![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাস্তিক কে মেরে ফেলার হুকুম ইসলাম করে নাই !
সে নাস্তিক ইসলাম কে নিয়ে ব্যাঙ্গ করেছে এই জন্য তাকে মেরে ফেলা হয়নাই
মারা হয়েছে সে আন্দোলনের সাথে জরিত বলে !
তাকে মারার কারনে ইসলাম কে দোষ দিবেন না !!!!!
থাবা বাবা রাজীব হায়দার একজন মুনাফিক যে কিনা নবীজিকে নিয়ে প্রচুর ব্যাঙ্গ করে লেখা লেখি করেছে !
আর একজন মুনাফিক কে কখনও ইসলামের সন্মান শহীদি খেতাব দেওয়া যাবেনা এবং তার জানাজাও পড়া যাবেনা !!!
কেউ যদি এর সমর্থন করে তবে সেও এক মুনাফিক কে সমর্থনের দায়ে মুনাফিক !!
দুঃখিত , দেশ প্রেমের আগে আমার কাছে আল্লাহ্ প্রেম বড়
আল্লাহ্ একজন নাফরমান যতই ভাল কাজ করুক আমি তার বিরুদ্ধেই বলবো !
আমি জন্মের পর আযান শুনেছি , জাতীয় সঙ্গিত নয় !
আমার মন্তব্য আপনার অপছন্দ হলে কিছু করার নাই , বুঝাতে চাচ্ছি একজন মুনাফিক কে ইসলামের সন্মান না দিতে !!
হজরত আব্দুল্লাহ ইবন ওমর (রা) থেকে বর্ণিত, মুনাফিক নেতা আব্দুল্লাহ বিন উবাই যখন মৃত্যুবরণ করলো, তখন তার ছেলে আব্দুল্লাহ এসে রাসূল (স) এর কাছে আরজ করলো:
হে রাসূল (স), আপনার পরিধেয় কাপডটি চাই আমার পিতার কাফন দিতে। আপনি জানাজার নামাজ পডাবেন এবং আমার বাবার রুহের মাগফেরাতের জন্য দুয়া করবেন।
রাসূল (স) তাঁর কাপড দিলেন এবং যথাসময়ে জানাজার নামাজ পডানোর জন্য প্রস্তুতি নিলেন।
এই সংবাদ পাওয়া মাত্রই হজরত ওমর (রা) রাসূল (স) এর জামা টেনে ধরে বললেন, আল্লাহ আপনাকে মুনাফিকদের জানাযা পডতে কি নিষেধ করেন নি?
জবাবে রাসূল (স) বললেন, দোয়া করা না করা উভয়ই আমার এখতিয়ার। আল্লাহ আমাকে এই ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। যেমন আল্লাহ বলেন:
"হে রাসূল (স), আপনি তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করুন আর নাই করুন, উভয়ই সমান। আপনি সত্তুর বার ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন না।"
অতঃপর রাসূল (স) আব্দুল্লাহ বিন উবাইয়ের জানাযার নামাজ পডালেন। তারপর রাসূল (স) এর উপর মুনাফিকদের জানাযার নামাজ না পডানোর নির্দেশ দিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহী নাযিল হলো:
"হে রাসূল (স), মুনাফিকদের মাঝে কেউ মারা গেলে আপনি তাদের কারো কখনো জানাযার নামাজ আদায় করবেন না। এমনকি তার কবরের পাশেও দাডাবেন না।"
সোর্স:
মূল কিতাবের ১৬৯ পৃষ্ঠা
অধ্যায়: কাফনের জন্য জামা দান প্রসঙ্গ
সহীহুল বুখারী
©somewhere in net ltd.