নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগই আমার পরিচয় । । ।

কথার ফুলঝুরি!

ও আমার চাঁদের আলো, আজ ফাগুনের সন্ধ্যাকালে ধরা দিয়েছ যে আমার পাতায় পাতায় ডালে ডালে॥

কথার ফুলঝুরি! › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২২

"ভালোবাসা" , চার অক্ষরের খুব ছোট একটি শব্দ । কিন্তু তার বিস্তৃতি বহুদূর । আমাদের হৃদয়, হৃদয়ের গভীর, এমনকি হৃদয়ের গভীর থেকে বের হয়ে জীবনের প্রতিটি ক্ষণে ক্ষণে ভালোবাসার বিস্তৃতি ।
ভালোবাসা শুধু প্রেমিক প্রেমিকার প্রেম নয় । আমরা ভালোবাসি আমাদের বাবা মা কে, ভাই বোন কে, সন্তানকে, দাদা- দাদী, নানা- নানী, বন্ধূকে । জীবনের প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই ভালোবাসা বিরাজমান । যে সম্পর্কে আছে শ্রদ্ধা, স্নেহ, সম্মান সেখানেই আছে ভালোবাসা ।
"আমি তোমাকে ভালোবাসি" বলে আমরা কারও প্রতি আমাদের ভালোবাসা প্রকাশ করি শব্দে । কিছু কিছু সময় নিজের অজান্তেই মনের ভেতর থেকে বেরিয়ে যায় "আই লাভ ইউ" শব্দটি । যেমন আমি আমার ছোট বোন কে বলি মাঝেই মাঝেই, আবার আমার দুইটা মেয়ে কলিগ আছে যাদের কেও মাঝে মাঝে কিছু ক্ষেত্রে আবেগাপ্লুত হয়ে বলি "আই লাভ ইউ" । ভালোবাসা এমনই, কোন বাধা মানতে নারাজ । তবে সবাইকে কিন্তু আবার এই শব্দটি বলা যাবেনা তাহলে বেধে যাবে বিপত্তি :P

তবে "আই লাভ ইউ" কিংবা "আমি তোমাকে ভালোবাসি" এই শব্দটি ছাড়াও পাশে চলতে চলতে, একসাথে থাকতে একজন মানুষের আরেকটি মানুষের প্রতি ভালোবাসার আবেগ অনুভূতি প্রকাশ পায় তার কাজে কর্মে আর জন্ম নেয় ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প । জীবনের সম্পর্ক গুলোর এমনই কিছু ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প নিয়ে আমি লিখতে যাচ্ছি "ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প"
আমাদের সম্পর্কগুলোর ক্ষেত্রে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ একেক সম্পর্কে একেক রকম । আমরা আমাদের বাবা মা কে একভাবে ভালোবাসি, ভাই বোনকে, সন্তানকে একভাবে আবার আমাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনী কে একভাবে, আবার একজন ব্লগার তার সহব্লগারদের ভালোবাসেন আরেকভাবে । প্রতিটি ভালোবাসাই সুন্দর । আমার প্রতিটি সম্পর্কেরই ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে ।
তবে আজকে শুরুটা করছি একজন ছেলে তার প্রেমিকা বা স্ত্রীকে কিভাবে ভালোবাসে তা দিয়ে

১। সোবহানবাগের একটি দোকানে বসে তেহারি খাচ্ছে মিলি আর সুমন । তেহারির মধ্যে ছোট ছোট আস্ত আলু দেখে মিলি বলল আলুগুলো খুব মজা । কিছুক্ষণ পর মিলি দেখলো, সুমন খাচ্ছে আর তার নিজের প্লেটের আলুগুলো সে নিজে না খেয়ে মিলির প্লেটে তুলে দিচ্ছে ।

