নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগ এ স্বাগতম

নিজের সম্পর্কে বলতে গেলে লেখা শেষ হবে নাহ, থাক না আর একদিন ...।

এক্স ফ্যাক্টর

একজন ভালো ব্লগার......... উচিৎ ও সত্য কথা বলতে ওস্তাদ

এক্স ফ্যাক্টর › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন বোনের ১৮+ কিছু কথা

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২০

কথাগুলো একজন মেয়ের......(১৮+ হতে পারে), তবে সবার একবার পড়া উচিত

আমার ভেতর থেকে প্রচন্ড তাগিদ না পেলে আমি লিখতে বসিনা। ওটা আমার কাজও না। ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতেও আমার আপত্তি নেই যতটা আপত্তি এই লিখার ক্ষেত্রে। এই লিখা যখন লিখছি তখন প্রচন্ড রাগে আমার গা জ্বলছে।

আমি এত ভূমিকা না করে সরাসরি আসল কথায় আসি। স্পা না করলে কি মেয়েরা মরে যাবে? বাঙ্গালী মেয়ারা যথেষ্ঠ রূপবতী। এই রূপ গত কয়েক বছরে ধুম করে জেগে ওঠেনি। তারা আগেও রূপবতী ছিল এখনো আছে। আমি জানিনা যে স্পা তে এমন কি আছে যে তার রূপে এমন বিশেষ কিছু অ্যাড করবে যা না থাকলে তার জীবন চলবেনা? যার কারনে অন্য একজন মানুষের সামনে আধা নগ্ন হয়ে body message করাতে হবে। লজ্জা শরমের মাথা কি কাঁচাই খেয়ে ফেলছি আমরা?

আমাদের মায়েরা ,দাদীরা,নানীরা তো কোনদিন এইসব করেনি। তাতে কি আমাদের বাবারা, নানারা,দাদারা তাদের ছেড়ে চলে গেছে? না তাদের বিয়ে হয়নি? কি ক্ষতি হয়েছে তাদের যারা নিজেদের অন্যের সামনে কাপড় খুলে শরীর মর্দন করান নি?

আমি নিজে মেয়ে মানুষ। আমি খুব ভাল করেই জানি মেয়েরা এত সাজ গোজ কেন করে। খুবই সিম্পল উত্তর। মানুষ তাদের দিকে তাকাবে , প্রশংসা করবে। কার না ভাল লাগে প্রশংসা শুনতে! আমারো ভাল লাগে।কিন্তু আপারা দুনিয়ায় খালি আমরা মেয়েরাই নাই। আমাদের ভাইরাও আছে। সৃষ্টিগতভাবে যারা আপনাদের উপর এবং আপনারা তাদের উপর দূর্বল। কিন্তু এইটা ভাইদের ক্ষেত্রে একটু না অনেক বেশি। এই কথাগুলা বলতে আমার খুবই খারাপ লাগে। অনেক বেশি লজ্জা লাগে এই জন্য যে এত ব্যাখ্যা করে আমার বোনদেরকে এসব আমার বলতে হয়। আমি বাংলায় এসব লিখতে পারবনা।

Most of the man gets sexually aroused when---

আপনি টাইট ফিটিং কাপড় পরেন।

আপনি ওড়না পরেন না/ গলায় ঝুলায় রাখেন/ একপাশে ঝুলায় রাখেন।

আপনি যখন অর্ধস্বচ্ছ কাপড় পরেন।

আপনার পেট/পা/পীঠ যখন দেখা যায়।

আপনি যখন ঠোঁট রাঙ্গান।

আপনি যখন চোখে স্মোকি সাজ পরেন।

আরও শত শত কারন থাকতে পারে।

কি ? মনে হচ্ছে যে ছিঃ ছিঃ ছেলেরা এত খারাপ! তাইনা? The fact is that they are CREATED like this. Do you understand my dear sisters? THEY ARE CREATED BY ALLAAH LIKE THIS.

