নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I love my country
"কারে দেখাবো মনের কষ্ট গো আমি বুক চিরিয়া
অন্তরে তুষেরই অনল জাগে রইয়া রইয়া —-"। রহিমা তিন মাসের বা্চ্চা কোলে নিয়ে ধান লাড়ছে আর গুণ গুণ করে গান গাইছে। তার চোখ দিয়ে ঝর্ণাধারা গড়িয়ে পড়ছে। এমন সময় পাশের বাড়ির আলেয়া একটা লাউ নিয়ে আসল। ও বুবু এই যে দ্যাহ কি নিয়া আইছি– ঐ যে লাউ গাছ লাগাইয়া দিছিলা আমার ঘরের পিছনে–গাছটা এত্ত বড় অইছে – লাউ গাছের ডগাগুলা বড়ই লকলকা হইছে গো বুবু। ওমা তুমি দেহি কানতাছো। এই যে দ্যাহ। তুমি কান্দ ক্যান। রহিমা কান্না করে আর চোখ মুছে। বলে, ওরে আলেয়া ! কান্দন কি আর সাধে আহে রে বইন। দুই মাইয়ার পর আবার মাইয়া অইল। শশুর, শাশুরী, ননদ, দেবর সবাই খোটা দেয়, তোগো ভাই সারাক্ষণ খিটিমিট করে, গাইল দেয়, মারে– আইজক্যাও মারছে, এই যে দ্যাখ একটু আগে মাইর্যা আমারে কিছু রাহে নাই। আলেয়া বলে, বুবু ! কয়েকদিন আগে আমাগো বাড়ি হাসি আইছিল, হুনছো তো ! আমার ভাসুরের মাইয়া। নার্স হইছে। ও কইলো ছাওয়াল মাইয়া সব নাকি ঐ পুরুষগো উপর নির্ভর করে !! শিক্ষিত মাইয়া, কত যুক্তি দিয়া কথা কইল–। মাইয়াগো নাকি একটা কি যেন (x) থাকে। আর পুরুষগো নাকি কি জানি দুইড্যা (x y) থাহে। ও বুবু তুমি ভাইরে কইব্যা তোমার জন্যি আমার এই অবস্থা —-। রহিমা ভাবে এটা কি সত্যি !! সত্যি এটা সম্ভব !!
দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়। একটু পানিও পড়েনি রহিমার পেটে। একটু পরেই রহিমার স্বামী আসে।প্রচন্ড তর্জন গর্জন করতে থাকে !! বলে, ওরে মাগী !! বইস্যা বইস্যা শুধু আরাম কর !! পানি আন — পা ধুমু !! খালিতো মাইয়া জন্ম দ্যাও — আর বইস্যা বইস্যা আরাম কর !! রহিমার মাথার ভিতর হাজারটা ঝি ঝি পোকা কামড় দিচ্ছে, সব কিছু কেমন ওলট পালট লাগছে—তার চোখটা জ্বলছে, মনে হয় আর এই বাড়ি নয়—বলে, সব কিছুর জন্যি তুমি দায়ী । তোমার জন্যিই মাইয়া অইছে, এখন তোমার দোষ ঢাকার জন্যি আমারে দোষ দিতাছাও !! আমার উপর অত্যাচার করতাছাও !! এত অত্যাচার আর সহ্য করুম না — আমার চোখ যে দিকে যায় চইল্যা যামু —
রহিমা তার দুই সন্তানকে কাছে ডাকে, বলে, চল আমার আম্মারা । আর এই বাড়িতে থাকুম না — না খাইয়্যা মরুম – তয় আর এই বাড়িতে থাকুম না —-। রহিমার স্বামী অবাক হয়, তাকিয়ে থাকে রহিমার দিকে — এ যেন নতুন এক রহিমাকে দেখছে–। কোন দিন রহিমা স্বামীর অবাধ্য হয় নাই, তার কথার পিঠে কোন কথাই বলে নাই, সেই রহিমা আজ তর্ক করছে, বলছে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবে !! রহিমার স্বামী বলে, তোর কি হইছে, ভুতে ধরছে !! সুখে থাকতে ভুতে কিলায়, কোন খানে শুনছোস তুই এই সব আবোল তাবোল কথা—!! রহিমা বলে, এটাই সত্যি, এটাই সত্যি — রহিমা সন্তানদের নিয়ে রাস্তার দিকে পা বাড়ায় –রহিমার ননদ বলে তুমি যাইয়া থাকবা কোনে, খাইবা কি, তুমি আর তুমার মাইয়াগো ক্যাডা খাওয়াইবো !! রহিমার কানে কথাগুলো তীরের মত বিঁধে যায় — কল্পনায় সে দেখে শুধুমাত্র একটা মাটির হাড়ি ভেঙ্গে ফেলেছিল বলে তার ভাবী তাকে কত মেরেছিল, ভাইও সাথে সাথে তাল দিয়েছিল –অথচ বাবা মা বেঁচে থাকতে তার কত আদর ছিল, বিয়ের পর তারা তেমন একটা খোঁজও নেয় নাই, বাড়িতে গেলে দুইদিনের বেশি থাকলে তার ভাবী ও ভাই তারা দিত- কবে শুশুর বাড়ি সে চলে আসবে, তাদের নাকি খরচ বেশি হচ্ছে, অথচ তার ভাইয়ের ছোট একটা মুদির দোকান আছে, জমিতে চাষ করে, পুকুরে কত মাছ !! এক বছরে কত টাকার মাছ বিক্রি করে। রহিমা থমকে দাঁড়ায়, কোথায় যাবে সে !! এই মেয়েদের নিয়ে কোথায় তার জায়গা হবে !! সে একা হলে কোন কথাই ছিল না–কিন্তু তাকে এই বাড়ি ছেড়ে যেতেই হবে — সামনের দিকে ইতস্তত ভঙ্গিতে হাটতে থাকে –।