২। দেখা করার পর মিলি বাসায় যায় রিকশায় করে আর সুমন বাসে । মিলির সাথে রিকশায় বাস স্টপ পর্যন্ত গেলে সুমনের অনেক ঘুরে বাসায় যেতে হয় ও কষ্ট হয় । কিন্তু মিলির বাচ্চামি স্বভাব আর ভালোবাসার স্বার্থপর মন তা বুঝতে চায়না । সে চায় সুমন তার সাথে তার বাসার কাছে পর্যন্ত যাবে তাহলে রিকশার ঐটুকু সময়ই সে সুমনকে পাশে পাবে । সে প্রায়ই সুমনকে বার বার বলে তার সাথে যেতে কিন্তু সুমন না করে । আর মিলি মন খারাপ করে ঠোঁট বাকিয়ে থাকে । কিন্তু প্রায়দিনই মিলি কিছুদূর যাওয়ার পরেই সুমন মিলির মন খারাপ দেখে নিজের কষ্ট ভুলে ফোন করে বলে , দাড়াও আমি আসছি, তোমার ওইখান দিয়ে যাবো।

৩। একদিন রাতে কথা বলার সময়ে সুমনের কোন একটি কথায় মিলির খুব কষ্ট লাগলো। সে সারাটিরাত মন খারাপ করে শুয়ে থাকলো আর কাদলো । পরেরদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গার আগেই সুমনের ফোন । আজ সারাদিন বাইরে ঘুরবে দুজনে । নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছোবার পর দুজনে যখন রিকশায় হঠাৎ সুমন মিলির হাতটি তার কোলে টেনে নিলো আর বললো "সরি কালরাতে আমার ঐভাবে কথাটি বলা ঠিক হয়নি । আমি রাতে স্বপ্ন দেখেছি তুমি মন খারাপ করে শুয়ে আছো । তাই তোমার মন ভালো করে দেওয়ার জন্য আজ আমি সারাদিন তোমার সাথে থাকবো" । মিলির চোখ তখন টলটল করছে খুশীতে আবেগাপ্লুত হয়ে।

৪। একদিন দুপুরবেলা কোন কাজে সুমন মিলির এলাকায় আসলো । সুমন এদিকে এসেছে শুনেই মিলি দেখা করার জন্য অস্থির কিন্তু তখন মিলির কলেজে পরীক্ষা থাকায় সে বের হতে পারছেনা দেখে মন খারাপ করে ফেললো । সুমন চাইলেই এখন বাসায় গিয়ে আরাম করতে পারে কিন্তু দেখা করতে পারবেনা তাই মিলির মন খারাপ দেখে সে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কোন কাজ ছাড়াই মিলির জন্য অপেক্ষা করতে থাকলো কখন মিলির কলেজ ছুটি হবে আর তার সাথে দেখা করবে ।

৫। মিলির মাঝে মাঝে কি হয় দেখা করতে মন চেয়েছে আজ দেখা করতেই হবে তার সুমনের সাথে । এমন একদিন সন্ধ্যাবেলা ফোন দিল দেখা করতে চায়, খুব ইচ্ছে হচ্ছে । সুমন বললো ওর জ্বর । এমনিতেই দেখা করতে খুব ইচ্ছে হচ্ছিলো তার উপর আবার ওর জ্বর, মিলির মনটাই গেল খারাপ হয়ে । কিছুক্ষণ পর সুমনের ফোন, আমি আসছি দেখা করতে তুমি বের হও । মিলি খুশীতে লাফাতে লাফাতে দেখা করার জায়গায় গিয়ে হাজির । সুমন আসার পর দেখে ওর গায়ে ভীষণ জ্বর । এত জ্বর যে বিছানায় শুয়ে থাকার কথা অথচ তা না করে সে চলে এসেছে দেখা করার জন্য শুধুমাত্র মিলি মন খারাপ করেছিল বলে । মিলি অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো শুধু । যে মানুষটি মুখে কখনো বলেনা মিলি আমি তোমাকে ভালোবাসি সে গায়ে এত জ্বর নিয়েও অত দূর থেকে চলে এসেছে তার সাথে দেখা করার জন্য মন খারাপ করেছিল বলে ।