শুধু আল্লাহ্‌র ভয়/সমাজের ভয়/ ভালত্ব/ সুস্থ বিবেক আছে দেখেই এখনো কোন ভাই এই ধরণের আপাদের রাস্তায় ধরে কষে কষে কয়েকটা চড় বসান নি।[আল’হামদুলিল্লাহ। এই বিপদ আমার উপর আসার আগেই আল্লাহ্‌ আমাকে রক্ষা করেছেন।একবার কি হল, তখনো আমি ঠিকমত হিজাব করিনা, মাথায় একটু আধটু কাপড় দেই। একদিন প্রচন্ড গরমের মধ্যে ক্লাসে গেছি। মাথায় কাপড় দেইনি। আমাদের সাথে সিনিয়র অফিসাররাও ক্লাস করতেন। এঁদের মধ্যে একজন ভাই পুরো ক্লাসের মধ্যে আমাকে এমন ঝাড়ি দিলেন! টিচার ছিল, সব স্টুডেন্ট ছিল। আমি খুব কষ্ট পেয়েছিলাম, ক্লাস থেকে বের হয়ে গেছি। অনেক কান্নাকাটি করেছি। ভাইয়া আমাকে বলেছিলেন, "The Jews know our scriptures better than us, but they do not follow.[Inspite of knowing about hijab you don't wear it properly,so] Do you think you are better than that Jew?" এই একটা কথা আমার ভেতরটা কাঁপিয়ে দিয়েছিল। আমি বলেছিলাম হিজাব পরলে আমার কষ্ট হয়, দম বন্ধ হয়ে যায়, এ সি রুমেও ঘামতে থাকি। উনি বললেন, " Did you ask Allaah to help you with this?" আসলেই তো, যার জন্যে হিজাব করছি তাঁর কাছেই তো সাহায্য চাইনি। আমি আর কোন উত্তর দিতে পারিনি ভাইয়াকে। উনি ঠিক কথাই বলেছিলেন আমাকে। হয়ত রুক্ষভাবে বলেছেন,কিন্তু ওই সময় আমার জন্য ওগুলো থাপ্পড়ের কাজ করেছে, আল'হামদুলিল্লাহ এখন তীব্র গরমেও মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রাখলেও আমার কোন অসুবিধা হয় না। আমি গরম লাগার দোহাই দিই। কিন্তু ওইদিন কি হবে যেদিন সূর্য মাথার এক হাত উপরে থাকবে। আল্লাহ্‌ মাফ করুন। ]

আপারা,আরো কয়েকটা uncensored কথা বলি। এটা জানেন তো যে মানুষ(অধিকাংশ) খুব সহজেই বোর হয়ে যায় আর নতুন কিছু খুঁজতে থাকে যা তাকে আনন্দ দেবে। পশিমাদের মধ্যে হোমসেক্সুলালিটি এত বেশি এর কারন নিয়ে কখনো চিন্তা করেছেন? কেন যেখানে চাইলেই মানুষ আপনার বিছানায় আসতে রাজী সেখানে কেন মেয়ে মেয়ের সাথে ছেলে ছেলের সাথে যেতে চায়? এরা নারী দেহ দেখতে দেখতে ক্লান্ত। এদের রূচি আস্তে আস্তে বিকৃত হয়ে গেছে। এখন তারা নিজেদের মধ্যে থেকেই সংগী খোঁজে। আল্লাহ্‌ মাফ করুন। হেদায়েত দিন।

আপারা, আমার লেখা এলোমেলো হচ্ছে আমি জানি। রেগে আছি তো তাই।

একটা কথা বলি শোনেন। আপনি মানুষকে যা দেখাবেন তা দেখেই তারা আপনার মূল্যায়ন করবে। মানুষের শরীরের সৌন্দর্য এক সময় শেষ হয়ে যায়। তাই আজকে যারা আপনাকে বলছে, তোকে তো দারুন লাগছে/ আপনার ফেসবুকের ছবিতে প্রশংসার পর প্রশংসা করে যাচ্ছে...... ।।আর এই সব দেখে আপনি খুশিতে ডগমগ করেন।।আজ থেকে ২০ বছর পরের কথা চিন্তা করেন...এই ছেলেরা তখন ৩৮/৪০ ।তখন আপনার প্রশংসা করবেনা। তারা কিন্তু ঠিকই ১৬-২৫ দেরকেই খুঁজবে।

