নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্ধজনে দেহ আলো
- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
দেখিনু সেদিন অফিস যাওয়ার পথে,
ছোট খুকি এক মাগিছে ভিক্ষা বাটি ধরে হস্তেতে।
একটি পয়সা দাও গো বাবু সারাদিন খাইনি কিছু,
শত ছিন্ন তার হাত কাটা ফ্রক লজ্জায় মাথা নীচু।
দুই চক্ষু ভরিয়া আসিল জলে,
এমনি করিয়া ভিক্ষা চায় ওরা সহস্র জনতার কোলাহলে।
রাজপথে কত ছুটিছে বাইক, বাস মোটর চলিছে জোরে,
ট্যাক্সি থেকে নামি মেমসাব তারে ফেলে দিল ধাক্কা মেরে।
মুদ্রা ক’টি তার বাটিতে নাই আর, পথে গড়াগড়ি যায়,
কপাল কাটিয়া, রুধির ঝরিছে, বহিছে অঝোর ধারায়।
ট্যাক্সিতে চড়ি, মেমসাব এবার তার গাড়িতে স্টার্ট দেয়,
রাজপথে পড়ি কাঁদে ছোট খুকি বল কেবা খোঁজ নেয়?
কান্না শুনিয়া আসিল ধাইয়া অন্ধজন এক লাঠি ধরে,
স্বহস্তে ধরিয়া উঠাইল তাহারে কতই না যতন করে।
চক্ষু থাকিতে দেখিতে না পায় কি হবে সে চক্ষু দিয়ে?
অন্ধের কাজ অন্ধে করিল একা, নিজ দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে।
চক্ষুস্মানের কাজ করে দৃষ্টিহীনে বিবেকের চক্ষু দিয়ে।
ভগবান তুমি কি সুখ পাও ওদেরই দৃষ্টি কেড়ে নিয়ে?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: অজয় নদীর কাহিনী শেষ হয় নি। লেখা চলছে । প্রকাশ করছি না।
আপনার মন্তব্য লিখেই শেষ করছি। কপি পেস্ট করলাম না।
আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর অজস্র অভিনন্দন জানাই।
শুভকামনা রইল নিরন্তর ও সতত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
সদা-সর্বদাই
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: যাক নতুনত্ব পাওয়া গেল।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
প্রথম বাংলা বলেছেন:
তখনি বলতে ইচ্ছে হয়
চল মানুষ আমরা আবার মানুষ হই।
ভালো লাগলো
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
প্রামানিক বলেছেন: অজয় নদীর মনোরম বর্ননা আশা করি।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২
বিজন রয় বলেছেন: অজয় নদী দেখতে যাবো।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাক, অজয় নদীর কাহিনী শেষ হলো, মানুষ নিয়ে কথা হচ্ছে অবশেষে!