![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনো বিচারে জয় পরাজয় নামক শব্দ ব্যবহার করা হয় না। কারণ বিচারে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়। কারো লাভ-ক্ষতি হয় না এতে। তাই আহাম্মকের মত সমুদ্র বিজয়ের গুনকীর্তন না করাই উচিত। কিন্ত দেশের মাথা মোটারা একে বিজয় হিসেবেই দেখবে। তাদের এই বলদ মার্কা উপলব্দি অন্যক্ষেত্রেও দেখা যায়। নাম রেখেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অথচ কোনো বিদেশি আইনজীবী এখানে কারো পক্ষে ওকালতি করতে পারে না। নাম রেখেছে গ্রাম আদালত অথচ কোনো আইনজীবী সেখানে ওকালতি করতে পারে না। মুর্খ ব কলম চেয়া্রম্যান হয় গ্রাম আদালতের বিচারক। হা হা হা। বলদ মার্কা উপলব্দি হলে এসব দেখতে হয় এই বাংলাদেশে। এত এত লেখা পড়া বিসিএস সচিবদের মাথা থেকে এমন উদ্ভট পরিকল্পনা বেরিয়ে আসে। হাসি পায় এসব বলদের উপলব্দি দেখে। দক্ষিণ তাল পট্টির মালিকানা নিয়ে ভারত বাংলাদেশের বিরোধ আদালতে গড়ায়। আদালতের রায়ে তালপট্টি ভারতের বলে ঘোষণা করে। এ যদি হয় বিচার তবে সে বিচারে বাংলাদেশের বলদরা জয় দেখে কিভাবে। নিজের ঘরের জমি শক্তির জোরে অন্য নিয়ে গেলো। অথচ এতে জয় দেখছে এক শ্রেণীর বলদ। হায়রে আমার দেশ।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
াহো বলেছেন:
প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
BBC Bangla
Click This Link
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
বঙ্গদর্পণ বলেছেন: নিজের চেহারা আয়নায় দেখলে সবাইকে নিজের মত বলদ মনে হবে। দলবাজির আয়না সরিয়ে সামনে দিকে দেখেন তখন বুঝবেন নিজেই বলদ, আর বাকী সব মানুষ। তাই তারা বোঝে বঙ্গোপসাগরের যে অংশটা নিয়ে দুই দেশের বিরোধ, তার বেশিটাই পড়েছে বাংলাদেশের ভাগে। ভারতের ভাগে পড়েছে বছরের প্রায় পুরো সময়টাই এখন পানির নিচে থাকা তালপট্টি দ্বীপ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "দক্ষিণ তাল পট্টির মালিকানা নিয়ে ভারত বাংলাদেশের বিরোধ আদালতে গড়ায়। আদালতের রায়ে তালপট্টি ভারতের বলে ঘোষণা করে। এ যদি হয় বিচার তবে সে বিচারে বাংলাদেশের বলদরা জয় দেখে কিভাবে। নিজের ঘরের জমি শক্তির জোরে অন্য নিয়ে গেলো। অথচ এতে জয় দেখছে এক শ্রেণীর বলদ। হায়রে আমার দেশ।"

নিচের জিনস পেটে পরলে সব কিছুই জয় জয় লাগে।