৬। এক বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বসে আছে দুজনে । তখন পাশে একটি ফ্রেমের মধ্যে ছোট ছোট সারি সারি বেলুন ফুলানো থাকে আর তা নিশানা করে বন্দুক দিয়ে ফুটানোর খেলাটি হচ্ছিলো । মিলি ওইগুলো চাইলো, কিন্তু যেতে যেতে ফ্রেমে আর মাত্র দুইটা বেলুন ছিল তার মধ্যে পালা করে করে মিলি একটিও ফুটোতে পারেনি । শেষ হওয়ার পর ওরা সেখান থেকে চলে আসলো । তার আরও অনেকগুলো দিন পর ধানমন্ডি ৩২ নং এ আবার দেখলো ওইগুলো । সেদিন সুমন নিজে থেকেই নিয়ে গেল মিলিকে সেখানে এবং বললো আগেরবার বেশী বেলুন ছিলনা এবং তুমি একটিও ফুটোতে পারনি বলে তোমার মনটা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো, আজ যত মন চায় চেষ্টা কর আর বেলুন ফুটাও । মিলি অবাক হয়ে গেল সেই কবে ছিলি সেই দিনটি আর মিলি যে মন খারাপ করেছিল তাতো তার নিজেরই খেয়াল ছিলনা আর সুমন তা ঠিকই খেয়াল করেছে ও মনে রেখেছে এখনও ।

৭। মিলির ঝালমুড়ি পছন্দ। দেখা করতে এলে প্রায়ই দুজনে ঝালমুড়ি কিনে খায়। শুরুটা একসাথে করলেও মিলির খাওয়া শেষ হয়ে যায় সুমনের আগে। তখন সুমন তার হাতের ঝালমুড়ির প্যাকেটটি মিলিকে দিয়ে দেয় এই বলে যে তার আর খেতে ইচ্ছে করছেনা। কিন্তু মিলি ঠিকই বুঝে খেতে ইচ্ছে করলেও সে তা মিলিকে দিয়ে দেয় ওর পছন্দ বলে।

৮। মিলির ফ্রাইড রাইস খুব পছন্দ। একদিন সে বললো ফ্রাইড রাইস খেতে মন চেয়েছে। ওরা প্রথম দোকানে গিয়ে ফ্রাইড রাইস পেলোনা। এমন করে আরও দু একটি দোকানে গিয়েও পেলোনা কিন্তু সুমন মিলির নিষেধ না শুনে একটার পর একটা দোকান ঘুরতেই থাকলো কোথায় আছে ফ্রাইড রাইস, মিলির খেতে মন চেয়েছে তাকে সেটা খাওয়াতেই হবে।

৯। সুমনের চাকরী নেই তাই সে বিভিন্ন কাজে সারারাত জেগে থাকে এবং দিনের অনেকটা সময় পর্যন্ত ঘুমিয়ে থাকে । মিলির খুব সখ সারাদিনের জন্য বেরাতে যাবে সুমনকে নিয়ে কিন্তু সুমনের অভ্যাস এখন এমন হয়ে গিয়েছে সে রাতে জেগে থাকে দিনে ঘুমায় । কিন্তু শুধুমাত্র মিলিকে খুশী করার জন্য সে সারারাত না ঘুমিয়েও পরেরদিন সারাদিন মিলিকে নিয়ে ঘুরতে যায় ।

১০। যতক্ষণ বাসায় থাকবে সুমন সারাক্ষণ ল্যাপটপে গান ছেড়ে রাখে। সুমন যে গানগুলো ছাড়ে সেগুলো মিলিরও পছন্দ কিন্তু কিছু গান আছে যেগুলো শুধু মিলির পছন্দ। সুমন একদিন বেছে বেছে মিলির সব পছন্দের গানগুলো ডাউনলোড করে রাখলো। মিলি খেয়াল করলে ইদানিং মাঝে মাঝেই ঘুমানোর সময় সেই গান গুলো ছাড়ে।

