নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I love my country
চাচাতো বোনকে দেখতে আসবে !! বাড়িতে রান্না- বান্নার ধুম পড়ে গিয়েছে !! ছেলেপক্ষ কনে দেখবে গোধূলী বেলায় !! আমার মনে হাজারও প্রশ্ন --- কেন ঐ সময় আপুকে দেখবে। কয়েকজনের কাছে জিজ্ঞাসা করে জানলাম - ঐ সময় নাকি কনেকে বেশি সুন্দর লাগে। আরে সুন্দর লাগার কি আছে ! আমার আপুতো এমনিতেই সুন্দর। শুধু একটু জেদি এই আর কি। যখন গ্রীব বাঁকিয়ে তাকায় -- তখন মনে হয় নায়িকা সুচিত্রা সেনের ছোট বোন। আপু আমাকে বললেন,” তুই কিন্তু আমার সাথে থাকবি -- । অগত্যা গেলাম আপুনির সাথে। তখন চারিদিকে সিদ্ধ বাতাস বইছে -- সূর্য্য তার রোদের তেজ একেবারেই কমিয়ে দিয়েছে --- আপুর লাগানো গন্ধরাজ গাছের ডালে ডালে সাদা সাদা ফুল ফুটে আছে ---
আপুকে নেয়া হলো বাইরের উঠানে - যেখানে আগেই সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা হয়েছিল। দেখলাম,
দুজন বয়ষ্ক ভদ্রলোক আর একজন অতি সুদর্শণ ভদ্র গোবেচারা বসে আছে-- আর নিজেদের মধ্যে কি নিয়ে যেন অতি নীচুস্বরে কথা বলছে --উক্ত সুদর্শন বেচারা গ্লাসের পর গ্লাস পানি পান করছিল -- এই অবস্থা অবলোকন করে ক্লাস সেভেনের এই মেয়েটির মুখে ফিক ফিক করে হাসি বের হতে লাগলো ----
প্রশ্ন করলো দুইজন বয়স্ক ভদ্রলোক --
১ম জন -- মাগো তুমার নাম কি -
আপু: মনোআরা মনু
২য় ভদ্রলোক - কি কও , নামের আগে মোছাম্মৎ নাই
আপু- ওটা আমার ভাল লাগে না --- ।তারা সবাই এর ওর দিকে তাকাচ্ছে
১ম ভদ্রলোক - আচ্ছা কওতো- তুমি রান্না করতাছাও -- কড়াইতে তেল দিলা-হঠাৎ কড়াইতে আগুন লাইগ্যা গেল -- মাগো তুমি তহন কি করবা !!
আপু: আমিতো রান্নাই করি না -- সামসুর বউ রান্না করে-- তাই আগুন লাগলে কি করা লাগবে তা সামছুর বউ বলতে পারবে---
২য় ভদ্রলোক -- বড় বাড়ির মাইয়্যাতো তুমি -- কিন্তু কি জান--- মাইয়্যাগো রান্না করতে অয়
১ ভদ্রলোক -- তোমার হাতখানা দেখি --
আপু - বিরক্ত নিয়ে হাত এগিয়ে দিলেন
২য় ভদ্রলোক -- ওরে বাবা ! তুমি দেখি সিংহ রাশি --- ও কামরুজ্জামান ! তুই হইলি তুলা রাশির। শোন মেয়ে ! ছেলে আমাগো বড় চাকরি করলে কি অইবো খুবই শান্ত। আর একটু খাওয়া দাওয়া পছন্দ করে-- হে হে হে --
১ম ভদ্রলোক - তুমি ঘোমটা খানা খুলো --- তোমার চুল দেখুম -----
আপু: আমার চুলতো এমন করে কাউকে দেখাবো না ---
আমার দাদু ভিতর হতে বললো --- চুল দেখতে চাইতেছে --- দ্যাখাও ----
আপু: আমি তো চুল দেখাবো না ----
সুদর্শন ছেলে: একটু দেখান --- মুরুব্বীরা একটু দেখবে --- দেখালে কিচ্ছু হবে না ----
আপু: ঘার বাঁকিয়ে টানা টানা চোখ তুলে ছেলেটির দিকে তাকাল ----তখন ছেলেটি তোতলাতে লাগলো ---- এএএকককটুটুটু দেদেখাখানননন----- এইভাবে তোতলানো দেখে অজান্তেই আমার বড়ই হাসি পেল -- আমার খিল খিল হাসিতে চারিপাশ মুখোরিত হইয়া উঠিল ---- আমার দাদু ভেতর হতে হাসি বন্ধ করতে বললো----- কিন্তু কেন জানি সেই হাসি আরো উথলিয়া উঠিয়া সূর্য়্যমামার কানে যাইয়া পৌছাইল ---তখন সূর্য্য তার লাল আভা বিছাইয়া দিয়াছে আকাশের গাঁয়ে -----
