![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“দিবা” কাব্যের প্রহসনে পদদলিত মন্থরিত স্মৃতির দেয়াল। অনুসূচনার যৌবনিক আড়ষ্টতায় অধরা লগ্নের জলছবি, নষ্ট জীবনের বিপন্ন বৃত্তে আজো আঁকি কার ছবি। সে কি তুমি ? হয়তবা!
আমারও বাসনা হয় ভরা পূর্ণিমার জ্যোৎস্নায় ভিজতে
একাকী চাঁদের সাথে কথা বলতে মায়াবী পর্দাকে সরিয়ে
সোনালী ডানার চিলের উপর ভর করে তার কাছে ছুটে যেতে।
লোবানের গন্ধ নিয়ে যেখানে চাঁদ স্থবির
স্তব্ধতা যেখানে বেহালার করুন রাগিণী
বাস্তবে না হোক স্বপ্নের খেয়া ঘাটে ভেড়াব আমার তরী।
জোনাকিরা যেখানে দল বেধে ছুটে যায়,
সেও তো এক বিরাম ভূমি।
যেখানে বিচরণ মধ্য যুগীয় পুরুষদের,
যারা দেহের নরম সানু দেশ হতে পেতে চায় পথ নির্দেশ।
যখন রাত নিঝুম হাওয়া স্পর্শকাতর নক্ষত্র খচিত নীলিমা
সাদা মেঘের ধোয়ায় আচ্ছন্ন,
অঘোরীর লোকালয়ে আহ্নিক খেলা
তারপর প্রায়ান্ধকার অস্পষ্ট দূর
দিগম্বর প্রভু-দাসী,
সানু দেশ বেয়ে বয়ে গেছে মাধবী লতা
বর্ষণের ব্যভিচারে আর্দ্র কায়া।
যার অশ্রুর নিজস্ব কোন রং নেই
অথচ রোদন পানির মত স্বচ্ছ
আর পুরুষগুলো অভিশপ্ত!
অসংবৃতার নিতম্বরের অলৌকিক মোহে।
অসতীর অশ্রু প্লাবনে গঙ্গা হবে না জানি
শুধুই পরাভূত রমণীর কামনার আগুন নারকীয়
উপহার হয়ে আসবে শিল্পীর তুলিতে।
নদীগুলো হবে স্রোতস্বিনী প্রেমময় নারীর মত
দহনের উপমা হলে আগুন রঙে সাজাতাম প্রেমকে।
তার উত্থিত বুকের নরম মাংসপিণ্ডে মাথা রেখে
যখন অস্তিত্বকে সরণ হবে দেখবে ধবল বকের ঝাঁক
এক স্নায়ুবিক দুর্বলতায় নিহত হবে তুমি,
দীর্ঘ দিনের অব্যক্ত সত্য গুলো বেরিয়ে আসবে সপ্তর্ষির মত।
সামনে এসে দাঁড়াবে মহাকাল স্মৃতির ভস্মীভূত ছাই
বৈতরণীর উপারে আরাধ্য প্রেয়সী তনয়া।
অস্তিত্বের শেকড়ে বাধা অজস্র সত্যের হাতছানি
সম্মুখে দাঁড়িয়ে ফেলে আসা মৃন্ময়ী পালাবে কোথায় ?
কালের সাক্ষী যে পূর্ণ জ্যোৎস্নার চাঁদ।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১০
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: ভালো লাগার মতো
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অত্যান্ত মনোমুগ্ধকর!