১১। মিলির এক বন্ধু এসেছে বিদেশ থেকে। হঠাৎ করেই ফোন পাওয়াতে দেখা করতে চলে গেলো সে হাতের কাজকর্ম শেষ না করে ঘর দোর একদম একমেলো করেই। গল্পে গল্পে বাসায় ফিরতেও দেরী হয়ে যাচ্ছে এদিকে সুমন বাসায় ফিরে দেখবে সব এলোমেলো আর তারও বাসায় ফিরে আবার এতগুলো কাজ করতে হবে ভেবেই কষ্ট লাগছিলো। ফেরার সময় মিলি দুজনের জন্যে খাবার কিনে নিয়ে আসলো। বাসায় এসে মিলি অবাক। সুমন কি সুন্দর করে সব কাজ শেষ করে ঘরদোর গুছিয়ে রেখেছে এত রাতে বাসায় ফিরে মিলির আবার এগুলো করতে কষ্ট হবে বলে।

১২। সারাদিন পর মিলি আর সুমন রাতের খাবারটি একসাথে খায় । মাঝে মাঝে সুমন বাইরে থেকে কিছু খেয়ে আসলেও মিলির জন্য আবার একসাথে খেতে বসে একটু হলেও খায় কারন সে জানে সে না বসলে মিলি না খেয়েই শুয়ে থাকবে ।

১৩। মিলির খুব চকলেট পছন্দ । সুমন প্রায়দিনই বাসায় ফেরার সময় মিলির জন্য একটি করে ছোট চকলেট নিয়ে আসে । মিলির কাছে এই চকলেট চকলেট না সুমনের কাছে থেকে পাওয়া ভালোবাসা যে ভালোবাসা সুমন কখনো মুখে প্রকাশ করেনা কিন্তু মিলি ঠিকই জানে যে সুমন তাকে কতখানি ভালোবাসে ।

বি ঃ দ্র ঃ আমার গল্প লেখার খুব ইচ্ছে কিন্তু অনেক কঠিন লাগে বিশেষ করে কবিতাকে বেশী ভালোবাসি বলে মাথায় সারাক্ষণ সেটাই ঘুরতে থাকে আর গল্প নিয়ে আর বসা হয়না। তাই কিছুটা ফাঁকিবাজি করে এই ছোট ছোট গল্প নিয়ে আসলাম। আমি ভালোবাসতে ও ভালোবাসা পেতে ভালোবাসি তাই শুধুই ভালোবাসার গল্প। প্রতিটি গল্পের জন্যই এক জোড়ার দুটি চরিত্রকেই বেছে নিলাম ।
কেমন লিখলাম জানিনা তবে আমার ইচ্ছে আছে প্রেম ছাড়াও অন্যান্য সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এমন ছোট ছোট কিছু ভালোবাসার গল্প নিয়ে আসার। এমনকি একজন সহব্লগারের প্রতি আরেকজন ব্লগারের ভালোবাসার গল্পও :P দেখা যাক কি হয় কারন বেশীরভাগ সময়ই ভাবি একরকম আর হয় আরেকরকম |-)

জীবন মানেই গল্প । ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প ।

(লেখাটি প্রায় তিন মাস আগে লেখা যখন কথার ফুলঝুরি ফুটতো । প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও ব্লগের বসন্তকাল হারিয়ে গিয়েছে আর কথার ফুলঝুরি হারিয়ে যায় যায় অবস্থা :( তবে ভালোবাসার জায়গা গুলো থেকে আমরা কখনোই চিরতরে হারিয়ে যেতে পারিনা, তাইতো ফিরে আসার চেষ্টা )

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০

আমি মুক্তা বলেছেন: গল্প ভালো লাগল। ধন্যবান কথার ফুলছুরি। চেষ্টায় সফল হয়েছেন বলা যায় নিঃসন্দেহে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: গল্প ভালো লাগায় খুশী হলাম মুক্তা আপু :D আমার সফলতার সাথে এটাও চাই ব্লগে আবার সু দিন আসুক, আবার ফুল ফুটুক আবার আসুক বসন্ত 8-|

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার গল্প গুলি ভালো হয়েছে।

এবার তাহলে আমিও একটা গল্প বলি। ভালোবাসার গল্প অবশ্যই, তবে মিথ্যা মিথ্যি না......সত্যি!