রহিমার স্বামী পথ আগলে ধরে — ও রহিমা তুই কোনে যাস !! আমার সন্তানগো তুই কোনে নিয়া যাস !! তুইও যাবি না — আমার সন্তানরাও যাইবো না –। তুইও আমার, সন্তানরাও আমার —। রহিমা অবাক হয় — ডুকরে কেঁদে উঠে –রহিমা ভাবে এইতো একমাস আগেও কত মেরেছে তার স্বামী, বাড়ি হতে চলে যেতে বলেছিল। পাড়ার এক খালা মিটমাট করে দিয়েছিল– আজ আবারও মারলো–এখন সে কি করবে !! সূর্য্য তার লাল আভা মাখিয়ে ঘুমের দেশে চলে যাচ্ছে —চারদিকে হালকা অন্ধকার। বাঁশ ঝারে হুতুম পেঁচাটা ডানা ঝাপটাচ্ছে —রহিমার স্বামী রহিমার হাত ধরে — রহিমা পা বাড়ায় তার চিরচেনা বাড়িতে, চিরচেনা লোকের হাতটি শক্ত করে ধরে — দূরের আকাশে চাঁদ উঠেছে– এত সুন্দর চাঁদ কোন দিনও উঠে নাই – চারদিকে জোৎস্না —জোৎস্নারা খেলা করছে —
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সুমন দা -- হুমম এবার আপনার পরামর্শ অনুযায়ী প্যারা করে দিলাম --- শুভকামনা রইল সব সময়ের জন্য
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আরো বড় হলে আরো ভালো লাগলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আসলেও বড় হলে ভাল হতো -- আন্তরিক ধন্যবাদ, অনেক অনেক শুভকামনা রইল
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক দিন পর ফিরলেন! ওয়ার্ম আপ ম্যাচে গা গরম করার পর এবার আসল ম্যাচে নামার পালা!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হ্যা ভাই - অনেক দিন পর ব্লগে লিখলাম, আন্তরিক শুভকামনা রইল সব সময়ের জন্য
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৩
মাসুদ মাহামুদ বলেছেন: চমৎকার হয়েছে
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পেয়ে -- ভাল থাকবেন সব সময়
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ক্যামন আছেন আপু?
গল্প ভালো লেগেছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল আছি ভাই, আশা করি আপনি ভাল আছেন -- নিরন্তর শুভকামনা সব সময়ের জন্য
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!
অল্পতেই কি সু- বিশাল ভাবপ্রকাশ
+++++++++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ছোট গল্পটি ভাল লেগেছে জেনে আমার ভীষণ ভাল লাগলো -- নিরন্তর শুভকামনা রইল
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১০
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: অনেক দিন পর ফিরে এলেন।
অভিনন্দন ।
লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এর লেখা পদ্মা নদীর মাঝি ডায়ালগ গুলো মনে পড়ে গেল ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমম অনেক দিন পরে ব্লগে ফিরলাম, আপনার অভিনন্দন পেয়ে মনটাই ভাল হয়ে গেল -- ভাল থাকবেন সব সময়
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি একটি প্রামান্যচিত্র বহন করে ।বিশাল গ্রাম্যবাংলা চিরায়িত প্রথার একটি দৃশ্যপট অনেক সুন্দর করে একেঁছ আপুনি।কেমন আছ আপুনি?
