নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাঁয়ের পাশে বাবলা বনে

১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০১




গাঁয়ের পাশে বাবলা বনে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

গাঁয়ের পাশে বাবলা বনে
শালিক পাখি নাচে,
বনের ধারে ফিঙে নাচে
শাল পিয়ালের গাছে।

গাঁয়ের পাশে অজয় নদী
কুলু কুলু বয়ে চলে,
সাদা পাল তুলে তরীখানি
ভাসে অজয়ের জলে।

গাঁয়ের পাশে পথের বাঁকে
গরু বাছুর মোষ চরে,
গাঁয়ের রাখাল বাজায় বাঁশি
মম চিত্ত ওঠে ভরে।

রাঙা মাটির পথের দুধারে
সবুজ ধানের খেতে,
প্রভাতবেলা প্রভাত হাওয়ায়
পরাণ ওঠে মেতে।

দূর পাহাড়ের বনে বনে
পাখিরা গায় গান,
মহুল তলায় বাজে মাদল
মাতাল করে প্রাণ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

পবন সরকার বলেছেন: ভাই লক্ষণভান্ডারী, আপনার ছড়া লেখার হাত ভালো তবে ছড়া লেখায় আপনাকে আরো যত্নবান হওয়া দরকার। আপনি একই শব্দ বারবার ব্যবহার করায় ছড়ার মান দুর্বল হয়। যেমন 'গাঁয়ের পাশে' এই কথাটি বারবার ব্যবহার করেছেন আপনার অন্য ছড়াতেও এমন শব্দ আরো পেয়েছি। তাছাড়া আপনি শুধু ছন্দ মিলিয়ে যান ছন্দের তাল ঠিক থাকে না, যে কারণে একটি ছন্দ যে তালে শুরু করেন পরের ছন্দটি সেই তালে থাকে না।
"প্রভাতবেলা প্রভাত হাওয়ায়" আমরা সবাই জানি প্রভাতেই প্রভাত হয় অন্যসময় প্রভাত হয় না কাজেই কথাটা কেমন লাগতেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.