মিলির বারান্দায় বসে জোৎস্না রাতে জোৎস্না দেখতে খুব ভালো লাগে। সুমনের এমন কোন বাতিক বা বিলাসিতা নাই, তাছাড়া সকালে অফিসের কারনে সে চায় তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে। কিন্তু তবুও সে মিলির সাথে বসে থাকে, জোৎস্না দেখে। মিলি শতবার বলে, তোমার না সকালে অফিস! যাও, শুয়ে পরো। কিন্তু সুমন যায় না। গ্যাট হয়ে বসে থাকে, আর ঘুম তাড়াবার জন্য চা-সিগারেট খায়।

এবার একটা ধাধা; বলেন তো এটা কার গল্প! ;)

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ভুয়া ভাইয়া আমি কিন্তু ভুয়া কথা বলছিনা, আমি ঠিকই ধরে ফেলেছি গল্পটি কার ;) এবং আমি নিশ্চিত আমার মত আপনার গল্পের মিলি আর সুমনেরও এই একটা না আরও অনেক ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প আছে :#)

আমার গল্পের মিলি আর সুমনের গল্পগুলোও কিন্তু একটি ভালোবাসার বাগানের অনেক ফুলের সুবাস থেকে অল্প কিছু সুবাস ছড়িয়ে দেওয়ার মত ;)

আমার গল্পের মিলিরও কিন্তু জোৎস্না ভালো লাগে ভাইয়া এবং সুমনও ঠিক সেম করবে যদি মিলি জোৎস্না দেখার জন্য রাত জাগে ।
এখানেও একটি ধাঁধা আছে কিন্তু ;) :P

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলাদা আলাদা এতগুলো ঘটনা না লিখে, এগুলোকে কোনভাবে এক করতে হবে, মনে হচ্ছে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আলাদা আলাদা এতগুলো ঘটনা না লিখে, এগুলোকে কোনভাবে এক করতে হবে, মনে হচ্ছে।---- হুম আইডিয়া খারাপ না, তবে তা অনেক সময় ও পরিশ্রমের ব্যাপার :(

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগের অবস্হা ভালো হয়ে যাবে; ব্অন্য জাতির চেয়ে বাংগালীরা লগিং বেশী পছন্দ করার কথা।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ব্লগের অবস্হা ভালো হয়ে যাবে; ব্অন্য জাতির চেয়ে বাংগালীরা লগিং বেশী পছন্দ করার কথা।-- আমিও আশা করি ভালো হয়ে যাক জলদি ।
আমার মনে হয় ব্লগের চাইতে বেশী বাঙালী ফেসবুক পছন্দ করে তবে আমি তার ব্যতিক্রম এবং আমার মত ব্লগে আরও কিছু মানুষও আছে যাদের ব্লগ বেশী পছন্দ তবে ব্লগেও যেন মাঝে মাঝে কেমন ফেসবুক ফেসবুক আমেজ পাই :P

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪ নং'এ টাইপো আছে!

ব্লগের অবস্হা ভালো হয়ে যাবে; অন্য জাতির চেয়ে বাংগালীরা ব্লগিং বেশী পছন্দ করার কথা।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @৪ নং'এ টাইপো আছে!-- কোন সমস্যা নেই চাঁদগাজী সাহেব 8-| বুঝতে পেরেছি ।
আমরা রাস্তা ঘাটে চলতে ফিরতে ব্লগে লেখা পড়ি, মন্তব্য করি । একজন পাঠক এতখানি ঝামেলা নিয়ে আমার লেখা পড়বে, মন্তব্য করবে তাতে ওই দু একটি টাইপো কিছুইনা ।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: নদী বয়ে চলে আপন ছন্দে
মাঝি আর নাও লয়ে বক্ষে

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @নদী বয়ে চলে আপন ছন্দে
মাঝি আর নাও লয়ে বক্ষে --- হ্যাঁ ভাইয়া, নদীর মত আমাদের প্রিয় সামুও বয়ে চলবে তার আপন ছন্দে, যতই আসুক ঝড় ।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

মুক্তা নীল বলেছেন: ফুলঝুরি আপু,
অনেক অনেক ভালো লেগেছে আপনার এই ভালোলাগা ও ভালোবাসার সুন্দর ব্যাখ্যাময় কথাগুলো ।
সত্যিকারের মনের টান যে কোন কিছুর-ই ঊর্ধ্বে ।

