতে কিন্তু এই ছোট্ট বায়নাটাতো পারিই পূরণ করতে। জানি কি সব উল্টা পাল্টা লিখলাম দয়া করে এটিকে কথার ফুলঝুরির বাচ্চা মনের বাচপানা মনে করে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । আফটার অল “দিল তো বাচ্চা হে জি”
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কিতা আছ, ভালানি.....????-- বুঝবার পারছিনা ভাউ
মনে হয় পাগল হচ্ছি
@ম্যাওপ্যাও।-- কথার ফুলঝুরির ভাষায় ইহা ম্যাও প্যাঁও ক্যাও
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
একজন দাপিয়ে বেড়িয়ে , আজ মন ভাল করছে।
আর আপনি
হ, ঝাক্কাস ক্যাও চ্যাও
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @একজন দাপিয়ে বেড়িয়ে , আজ মন ভাল করছে।
আর আপনি
--ওহে, দাপিয়ে বেড়াতে যে আমিও জানি তবে সবকিছুর জন্য মুড লাগে, দাপিয়ে বেড়াতেও সেম । যেটি আমার আপাতত নেই
তাই কে কি করছে না করছে তা নিয়েও ভাবনা নেই
আমি এখন তল্পি তল্পা গুটিয়ে সন্ন্যাসী হবার মুডে আছি
আর সবাই যাহা করিবে তাহা আমি কখনো করিনা, আমি বরাবরই বিপরীতে চলিতে পছন্দ করি
@হ, ঝাক্কাস ক্যাও চ্যাও--- হাহা ওই হইলো একটা
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
কবির নাঈম দোদুল বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়লাম। যদিও বিশেষ কিছু নিয়ে লিখেননি। ভালো লাগলো। আমার লেখাগুলোও পড়ে আসবেন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আপনার লেখাটা পড়লাম। যদিও বিশেষ কিছু নিয়ে লিখেননি--- জি, ইহা আমার বাচ্চা মনের বাচপানা লেখা তারপরেও যে কষ্ট করে পড়ে মন্তব্য করেছেন তার জন্য ধন্যবাদ কবির ভাইয়া ।
বাচপানা লেখা ভালো লেগেছে আপনার ?
@আমার লেখাগুলোও পড়ে আসবেন।-- সময় করে অবশ্যই পড়বো ভাইয়া ।
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
চাঁদ দেখে ঘুম ভাংলে দিনটা ভালো যায়!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ চাঁদ দেখে ঘুম ভাংলে দিনটা ভালো যায়!-- আপনি ঠিক বলেছেন চাঁদগাজী সাহেব। অনেক অনেক দিন হল চাঁদের দেখা পাচ্ছিনা, তাই বুঝি আমার দিনগুলো এখন আর ভালো যাচ্ছেনা
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
মানুষের মন বড়ই বিচিত্র; প্রতি মুহুর্তে মুহূর্তে তা বদল হয়৷এর অনেকগুলো কারণ আছে৷তবে উৎসাহ হারিয়ে ফেলার পেছেন ভয়, অসম্মান, হীনমন্যতা, সিদ্ধান্তহীনতা সহ আরো অনেক বিষয় জড়িত৷কারণ, উৎসাহের সাথে উৎসাহিত করার একটা সম্পর্ক আছে৷
মন এর সঠিক সংজ্ঞা সম্ভব নয়। তবে এই ভাবে বলা যেতে পারে, মন হলো এমন কিছু যা নিজের অবস্থা এবং ক্রিয়াগুলি সম্পর্কে সচেতন। মনের সরুপ লক্ষণ হলো চেতনা যার থেকে মনকে জড়ো থেকে আলাদা করা হয়।
