![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গরীবের আবার শখ-আহ্লাদ! ছোটবেলায় কোনদিন সমুদ্র দেখা হয়নি। পুকুরের আমরা নিজেরাই ঢেউ তৈরী করতাম। সেই ঢেউ দেখে সমুদ্রের স্বাদ নিতাম। পাহাড় দেখা হয়নি। আমাদের বাড়ীতে একবার পুকুর থেকে মাটি কেটে মাটির একটা স্তুপ করে রেখেছিল, সেটার উপরে উঠে মনে করতাম পাহাড়ে চড়েছি! ঝর্ণা দেখ হয়নি। পুকুরে যখন পানি শুকিয়ে যেত, উপর থেকে বাল্টিতে করে পানি ঢালতাম। সেই পানি গড়িয়ে গড়িয়ে নিচে পড়তো। সেটা দেখে মনে করতাম ঝর্ণা। নদী দেখা হয়নি। শ্যালো মেশিন দিয়ে যখন পানি দিতো ধান ক্ষেতে, সেই ড্রেনের পানির বয়ে যাওয়া দেখে নদী দেখার স্বাদ দিতাম। বনে-জঙ্গলে ভ্রমন করা হয়নি। আখের ক্ষেতে মাঝে মাঝে ঢুকে জঙ্গলের স্বাদ নিতাম (এরপর কী করতাম সেটা আর বলতে চাচ্ছি না)! টিভিতে দেখতাম মানুষ প্যারাশুট দিয়ে লাফ দেয়, আমারও অনেক ইচ্ছে হত। আমি পলিথিন দিয়ে প্যারাশুট বানাতাম, সেটা দিয়ে ঘরের চাল থেকে লাফ দিতাম (যদিও কাজ হত না)।
ফ্যান্টাসি কিংডমের মতন এ্যমিউজম্যান্ট পার্ক এ আসা হত না। ছিল না কোন ওয়াটার কিংডম। এই গাছ থেকে আরেক গাছে ঘুরে বেড়াতাম। গাছে দড়ি বেঁধে সেটা বেয়ে বেয়ে উপরে উঠতাম। লাফ-ঝাঁপ করার জন্য ছিল খড়। খড় দিয়ে ঘর বানাতাম, সেখানে আবার সুরঙ্গ বানাতাম ঢোকার জন্য। করার পুকুরের পানিতে সারাদিন নগ্ন হয়ে সাঁতার কাটতাম। মা লাঠি নিয়ে এসে নগ্ন পশ্চাদ্দেশে বারি মারত, সেটা খেয়ে নতুন জন্ম নেয়া বাছুর ছানার মতন দৌড় দিতাম!
গরীবের আবার শখ-আহ্লাদ! খেলার জন্য কোন খেলনা কিনে দিতে হত না, মাটি দিয়ে নিজেই বানাতাম, দাড়া শাখের ফুলের কালো বিচি দিয়ে তাদের চোখ বানাতাম। মায়ের কাঁথা তৈরী করার জন্য রাখা শাড়ীর আচল থেকে কাপড় নিয়ে সেটা দিয়ে তাদের পোশাক বানাতাম। খেলার জন্য বন্দুক বানাতাম নিজেই কাঠ কেটে। সেটা দিয়ে শব্দ হত না, নিজেই মুখ দিয়ে শব্দ করতাম!
কম্পিউটার কোনদিন চোখেই দেখিনি। ভিডিও গেমস তো পরের কথা। 'কল অব ডিউটি' 'ভাইস সিটি' খেলিনি জীবনে, বন্দুক দিয়ে গোলাগুলি খেলতাম, মাটির ঢিল দিয়ে ককটেল মারতাম, ধুলো পলিথিনের প্যাকেটে ভরে সেটা দিয়ে বোমা মারতাম!
ভালো কোন ফুটবল ছিল না, ফুটবলের ভিতরে খড় ঢুকিয়ে সেটা দিয়ে খেলতাম। ক্রিকেট খেলার ব্যাট নিজেই বানাতাম কাঠ কেটে। টেনিস বলের ভিতর সিরিঞ্জ দিয়ে পানি ঢুকিয়ে সেটার ওজন বাড়াতাম। দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, লুকোচুরি খেলা দিয়ে মেতে থাকতাম সারাদিন। প্রতিদিন নতুন নতুন ঘুড়ি বানিয়ে উড়াতাম।
সময়ের সাথে সাথে আজ হারিয়ে গেছে আমার ছেলেবেলা। এখন আমি সমুদ্র দেখেছি, পাহাড়-বন-জঙ্গল সব দেখেছি। সত্যি কারের ফুটবল, ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে খেলা হয়েছে, খেলেছি সব ধরনের ভিডিও গেমস। চড়েছি বড় বড় সব রাইডে। গোসল করি বাথরুমে, অনেক মিস করি অামার নগ্ন পশ্চাদ্দেশে মায়ের হাতে লাঠির বারি।
আমি গ্রাম থেকে আসা ছেলে। আমি গেঁয়ো ভুত থেকে আজ কথাকথিত শহুরে একজন মানুষ। এখনও মাঝে মাঝে মনে হয়। গরীব, গেঁয়ো সেই আমিই অনেক ভালো ছিলাম।
আজকে অনেকদিন পর একটু স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লাম। আমার মতন যারা তাদের অনেকেরই কমন পড়বে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধনবাদ। অমাম মতন অনেকেরই মনে পড়বে তাদের ছোটবেলার কথা।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মনে করিয়ে দিলেন ভাই , তবে জাম্বুরা দিয়েও বল বানাইছি। ভাল লাগা শতভাগ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হুম... জাম্বুরা দিয়ে বল আমরাও বানাইতাম!