আমার প্রিয় একটা উক্তি আপনার জন্য দিলাম,
"তুমি যখন যেভাবেই ফিরে আসো, তোমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার সাধ্য আমার নেই।
তুমি আমার রক্তে মিশে গেছো আর রক্ত কিভাবে ধুয়ে ফেলতে হয় আমি জানি না ।"

____সমরেশ মজুমদার

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ অনেক ভালো লেগেছে আপনার এই ভালোলাগা ও ভালোবাসার সুন্দর ব্যাখ্যাময় কথাগুলো--- আমারও অনেক ভালো লাগলো মুক্তা নীল আপু , আমার ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে 8-|

হ্যাঁ আপু , সত্যিকারের মনের টান কোন বাধাই মানেনা ।

@আমার প্রিয় একটা উক্তি আপনার জন্য দিলাম,
"তুমি যখন যেভাবেই ফিরে আসো, তোমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার সাধ্য আমার নেই।
তুমি আমার রক্তে মিশে গেছো আর রক্ত কিভাবে ধুয়ে ফেলতে হয় আমি জানি না ।"
____সমরেশ মজুমদার
--- উক্তিটি আমারও অনেক পছন্দের আপু । এ যেন আমার নিজেরই কথা ।

আমার লেখায় আপনাকে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো আপু । অনেক ভালোবাসা আপনার জন্য ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

যায্যাবর বলেছেন: ছোট ছোট ভালোবাসা, বিন্দু বিন্দু প্রেম
নেই কিছু আমার আর, সবই দিলেম।

না না প্রেম নয় ভালোবাসা দিলেম সুন্দর ভালোবাসার গল্পগুচ্ছের জন্য।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ছোট ছোট ভালোবাসা, বিন্দু বিন্দু প্রেম--- হ্যাঁ ভাইয়া, জীবন মানেই গল্প আর এমন ছোট ছোট গল্প নিয়েই হয় আমাদের জীবনের গল্প ।


@না না প্রেম নয় ভালোবাসা দিলেম সুন্দর ভালোবাসার গল্পগুচ্ছের জন্য।--- ধন্যবাদ ভাইয়া । আপনার জন্য শুভকামনা রইলো । আপনার জীবনেও এমন অনেক ছোট ছোট ভালোবাসার গল্প হোক ।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা,
প্রেম ভালোবাস নিয়ে লেখালিখি করছেন কিন্তু এর পোস্টমর্টেম কি পড়েছেন আপনি?
বানী চিরন্তনীঃ ভালোবাসা নিয়ে কিছু কথা!!!
ছোট বড় লম্বা খাটো সব ধরনের ভালোবাসার সবকিছুই এক জায়গায় লিখে দিয়েছি।

৩ নাম্বার মনে হয় বিয়ের পরের কাহিনী হবে। বিয়ের আগের আর পরের কাহিনী সিরিয়াল ধরে দিন। উল্টাপাল্টা হয়েছে সিরিয়ালে। আর প্রতিটা নাম্বারে মনে হয় আলাদা আলাদা চরিত্রের (নায়ক & নায়িকা) নাম দিলে মনে হয় ভালো হতো।

আপনাকে উৎর্সগ করে লেখা গল্পঃ নীল পরী ও একটা ভীতু ছেলে আমার প্রথম গল্পটা আবার রিমেক করে লেখা শুরু করেছি। পোস্ট দেয়ার পর পড়ার জন্য অগ্রীম দাওয়াত দিয়ে গেলাম।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!!