মন চেতনা উপলব্ধি চিন্তা রায় ভাষা এবং মেমরি সহ জ্ঞানীয় অনুষদ একটি সেট। এটা সাধারণত একটি সত্তা এর চিন্তাভাবনা এবং চেতনা[৪] অনুষদ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় এটি কল্পনা স্বীকৃতি এবং অনুগ্রহের ক্ষমতা ধারণ করে, এবং মনোভাব এবং কর্মের ফলে অনুভূতি ও আবেগ প্রক্রিয়াকরণের জন্য দায়ী।
বিভিন্ন ধারণা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্যের দ্বারা বিভিন্ন ধারণা থেকে বোঝা যায়। কিছু মানুষ মনুষ্যদের জন্য এক সম্পত্তি হিসাবে মনকে দেখতে পায় কিন্তু অন্যেরা প্রাণীদের এবং দেবতাদের কাছে নন জীবিত সত্তা (যেমন প্যান্সিসিজম এবং প্রাণিবিজ্ঞান) মনের বৈশিষ্ট্যগুলিকে সমর্পণ করে। মৃত্যুর পরে জীবন এবং জীববিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক আদেশের উভয় তত্ত্বের সাথে জোরারদার বুদ্ধ প্লাটো অ্যারিস্টটল এবং অন্যান্য প্রাচীন গ্রীক ভারতীয় এবং পরবর্তীতে ইসলামিক মতবাদের তত্ত্বের উদাহরণ হিসাবে মনস্তাত্ত্বিক কিছু কিছু রেকর্ডকৃত ধারণাগুলি (মনুষ্য বা আত্মার সাথে একরকমভাবে বর্ণনা করা হয়েছে) মধ্যযুগীয় ইউরোপীয় দার্শনিক।
মনস্তাত্ত্বিক গুরুত্বপূর্ণ দার্শনিকরা প্লাতো, ডেসকার্টস, লিবিনিজ, লক, বার্কলে, হিউম, কান্ট, হিগসেল, শোপেনহেওর, সিয়ারেল, ডেনেট, ফডর, নাগেল এবং ক্লামার্স। মনস্তাত্ত্বিক যেমন ফ্রয়েড এবং জেমস এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানী যেমন টুরিং এবং পুঠামের মনের প্রকৃতি সম্বন্ধে প্রভাবশালী তত্ত্বগুলি গড়ে তুলেছে। অমানবিক মানসিকতার সম্ভাবনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে উদ্ভাবিত হয় যা সাইবারনেটিক এবং তথ্য তত্ত্বের সাথে সম্পর্কযুক্ত কাজ করে যা অবহেলা মেশিনের মাধ্যমে তথ্য প্রক্রিয়াগুলি মানুষের মনের মধ্যে মানসিক চেতনার তুলনায় তুলনীয় বা ভিন্ন।
আপু, আজকের পোস্ট ভাল লেগেছে; মন খোলে লিখুন; শুভ কামনা রইলো ৷
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @মানুষের মন বড়ই বিচিত্র; প্রতি মুহুর্তে মুহূর্তে তা বদল হয়৷এর অনেকগুলো কারণ আছে৷তবে উৎসাহ হারিয়ে ফেলার পেছেন ভয়, অসম্মান, হীনমন্যতা, সিদ্ধান্তহীনতা সহ আরো অনেক বিষয় জড়িত৷কারণ, উৎসাহের সাথে উৎসাহিত করার একটা সম্পর্ক আছে৷ -- হা ভাইয়া, বড় বিচিত্র মানুষের মন । এ মনের উপরই আবার নির্ভর করে অনেক কিছু । আপনার মন না চাইলে আপনি জোর করে যা করবেন তার ফলাফল খুব ভালো হবেনা আবার কারও মন না চাইলেও তাকে আপনি কিছু করতে পারবেন না । আর হা, উৎসাহ অনেক বড় একটি বিষয় যে কোন কিছুর ক্ষেত্রে ।
@মন এর সঠিক সংজ্ঞা সম্ভব নয়। তবে এই ভাবে বলা যেতে পারে, মন হলো এমন কিছু যা নিজের অবস্থা এবং ক্রিয়াগুলি সম্পর্কে সচেতন। মনের সরুপ লক্ষণ হলো চেতনা যার থেকে মনকে জড়ো থেকে আলাদা করা হয়।-- হাহা ! একে নিয়ে বেশী ভাবতে গেলে যে পাগল হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে
মানুষের মনকে নিয়ে আপনার বৈজ্ঞানিক তথ্য গুলো ভালো লেগেছে ভাইয়া । যদিও আমি বিজ্ঞান কম বুঝি ।
@আপু, আজকের পোস্ট ভাল লেগেছে; মন খোলে লিখুন; শুভ কামনা রইলো ৷--- আসলেই ভালো লেগেছে ভাইয়া ভালো লাগলো জেনে । সেই প্রথম থেকে সব সময় প্রিয় ভাইয়াটা কে পাশে পাচ্ছি । আপনার কথাগুলো সবসময় আমাকে লিখতে উৎসাহ যোগায় । এই যেমন আপনার মন্তব্য পড়ে এখন লিখতে ও পড়তে উৎসাহ পাচ্ছি
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: সমস্ত নক্ষত্রপুঞ্জ মানে অনন্ত নক্ষত্র বীথিতে যত রহস্য আছে তার চেয়ে বেশি রহস্যময় মানুষের মন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @সমস্ত নক্ষত্রপুঞ্জ মানে অনন্ত নক্ষত্র বীথিতে যত রহস্য আছে তার চেয়ে বেশি রহস্যময় মানুষের মন।-- একদম ঠিক, ভাইয়া । পৃথিবীর যে সকল রহস্য কোন দিন সমাধান করা সম্ভব হয়নি বা হবেনা তার মধ্যে মানুষের মন কে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত ।
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কথার ফুলঝুরি!
এমন সব বাঁচপন কি দিল ছে না জুদা করনা ইচ্ছে গুলো নিয়ে লিখলেন, মনে হলো ফুলছাপ ফ্রকের গায়ে দোলা দিয়ে যাওয়া চ্যাংড়া বাতাস । মনখানা আপনার যেন ফিকফিক করে রোদের মতো ফিচেল হাসি হেসে গেলো লেখায় ।
রাতে ছাদে উঠে চাঁদ দিয়ে কপাল ঘসেন নাকি ?
চাঁদটা কি সজনে গাছের আঠা যে ধরে এনে কপালে লাগিয়ে দিলেই লেগে যাবে ?
হয়...হয়... আমাদেরও আপনার মতো মনে হয় ! আমাদের মনটাও ঘুড্ডির মতো লাট খেয়ে খেয়ে বোকাট্টা হয়ে যায় একসময় ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @এমন সব বাঁচপন কি দিল ছে না জুদা করনা ইচ্ছে গুলো নিয়ে লিখলেন, মনে হলো ফুলছাপ ফ্রকের গায়ে দোলা দিয়ে যাওয়া চ্যাংড়া বাতাস । মনখানা আপনার যেন ফিকফিক করে রোদের মতো ফিচেল হাসি হেসে গেলো লেখায় -- হাহা ! ছোট বেলায় যখন ফ্রক পরতাম সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাইয়া
@রাতে ছাদে উঠে চাঁদ দিয়ে কপাল ঘসেন নাকি ?
চাঁদটা কি সজনে গাছের আঠা যে ধরে এনে কপালে লাগিয়ে দিলেই লেগে যাবে ?--আমি চাঁদ এবং রাত কে ভালোবাসলেও, চাঁদ যে ভালোবাসেনা আমাকে। তাই অমাবস্যাই যে আমার সঙ্গী ।
@হয়...হয়... আমাদেরও আপনার মতো মনে হয় ! আমাদের মনটাও ঘুড্ডির মতো লাট খেয়ে খেয়ে বোকাট্টা হয়ে যায় একসময় -- হবেই তো, দিল তো বাচ্চা
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আয়ে মা! আমার গুলুগুল্লু বাচ্চা আপুটা কি ঘুমিয়ে গেল??
তোমায় দেব বলে সন্ধ্যায় একটা মন্তব্য টাইপ করেছিলুম ওটাই পড়োঃ
ফিকির মাত কারো। nick চ্যানেল দেখছি।
আরে ইয়ার, বাড্ডে ব্রা!
বাচ্চা হনে কা মেরে ২০সালকা তাজুরবা হে...
চিংঙ্গাম ছে জাঙ্গালসে বাঁচনা ইয়াম পসিবল। বলে তো ইয়াম পসিবল।
আয়ে মা, আকাশে গুলি করলে ডাব পড়ে, এটা কেমন কার্টুন??