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ছোটবেলার কথা মনে করায়া দিলেন
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হে হে হে.... আমরা গ্রামের ছেলে, আমাদের মনে করার মতন আর আছেই বা কী!
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: ভাল লাগল... আর জাম্বুরা দিয়ে বল আমিও বানাইতাম।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হম, অনেক মধুর ছিল সেই সময়টা।
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আহারে ---
সেইযে আমার নানান রঙের দিনগুলি
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হুম.... সেই দিনগুলো চলে গেছে, ডিজিটাল আগ্রাসনে আর কোনদিন ফিরে আসবে না।
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছেলেবেলা! আমাদের মতো যাদের কঠিন নিয়ম কানুন আর স্বল্প সচ্ছলতায় মানুষ বানানো হয়েছিলো, তারা অনেক কিছুর স্বাদ না পেলেও তার বিকল্প তৈরি করে নিতে পিছু হটতো না। আমি নিজেও এমন অনেক 'বিকল্প' খেলা বানিয়েছিলাম মনে পড়ে গেলো
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভাই, আশা করি কোন একটি লেখার সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারবো!
৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তুমুল বর্ষার পর বিশঅল মাঠে জমে থাকা পানিতে ফুটবল! লুটুপুটি! পা দিয়ে ছিটাছিটি!
রেল ব্রিজ থেকে নদীতে লাফিয়ে পড়া! ঝিলের পানিতে শাপলা তুলতে গিয়ে ভিজে যাওয়া! সন্ধ্যা মালতির ঘ্রানে ভরা সন্ধ্যা বেলা! আজান, মন্দিরের ঘন্টা, উলুদ্ভনি, শাখের আওয়াজ, আগর ধূপের কড় গন্ধে নামা সন্ধ্যা! হারিকেনের মিটমিটে আলোয় ছায়া গুলোর অদ্ভুতুরে চলাফেরা!
নষ্টালজিক করে দিলেন পুরাই!
++++++
অনেক মিস করি অামার নগ্ন পশ্চাদ্দেশে মায়ের হাতে লাঠির বারি।
আমি গ্রাম থেকে আসা ছেলে। আমি গেঁয়ো ভুত থেকে আজ কথাকথিত শহুরে একজন মানুষ। এখনও মাঝে মাঝে মনে হয়। গরীব, গেঁয়ো সেই আমিই অনেক ভালো ছিলাম।
অনেক অনেক ভাল যার কোন তুলনা নাই।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মাঝে মাঝে একটু শেকড়ে ফিরে যেতে হয়।
৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫
সুমন কর বলেছেন: আপনার স্মৃতিকাতর আমাদের নষ্টালজিক করে দিল। খুব ভালো লাগল।
আমারও ছোট বেলায় কত শখ-আহ্লাদ ছিল, আজ সব হারিয়ে গেছে...সব ধূসর !! 'কল অব ডিউটি' 'ভাইস সিটি' খেলিনি...
পোস্টে ভালো লাগা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। অামরা হচ্ছি সেই সময়ের মানুষ, যারা দুইটা সময়ই অনেক উপভোগ করেছি! এখন গ্রাম অার গ্রাম নেই।
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০
যুগল শব্দ বলেছেন:
ধনুক কিংবা গুলতি দিয়ে পাখি শিকার করেন নাই !
দেশলাই-সিগারেট বাক্স ভেঙ্গে পাশা/দান খেলেন নাই !
ভালোলাগা রইল স্মৃতিকাতর ছোটবেলার কথামালায়। +
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এগুলাও করেছি। আসলে এতো কিছু করেছি. সেগুলো বলে তো আর শেষ করা যাবে না। এগুলো দিয়ে মোটামুটি বই্ও লিখে ফেলা যাবে। মন্দব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন:
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন:
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্মৃতি কাতর করে দিলেন লেখায় ....