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কিছুদিন লেখালিখি না করলেও অনেক লেখা পড়েছি কিন্তু ভালোবাসা নিয়ে আপনার এই লেখাটি কিভাবে চোখ এড়িয়ে গেলো :( এখনও পড়িনি লেখাটি তবে একঝলক চোখ বুলিয়ে নিয়ে যা বুঝলাম লেখাটি আমার মনের মতো হবে। ভালোবাসা নিয়ে লেখা বলে কথা 8-| একটু সময় নিয়ে পরে অবশ্যই পড়বো।

হা ভাইয়া সিরিয়ালি হলে মনে হয় ভালো হতো তবে কিছু লেখা লেখার সময় একটু বেশী এক্সাইটেড থাকি তখন অত কিছু মাথায় আসেনা :P আর বিয়ের আগে পরে না' মুখ্য বিষয় ছিলো কিছু গল্প তাই আর অত কিছু ভাবিনি। তবে গুরুর আইডিয়া বরাবরই দারুন B-)

ভাইয়ার প্রেমের গল্প আর আমি পড়বো না তা কি করে হয়। আমি কিন্তু আপনার গল্পের একজন ভক্ত ভাইয়া।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: কথার ফুলঝুরি!




চেষ্টাটা একেবারে বিফলে যায়নি তবে নীল আকাশ এর মতো আমারও মনে হয়েছে পড়তে পড়তে যে, বিয়ের আগের আর পরের কাহিনী উল্টাপাল্টা হয়েছে।

ভালো লাগলো আপনাকে অনেকদিন পরে দেখে এবং ভালোবাসার প্রতি আপনার ভালোবাসা দেখে।
এখানে একটা অন্যরকম ভালোবাসার দেখা পাবেন---পশুরের জলে শেষ জলকর ...........

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া? আমারও অনেক ভালো লাগছে অনেকদিন পর আপনাদের মাঝে এসে।

হা ভাইয়া' আপনাদের পরামর্শ গুলো আমার জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ 8-|

একটু সময় নিয়ে লেখাটি অবশ্যই পড়বো। ভালোবাসা নিয়ে লেখা, পড়তেই যে হবে 8-|

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪১

বলেছেন: আপনার নিজের কাহিনি নাকি ?

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কেমন আছেন লতিফ ভাইয়া?

হতেও পারে নিজের কাহিনী ;) অতীত' বর্তমান আর কিছু ভবিষ্যৎ :P

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: গল্পই কেবল, নাকি গল্পের বাইরের ভিন্ন কিছু এটা..?

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @গল্পই কেবল, নাকি গল্পের বাইরের ভিন্ন কিছু এটা..?--- গল্প তো গল্পই তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের জীবনের গল্প । আমার বা আপনার বা অন্য কারও 8-|

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৪২

বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি - ধন্যবাদ জিগ্যেস করার জন্য।

আপনিও ভালে থাকুন আমার স্বপ্নের মতো ভালোবাসার খুনসুটির সংসার নিয়ে।



১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি - ধন্যবাদ জিগ্যেস করার জন্য।--- ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া 8-| সৃষ্টিকর্তা সবাইকে ভালো রাখুন ।

@আপনিও ভালো থাকুন আপনার স্বপ্নের মতো ভালোবাসার খুনসুটির সংসার নিয়ে। -- যদিও এখনও স্বপ্নের সেই সংসার হয়নি তবে দোয়া করবেন ভাইয়া আপনার বোন আর তার বিশেষ কবি মদন চাঁদের জন্য :P

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:৪৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: গল্পে ভালো লাগা রইলো।

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @গল্পে ভালো লাগা রইলো।--- ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান ভাইয়া 8-| আপনার ভালোলাগা অনুপ্রেরনা হয় রইলো ।

শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত উপস্থিতি জানান দিলাম প্রিয় বোনের ব্লগে। পরে সময় পেলে আবার আসবো ।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আপাতত উপস্থিতি জানান দিলাম প্রিয় বোনের ব্লগে। পরে সময় পেলে আবার আসবো ।--- অপেক্ষায় রইলাম তবে আর উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ :D

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট বোন,

আজ গল্পটি পড়লাম। গৌরচন্দ্রিকাটিও পড়লাম । আমার বেশ ভাল লেগেছে । তবে নীল আকাশ ভাই কিংবা আহমেদ জী এস ভাইয়ের সঙ্গে সহমত পোষণ করছি যে বিয়ের আগে ও পরের ঘটনা মিশে গেছে। আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। এক্ষেত্রে আপনি পোস্টটিকে আরেকবার পড়ে সামান্য আগের ঘটনাকে পরে আনলেই কিন্তু পোস্টটিকে যথেষ্ট ঠিকঠাক করা যাবে ।

