![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
World is totally meaningless. Though sometime you will find here happiness. But length of happiness is highly limited. Original color of the world is black.
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য কোটি মানুষের প্রতিক্ষার অবসান ঘটিয়ে পরস্পরের সঙ্গে মিলন হলেন দেশের দুই নেত্রীর। তাও কোনো সংলাপ বা চুলাচুলির উদ্দেশ্যে নয়। আজব এক কেরামতিতে তারা ব্যাকুল হয়ে ওঠের পরস্পরকে দেখার জন্য।
তবে ঘটনার সুত্রপাত ঘটিয়েছেন সরকার প্রধান নিজেই। শুক্রবার রাতের খাবার শেষে ঘুমাতে যান সরকার প্রধান। ঠিক নিজের কাজ কর্ম সেরে বিরোধী দলীয় নেত্রীও শুয়ে পড়েন বিছানায়। তবে আশ্চার্যজনক হলেও সত্য তারা দুজনেরই নাকি রাতে দেখেছেন একই স্বপ্ন।
বিরোধীদলীয় নেত্রী স্বপ্নে দেখেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর মাথা থেকে উঁকুন বেছে দিচ্ছেন। অনুরূপ স্বপ্নও দেখেন প্রধানমন্ত্রীও। এই আবেগ ধরে রাখতে না পেরে তাই রাতেই প্রথমেই প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল ফোনে একটি মিসকল দেন বিরোধী দলীয় নেত্রী।
বিরোধী দলীয় নেত্রীর মিসকল পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই ফিরতি ফোন দেন প্রধানমন্ত্রী। ফোন রিসিভ করতে একে অপরকে বুবু ও বোন বলে সম্মোধন করেন।
তারপর কথপোকথন দেশ নিয়েঃ
দেশের রাজনীতি আমাদের দুই সতিনে পরিণত করেছে। একে অপরকে প্লিজ তুমি আমার বাসায় আসো আজ দুই বোনে এক সঙ্গে কচুর লতি দিয়ে চিংড়ি মাছ রান্না করবো ইত্যাদি।
এরপর যেমন কথা তেমন কাজ। প্রধানমন্ত্রী হাজির হন বিরোধী দলীয় নেত্রীর বাসায়। দুই বোনে এক সঙ্গে রান্না শেষে একে অন্যকে খাইয়ে দেন। তারপর বেলকনিতে বলে একে অন্যের মাথার উঁকুন বেছে দিয়েছেন।
বিশেষ স্বপ্নে সুত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায়, আজ রাতেই প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে যাচ্ছেন বিরোধী দলীয় নেত্রী। রাতে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করে নাকি স্টার জলসা ইষ্টিকুটুম সিরিয়ালও দেখবেন।
প্রিয় পাঠক, এমন লেখা পড়ে নিশ্চয় আপনারাও স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন। ভাবছেন দেশের বুঝি এবার একটা গতি হলো। দেশ বুঝি নিরার্থক রক্তপাত থেকে রক্ষা পেলো। হ্যা আসলেই দেশ সহিংসতা থেকে মুক্তি পেয়েছে। তবে সেটা বাংলাদেশ নয়, এটা একজন চিত্র নাট্যকারের গল্প। যিনি নিজেই স্বপ্ন দেখেছেন এমন একটি ঘটনা। তবে তার স্বপ্নে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ মর্জিনা ও বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন বেগম মাজেদা।
তবে তাদের চারিত্রিক ও মানসিক এমন পরিবর্তন আপনা-আপনি হয়নি। এর পেছনেও রয়েছে একটা আজব ঘটনা। প্রখ্যাত গুপি গাইন আর বাঘা বাইনেরও স্বপ্নে আবির্ভাব হয়েছিলো। তারা গান গেয়ে ঢোল বাজিয়ে শতবার চেষ্টা করেও দুই নেত্রীকে এক করতে পারেননি।
অবশেষে তারা দুই নেত্রী রাতের খাবারের পর দুজনকেই খাইয়ে দেন একটি করে ঝটিকা ম্যাংগো জুস যা সেইরাম পিওর। আর দুই নেত্রীর ব্যবহৃত দুরে রাখা মোবাইল সিম হারামী ফোনকে পাল্টে দিয়ে সংযুক্ত করেন দেশপ্রেমিক বানানো কবি ফোনের সিম। আর এতেই কেরামতি শুরু।
পাঠক আশা করছি আমাদের দেশের দুই নেত্রীও ১৬ কোটি মানুষের রাতের স্বপ্নে এভাবেই আবির্ভুত হবেন। (কাল্পনিক)
লেখক: পাঞ্জেরী
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
Avnv‡PŠ বলেছেন: খুব ভাল। পিজিটভ মাইন্ড
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
অমৃত সুধা বলেছেন: ভাই, কোথা থেকে লেখা সংগ্রহ করেছেন এটার ক্রেডিটটা দেন কমপক্ষে।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: ভারচুয়াল ভাষা অনেক সময় সত্য হয়ে যায় ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
মনিরুল হাসান বলেছেন: এটা আষাঢ়ে গল্প কিংবা কাল্পনিক নাকি জানতে চাইবো ভাবছিলাম। শেষে এসে দেখি আসলেই কাল্পনিক।