খালি পেট মে দেমাগছে বাত্তি নাহি জ্বালতি।
কথাপু, তুমহি কুছ আইডিয়া লাগাও...
(পোস্ট দিয়ে যারা ডুব মারে, তাদের পোস্ট আমি পড়ি না.)
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আয়ে মা! আমার গুলুগুল্লু বাচ্চা আপুটা কি ঘুমিয়ে গেল??-- প্রেসেন্ট প্লীজ
@তোমায় দেব বলে সন্ধ্যায় একটা মন্তব্য টাইপ করেছিলুম ওটাই পড়োঃ-- ইহা কোন পোস্ট এর উদ্দেশ্যে লেখা মন্তব্য
@ফিকির মাত কারো। nick চ্যানেল দেখছি-- নিক কেন স্টার পেলাস নাই
@খালি পেট মে দেমাগছে বাত্তি নাহি জ্বালতি।
কথাপু, তুমহি কুছ আইডিয়া লাগাও...--তো, পেট ভারকার লো না
@(পোস্ট দিয়ে যারা ডুব মারে, তাদের পোস্ট আমি পড়ি না.)-- ইহা আমি জানি, তাইতো খাওয়া বাদ দিয়ে আপনার মন্তব্য এর প্রতি উত্তর করছি
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
অচেনা হৃদি বলেছেন: আমিও এরকম অদ্ভুত সময় পার করেছি ব্লগে। তবে আমি শিউর, আমার মত রাগ, ক্ষোভ, লজ্জা আপনাকে ভোগ করতে হয়নি।
হ্যাপি ব্লগিং!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আমিও এরকম অদ্ভুত সময় পার করেছি ব্লগে-- ঠিক হৃদি আপু, অদ্ভুত সময় । না লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে আর না পড়তে তবে এটা আমার ব্লগীয় সমস্যা না, এটা আমার মনের সমস্যা । মানুষের জীবনে বা মনে সমস্যা হলে তার প্রভাব সব কিছুতেই পরে । ব্লগ কে আমি বরাবরই ভালোবাসি এবং আমাকেও সবাই বাসে তা আমি জানি
@তবে আমি শিউর, আমার মত রাগ, ক্ষোভ, লজ্জা আপনাকে ভোগ করতে হয়নি।
-- হাহা কথা সত্যি তবে সাধারণত আমি এগুলোকে পাত্তা দেইনা । কিছু বিশেষ মানুষের রাগ, ক্ষোভ ছাড়া বাকী সব আমাকে বদার করেনা
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৪
চাঙ্কু বলেছেন: আমারও মনে হয় আপনার মত অবস্থা!! লেখতে ভালা লাগে না। অন্তত ২০টা ড্রাফট আছে যেইগুলা ৪/৫ লাইন লেখে বন্ধ করে দিছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আমারও মনে হয় আপনার মত অবস্থা!! লেখতে ভালা লাগে না- কেউ পাঠক থেকে লেখক হয়, আর আমরা কি লেখক থেকে পাঠক হয়ে যাচ্ছি যদিও আমার পড়তেও ভালো লাগছেনা
আমার যে সমস্যা তাহা আমার মনের আর জীবনের, যার প্রভাব ব্লগেও পড়ছে কিন্তু আপনার কি হইলো চাঙ্কু ভাইয়া ?
