নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I love my country
গ্রামের মেয়ে আমি । গ্রামের আলো, বাতাস, গাছের ডালের ছায়া, পাখির ডাক, পুকুরের পানি, মাটির গন্ধ, বিলের শাপলা-শালুক, মেঠো পথ সব আমায় টানে। অনেক বছর পর এবার ছুটির প্রায় সময়টা গ্রামে কাটিয়েছি। গ্রামের নিটোল সৌন্দর্য্য খুবই নিবিড়ভাবে উপভোগ করার জন্য এই কয়েকটা দিন ইন্টারনেট কানেকশন হতে দূরে ছিলাম। সেই গ্রাম আছে কিন্তু সেই মানুষগুলো শুধু বদলে গিয়েছে। তাদের মনে ভর করেছে আধা শহুরে মানসিকতা, ঘরে ঘরে টিভিতে ভেসে উঠছে দেশীয় ও বিদেশী চ্যানেলের ছবি। আগের দিনে ছেলেরা বাহারী রঙের লুঙ্গি পড়ে মেঠো পথে ঘুরে বেড়াত- আর এখন দেখলাম প্রায় ছেলেরা হাফ প্যান্ট,জিনস পরে চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের চোখে মুখে সেই আয়েসী ভাবটা নেই বরং ভর করছে ব্যস্ততা। কারো কারো মোবাইলের ফেবু’র পাতায় মগ্ন অবস্থায় দেখলাম। আগে গাছ হতে শাক সবজি তুলেই রান্না করা হতো, কি স্বাদ ছিল সেই রান্না করা তরকারীতে- আর এখন বেশির ভাগ বাজার হতে কিনে আনে। আগে বাড়িতে কোন অতিথি এলে গাছ হতে ডাব পেড়ে ডাবের পানি, মুড়ি, গুড়, চিরা, খই, গুড়ের পায়েস নাস্তা হিসেবে খেতে দেয়া হতো কিন্তু এখন বতলের পানি, চানাচুর, বিস্কুট, নডুলস আরো কত কি দেয়া হয়-- তবে আন্তরিকতার রকমফেরেও পরিবর্তন লক্ষণীয় --। আগের দিনগুলোতে গ্রামের সবাই আমাদের পুকুরে এসে গোছল করতো। কলকাকলীতে মুখর থাকতো চারটি পুকুর ঘাট। বউঝিরা পুকুর ঘাটে বসে একে অপরের সাথে কত সুখ দুঃখের কথা কইতো। এখন পুকুরটি প্রায় সময় ফাঁকা পড়ে থাকে- পুকুরকে শূন্যতায় গ্রাস করেছে- এখন প্রায় বাড়িতে পানির কল চাপ দিলেই ঝরঝরিয়ে পানি পড়ে, পুকুর ঘাটে গোছল করার আর দরকার পরে না। দুপুর গড়ালেই আমাদের দুটি টিউব ওয়েলে লাইন পড়ে যেত-বউ/ঝিয়েরা পানি কালেকশণ করে নিয়ে যেত- কত কথার মেলা বসতো এখানে, এখন প্রায় সময়ই টিউব ওয়েল ফাঁকা পরে থাকে কারণ প্রায় সবার বাড়িতে এখন টিউবওয়েল। বিলে কত শাপলা শালুক কিন্তু খুব কম মানুষকেই শাপলা আর শালুক কুড়াতে দেখলাম। খালে বিলে এই সময় মাছ মারার হিরিক লেগে যেত, আর এখন খুব অল্প মানুষই খালে বিলে মাছ ধরছে-তারা এখন ব্যাগ নিয়ে বাজার হতে মাছ কিনে ফ্রিজে রেখে দেয়।পেশা পরিবর্তনের হিরিক গ্রামেও ছুঁয়ে গিয়েছে, ধোপা জেলে আর নাপিত/নরসুন্দরদের দেখলাম আগের পেশা পরিবর্তণ করে ভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছে। কোন কোন নাপিত তাদের সনাতন পদ্ধতি পরিবর্তন করে শহুরে স্টাইলে দোকান দিয়েছে। গ্রামের ঝোপজঙ্গল সব উজাড়, বাঁশ ঝাড়গুলোও জীর্ণ শীর্ণ। তারপরও গ্রামের মানুষদের মাঝে আতিথিয়তার কমতি নেই। চাঁদনী রাতের সময়গুলো ছিল খুবই উপভোগ্য ছিল।
চাঁদনী রাত: সন্ধার আকাশে এক ফালি চাঁদ বাঁশ ঝাড়ের ওপারে আলতো করে ভেসে উঠে। চাঁদের আনন্দে ঝিঝি পোকা গান শুরু করে দেয়। বাঁশ ঝাড় দুলতে থাকে-হরেক রকমের পাখিগুলো তাদের বাসায় বসে কত কথায় মসগুল হতে থাকে। আর আমরা মাটির উঠাণে মাদুর পেতে বসে ঝাল মুড়ি, মুড়ির মোয়া, লাড়ু, খই, পিঠা, খেজুরের গুরের পায়েস খাওয়ার উৎসবে মেতে উঠি। গল্পের আসরে আড্ডা জমাতে চাঁদ নারিকেল গাছের মাথায় এসে বসে-। আমরা গল্পে গল্পে সেই শৈশবে হারিয়ে যাই-। কত জমানো কথা, কার আগে কে বলবে। বড়সি দিয়ে মাছ ধরা, নৌকা বাওয়া, দুপুরে