২য় ব্যক্তি: মাগো তোমার পা কি খড়ম পা !! না কি ভালো পা --- একটু দেখুম -- বাড়ি থিকা বার বার কইয়া দিছে ---- বুঝই তো, আমার ভাইস্তা বইলা কতা --- তার বউরেতো সব দিক দিয়া ভাল হইতে হইবো -----
আমার বড় চাচাতো বোনের বর খুবই আধুনিক মানসিকতার --- তিনি কেন জানি এই সব কথা মেনে নিতে পারছিল না --- আবার কিছু বলতেও পারছিল না --- শুধু দাঁতে দাঁত ঘষছিলেন ---
১ম ব্যক্তি: মাগো ! দেখাও ! দেখাও !!
আপু: সুন্দর পা দুটি হতে স্যান্ডেল খুললো -- উঠে দাঁড়াল --আবার গ্রীবা বাঁকা করে ছেলেটির দিকে তাকালো--- বললো,, আমিতো পা দেখাতে পারবো না --- তবে আপনারা আমার স্যান্ডেল দেখে নিন ----আমার পা কেমন তা বুঝতে পারবেন ----আপু হাটতে লাগলো অন্দর মহলের দিকে ---যেদিকে বাড়ির অন্যান্যরা অধির আগ্রহে ভাল কিছু শোনার জন্য অপেক্ষা করছিল ---- ছেলেটি আপুনির হাটার দিকে তাকিয়ে রইল --- বললো !! মামা পাত্রী আমার খুবই পছন্দ হইছে ----
কাকু আর বড় দুলাভাইয়ের গলার শব্দ শোনা গেল --- আপনারা এসেছেন, আমরা খুবই খুশি হয়েছি, ---দুলাভাই বললেন,’ আপনাদেরকে আমরা পরে ঘটক মারফত খবর জানাব ----’’ তখন সন্ধা নেমেছে --- দূর আকাশে ইয়া বড় একটা চাঁদ উঠেছে --- আরে ! এ সময় আমার আপুটার মন খারাপ !! মনে মনে বললাম, ওরে ও চাঁদ ! আমার আপুটার মনটাকে তুই ভাল লাগার বন্যায় ভাসিয়ে দে ----
কইন্যা জানালা ধরিয়া কান্দিয়া-কাটিয়া বর্ষা নামাইয়া ফেলিতেছে--- কাহার লাগিয়া তুমি কাঁদিতেছো হে কইন্যা !!! কাহার লাগিয়া !!! কইন্যা তুমি বর্ষা নামাইও না -- তুমি ঝর বহিয়া নিয়া আইসো -- ঝর। তুমি বিদ্যুৎ চমকাইয়া আকাশ বাতাস বিদীর্ণ করিয়া দাও। তুমি পাখির মত ডানা মেলিয়া উড় কইন্যা---- । আজিকে নারিকেলের গাছের মাথায় বিশাল একখানা চাঁদ উঠিয়াছে। জে’ৎস্মার বন্যা জানালা গলাইয়া কইন্যার দিঘল কালো চুলগুলিকে ভিজাইয়া দিতেছে ---
১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কি যে সাংঘাতিক সেই দৃশ্য মামুন ভাই ---- এখনও মনে হলে আমি ভয় পাই --- আমার আপা খুবই শক্ত মনের ছিল বলে রক্ষা। এখন যুগ পাল্টিয়েছে --- হয়ত এখন আর এমনটি হয় না ---
ভাল থাকুন
২| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
কেএসরথি বলেছেন: আমি প্রথমে পড়লাম "কান দেখা"। এরপর দেখি কান নিয়ে কোন কথাই নাই। তো পরে বুঝলাম ভূল পড়েছি।
১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমমম ----- ভুল করে হলেও তো পোস্টটা পড়েছেন -- একারণে বড় একটা ধন্যবাদ -------
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০১
কেএসরথি বলেছেন: বিয়েকি হলো উনার?