@ অন্তত ২০টা ড্রাফট আছে যেইগুলা ৪/৫ লাইন লেখে বন্ধ করে দিছি। --- আমি ড্রাফ্ট রাখিনা কিছু কিন্তু আপনার মত এমন অনেক অর্ধেক অর্ধেক লেখা আছে খাতায় লেখা
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মনের ডিসেকশান ভালো হয়েছে। তবে মনকে দুধ-ভাত মোডে রাখাই ভালো। বেশী প্রশ্রয় দেয়া ঠিক না। নয়তো আপনার মাথায় লবন রেখে বড়ই খাবে আর বিচিগুলো আপনার মাথাতেই ফেলবে!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @মনের ডিসেকশান ভালো হয়েছে-- হাহাহা তাই বুঝি ভুয়া ভাইয়া
@মনকে দুধ-ভাত মোডে রাখাই ভালো। বেশী প্রশ্রয় দেয়া ঠিক না। নয়তো আপনার মাথায় লবন রেখে বড়ই খাবে আর বিচিগুলো আপনার মাথাতেই ফেলবে!!-- হা, মানুষের মত মনও প্রশ্রয় দিলে মাথায় উঠে যায়, তারপর লাফালাফি শুরু করে আর বড়ই খেয়ে বিচি মাথাতেই ফেলে
তবে মনটা ভুয়া ভুয়া হলেও খারাপ হয়না
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যরি! আমি সময়াভাবে কমেন্ট না দিতে পারায় দুঃখিত। তবে মন নিয়ে খেলাখেলি মন্দ লাগলো না। বেশতো মন যা চাই সেদিকেই কিছুদিন কাটান গিয়ে। তা সে উত্তুঙ্গু পর্বতমালা হোক বা নিপাট সমুদ্র হোক। তবে মনেরও একটি লাগাম আছে, সেটি অনেকটা পকেট নিয়ন্ত্রণ করে। আমি আশাবাদী আমার বোনের এই লাগামে টান পড়বে না। ♥♥♥♥♥
অনেক শুভকামনা রইল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @স্যরি! আমি সময়াভাবে কমেন্ট না দিতে পারায় দুঃখিত-- দুঃখিত হবার কিছু নেই ভাইয়া, মনে করে যে এসেছেন বোনের ব্লগ বাড়ি তার জন্য খুশী ও ধন্যবাদ প্রিয় ভাইয়াকে
@তবে মন নিয়ে খেলাখেলি মন্দ লাগলো না-- মনের কাজই হচ্ছে খেলা করা
@বেশতো মন যা চাই সেদিকেই কিছুদিন কাটান গিয়ে। তা সে উত্তুঙ্গু পর্বতমালা হোক বা নিপাট সমুদ্র হোক--- আহারে ভাইয়া, আই ওয়িশ মন যা চায় তা পারতাম
@তবে মনেরও একটি লাগাম আছে, সেটি অনেকটা পকেট নিয়ন্ত্রণ করে। আমি আশাবাদী আমার বোনের এই লাগামে টান পড়বে না। ♥♥♥♥♥-- হিহি ঠিক বলেছেন, মন কে লাগাম ছাড়া হতে দিলেই সর্বনাশ
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দিল তো বাচ্চা হে জি! - কথা সত্য।
দিল কখনো কখনো সব বুঝেও বুঝে না।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @দিল তো বাচ্চা হে জি! - কথা সত্য।
দিল কখনো কখনো সব বুঝেও বুঝে না। -- হি হি হি জি কথা সত্য । এর জন্যই তো বুঝেনা কোন কিছু
১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
ভাইয়ু বলেছেন: কথায় আছে "নামের সাথে কামের মিল থাকা লাগে"
আপনি পোষ্টে কথার ফুলঝুরি বা আউলা বুলি যাই বলি না কেন, তা দিয়ে পুরো লেখাটা মাতিয়ে রেখে সেটাই প্রমান করলেন৷
আমার একটা প্রশ্ন আছে!
ইয়ে মানে, এত চিন্তা মাথায় নিয়া ঘুমান ক্যামনে মশাই??
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কথায় আছে "নামের সাথে কামের মিল থাকা লাগে"
আপনি পোষ্টে কথার ফুলঝুরি বা আউলা বুলি যাই বলি না কেন, তা দিয়ে পুরো লেখাটা মাতিয়ে রেখে সেটাই প্রমান করলেন৷ -- হাহাহা আমি এখন পর্যন্ত এই কথাটা অনেক শুনেছি ব্লগে, যে আমার নামের সাথে আমার কথার মিল আছে । আজ আপনার কাছে থেকেও শুনলাম
ভালোই লাগে । কথার সাথে কাজের কিংবা নামের সাথে কথার মিল থাকা ভালো না ? নামের সার্থকতা রক্ষা করতে হবে তো
@আমার একটা প্রশ্ন আছে!