ঝাপ দিয়ে পুকুরের শান্ত পানিকে অশান্ত করা, ডুব সাঁতার, চড়ুই ভাতি, ঈদ আর পূজার কত কাহিনী এসে ভীড় করে মনের পর্দায়। কথায় কথায় রাত বাড়ে। চাঁদ আড্ডায় খুশি হয়ে তার আলো আরো বাড়িয়ে দেয়। বিলের রকমারি মাছের ঝোল, ভর্তা, মাছ ভাজা, ডাল আর শাক-সবজি দিয়ে রাতের খাবারে অমৃতের স্বাদ পেতাম--। ঘুম পাড়ানীর যাদুর কাঠির ছোয়ায় সবাই ঘুমিয়ে পড়তো। আমি জানালা দিয়ে দেখতাম জোৎস্মা ঝরে ঝরে পড়ছে মাটিতে, গাছের ডালে, শস্যের ক্ষেতে। চাঁদ উকি মেরে আমায় দেখতো- এক মুঠি জোৎস্মা আমার তরে পাঠিয়ে দিত- আমি আর চাঁদ জেগে আছি, মাঝে মাঝে হুতোম পাখির ডাক, বাঁশ ঝারে পাখির ডানা ঝাপটানি। দূরের বিলে শাপলা হাসছে-শাপলাও জেগে আছে!! ভোরের আগেই ক্লান্ত চাঁদ তার তলপী তলপা গোছাতে শুরু করে- জোৎস্মাগুলোকে পরম যত্মে গুছিয়ে নিয়ে দূরের দেশে যাত্রা করে। মোরগের ডাকে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠে। ঘুম পাড়ানীরা গ্রামের সহজ সরল মানুষের চোখ হতে ঘুম কেড়ে নেয়---বাঁশ ঝাড়ে মেতে উঠে পাখির কলতান।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল ---
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
কালো গুপ্তচর বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। গ্রামের বর্তমান অবস্থার খুব সুন্দর একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। এ বিষয়ে আমার একটি লেখা আছে। দেখতে পারেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/blackspy007/29984968#comments
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার ব্লগপাড়া হতে ঘুরে এলাম--- গ্রামকে নিয়ে দারুন লিখেছেন -- আসলে পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে গ্রামেও ---
শুভকামনা রইল
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: গ্রামে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, জীবনটাকে খুউব সুন্দর ভাবে উপভোগ করা যায় যদিও অনেক সুযোগ সুবিধা অপ্রতুল।
নষ্টালজিক বিষয়ের সুন্দর উপস্থাপনার জন্য ধন্যবাদ
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গ্রামে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় ---আর তাইতো এবারের ঈদের প্রায় সময়টা গ্রামেই কাটিয়েছি ---
ভাল থাকেন সব সময়
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সব হারিয়ে যাচ্ছে । আমরা ধীরে ধীরে রোবটের সংস্করনে যাচ্ছি ।
লেখা পড়ে আবেগ ধরে গেল । আমি সৌভাগ্যবান এর অনেকটাই পেয়েছি কিন্তু এখনকার শিশু কিশোরদের কাছে এইসব আস্তে আস্তে রুপকথা হয়ে যাচ্ছে ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ধীরে ধীরে সবটাই কেমন মেকি হয়ে যাচ্ছে। ভীষণ কষ্ট লাগে -- এবার ভীষণ মিস করেছি সেই আগের দিনগুলোকে ---
এখনকার শিশুরা হয়তো কিছুই দেখতে পেল না-- তাই আফসোস লাগে -- হায়রে কালের বিবর্তনে হয়তো বাকীটাও যেন শেষ হয়ে না যায় ---
শুভকামনা রইল
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার করে গ্রাম আর চাদনী রাতের বর্ননা দিয়েছেন
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আমিনুর ভাই ---
শুভকামনা রইল নিরন্তর
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গ্লোবালাইজেশনের কল্যানে , নগরায়ন গ্রাস করছে গ্রামিন সারল্য ।
