![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মিজান। তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে ভালোবাসি। যদিও এই বিষয়ে আমি শিশু মাত্র। তবুও নতুন কিছু জানার বা শিখার আশায় আমার এই আগ্রহ।
দুই নেত্রীর ফোনালাপের পুরোটাই খুব মনোযোগ দিয়ে শুনলাম। খালেদা জিয়া ছিলেন খুবই আক্রমণাত্মক। দেশের একজন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পাওয়া ফোনের প্রতি তার বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধাবোধ ছিলনা, ছিলনা কোন সৌজন্যতাবোধও। খালেদা জিয়ার আক্রমণাত্মক গলার আওয়াজে, ফোনের ওপাশে থাকা প্রধানমন্ত্রীর কথাগুলো মাঝে মাঝে অস্পষ্ট শুনা যাচ্ছিল। এমন ঝগড়াটে কণ্ঠস্বর ধারিণীর সাথে জিয়াউর রহমান কিভাবে সংসার করেছেন জানিনা। তবে এতটুকু জানি, চারিপাশে রাজাকার পরিবেষ্টিত খালেদা জিয়া যদি আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে, তাহলে সম্ভাবনাময় একটি বাংলাদেশ, অন্ধকারময় একটি ভবিষ্যতের দিকে পতিত হবে। কে কি ভাববেন জানিনা, দুই নেত্রীর এই পুরো ফোনালাপটি শুনার পর আমার এমনই মনে হয়েছে। ফোনালাপের এক পর্যায়ে যখন মাননীয় প্রাধানমন্ত্রী হরতাল প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান, তখন খালেদা জিয়া বলেন, এই মুহূর্তে সকল নেতাদের জড়ো করে হরতাল প্রত্যাহারে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। নুনতম সৌজন্যতাবোধও না দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কথাটাকে ফিরিয়ে দিলেন। যারা এই সংলাপ শুনেছেন তাঁরা লক্ষ করবেন, ফোনালাপের ঠিক আরেক পর্যায়ে এসে খালেদা জিয়া শেখ হাসিনাকে বললেন, যদি আপনি এই মুহূর্তে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নেন, তাহলে আমি এই মুহূর্তে আমার সকল নেতা কর্মীকে ডেকে হরতাল প্রত্যাহার করে নেব। অর্থাৎ আগের কথার সাথে পরের কথার কোন মিল নেই। পুরো ফোনালাপের মধ্যে এই রকম আরো অনেক অসংগতি রয়েছে, যা বিস্তারিত ভাবে এখানে উল্লেখ করে আমার লেখার পরিসর বড় করতে চাইনা। আরেকটা কথা না বললেই নয় - ভীতুরা মরে বার বার, আর সাহসীরা মরে একবার। এখন থেকে মাঝে মাঝে রাজনীতি নিয়ে স্ট্যাটাস লেখার চেষ্টা করব। আমি একবারই মরতে চাই, বার বার নয়......
ফেসবুকে আমি
https://www.facebook.com/lamiyanuha
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
মিজান আব্দুর রশিদ বলেছেন: কি আছে ?
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
আখিলিস বলেছেন: যে ভাষায় খালেদা জিয়া কথা বললো তা অন্ত:ত কোন ভদ্র কূটনৈতিক বাচনভংগী না। আর নিজেই আল্টিমেটাম দিল ৪৮ ঘন্টার কিন্তু শেখ হাসিনা ২০ ঘন্টার মধ্যে ফোন করার পরেও উনি হরতাল চালিয়ে গেলেন - মিথ্যাবাদী মোনাফেক একেই বলে। ইস্যু ভিন্ন হতেই পারে কিন্তু তাই বলে নুন্যতম ভদ্রতাবোধ কথার ভেতর থাকবে না কেন? অথচ, শেখ হাসিনা যে যথেষ্ঠ ভদ্রভাবে এবং ঠান্ডা মাথায় কথা বলল, তা শুধুমাত্র বয়রা না হলে সবাই স্বীকার করবে । এইজন্যই মুরুব্বিরা আগে বিয়ের সময় মেয়ের চেহারার চেয়ে বংশপরিচয়কে বেশী গুরুত্ব দিতেন ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
মিজান আব্দুর রশিদ বলেছেন: দেশের একজন প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছেন, ভদ্রতার খাতিরেও তো সামান্যতম সৌজন্যতাটুকু দেখানো উচিত ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
আমারও বলার ছিল বলেছেন:
Click This Link
Click This Link