কিন্তু আপারা, একটা কথা জানেন? মনের সৌন্দর্য শেষ হয় না। মন জরাগ্রস্ত হয়না। একটা সুন্দর মন, শালীন দেহ সর্ব কালে সর্ব যুগে প্রশংসিত। আজকের বোরকা পরা মেয়েকে দেখলে যেমন আপনার যারা প্রশংসা করে সেই ছেলেরাও মাথা নামিয়ে নেয়,আমার দাড়ি টুপি ওয়ালা ভাইরাও নামিয়ে নেয়। আজ থেকে ২০ বছর পর দেখলেও তারা দৃষ্টি নামিয়ে নিবে, ইনশা’আল্লাহ। আমার এই বোনেরা আজকেই সম্মানিত। কালকেও থাকবে ইনশাআল্লাহ্‌। আর আপনাদের কি হবে? আজকে আপনারা যাদের চোখ জুড়াচ্ছেন কাল তারা আপনার দিকে তাকাবেই না। আর সম্মান??? সেটা আজকেও কেউ আপনাদের করেনা, ভবিষ্যতে করবে কি আল্লাহ্‌ ভাল জানেন।

আপারা, চাকরানী চেনেন??? দাসী চেনেন??? আপনার হলেন পুরুষদের চাকরানী নয়তো মেকাপের দাসী। ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নিয়ে এত সাজ গোজ যে করেন...পরে তো সেগুলো তত কষ্ট করেই ঘষে ঘষে তুলে ফেলতে হয়। কি লাভ এই কৃত্তিমতার?

এই যে একেকজন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং , ভার্সিটিতে পড়ছেন অথচ নিরেট মূর্খের মত আচরণ কেন করছেন?

আপনার এত এত বিদ্যা আপনাকে কেন রঙ চঙ্গের আশ্রয় নেয়া থেকে বাঁচাতে পারেনা???

কেন অফিসে/অফিসিয়াল কনফারেন্স/কনভোকেশন/নবীন বরণ/ ফেয়ারওয়েলে যাবার আগে আপনার নিজের চেহারায় এত ঘষা মাজা করতে হয়? এসব যায়গার তো আপনি আপনার লেখাপড়ার কল্যানেই যাচ্ছেন তাই না? তাহলে কেন সব কিছু ছাপিয়ে আপনার সাজ গোজ সেখানে প্রাধান্য পাবে???

কি করলেন এত লেখাপড়া করে যা আপনার মানসিকতাকে বদলাতে পারেনি?

দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে পড়েও কেন আপনাকে ছোট ছোট কাপড়, কিছু রঙ চঙ্গের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। বলতে পারেন?

আপারা বলেন তো দেখি আপনার এক মাসের পার্লারের খরচ দিয়ে কয়জন ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানো যায়? আচ্ছা ধরলাম চালের কেজি ৫০ টাকা। ২০০০ টাকা হলে এক মণ চাল হয়। একটা ছোট পরিবারের ১৫-২০ দিনের খাবার ব্যবস্থা হয়ে যায়। কোনদিন ৫০০ টাকা খরচ করে ১০ কেজি চাল কিনে কোন দরিদ্র মানুষকে দেয়ার কথা ভেবেছেন কখনো? অথচ আপনার পা ঘষে দিলেই আপনি ৫০০ টাকা পার্লারে দিয়ে আসেন। কি আশচর্য! আপনি যখন পা দলাই মলাই করে নিচ্ছে তখন কোথাও কোন সনাবরু না খেতে পেয়ে গলায় দড়ি দিচ্ছে।