পোস্টে এর চমৎকার উপস্থাপন ভালো লাগলো ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত--আগের সেই সারল্য আর নেই --মনে হয় কি যেন নেই -- কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগে --
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগল- আমাদের স্মৃতির সাথেও খানিকটা মিলে যায়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আসলে সকল গ্রামেই কিছু না কিছু পরিবর্তনের জোয়ার এসেছে--- তবে খুবই মিস করি আগের সেইসব দিনগুলো -------
শুভকামনা রইল
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১১
জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি চল্লিশোর্ধ মানুষ।আমার দেখা ছোটকালের গ্রামের যে নৈসর্গিকতা ও মানুষগুলোর সরলতা দেখেছি তা আজ অনেকটাই অনুপস্থিত
তবে নাড়ীর টান বলে একটা কথা আছে....সেটাই এখন সূঁতোয় বেঁধে রেখেছে।
ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর সুয়োগ পাইনি;দেরীতে হলেও আমার ঈদ শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।
মঙ্গলময় হোক আপনার জীবন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: নাড়ীর টানেই ছুটে যাই গ্রামে -- কিন্তু মবীন ভাই সেই সরলতা আমাদের গ্রামেও নেই ---
আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা --
ভাল থাকবেন সব সময়
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর লেখা।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হাসান ভাই -- গ্রামে গেলে এখন শুধুই ফাঁকা ফাঁকা লাগে -- মনে হয় কি যেন হারিয়ে ফেলেছি ---
তারপরও নিজের গ্রাম বলে কথা --- কত স্মৃতি আছে এই মনে
শুভকামনা রইল
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬
আবু শাকিল বলেছেন:
গ্রামেই নিজের বাড়ি ,গ্রামেই বড় হওয়া । আপনার বর্ণনায় গ্রামের সব কিছু আমি নিজেই উপভোগ করেছি। আপনার লেখা র সাথে সব কিছু আগের মত ই আছে । কিন্তু আমরাই সেগুলোকে অন্য ভাবে উপভোগ করছি।
একটু অন্য ধাঁচে ।
গ্রাম নিয়ে শহুরে মানুষের ধারনা তারা সহজ সরল কিন্তু মোটেও তা নয় ।
আজকাল শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষকে খুব ঝটিল মনে হচ্ছে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার কাছেও গ্রামের মানুষদের একটু বেশিই জটিল মনে হয় শাকিল ভাই --- এবারে যেয়েও দেখেছি সেই জটিলতা -- খুবই কষ্ট পেয়েছি
শরৎচন্দ্র তার বর্ণনায় যা বলেছিলেন তার হুবহু মনে নেই কিন্তু তার ভাবার্থ করলে দাড়ায় যে শহুরের মানুষ ভাবে গ্রামের মানুষগুলো কতই না সহজ সরল কিন্তু তাদের ভিতর যে কত প্যাচ আছে তা যদি তারা জানতো ------
গ্রামে যাই-- গ্রামের সৌন্দর্য আমায় টানে-------
শুভকামনা রইল
১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সুন্দর একটি লেখা।
গ্রাম ও চাঁদনী বর্ণনায় মন হারিয়ে গেলো সোনালি অতীতে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ধন্যবাদ গ্রহণ করবেন মইনুল ভাই
এবার ঈদের প্রায় সময়টাই কাটিয়েছি গ্রামে
গ্রামের কত কিছুর পরিবর্তন এবার দেখলাম -- মনে কষ্ট পেয়েছি --- আবার এর সৌন্দর্য্য উপভোগও করেছি ---
শুভকামনা রইল নিরন্তর
১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: নষ্টালজিয়া পেয়ে বসলো আপনার লেখাটা পড়ে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কত যে মজা করেছি ছোট বেলায় ---- পিছনে তাকালেই মনের পাতা উল্টিয়ে দেখি সেব সব দিনগুলো ---
