![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারে বা জানাই বলো বেদনা আমার, বুঝিল না কেহ আমারে...
ট্রাফিক আইন মেনে চলুন বলা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু দেশে কোন কার্যকর ট্রাফিক আইন আছে কিনা আমার তা জানা নেই। আমি ৫টি পরীক্ষা দিয়ে মীরপুর থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণ করেছি। আমি জানি না ট্রাফিক আইন কত রকম ও কি কি? দেশের ৮০% ড্রাইভিং লাইসেন্সই নাকি ভূয়া। ঘরে বসেই কোন পরীক্ষা না দিয়েই পাওয়া যায়। এটা আমার কথা নয়। বিআরটিএ প্রকাশিত রিপোর্টের বরাত দিয়ে পত্রিকায় এমনটি প্রকাশিত হয়েছে। যা হোক, বর্তমানে আমাদের ট্রাফিক পুলিশ যেভাবে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি দিয়ে থাকেন তা হচ্ছে গাড়ির বিরুদ্ধে মূলত "মামলা" রজু করা। এটা কোন কার্যকর ট্রাফিক আইন নয়।
একটি কার্যকর ও সুনির্দিষ্ট ট্রাফিক আইন দেশে থাকা অত্যাবশ্যক। খসড়াটি নিম্নরূপঃ
১) ট্রাফিক আইনের সর্বশেষ সর্বশেষ সংস্করন সম্বলিত বই/পুস্তিকা চালকের সংগে থাকতে হবে। চালক সম্পূর্ণ বইটি পড়ে এতে স্বাক্ষর করবেন। আইন অমান্য করলে "ক" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে।
২) গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার গাড়ির নাম্বার প্লেটের পাশাপাশি গাড়ির পেছনে গাড়ির বডিতে স্থায়ীভাবে লিখতে হবে। স্পষ্ট অক্ষরে কমপক্ষে এক ইঞ্চি উচ্চতার টাইপ দিয়ে এই রেজিঃ নং লিখতে হবে। আইন অমান্য করলে "খ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে।
৩) রেজিস্ট্রেশন ছাড়া গাড়ি রাস্তায় নামালে চালকের লাইসেন্সের উপর "গ" শ্রেণীর অপরাধ হিসেবে ধরা হবে।
৪) ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে গাড়ির রেজিস্ট্রেশনের উপর "গ" শ্রেনীর অপরাধ বলে বিবেচ্য হবে।
৫) গাড়ি থামাতে হলে বা পার্কিং করতে হলে অবশ্যই রাস্তার সংগে প্যারালাল করে ফুটপাথ থেকে সর্বোচ্চ "এক ফুট" দূরে গাড়ি রাখতে হবে। একফুটের বেশী দূরত্ব হলেই আইন অমান্যকারী হিসেবে "ক" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে।
৬) কোন গাড়ি পার্কিং করা অবস্থায় বা থামানো অবস্থায় এর পাশে ডাবল প্যারালাল হিসেবে কোন গাড়ি রাখা যাবে না বা থামানো যাবে না। আইন অমান্য করলে "খ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে।
৭) কোন যাত্রীবাহি বাস বা অনুরূপ বাহনের চালকগণ যাত্রী উঠানামার সময় "৫" ও "৬" নং ধারা সতর্কতার সাথে মেনে চলবেন। যাত্রীগণ যেন ফুটপাত থেকে সরাসরি গাড়িতে উঠতে পারেন সে ব্যবস্থাও করতে হবে। অন্যথায় "গ" শ্রেণীর অপরাধ হিসেবে গন্য হবে।
৮) গাড়িতে দুইটি লুকিং মিরর, ১টি অভ্যন্তরীন লুকিং মিরর, ৪টি ইন্ডিকেটর লাইট, ২টি হেড লাইট, ২টি ব্রেক লাইট, ব্যাকগিয়ার লাইট ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম কার্যকর থাকতে হবে। এর কোন একটি না থাকলে বা ত্রুটিপূর্ণ থাকলে "খ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে। একাধিক সংখ্যক ইন্সট্রুমেন্ট বা উপাদানের অভাব থাকলে জরিমানার পরিমান বাড়বে। যেমন, "২খ", "৩খ" পরিমান জরিমানা হতে পারে।
৯) মাত্রাতিরিক্ত কালো ধোঁয়া সৃষ্টিকারী গাড়ি "গ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে। বিআটিএ সময়ে সময়ে এই মাত্রা নির্ধারণ করবে।