ইয়ে মানে, এত চিন্তা মাথায় নিয়া ঘুমান ক্যামনে মশাই?? B:-)--- কে বলেছে আমি রাতে ঘুমাই ? মাথায় এত চিন্তা বলেই তো ঘুম আসতে পারিনা রাতে
১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: এই কি হচ্ছে এখানে! বাচ্চা-বাচ্চা লেখার কঠোর সমালোচনা করা হচ্ছে বুঝি!
আমি কিন্তু বাচ্চা-বাচ্চা লেখা ভালো পাই। লিখে মজাও পাই। এখনো টম অ্যান্ড জেরি দেখি সময় পেলেই। হা হা হা।
বড় মানেই জটিলতা, ছোট মানেই অানন্দের সমাহার।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @এই কি হচ্ছে এখানে! বাচ্চা-বাচ্চা লেখার কঠোর সমালোচনা করা হচ্ছে বুঝি!-- বাচ্চা দের কিংবা বাচ্চা বাচ্চা লেখার সমালোচনা না করাই ভালো । কারন দিল তো বাচ্চা হে জি
@আমি কিন্তু বাচ্চা-বাচ্চা লেখা ভালো পাই। লিখে মজাও পাই। এখনো টম অ্যান্ড জেরি দেখি সময় পেলেই। হা হা হা। -- তা তো আপনার লেখা পড়লেই বোঝা যায় আমি টম অ্যান্ড জেরি দেখিনা কিন্তু আলিফ লায়লা দেখি মাঝে মাঝে এবং খুব মজা নিয়ে
@বড় মানেই জটিলতা, ছোট মানেই অানন্দের সমাহার-- হা, ঠিক বলেছেন ভাইয়া । কিন্তু সারাজীবন তো আর ছোট হয়ে থাকা যায়না বড় হবার পরেই শুরু হয় জীবন যুদ্ধ
১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি কি পেয়েছেন এসব? প্লট টা কয়েক দিন আগে মাথা এসেছে, ছোট বেলা নিয়ে লিখবো, জীবনের স্বপ্ন নিয়ে লিখবো, হালকা ড্রাফটও করে রেখেছি। এখন দেখি আমার প্রিয় ব্লগার আমার মনে লেখা গুলি কি সুন্দর গুছিয়ে লিখে দিয়েছে। যাক, কষ্ট করে আর বাকিটা টাইপ করতে হবে না।
তবে সত্য কি জানেন, মানুষের মন কখনও বুড়ো হয় না, ছট্টো বাবু হয়ে থাকে। যত তাকে আদর দিবেন, ভালাবাসা দিবেন ততই সে ঢং করবে, অভিমান করবে.......আমরা শরীরেই বুড়ো হয় মনে নয়। মাঝে মাঝে যখন ২টা বাচ্চার সাথে খোচাখুচি করি ওদের মা খেপে বলে বুড়ো বয়েসে এসব কি রং ঢং করছো? আমি বলি আমি আমার বাচ্চাদের মতোই এখনও ছট্টো বাবু হয়ে আছি, শুধু তুমি ভালো করে দেখনা!