১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার আপু মানসিকভাবে ভীষণ আধুনিক ছিলেন -- তাই উক্ত বিষয়গুলো তিনি মেনে নিতে পারেন নাই ---। তার তীব্র আপত্তির কারণে এবং আমার বড় দুলাভাই আপুনিকে সাপোর্ট করার কারণে উক্ত ছেলের সাথে আর বিয়ে হয় নাই ---যদিও ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ছিল ---।
আমি আপুনির সাথে ছিলাম---- সেই ছোট বয়সেই আমার খুবই খারাপ লেগেছিল --- আর আমার আপুনির আরো তীব্র খারাপ লেগেছেল---
আমাদের সব বোনেরা ভাল থাকুন --- এই শুভকমান করি ---
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্লগে আসলাম, পড়তেছি
১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমমম --- এর জন্যই তো ভাইটিকে আমি দেখছি না এত ক্ষণ ধরে ---- শুভকামনা রইল
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: গোধূলী বেলায় নাকি কনেকে বেশি সুন্দর লাগে।
তাই নাকি?
১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হ্যা --- আগের দিনে প্রচলিত ছিল যে এই সময়ে নাকি পাত্রীকে বেশি সুন্দর লাগে ----তাই আয়োজন থাকতো এই সময়ে পাত্রী দেখানো ---
৬| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
দয়ালু বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম
১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দয়ালু --- বাস্তবতা খুবই কঠিন। আমি খুবই সংক্ষিপ্তভাবে এতটুকু তুলে ধরেছি ---- সেই সময়ে মেয়েদেরকে দেখানোর সময় নাস্তানাবুদ করে ছাড়তো ---- মনে হতো মেয়ে হয়ে জন্মানোটাই পাপ ---
অনেক অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য ---- সেইসাথে রাশি রাশি শুভকামনা
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি কও , নামের আগে মোছাম্মৎ নাই
নামের আগে মো: বা মোসা: না বললে কত ঝাড়ি খাইতে হইছে। এখন কেউ ঝাড়ি দিতে আসলে উল্টো ঝাড়ি দিয়া দিই। দুই একটা জ্ঞানী বাণী শুনাইয়া দিই।
১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সেই সময়ে ঝারি দেয়ার পরিবেশই ছিল না ---- খুবই কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে আজ বর্তমান সময়ে এসে পৌছেছি ----
আসলেও একটু আধটু ঝারি দেয়ার প্রয়োজন আছে -----
৮| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৯
সোহানী বলেছেন: হাঁ কনে দেখা নামে ফাজলামি.... ঠ্যাং আর চুল দেখে মুরব্বিরা পাত্রী পছন্দ করে......... কতটা হা্স্যকর !!!!!!!!!
১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমমম ------ আপুনি সেই সময়ে চুল ছোট হলে হবে না --- পাত্রীর চুল বড় হতে হবে ------ হাটতে হবে হেলে দুলে -- পা সুন্দর হতে হবে --- আরো কতকি ।
এখন অবশ্য সে সব দেখা হয় না। তবে এখন গাঁয়ের রং আর লম্বাটা বেশ দেখা হয় ------- হায়রে যাই আর কোথায় ---- !!!
