নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফাগুন এসেছে ভাই

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১


“ফাগুন এসেছে ভাই” কবিতাটি বসন্তের নব আগমনে প্রকৃতির কবিতা। প্রকৃতির এই রূপতরঙ্গে দুলে উঠে কবিগুরুর সাথে সকলেই গেয়ে ওঠেন_ 'ওরে ভাই, ফাগুন লেগেছে বনে বনে।'
তারই সাথে আমরাও গেয়ে উঠি 'ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান
আমার আপনহারা প্রাণ,
আমার বাঁধনছেঁড়া প্রাণ'।




ফাগুনের হাওয়ায় শিমূল ও পলাশের বনে সৌরভ ছড়ায়। ছুটে আসে মধুকর মধু সংগ্রহ করতে।
আমবনে কোকিলের কুহুতান চিত্তে ও হৃদয়ে পুলক জাগায়।
তরুর শাখায় শাখায় নব কিশলয় অপরূপ শোভা ধারণ করে।

সামহোয়্যার ব্লগের সাথে সংযুক্ত সকল লেখককবিগণকে জানাই নব বসন্তের আগমনে ফাগুন শুভেচ্ছা।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!



ফাগুন এসেছে ভাই
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

ফাগুন এসেছে ভাই, এসেছে ফাগুন।
ফাগুন এসেছে তাই, হৃদয়ে আগুন।
শিমূল পলাশের বনে,
আসে ধেয়ে অলিগণে,
সারাদিন ফুলে ফুলে করে গুন-গুন।
ফাগুন এসেছে ভাই, এসেছে ফাগুন।

ফাগুন এসেছে ভাই এ ধরার পরে,
আমের শাখায় শাখায় মুকুল ধরে।
ফাগুনের রং লাগে,
হৃদয়ে পুলক জাগে,
কোকিলের কুহুতান কুহু কুহু স্বরে।
ফাগুন এসেছে তাই চিত্ত ওঠে ভরে।

তরুশাখে সুশোভিত নব কিশলয়,
ফাগুনে পুলকিত মম তনু ও হৃদয়।
সবুজ ডাঙার মাঠে,
সারাদিন বেলা কাটে
সাঁঝের আঁধার নামে দিন শেষ হয়,
নব বসন্তের রং মাখে সবার হদয়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব সুন্দর।

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.