ব্লগে অনিয়মিত কেন? মন্তব্য কম করছেন? আপনার ঠেলায় পরে ড্রাফট লেখা গুলি দিয়ে যাচ্ছি, আপনার দেখা নেই।
কবিতা লেখা আপাতত বাদ দিয়েছি। গল্প লেখায় মন দিয়েছি। দারুন একটা সিরিজ লিখছি। এটা সম্ভবত আমার সেরা লেখা হবে..জানি না তবে পাঠক রাই বলতে পারবে........শবনম নামে লেখা গুলি পড়ে দেখার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম। এর মাঝে টুক টাক লেখা দিব পড়ে দেখবেন। আমার মূল্যায়ন চাই। এটাই আপনার কাছে আমার প্রত্যাশা.....।
ভালো থাকবেন, সব সময়। আর ব্লগে আমাদের সাথে থাকবেন। শুভেচ্ছা সহ শুভ কামনা রইল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আপনি কি পেয়েছেন এসব? প্লট টা কয়েক দিন আগে মাথা এসেছে, ছোট বেলা নিয়ে লিখবো, জীবনের স্বপ্ন নিয়ে লিখবো, হালকা ড্রাফটও করে রেখেছি। এখন দেখি আমার প্রিয় ব্লগার আমার মনে লেখা গুলি কি সুন্দর গুছিয়ে লিখে দিয়েছে। যাক, কষ্ট করে আর বাকিটা টাইপ করতে -- হাহা তাতে কি ? লিখে ফেলুন আপনিও । আমরা জানি আপনার ছোট বেলা, আপনার বাচপানা সম্পর্কে ।
@তবে সত্য কি জানেন, মানুষের মন কখনও বুড়ো হয় না, ছট্টো বাবু হয়ে থাকে। যত তাকে আদর দিবেন, ভালাবাসা দিবেন ততই সে ঢং করবে, অভিমান করবে.......আমরা শরীরেই বুড়ো হয় মনে নয়। মাঝে মাঝে যখন ২টা বাচ্চার সাথে খোচাখুচি করি ওদের মা খেপে বলে বুড়ো বয়েসে এসব কি রং ঢং করছো? আমি বলি আমি আমার বাচ্চাদের মতোই এখনও ছট্টো বাবু হয়ে আছি, শুধু তুমি ভালো করে দেখনা! -- হুম একদম ঠিক, একদম ঠিক
মন কখনো বুড়ো হয়না। তবে অনেকের আবার হয় । কিন্তু আমার মন কখনো বুড়ো হবেনা আমি আজীবন ছোট্ট থাকবো মনে মনে
@ব্লগে অনিয়মিত কেন? মন্তব্য কম করছেন? আপনার ঠেলায় পরে ড্রাফট লেখা গুলি দিয়ে যাচ্ছি, আপনার দেখা নেই-- মাঝে মাঝে একটু বেশী বিজি থাকিতো ভাইয়া তাই অনলাইন থাকি কিন্তু লেখা পড়া, মন্তব্য করার বেশী সময় পাইনা । আবার মাঝে মাঝে ভালো লাগেনা
তবে খুশী হলাম যে আমার বকা খাওয়ার পর ভাইয়ার কাছে থেকে অনেক নতুন নতুন লেখা পাচ্ছি
@কবিতা লেখা আপাতত বাদ দিয়েছি। গল্প লেখায় মন দিয়েছি। দারুন একটা সিরিজ লিখছি। এটা সম্ভবত আমার সেরা লেখা হবে..জানি না তবে পাঠক রাই বলতে পারবে........শবনম নামে লেখা গুলি পড়ে দেখার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম। এর মাঝে টুক টাক লেখা দিব পড়ে দেখবেন। আমার মূল্যায়ন চাই। এটাই আপনার কাছে আমার প্রত্যাশা.-- আপনি কবিতাও খুব ভালো লিখেন ভাইয়া । কবে পোস্ট করবেন সিরিজ টি ? অবশ্যই পড়বো, দেরিতে হলেও ।
১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: শবনম আমার সেরা সৃষ্টি। এই চরিত্র টাকে আমি একেবারে মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছি। এখনোও অফিসে বসে আছি। একটা পর্ব প্রায় শেষ করে এনেছি। আশাকরি পরশু দিন পোষ্ট করতে পারবো। সবার ভালো লাগলে এটা কে সিরিজ বানাবো, ইনসাল্লাহ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @শবনম আমার সেরা সৃষ্টি। এই চরিত্র টাকে আমি একেবারে মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছি- লেখাটি পড়ার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলেন ভাইয়া ।
@এখনোও অফিসে বসে আছি। একটা পর্ব প্রায় শেষ করে এনেছি-- অফিসে বসে ফাঁকিবাজি হচ্ছে তবে আমিও সেম । আজকে অফিসে আমার ফাঁকিবাজি দিবস
@আশাকরি পরশু দিন পোষ্ট করতে পারবো-- বেস্ট অফ লাক ভাইয়া ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
কিতা আছ, ভালানি.....????
ম্যাওপ্যাও।