অতিরিক্ত পানিতে সাতার কাটার জন্য কতদিন পালিয়ে বেড়িয়েছি মায়ের হাত থেকে ।
লেখায় ভালো লাগা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমরা তো চোখ লাল হওয়ার আগে পুকুর থেকে উঠতামই না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি দুঃখের ইমো দিলাম, তা দেখে আপনি খ্যাঁকখ্যাঁক করে হাসলেন কেন?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমি একলাই কষ্ট পাইতেছিলাম, এখন দেখি অনেকেই পাচ্ছে. তাই মজা পাইছি!
১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ও
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন:
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আহা সেইসব দিন।
পুকুরে অনেক সাতার কাটতাম, গাছেও চড়তাম আর মায়ের হাতে লাঠির পিটানিও খেতাম।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভালই লাগে মাঝে মাঝে মনে করতে! অাবার কষ্টও লাগে!
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬
দর্শনপ্রিয়কার্তিকেয় বলেছেন: শৈশবকালটা আসলেই খুব মজার ছিল। সব কিছুর মধ্যে mistry ছিল!!!!!!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এই কারণেই তো শৈশব সবারই প্রিয় একটা সময়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আহারে ছোটবেলা । জীবন অনেক অদ্ভুত ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ছেলেবেলাটা আসলেই অনেক মজার এবং রোমাঞ্চকর।
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার স্মৃতিচারণ। ধন্যবাদ
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আমি এখনো গ্রামেই আছি ।একমাত্র পাহাড় আর পার্ক ছাড়া আমাদের গ্রামে সব আছে ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এখনকার গ্রাম আর আগের মত নেই। সব পরিবর্তন হয়ে গেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লেংটা কালের কথা মনে করিয়ে দিলেন !
আমাদের সময় আমাদের যাবতীয় খেলার উপকরন ছিল প্রাকৃতিক ।
গাছের কচি আম , ঝিনুকের ছুরিতে কেটে কলাপাতায় রেখে কাচা মরিচ দিয়ে মাখতাম । সব প্রকৃতি আমাদের হাতের কাছেই রেখে দিয়েছিল ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১০
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এখন এগুলো আর নেই বললেই চলে, সময়ের সাথে সাথে সব বদলে গেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এখন যুগ বদলেছে। এখনকার ছেলেপুলে মোবাইলে গেমস খেলে, ফেসবুকে চ্যাট করে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভ্রাতা, অনেকদিন পর আপনার দেখা পেলুম। ভালো লাগলো। আমি নিজেও অবশ্য অনিয়মিত!
২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মনে পড়ে গেল একাদিন মাছ ধরতে গেছিলাম বরশি দিয়ে। মাছও উঠছিল ভালো মাপের একটা। কিন্তু কাঁটার ভয়ে ধরতে পারছিলাম না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা, বড়ই মজা পেলুম আপনার অভিজ্ঞতার কথা শুনে!
২২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভাল্লাগছে।
আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ঘুরা-ঘুরি হবে আশা করি আপনার ব্লগে।
২৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: ভাল হয়েছে।
++
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭
এ্যামালগাম বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ী ভালোই লাগে। আর আপনার নাম দেখলে ছোটবেলার নারিকেল কোড়ানেই কথা মনে পড়ে। আচ্ছা আপনার বাপ মা কি আপনাকে কোড়াইয়া পাইছে?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হে হে হে.,.... কোড়াইয়া পায় নায় হে ভ্রাতা, এটা আমার ফ্যামিলি নাম। এটা আসলে পুর্তগিজ নাম। আমার পূর্ব পুরুষেরা পূতূগিজদের দ্বারা কনভার্টটেড হয়েছিল। তাই এই নাম। এই নাম আপনি পাবেন বর্তমান বার্সেলোনা দলের আদ্রিয়ানো কোরিয়া (ব্রাজিলের ভাষা পুর্তগিজ কিনা)! সেটাই বিকৃত হয়ে বাংলায় কোড়াইয়া! অামার সারনেম নিয়ে আমাদের এলাকায় একটা প্রচলিত খনার বচন আছে,
''কোড়াইয়া, নাউ দিমু বোড়াইয়া
নাউ যদি বাচে, বিয়া দিমু কাছে!''
২৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: লিও কোড়াইয়া ,
এখনও মাঝে মাঝে মনে হয়। গরীব, গেঁয়ো সেই আমিই অনেক ভালো ছিলাম।
এর চেয়ে গভীর সত্য আর নেই । শুধু একটি লাইন দিয়েই এই নষ্টালজিয়ার জবাব দিচ্ছি --
সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলো .................
১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলেই অনেক ভালো ছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: আমি গ্রাম থেকে আসা ছেলে। আমি গেঁয়ো ভুত থেকে আজ কথাকথিত শহুরে একজন মানুষ। এখনও মাঝে মাঝে মনে হয়। গরীব, গেঁয়ো সেই আমিই অনেক ভালো ছিলাম। কেউ গেঁয়ো বলে গালি দেয়ার অপচেষ্টা করলে সেটাকে কম্লিম্যান্ট মনে করি।
অসাধারন স্মৃতিচারন।