১০) ফিটনেস সম্পর্কিত বা সংশোধিত হওয়ার মত অপরাধ ধরা পড়ার এক সপ্তাহের মধ্যে তা সংশোধন করতে হবে। এক সপ্তাহ অতিক্রম করলে "২খ" পরিমান জরিমানা করা হবে। এভাবে একমাস অতিক্রম করলে "৩খ" পরিমান জরিমানা হবে। এভাবে প্রতি মাসের জন্য জরিমানার পরিমান বাড়তে থাকবে।
১১) বেপরোয়া গাড়ি চালালে "গ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে।
১২) গাড়ি রাস্তায় বের করার পূর্বে অবশ্যই চালক এর ফিটনেস পরীক্ষা করবেন। যদি রাস্তায় গাড়ি কোন কারণে নষ্ট হয় বা ইঞ্জিন স্টার্ট না নেয় তবে এক্ষেত্রে "গ" শ্রেণীর অপরাধ বলে গণ্য হবে। গাড়ি দ্রুত রাস্তা থেকে না সরালে বা এর ফলে ট্রাফিক জ্যাম সৃষ্টি হলে জরিমানার পরিমান বাড়বে।
দুই ধরনের শাস্তি প্রযোজ্য। এক হচ্ছে গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নাম্বারের উপর শাস্তি। দুই হচ্ছে চালকের লাইসেন্সের উপর শাস্তি। কোন কোন ক্ষেত্রে উভয় প্রকার শাস্তিও প্রযোজ্য হতে পারে। চালকের দোষে বা ট্রাফিক আইন অমান্য জাতীয় যেসকল অপরাধ হয়ে থাকে সেগুলো সাধারণত ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিপরীতে ধার্য করা হয়।
সরকার বিভিন্ন শ্রেণীর ট্রাফিক আইন ভঙ্গের অপরাধের জরিমানা বিভিন্ন সময়ে পুননির্ধারণ করবে। গাড়ির ইঞ্জিনের ক্যাপাসিটি/আকার অনুযায়ী এই জরিমানার পরিমানে তারতম্য হবে। ১০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়ির ক্ষেত্রে "ক" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ১০০ টাকা, "খ" শ্রেণীর জন্য ২০০ টাকা ও "গ" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ৩০০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।
১০০০ সিসি'র বেশী ও ১৬০০ সিসি পর্যন্ত গাড়ির ক্ষেত্রে "ক" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ১৫০ টাকা, "খ" শ্রেণীর জন্য ৩০০ টাকা ও "গ" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ৪৫০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।
১৬০০ সিসি'র বেশী গাড়ির ক্ষেত্রে "ক" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ২০০ টাকা, "খ" শ্রেণীর জন্য ৪০০ টাকা ও "গ" শ্রেণীর অপরাধের জন্য ৬০০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।
"ক" শ্রেণীর অপরাধের ধার্য পয়েন্ট ১, "খ" শ্রেণীর অপরাধের পয়েন্ট ২, আর "গ" শ্রেণীর অপরাধের পয়েন্ট হচ্ছে ৩। কোন্ এক মাসে চালকের অর্জিত মোট পয়েন্ট "৭" বা বেশী হলে পরবর্তী মাসে সেই চালক গাড়ি চালানোর জন্য নিষিদ্ধ হবেন। তৃতীয় মাসে আবার গাড়ি চালানোর জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। দ্বিতীয় মাসে গাড়ি চালানোর যোগ্যতা অর্জন করতে হলে পূর্ববর্তী মাসের মোট জরিমানার দ্বিগুন অর্থ জরিমানা হিসেবে প্রদান করতে হবে।
একটি গাড়ি মালিক ছাড়াও একাধিক চালক চালাতে পারেন। সেক্ষেত্রে মালিকের অনুমতিক্রমে গাড়ির রেজিস্ট্রেশনের সাথে চালকের লাইসেন্সকে "সংযুক্ত" করতে হবে। এর জন্য গাড়ির মালিক নির্ধারিত "চালক সংযুক্তি" ফরমে নিদিষ্ট ফী প্রদান সাপেক্ষে বিআরটিএ-তে আবেদন করবেন। যদি কোন চালককে গাড়ির মালিক বাদ দিতে চান তাহলেও একই পদ্ধতিতে "চালক বাতিল" ফরমে আবেদন করতে হবে।