ব্লগে দেখা যাচ্ছেনা কেন?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম -- হুমম দীর্ঘদিন ব্লগে অনুপস্থিত ছিলাম -- ভাল আছি ভাই -- আশা করি আপনিও ভাল আছেন -- অনেক অনেক শুভকামনা রইল
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্লগে মনে হয় প্রথম আঞ্চলিক ভাষায় গল্প পড়লাম।
গল্পটা ভালো লাগলো।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ -- শুভকামনা রইল সব সময়ের জন্য
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
মহাশূন্যের শূন্যস্থান বলেছেন: এভাবেই ভালবাসা বেঁচে থাকে,সকল প্রতিবন্ধকতা চূর্ণ করে।
আকড়ে ধরে একটি প্রেমময় হাত পরম নির্ভরতায়....
বেশ লাগলো,সুন্দর লেখার অপেক্ষায়...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত সুন্দর করে মন্তব্য করেছেন যে প্রাণটাই জুড়িয়ে গেল ভাই, সেইসাথে আরো লেখার উৎসাহ পেলাম -- নিরন্তর শুভকামনা রইল
১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
গল্পটা ভাল লেগেছে বেশ। তবে আরো বিস্তৃত হলে ভাল হত।
অল্পতেই তো শেষ হয়ে গেল।
+
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গল্প ছিল আসলে জেন্ডারকে এ্যাড্রেস করে -- তাই বেশি বড় হলে অনেকে তা হয়তো পড়তো না -- এই ধারনা থেকেই গল্পটা ছোট করে লেখা -- গল্পটা ভাল লেগেছে যেনে ভীষণ ভাল লাগলো -- শুভকামনা রইল
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নীজকে ধন্য মনে করছি আমার লিখায় গিয়েছিলেন বলে । তাই এখানে এসে পেলাম আপনাকে । এই ব্লগে আমার ভুমিস্ট হওয়ার কালে তথা ফেব্রুয়ারীর শেষের দিকে আপনার শেষ লিখা স্মৃতির আকাশের পর আর কোন নতুন লিখা না থাকায় আপনার লিখার সাথে পরিচয় হয়ে উঠেনি । যাহোক, এই লিখাটি পাঠে মনে হল সমাজ সচেতন ও সামাজিক এক বিরাট সমস্যা নিয়ে গল্পের আকারে তুলে ধরা ধরা হয়েছে বিক্ষোভের অনল ।
লিখাটিতে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন মেয়ে জন্মদান অভিশাপের নয়, ছেলে না মেয়ে হওয়ার দায় মায়ের উপর পড়াটা অন্যায়, সন্তানের উপরতো নয়ই। জীবন পাতার সব যেন ভুল, মাঝে মাঝে তা্ই মনে হয়। সঠিকটা কি? নাকি সঠিক উত্তরটা না খুঁজে পেয়ে সারাজীবন ভুলের মাঝেই থাকতে হবে । সঠিক কারণটা না জেনে অনেকেই বুক ফাটা কান্নায় ভেসে যায় । কিন্তু একটু সাহস করে আসল কারণটা বলে দিলে এ গল্পের কাহিণীর মত জীবনটা যে কত সুন্দর সুখের হয় তা জানানো দরকার ব্যাপকভাবে কবিতায়, গল্প আর গানে , কারণ কেবল সাহিত্যই পারে মানুষের কোমল প্রাণে সংশোধনের প্রেরনা ছড়াতে ।
ধন্যবাদ এ সুন্দর লিখাটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার বিস্তারিত ও গঠণমূলক মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করেছে ভাই -- নারীদের নিয়ে কাজ করতে যেয়ে দেখছি সমাজের বাস্তব চিত্র সত্যিই কতটা ভয়াবহ এই যুগেও --- আমরা আঁকরে ধরে আছি সেই সনাতনকেই - আমার মানসিকতার পরিবর্তন খুবই ধীর গতিতেই হচ্ছে --
আপনার লেখাগুলো সত্যি অসাধারণ - যা পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছি
ভাল থাকবেন সব সময়
১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
মেহেরুন বলেছেন: ছোট গল্প বেশ ভালো লাগলো আপু। ভালো থাকবেন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গল্পটি ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো ----- আপনিও অনেক অনেক ভাল থাকবেন আপু
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৬
প্রামানিক বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন সব সময়