শুভকামনা রইল --
১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: যদিও আমি সাঁতার জানিনা,
তবুও নানার বাড়ির পুকুরে ইচ্ছে মতো সাঁতার কেটে গোসল করেছি।
অনেক দিন পর গ্রামে গেলাম।
আসতে মন চায়নি।
তবুও আসতে বাধ্য। তাই চলে এলেম আবার গতানুগতিক জীবন দ্বারায়।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গ্রামে গেলে প্রাণ খুঁজে পাওয়া যায় -- অনেকদিন পর আমিও পুকুরে গোছল করেছি ---
পুকুরের খুব বেশি দূরে যাবেন না যেন -- কারণ যেহেতু সাতার জানেন না তাই পুকুরঘাটের খুব কাছাকাছিই গোছল করা উত্তম
শুভকামনা রইল
১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
সুমন কর বলেছেন: গোছানো এবং সুন্দর লেখা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সুমন দা
ভাল থাকবেন সব সময়
১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার আজীবন দুঃখ আমার কোন গ্রামের বাড়ি নেই। ঢাকার স্থানীয়, ঢাকায় জন্ম, বেড়ে ওঠা... তাই গ্রাম খুব মিস করি; আর আপনাদের মত যারা তাদের খুব ঈর্ষা করি।
মন ছোঁয়া লেখায় একগুচ্ছ ভালোলাগা। ভালো থাকুন সবসময়।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ইস !! গ্রামের মজাই আলাদা ------- তারপরও সুযোগ পেলে গ্রামে ঘুরে আসবেন == হয়তো কোন আত্মীয় বা খুবই ভাল বন্ধুর কোন বাড়ি !!
লেখা ভাল লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
শুভকামনা রইল
১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর লেখায় ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
শুভ কামনা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: লেখাটি ভাল লেগেছে জেনে ভীষণ ভীষণ ভাল লাগলো
আন্তরিক ধন্যবাদ
শুভকামনা নিরন্তর
১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৫ম ভালোলাগা ++++++++
গ্রামে আগের সেই স্নিগ্ধতা নেই , অনেক কিছুই বদলে গেছে । ছনের , টিনের , কাঠের ঘরের বদলে এখন ইট কংক্রিটের ঘরের সংখাই বেশী । বাড়ির সামনে ফুলের বাগান এখন একরকম বিলুপ্তই । শুধু প্রকৃতিই নিজেকে ধরে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে ।
ভালো থাকবেন অনেক
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ সহমত ভাই --- সেই আগের গৌরব নেই --- আমাদের বাড়ির সামনে ফুলের বাগান ছিল কিন্তু এখন আর নেই ---খুবই খারাপ লাগে ---কষ্ট হয় যে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো এর অবশিষ্ট কিছুই দেখতে পাবে না ---
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল
১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: নস্টালজিক করে দিলেন। নানু বাড়িতে গেলে সেই গ্রামের আনন্দটা উপভোগ করতাম। কিন্তু সত্যিই এখনকার গ্রামগুলো্তে বেশ পরিবর্তনের ছোঁয়া এসেছে।
সুন্দর একটি পোষ্ট।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গ্রামের সেই অবারিত সৌন্দর্য্য এখন আর না থাকলেও আন্তরিকতার ঘাটতি নেই ----
আন্তরিক ধন্যবাদ আপু
শুভকামনা রইল
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।শুভ কামনা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:২৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল----
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
ডট কম ০০৯ বলেছেন: গ্রামে যাইতে মন চায়!!