আপনি যখন সেজে গুজে বন্ধু বান্ধবের সাথে নবীন বরণ বা ফেয়ারওয়েল এ নাচানাচি করছেন তখন আপনার বোন আফিয়া সিদ্দিকা/ফাতিমেকে প্রতি রাতে ১০ জন মার্কিন সৈন্য ধর্ষন করছে।RAPE. কখনো এদের জন্য আপনার চোখে পানি এসেছে? একবার চিন্তা করুন তো, আপনাকে বানরের মত খঁচায় রাখা হয়েছে যেখানে আপনি সোজা হয়ে দাঁড়াতেও পারেন না, আপনার গায়ে কাপড় পর্যন্ত রাখা হয় নি, আপনার সামনে আপনার দুই সন্তানকে জবাই করা হয়েছে,আপনার একটা একটা করে চুল টেনে টেনে উপড়ে ফেলা হয়েছে, আপনার পেটে গুলি করা হয়েছে, ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়েছে, তার সাথে সাথে যখন তখন আপনাকে ধর্ষন করা হচ্ছে। কি ...বেশি বলে ফেললাম???

বি:দ্র: লাইক কমেন্ট করে পোষ্টটি অন্যদেরকে দেখার সুযোগ করে দিবেন আশা করি।

Collected From
Sister
Shabnaj Rafnee Mithila

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: মন থেকে বলছি, খুব ভালো লেগেছে। কথা গুলো আসলেই সত্য।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: ঠিক , এই পোস্ট এ আবার ঘুরে আসবেন কিছু কমেন্ট দেখার জন্নে , ধন্যবাদ,

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০২

শেষ অধ্যায় বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। আসলে একটি ময়ে একটি পরিবারে গড়ে ওঠে, সবার আগে বাবা মা যদি ঠিকভাবে শাশন করে তবে সে অবশ্যই ভালোভাবে চলাফেরা করবে। যখন আল্লামা শাহ শফি সাহেবর সেই তেতুল নিয়ে বিতর্ক হয় তখন আমি তার ঐ বক্তব্য পুরোটা দেখেছিলাম, ওখানে উনি ঠিক কথাই বলেছিলেন, তেতুলছিলো একটা উদাহরন মাত্র। এখন রাস্তায় অর্ধ নগ্ন হয়ে যেসব বোনেরা বের হয় তাদের নিরাপত্তার জন্যই তাদের বোঝা উচিত, উপরের কথা গুলো বিবেচনা করা উচিত। পান থেকে চুন খসলেই তো ছেলেদের দোস ইভটিজার যৌন হয়রানির মামলা। ছেলেদের রুচিবোধ/দৃষ্টিভঙ্গি খারাপ। আগে কাদের রুচিবোধ/দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা উচিত তা একবার বিবেচনা করা উচিত।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

এম এ কাশেম বলেছেন: বাহ্‌, দারূণ,
আল্লাহ সব মেয়েদের বুঝার তাওফিক দান করুক।

আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

জনাব মাহাবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের আসল উদ্দেশ্য কি বুঝতে কস্ট হয় না.... আমাদের মা বোনরা কয়জন আপনার কথামত উগ্র সাজগোজ করে... বেশীর ভাগ নারীই শালীন পোশাক পড়ে... আপনাদের মনটাই অশ্লীল তাই এমন জগন্য ভাবে ঢালাও মন্তব্য করে গেলেন আর কিছু ভাই যারা ধর্ষনের জন্য নারীর পোশাক ই দায়ী ভাবে তারা আপনার যৌন শুড়শুড়ি দেওয়া পোস্টে ভাললাগা জানিয়ে গেলেন।

আপনাদের কাছে হয় হিজাব পড়তে হবে আর না পড়লেই তারা সব আপনার কথা মত 'পেঠ' দেখিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ায় ছেলে হান্ট করার জন্য....... হিজাব না পড়েও যে শালীন পোশাক পড়া যায় সেটা আপনারা জানেন না