নির্ধারিত অনলাইন ব্যাংকে জরিমানার টাকা জমা দিতে হবে। বাত্তসরিক ট্যাক্সটোকেন সংগ্রহের সময় সমুদয় জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে হবে। গাড়ির সাথে সংযুক্ত চালকদের উপর ধার্য জরিমানাও (যদি থাকে) একই সময়ে পরিশোধ করতে হবে, অন্যথায় ট্যাক্সটোকেন প্রদান করা হবে না।
(এটি খসড়া ও সম্ভাব্য আংশিক আইন মাত্র। বকি ধারাগুলো পরবর্তীতে সংযোজিত হবে। পাঠকের মতামত চাই)
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:১৩
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ রানা ভাই। প্রথমেই থাকতে হবে আইন এবং সুনির্দিষ্ট করে। তারপর আসে মানার প্রশ্ন। এখনতো ট্রাফিক সার্জেন্টরা পাশ দিয়ে মটরসাইকেল চালিয়ে যান কিন্তু কিচ্ছু বলেন না, কারণ সুনির্দিষ্ট আইন বলতে কিছু নেই।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:২৩
সাইফুর বলেছেন: আইন সঠিক ভাবে প্রয়োগের ব্যাবস্থা কিভাবে করা যায়??
না হলে আইন তো আইন ই থাকবে....
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৩৩
কেএসআমীন বলেছেন: ঢাকা শাহরেই ট্রাফিক বিভাগে কয়েক হাজার লোকবল আছে। এলাকা ভিত্তিক পারফরম্যান্স মনিটরিং এর ব্যবস্থা করা জরুরী। ট্রাফিক পুলিশে অফিসার পদমর্যাদার কয়েক'শ জন রয়েছেন। এদের কাজ হওয়া শুধু মনিটরিং। সর্বোচ্চ মনিটর হিসেবে কাজ করবেন যোগাযোগ মন্ত্রী বা উপদেষ্টা। আমরা সকলেই তো রাস্তায় চলাচল করি। আমাদের চোখের সমনেই সবকিছু ঘটবে। এখানে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৩৩
হমপগ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। জিনিস গুলো জানা হল। ৫
আইনের প্রয়োগটা দরকার। তাছাড়া হোপ্লেস।
তবে আপনি সত্যই বলেছেন।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৪০
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ। আইনের প্রয়োগ নিয়ে সবাই বলছেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। আমাদের দেশে আইন থাকলেও প্রয়োগ থাকে না। ট্রাফিক আইনের ক্ষেত্রে এতদিন ধরে কোন আইনই নেই। তাই বলা যায় যে, এখন সুনির্দিষ্ট আইন থাকলে প্রয়োগও বাড়বে। যেমন, এখন রাস্তার মাঝখানে দাড়িয়ে বাস যাত্রী উঠানামা করে এবং সেটা ট্রাফিক সার্জেন্টের চোখের সামনে। তখন এটা করার আর সাহস পাবে না। যে চালকের জরিমানার পরিমান বেশী সে চালককে মালিকরাও রাখবে না। সমস্ত কিছুই কম্পিউটারে লিপিবদ্ধ থাকবে। নতুন চালক নিয়োগের পূর্বে মালিকরা চালকের প্রোফাইল পরীক্ষা করতে পারবেন। নিজের ভাল পাগলেও বুঝতে পারে.... চালকরা পারবেন না কেন?
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৪৬
সাইফুর বলেছেন: প্রয়োগের ব্যাপারটিও পোষ্টে যোগ করুন...
ভালো পোষ্ট ৫
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:৫৫
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ সাইফুর ভাই। আমি যতদূর দেখি, একটি এলাকা একজন সার্জেন্টের অধীনস্ত থাকার কথা। তাদের উপরে একজন সুপারভাইজার থাকার কথা। কোন কোন্ দায়িত্ব কারা পালন করবেন, এবং দায়িত্ব পালন না করলে কী হবে তাও এখানে উল্লেখ থাকতে পারে। তবে সাধারণতঃ এ সকল শাস্তিমূলক ব্যবস্থা ট্রাফিক পুলিশের আভ্যন্তরীন ব্যাপার। গাড়ি চালকের কাছে থাকা ট্রাফিক আইনের বইয়ে থাকার কথা নয়...
