নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ন্যাড়া বেল তলায় একবারই যায়

লোডশেডিং

আমার ব্লগ পড়ুন। মন্তব্য দিন। আলোচনা-সমালোচনা করুন।

লোডশেডিং › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিনজারব্রেডের বিশ্বরেকর্ড

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪



জিনজার ব্রেডের বাহিরের ছবি



বাড়ি বলতে আমরা ইট বালু সিমেন্টের তৈরি নির্মাণকেই বুঝি। ইট বালুর বিকল্প কি কখনও মাখন,ময়দা,চিনি হতে পারে? জন্মদিনের কেক হয়ত হতে পারে। কিন্তু না। এমনটা হয়নি। মাখন ময়দা চিনি ক্যান্ডি দিয়ে গোটা দুই তলা সমান জিনজার ব্রেড বাড়ি বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গ রাজ্যের ব্রায়ানের বাসিন্দারা। সেখানকার এ এন্ড এম ট্র্যাডিশন ক্লাব এই বিস্ময়কর কাজটি করে ফেলে। বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলে তাদের ওই কীর্তি।

বাড়ি নির্মান করছে ট্রাডিশন ক্লাবের সদস্যরা



একটি স্বাস্থ্য পরিষেবার তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তারা কেক বানানোর এই বৃহৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করে। জিনজারব্রেড বাড়ি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৭২০০ পাউণ্ড ময়দা, ৭২০০ টি ডিম, ১৮০০ পাউন্ড মাখন, ৩০০০ পাউন্ড ব্রাউন সুগার, ২২৩০৪ পিস ক্যান্ডি। বাড়ির জানালাতে ক্যান্ডি লাগানো হয়েছে। জিনজারব্রেড বাড়ির আকার ৬০ x ৪২ বর্গ ফুট, উচ্চতা ২০.১১ ফুট। বাড়ি বানাতে এক সপ্তাহ সময় লাগে। বাড়িটি দুপাশে দুটি চিমনি দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় এক প্রকৌশলী জিনজারব্রেড বাড়ির নকশা করেছে। বাড়ি তৈরি উপাদান বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়েছে।





জিনজার ব্রেডের জন্য কাজ করছেন ব্রায়ানের লোকেরা



নভেম্বরে ৫ তারিখে বাড়ি তৈরি কাজ শুরু হয়।বাড়ির ভেতর বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কোনো টয়লেট রাখা হয়নি। বাড়িটি ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত খোলা থাকবে। জিনজার বাড়ি দেখতে প্রাপ্ত বয়স্কদের ৩ ডলার আর বাচ্চাদের ২ ডলার খরচ করতে হবে। টিকিট বিক্রি করে যে আয় হবে তা দিয়ে একটি স্বাস্থ্য পরিষেবা চালু করবে সেখানকার কমিউনিটি। এরই মধ্যে এক লক্ষ ষাট হাজার ডলার আয় করে ফেলেছে জিনজারব্রেড হাউজ। প্রতিরাতে ৬০০ পর্যটক জিনজার ব্রেড বাড়ি দেখতে আসে।





ছবিতে ক্যান্ডি গুলোকে এভাবে সাজানো হয়েছে



উল্লেখ্য, জিনজার ব্রেডের পূর্বের রেকর্ডটি ছিলো যুক্তরাষ্ট্রের মিনসোটার একটি শপিং মলের ভেতর তৈরি ৩৬,৬৬০ কিউবিক ফিটের জিনজার ব্রেড। ২০০৬ সালে সেটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের জিনজার ব্রেড হাউজ হচ্ছে ৩৯২০১.৮ কিউবিক ফিটের।



পূর্বের পোস্ট

জেল থেকে পালিয়ে ফিরে আসা !

গুণ্ডাদের পেটানো ও ঝাড়ু মারার কাজ করতেন পোপ ফ্রান্সিস !

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুন জিনিস দেখলুম! আপনাকে ধন্যবাদ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪

লোডশেডিং বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ভাই।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: :-B :-B :-B
দারুন জিনিস জানলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

লোডশেডিং বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য। আশাকরি আপনার নিয়মিত মন্তব্য পাব।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

ঠগী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.