নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হারানো নীড়

চোখের আলো যেখানে কালো মনের আলো সেখানে আলোকিত...তাই আলোকিত মানুষ দেখার আশায় এই খানে আগমন....

চিটির বাক্স

চোখের আলো যেখানে কালো মনের আলো সেখানে আলোকিত...তাই আলোকিত মানুষ দেখার আশায় এই খানে আগমন....

চিটির বাক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

হজ্জ্ব এর ব্যাপারে জানতে চাই..

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

ইসলামী বিশেষজ্ঞগণ হজ ফরজ হওয়ার ৮টি শর্তের উল্লেখ করেছেন।

১. মুসলমান হতে হবে। যেহেতু এটা ইসলামের একটি মৌলিক ইবাদাত

২. স্বাধীন হতে হবে। তাই দাস-দাসীর ওপর হজ ফরজ নয়। এ ব্যাপারে হাদীসরয়েছে। রাসুল ( সা.) বলেছেন, কোন দাস-দাসী যদি হজ করে এবং সেটা যদি সেদশবারও করে তারপর সে যখন মুক্তি পায় তাকে আবার হজ করতে হবে। তবে আমাদেরদেশের প্রচলিত কর্মচারি কিংবা চাকররা দাসের পর্যায়ে পড়বেনা।

৩. ব্যক্তি শরীয়তের বিধান প্রয়োগযোগ্য বা প্রাপ্ত বয়স্ক হতে হবে। বালক-বালিকার ওপর হজ ফরজ নয়। এ ব্যাপারেও হাদীস রয়েছে। ইবনে আব্বাস রা: এর বর্ণনায় এসেছে, কোন বালক-বালিকা হজ পালন করার পর প্রাপ্ত বয়স্ক হলে তাকে তাকে পুনরায় হজ করতে হবে।

৪. সুস্থ্য হতে হবে। রুগ্ন ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ নয় ।

৫. সুস্থ্য মস্তিস্ক সম্পন্ন হতে হবে। যেমন হাদীসে এসেছে, তিন ধরণেরলোকের ওপর শরীয়তের বিধান প্রযোজ্য হবেনা -বালক যতক্ষন না প্রাপ্ত বংস্ক হয়, অসুস্থ্য মস্তিস্ক সম্পন্ন যতক্ষন না সে সুস্থ্য জ্ঞানে ফিরে এবং ঘুমন্ত ব্যক্তি যতক্ষন না সে জাগ্রত হয়।

৬. সামর্থবান হওয়া। হজ করে ফেরাপ র্যন্ত পরিবারের ভরন পোষনের ব্যয় নির্বাহ করার মতো অতিরিক্ত টাকা থাকলে এবং সে টাকায় হজের ব্যয় বহন করা গেলে তবেই হজ ফরজ হবে। কারণ পবিত্র কোরআনে পরিস্কারভাবে সামর্থ থাকার কথা বলা হয়েছে।

৭. হজে যাওয়ার রাস্তা নিরাপদ হওয়া। যাত্রাপথে বিপদ হতে পারে এমন ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ নয়।

৮. নারীর সাথে তার স্বামী বা মুহরিম (যাদের সথে বিবাহ বৈধ নয়) থাকা।যদি তার ওপর মুসাফিরের হুকুম প্রযোজ্য হয় অথ্যাৎ ৪৮ মাইল বা তার বেশী দূরেহয়।

সম্মিলিতভাবে এসব শর্ত পাওয়া গেলেই হজ ফরজ হবে।



এখন আমার জানার ইচ্ছা হল..আমারের ৮টা শর্তই মিলে যায় তবে আমার বাচ্চার বয়স ২ বছর কিংবা বিবাহ বয়সি মেয়ে কিংবা ছেলে আছে..এমতা বস্তায় কিভাবে হজ পালন করব..নিয়ম টা কি..হজ করা ফরজ হবে কিনা..পরে করার চিন্তা করতে পারি তবে জীবনের তো গ্যারান্টি নাই..এখন উপরে ৮ শর্তই মিলে গেল..কেউ উপযুক্ত দলিল হস জানালে খুবই উপকৃত হব

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

মদন বলেছেন: আল্লাহর নাম নিয়া কইরা ফালান :)

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

চিটির বাক্স বলেছেন: ধন্যবাদ, করতেই চাইতেছি..এখন শরিয়তে কোন বিধান আচে কিনা যে বাচ্চা ছোট হলে কিংবা বড় মেয়ে থাকলে আগে তাদের ব্যাবস্হা করে তারপর হজ..এই রোকম কিছু একটা শুনেছিলাম..আসলে কতটুকু সত্যি..তা জানতে চাচ্ছিলাম :)

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৭

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: সংগে নিয়ে যেয়ে করতে পারেন অথবা নির্ভরযোগ্য, বিশ্বস্ত কারো কাছে রেখে যেতে পারেন। চেষ্টা করেন, করে ফেলতে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

চিটির বাক্স বলেছেন: হুম..হজের ভিড়ে ২বছররে বাচ্চা অনেক কষ্টের :)..ধন্যাবাদ

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

এরশাদুর রহমানা বলেছেন: আপনি পুরুষ হলে করে ফেলুন, মহিলা হলে এবছর না করলেও চলবে।


০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

চিটির বাক্স বলেছেন: ভাল পরামর্শ...যদি স্বামী-স্ত্রী দুজনেই হই? শরিয়তে কোন নিয়ম আচে কিনা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.