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১১:২৪
রাশেদ বলেছেন: ১। এইরকম বই কি আছে? থাকলেও বুঝবেন কি ভাবে সে পড়ছে?
২ একমত না।
বাকিগুলা ঠিক আছে। কিন্তু বাংলাদেশে তো আইন তো আছে মনে হয় কিছু কাছাকাছি, সমস্যা হইল প্রোয়গ নাই।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ ভোর ৬:৫১
কেএসআমীন বলেছেন: বইতো নেই।
রাশেদ ভাই, একমত না কোন বিষয়ে?
বাংলাদেশে তেমন কোন আইন নেই...
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:২০
নাঈম বলেছেন: @কেএসআমীন-
জরুরী পোষ্ট, আপনাকে ৫ দিলাম।
তবে একটা কথা, আমি আপনি সারাক্ষণ যদি চিল্লাইয়া বলি আইনের প্রয়োগ চাই, কোন কাম হইবো না, যতক্ষণ পর্যন্ত না দেশের কর্তাব্যক্তিরা কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নেন।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ সকাল ৯:২৬
কেএসআমীন বলেছেন: এক্কেবারে খাঁটি কথা। আইনও দরকার, প্রয়োগও দরকার। আমার কথা হইল, আমাদের তো আইনই নাই। তাহলে "ট্রাফিক আইন মেনে চলুন" একথা বলা হয় কেন। দেশের কর্তাব্যক্তিদের নজরে আনার জন্যই এই পোস্ট। দোয়া করবেন, কাজ যেন হয়...
আপনি ইস্ট ওয়েস্টে পড়েন? কোন বিষয়ে? কোন ইয়ারে?
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১:৪৪
গনি মিয়া বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ দুপুর ১:৪৫
নাজিরুল হক বলেছেন: ৫
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
পরোপকারী বলেছেন: ট্রাফিক আইনের পাশাপাশি তা সঠিক ভাবে প্রয়োগ না করার অপরাধের জন্য ট্রাফিক পুলিশ বা সার্জেন্টদের বিরুদ্বেও অভিযান চালাতে হবে। অধিকাংশ ট্রাফিক পুলিশ এবং সার্জেন্টরা টাকার বিনিময়ে ট্রাফিক আইনের সঠিক প্রয়োগ করে না।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
রেটিং-৫।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ৮:০৪
মানচুমাহারা বলেছেন: সম্পূর্ণ লেখা শেষ হলে বাংলা উইকিতে দিয়ে দিতে পারেন। আশা করি ভালো একটা ভুক্তি হবে। রাগিব ভাইয়ের সাহায্য নিতে পারেন লেখাটি উইকির মতো করে লেখার জন্য।
এই পোস্টটি [লিংশ=যঃঃঢ়://ভড়ৎঁস.ধসধফবৎঢ়ৎড়লঁশঃর.পড়স/রহফবী.ঢ়যঢ়] আমাদের প্রযুক্তি[/লিংশ] ফোরামের [লিংশ=যঃঃঢ়://ভড়ৎঁস.ধসধফবৎঢ়ৎড়লঁশঃর.পড়স/ারবভিড়ৎঁস.ঢ়যঢ়?ভ=32] অটোমোবাইল [/লিংশ] সেকশনে দেওয়ার আমন্ত্রন রইলো।
১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ৮:০৮
মানচুমাহারা বলেছেন: এই পোস্টটি !@@!2067821 !@@!2067822 ফোরামের !@@!2067824 সেকশনে দেওয়ার আমন্ত্রন রইলো
১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ৮:১০
মানচুমাহারা বলেছেন: সামহোয়ার কর্তৃপক্ষ আমাদের ফ্রি ব্লগিং এর সুযোগ দিয়েছেন ঠিকই কিছু কিছু জিনিস কেন সহজ করেনা বুঝি না। লিঙ্ক বা ট্যাগ গুলো দিতে গেলে পুরা গায়ে জ্বর উঠে যায়।
১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ৮:১১
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ মানচু ভাই। আপনার দেয়া লিংকটি ঠিকভাবে আসেনি। রাগীব ভাইর সাতে কীভাবে যোগাযোগ করবো?