শুভকামনা ভালোবাসার প্রিয় ছোট বোনকে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আপনাদের মতামত বিবেচনা করে লেখাটি এডিট করে দিলাম ভাইয়া, বিয়ের আগের আর পরের গল্প গুলো 8-|

আবার সময় করে এসে ছোট বোনটির লেখা পড়ে মতামত জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

লেখা ভালো লাগায় অনুপ্রানিত ।

আপনার জন্যও অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় চৌধুরি ভাইয়া ।

(অনেকদিন হল আমাদের আরেক চৌধুরী ভাই ও মন্ডল বাড়ীর সেই পাঁজি ছেলেটার দেখা নেই :( )

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা ...

মন্ডল বাড়ির পোলার সম্ভবত লগইন করতে প্রবলেম হচ্ছে ।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হা ভাইয়া, গতকালকেই অনলাইনে তাহার দেখা পাইলাম বিকেলের দিকে :D

১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: বেচারা সুমন :(

২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হা হা হা =p~ আসলেই বেচারা :P

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

আমি মুক্তা বলেছেন: কথার ফুলঝুরি, আসলেই কথার ফুল ফোটাতে পারেন আপুনি। আমি কিন্তু আপু নয়, নাদুস নুদুস ভাইয়া।

২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কথার ফুলঝুরি, আসলেই কথার ফুল ফোটাতে পারেন আপুনি।--- হা হা হা =p~ এই নিয়ে কতবার যে এই কথাটি শুনলাম ব্লগে তার হিসাব নেই আসলেই মুক্তা আপু, সরি ভাইয়া =p~ কোন কারন ছাড়াই নিকটি মাথায় এসেছিলো এখন দেখছি তা সার্থক B-)

@আমি কিন্তু আপু নয়, নাদুস নুদুস ভাইয়া।--- তা আমাদের নাদুস নুদুস ভাইয়া, ছেলে হয়েও এমন একটি নিক নেওয়ার কারন টা কি B:-)

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

আমি মুক্তা বলেছেন: ইশ্ মজা করতে গিয়ে কি আপুকে কষ্ট দিয়ে ফেললাম! আসলে কোনকিছু না ভেবেই যেমন আপনি নিকটা নিয়েছেন আমার বাবা-মা সে ভুলটা করেন নি তারা অনেক ভেবে চিন্তে তাদের সব বাচ্চাদের নিক নেম এমন রেখেছে: হিরা, পান্না, মনি, মুক্তা, চুনি।

তো আমি আসলে তখন খুবই পিচ্চি ছিলাম তো তাই জানতাম না এটা মেয়েদের নাম। তবে যদি তখন একবারও বুঝতে পারতাম, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করতাম! অবশ্য যে একদম প্রতিবাদ করিনি তা ই বা কি করে বলি, কারণ তখন এতই ছোট ছিলাম যে, তখনকার কোন কিছুই এখন মনে নাই। :P =p~

২০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আরে নাহ ভাইয়া, কেউ আমাকে সেই কথা বললে আমার ভালোই লাগে । নিজের নিকের সার্থকতা বলে কথা :#)

@তো আমি আসলে তখন খুবই পিচ্চি ছিলাম তো তাই জানতাম না এটা মেয়েদের নাম। তবে যদি তখন একবারও বুঝতে পারতাম, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করতাম! অবশ্য যে একদম প্রতিবাদ করিনি তা ই বা কি করে বলি, কারণ তখন এতই ছোট ছিলাম যে, তখনকার কোন কিছুই এখন মনে নাই-- বাবা মা সন্তানদেরকে ভালোবেসে এমন আদুরে নাম রাখেন । মুক্তা তো সুন্দর নাম, না হয় হলেন আপনি ভাইয়া তাতে কি । তবে বলে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ তা না হলে আপনাকে আপু বলে ভুল করতেই থাকতাম :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.