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
সোহানী বলেছেন: না্... এখনো দেখা হয়... জাস্ট বছর দুয়েক আগের এক্সপিরিয়েন্স।.... যদিও আমি কেউ না হয়ে ও বিয়েটা ভেঙ্গে দিয়েছিলাম... আমার মাথায় রক্ত চড়ে গেছিল.. পাত্রপক্ষকে জাস্ট ঘর থেকে বের করে দিয়েছিলাম... আমি কেন এমন আচরন করলাম নিজেও বুঝতে পারিনি... নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি।........ এরপর থেকে পারতপক্ষে এ ধরনের অনুস্ঠান এভোয়েড করি।
১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আসলে পুরুষতন্ত্রের রূপ পাল্টাচ্ছে। এক এক জায়গায় একেক রকম। ভাবতেও খারাপ লাগে যে আমরা এত্ত এত্ত শিক্ষিত হচ্ছি কিন্তু মনের দিক হতে ঠিক সেই মান্ধাত্ত্বা আমলকে টপকে যেতে পারছিনা ------ আফসোস -------
আমার ক্ষেত্রেও একই আপুনি !! আমিও এ্যভোয়েট করি -- এধরণের অনুষ্ঠান ----- আমি এখনো আমার আপুর দেখানোর দৃশ্য ভুলতে পারি না --
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৪
দীপান্বিতা বলেছেন: কনে দেখা - এক যন্ত্রণা !......আপনার লেখা পড়ে আমার জলপাইগুড়ির বাড়ির গন্ধরাজ গাছটার কথা মনে পরে গেল...
১৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ঠিক বলেছেন ----কনে দেখা একটা যন্ত্রনাই বটে !!!
খুবই ভাল থাকেন দিদি !!
শুভকামনা নিরন্তর
১১| ১৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন লিখেছেন। কনে দেখা বোধ হয় কুরবানীর গরু দেখার মত। ব্যাপারটা আমার পছন্দ জনক নয়। এমন ইন্টারভিউ।
১৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কঠিণ ইন্টারভিউ। জবাই হবার মত-- শুধু পার্থক্য হলো এই জবাইয়ের রক্ত দেখা যায় না------- মনের ভেতর রক্তের বন্যা বইয়ে যায় ---
শুভকামনা নিরন্তর
১২| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার আপুর ভদ্রোচিত প্রতিবাদে এসব বাজে সংস্কারের উচিৎ জবাব হয়েছে। উনার জন্যে শ্রদ্ধা রইলো।
১৬ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ---- আমার আপু খুবই সাহসী ছিলেন--- তাই তিনি অত্যন্ত ভদ্র ভাষায় প্রতিবাদ করেছেন ---। কিন্তু সমাজে অনেক মেয়ে তা পারে না-------
নিরন্তর শুভকামনা মাহবুব ভাই
১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
নামগোত্রহীন বলেছেন: দারুন লিখেছেন
১৬ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ @ নামগোত্রহীন
নিরন্তর শুভকামনা
১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
সুন্দর।
আনন্দ পেলাম, তথ্য পেলাম, শিক্ষণীয় ব্যাপারও পেলাম
১৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: বাস্তব জীবনের কথা। খুবই কঠিন
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং সেইসাথে নিরন্তর শুভকামনা
১৫| ২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
রোদেলা বলেছেন: বরের অবস্থা পর্যবেক্ষন করে আমার হাসিই পাচ্ছে। বলদ একটা।তার নিজের কোন মেধা নেই,মুরুব্বীদের মরোব্বা খেয়েই জীবন অস্থির করে ফেলছে।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমম আপুনি ! ঠিক বলেছো। আমার মনে হয়েছিল বরটাকে একটা ঘুষি লাগাই। একারণেইতো আপুনি ঐ ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হয় নাই -------- শেষে অবশ্য বিয়েটাও আর হয় নাই ------।
তোমার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা
১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
রাগিব নিযাম বলেছেন: ইহা একটি অতি রঙ্গাত্নক সামাজিক সমালোচনা। দারুণ হইয়াছে। + +
২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সমাজের মানুষের কিছু অতি কট্টর রীতিনীতিতে সেই স্থানের বসবাসকারী মানুষের জীবন চরম ঝালাপাল হয়ে যায় -------। আর এই রীতিনীরি বেড়াজালে আমার চাচাত বোনটিও বাদ পড়ে নাই
মনে অতি কষ্ট হতেই লিখেছি -----
শুভকামনা রইল
১৭| ২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার বর্ণনায় এবং সুন্দর উপস্থাপনায় মুগ্ধপাঠ্য ...
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম...
শুভকামনা নিরন্তর ...
২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
বাস্তবতাকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র
অনেক অনেক শুভকামনা
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
বেশ মজা পেলাম
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অতীত কালের কণে দেখার নান্দনিক বর্ণনায় মুগ্ধ হলাম