২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:২৭
স্বাধীন বাংলা বলেছেন: রাগিব ভাইয়ের সাহায্য নিতে পারেন লেখাটি উইকির মতো করে লেখার জন্য।
Click This Link
৫
২১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:০৫
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলাভাই, রাগিব ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ হয়েছে। উইকিতে বর্তমান আইন থাকতে পারে। এরকম কোন প্রস্তাবনা থাকে না। এটার জন্য ব্লগই উপযুক্ত। সরকারের কোন উপযুক্ত লোক যদি এখানে আসেন তবে হয়তো কাজ দিতে পারে...
২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৫২
সবুজ ভাই বলেছেন: আইনের প্রয়োগ কথাটিতে আমার আপততি আছে , নিজের দেশের আইন নিজেদের মান্ তে সমস্যা কোথায় ? বাংলাদেশে অবশ্য আইন অমান্য করাটা সামাজিক মযা'দা ও ক্ষমতা নিদে'শ করে।
২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৪৭
কেএসআমীন বলেছেন: ধন্যবাদ সবুজ ভাই, আমাদের দেশে আইন অমান্য করার ব্যাপারে সেরকম সমস্য অবশ্যই আছে। কিন্তু এর জন্য দায়ী কে? অমান্যকারী না প্রয়োগকারী? ট্রাফিক আইনের ক্ষেত্রে বলা যায় যে, এখানে কোন আইনই নেই। প্রয়োগের প্রশ্ন আসে পরে। এখন বলবেন আইনতো থাকার কথা, তাহলে দেশ চলছে কীভাবে... উদাহরন স্বরূপ, আজকের কথাই বলি, অফিসে আসার সময় একটি পিক-আপ দেখলাম। আমার সামনে দিয়ে যাচ্ছিল। পেছনের একটি লাইটও নেই। ব্রেক লাইট, ব্যাকগিয়ার লাইট, ইন্ডিকেটর লাইট। চেহারা দেখে মনে হলো অন্তত এক বছর বা তার আগে থেকে নেই। এই গাড়িটি বহাল তবিয়তে ঢাকা শহরের হাজার হাজার ট্রাফিক পুলিশের চোখের সামনে দিয়ে চলছে কীভাবে? আপনিই বলুন। এরকম হাজার হাজার উদাহরণ দেয়া যায়।
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৯
নাঈম বলেছেন: ভাইরে, বাংলাদেশের মত দেশে সবই সম্ভব। ফিটনেসবিহীন অনেক গাড়ী রাস্তায় চলে। এমন অনেক গাড়ী আছে, যেগুলো অনবরত কালো ধোঁয়া ছাড়ে, এমন অনেক ট্রাক আছে, যেগুলো সীমার অতিরিক্ত মালামাল বহন করে। কিন্তু খেয়াল করলে দেখবেন এসব হচ্ছে কিন্তু আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নাকের ডগায়, কিন্তু তাদের সেদিকে নজর দেডার সময় নেই। তারা ব্যস্ত কিভাবে নিজেদের পকেট ভারী করা যায় সেই চিন্তায়। এমন আহাম্মক একটি বাহিনীর কাছে আপনার প্রস্তাবিত এমন সুচিন্তিত আইনগুলোর প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের আশা করা আকাশ কুসুম কল্পনা ছাড়া আর কিছুই না।
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩৩
কেএসআমীন বলেছেন: নাইম ভাইকে মন্তব্যের জন্য পাঠালাম...
২৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২৪
নাঈম বলেছেন: কুতায় কি পাটাইলেন, বুঝতারলামনা।@আমীন ভাই
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩১
কেএসআমীন বলেছেন: হ্যা নাইম ভাই। লিংকটা পাঠাইছিলাম। মন্তব্য করার জন্য কিন্তু আপনার মন্তব্য পাইনি এখনও।
২৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২০
কেএসআমীন বলেছেন: @নাইম ভাই। আপনার মন্তব্য কই। খালি হুমমম... কইরেন না। ভালমত পইড়া তারপর...
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৭ রাত ১০:০২
ম স রানা বলেছেন: শুধু আইন থাকলেই চলবে না এর প্রয়োগ থাকতে হবে।
পরের আইন গুলো প্রকাশ করুন