তবে গ্রাম আসলেই অনেক বদলে গেছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:২৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার তো গ্রামে সব সময়ই ভাল লাগে ডট কম ০০৯ ---------
হুমম-- গ্রামে আসলেই বদলে গিয়েছে---
শুভকামনা রইল
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: আহাহা, বর্ণনায় হারিয়ে গেলাম যেন! আমিও যে গ্রামের ছেলে ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ মামুন ভাই---- গ্রামকে খুবই মিস করি
শুভকামনা রইল
২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল অনুপম গ্রামের এই বর্ননা। ভাল থাকবেন ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন সুজন ভাই
শুভকামনা রইল
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর অনুভুতির অসাধারন প্রকাশ ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই
শুভকামনা রইল
২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩০
ডি মুন বলেছেন: গ্রাম সবসময় পিছু ডাকে। লেখায় ভালোলাগা
শুভেচ্ছা লেখিকাকে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
আপনার জন্যও শুভকামনা পাঠিয়ে দিলাম
২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
আপা কেমন আছেন?
অনেক সুন্দর আর মিষ্টি করে লিখেছেন।
খুব ভাল লাগল।
নিয়মিত লেকেন এভাবে।
ভাল থাকেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল আছি ভাইয়া --- আশা করি আপনিও ভাল আছেন --- আপনার লেখা খুব কম পাই --- এখন হতে নিয়মিত লেখা পাব বলে আশা করছি---
ভাল থাকবেন
২৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
সেজুতি_শিপু বলেছেন: খুব ভাল লাগল গ্রামের এই বর্ননা। মনে পড়ে আমাদের শৈশবে দেখা গ্রাম ।
ভাল থাকবেন ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এবারের ঈদের প্রায় সময়টাই গ্রামে কাটিয়েছি -- গ্রাম আমার বরাবরই ভাল লাগে
শুভকামনা রইল
২৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১৩
খেলাঘর বলেছেন:
ভালো লাগলো পড়ে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পোস্টটি ভাল লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
শুভকামনা নিরন্তর
২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব সুন্দর বর্ণনা ...
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দিদি আশা করি ভাল আছেন --- আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল
২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
পার্থ তালুকদার বলেছেন: আপনার গ্রামের মতোই সুন্দর এক গ্রামে জন্ম আমার।
খুব মিস করি এসব ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গ্রামকে আমি ভীষণ পছন্দ করি ---
ভাল থাকুন
৩০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:০৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ৭ম ভালোলাগা। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: লেখাটি ভাল লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপু--- ভাল থাকবেন সব সময়
৩১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪০
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: ভাললাগার শীর্ষে
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পোস্টটি ভাল লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ -
শুভকামনা রইল সব সময়
৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হায় গ্রাম
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমম আপু --- গ্রামের সেই সংস্কৃতি আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে
ভাল থাকবেন আপু
৩৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: মিস করি এই গ্রাম
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই মিস আমি আমিও
শুভকামনা রইল
৩৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অপূর্ব!
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
সরদার হারুন বলেছেন:
গ্রামের সুন্দর বর্ণনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।