১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো অল্প কথায় বলা আপনার এ গল্পটা। শেষের কথাগুলো একরাশ মুগ্ধতা রেখে গেলঃ
দূরের আকাশে চাঁদ উঠেছে– এত সুন্দর চাঁদ কোন দিনও উঠে নাই – চারদিকে জোৎস্না —জোৎস্নারা খেলা করছে —
১২ নং মন্তব্যে ডঃ এম এ আলীর উপলব্ধিটুকুও খুব ভাল লেগেছে। আপনার লেখায় এবং তার মন্তব্যে প্লাস + + (লাইক)।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাই আপনার মন্তব্য পড়ছিলাম আর মুগ্ধ হচ্ছিলাম -- অনুপ্রাণিত হলাম অনেক বেশি --- ভাই এখনো আমাদের শিক্ষিত সমাজেই এই ধারণা করা হয়, নারীদেরকে ছোট করা হয় - অথচ তারা জানে বিষয়টা। আর গ্রামের অনেকে বিষয়টাতো জানেই না --
আপনার জন্য রাশি রাশি শুভকামনা রইল -- অনেক ভাল থাকবেন
১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গল্পের শেষ চমৎকার লেগেছে !!
আহা! সমাজের বাস্তবতা যদি এমন হত ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনুগল্পটি ভাল লেগেছে জেনে ভীষণ ভাল লাগলো আপু -- অনেক অনেক ভাল থাকবেন ---
১৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: "কারে দেখাবো মনের কষ্ট গো আমি বুক চিরিয়া
প্রথম লাইন পড়েই বুক চিরিয়া গেল ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই, দোয়া রইল সব সময়ের জন্য
১৮| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
বিজন রয় বলেছেন: ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অন্তর হতে ধন্যবাদ ভাই--- অনেক অনেক শুভকামনা রইল
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: শেষের অংশের বাস্তব রূপ কামনা করছি।
আপনার লিখার একজন পাঠক হিসেবে পাবেন।
ভালো লাগছে লিখা, পরবর্তী পোষ্ট পাওয়ার আশায় আছি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাই আমার ! খুবই ভাল লেগেছে আপনার মন্তব্য পাঠ করে--- অনেক অনেক দোয়া রইল
২০| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ২:২৪
রাকু হাসান বলেছেন:
আপনার শেষ ব্যক্তিগতভাবে ভাল লাগলো। অনেকেই শেষে যেন পাঠককে হতাশা না দিলে গল্পই হয় না এমন ভাবে। মানে নাটকীয় শেষ মানেই শেষে হতাশা দিয়ে দিতে হবে। কেন একটু আশার আলো,প্রশান্তিও কিন্তু দেওয়া যায়। ভালো লাগছে শেষটা। আপনার লেখা জানি জীবনের সাথে মিলে যায়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাই ! পাঠকদেরকে হতাসার ভেতর ডুবিয়ে তো কোন কিছুই আশা করা যায় না। আমার লেখাটি ভাল লাগার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
দীর্ঘদিন ব্লগে অনুপস্থিতির কারণে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য আমি ভীষণ লজ্জিত এবং এজন্য আপনার নিকট মাফ চাইছি।
২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৫
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: বাস্তব বড় কঠিন।
আচ্ছা, রহিমরা (রহিমা না কিন্তু) কখনো কি এই পরিস্হিতিতে পড়ে?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: বাস্তবতা সব সময়ই কঠিন। রহিমরাও কখনো কখনো এই বাস্তবতার কষাঘাতে জর্জিরিত হয়--তবে তাদের সংখ্যা নিতান্ত কম। রহিমারাই হরহামেশাই এই ধরণের পরিস্থিতিগুলোর সম্মুখীন হয় সবচেয়ে বেশি---
আমার লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ, শুভকামনা নিরন্তর
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
সুমন কর বলেছেন: ছোট হলেও চমৎকার হয়েছে। গল্পের ম্যাসেজটাই আসল কথা।
তবে এক প্যারায় কেন? বড় হলে, পড়তে অসুবিধা হতো।