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

আহলান বলেছেন: আমরা মুসলমানরা বর্তমানে চরম আত্মকেন্দ্রিক ....
পৃথিবী আজ কোথায় এসে পৌছেছে? হিজাবধারীদের হাত ধরে নিশ্চই নয়। আমরা কিছু মুসলমান আছি যারা শুধু মানুষে মানুষে ধর্ম দিয়ে ভেদাভেদ সৃষ্টি করতে ... সামগ্রীক ভাবে সবাইকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার জ্ঞান আমাদের সিমীত ... নিজের বিশ্বাসকে অপরের কাঁধে চাপাতে আমরা সর্বত্র স্বচেষ্ট .... যার খুশি সে স্পায় যাক না, আমার আপনার সমস্যা কি? পা ঘষে ৫০০ টাকা যে নিচ্ছে তার সংসার কি আপনি আমি চালাই, নাকি সে চালায়? এতো সংকীর্ণতা ভালো লাগে না ... যেখানে মানুষ আর রকেটে করে বিশ্ব জয় করছে, আমরা সেখানে হিজাব আর পোশাক কেমন হলো সেটা নিয়ে পড়ে আছি .....

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ভাল্লাগসে

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

জ্যানাস বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর পোষ্টটির শেয়ার এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
প্রদর্শন যত বৃদ্ধি পাবে তত ব্যায় ও বৃদ্ধি পাবে। এইমাত্র ভারতিয় বিখ্যাত ক্যাবারে নর্তকি শেফালির আত্মজিবনি নিয়ে লেখক শংকর এর একটি লিখা পড়লাম। যেখানে তিনি দেখিয়েছেন ফ্রান্স এর মত দেশের ও ক্যাবারে নর্তকি অসুস্থ অবস্থায় অন্যের আশ্রিত হয়ে শেষ জিবন কাটিয়েছেন।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

মাছুম আহ্‌মেদ বলেছেন: ভালো লাগলো।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

বেদুইন জাহিদ বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে। যাদের শালীনতা নিয়ে চুলকানী আছে তাদের কাছে এই পোস্ট ভালো লাগবে না।

@ আহলান, ভাই আপনি যদি বিধর্মীদের কথা বলে থাকেন তাহলে কিছু বলার নাই। ইসলাম ধর্মে স্পষ্ট বলা আছে অপচয়কারী শয়তানের ভাই। এখানে সংকীর্ণতার কি পেলেন??

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: যেখানে মানুষ আর রকেটে করে বিশ্ব জয় করছে, আমরা সেখানে হিজাব আর পোশাক কেমন হলো সেটা নিয়ে পড়ে আছি .....

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

আহলান বলেছেন: ভাই বেদুঈন, সংকীর্ণতা বলতে আমি বুঝিয়েছি, সমাজরে জন্য অনেক কিছু করার আছে, কিন্তু আমরা মুসলমানরা (সবাই না) ধর্ম নিয়ে (বিশেষ করে, নারী পোশাক) এতো বেশী চিন্তিত যে , আমরা আর এগোতে পারি না .... দেশের অর্ধেক মানুষ নারী, তারা যদি কর্ম ক্ষেত্রে একটিভ থাকে তো দেশ আগাবে তরতর করে। অথচ আমরা ঐ পোশাক এর বিশ্লেষন করতে করতেই আমাদের দিন চলে যায় ... যেমন কাজের বুয়াদের কথাই ধরি। সেকি হেজাব পরে আপনার আমার বাসায় থালা বাসন, ঘর দোর পরিস্কার ব্লা ব্লা করতে পারবে? যে মহিলাটি পেটের দায়ে ঘুটে কুড়ায়, গরুর রাখালী করে, সে কি হেজাব পরে তা করতে পারবে? যদি না পারে তবে সেটা সফট দৃষ্টি ভঙ্গিতে দেখা উচিৎ, এসব নিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করা আমি মনে করি ঠিক না। সে যে কাজ করছে এটাই তো বেশী! সে কিভাবে আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আমাদের সেটাই দেখা উচিৎ, পোশাকের দিকে নয়। কিন্তু আমরা তা করি না , এই জন্যই সংকীর্ণ বলেছি ...

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

আরিফুর রহমান বাবুল বলেছেন: দুনিয়ার সবার চিন্তা যদি অাপনার মতো হতো............! আপসোচ....। খুব সুন্দর লিখেছেন। লিখতে থাকোন।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

শেষ অধ্যায় বলেছেন: আহলান ভাই যে পেটের দায়ে ঘুটে কুরায় রাখালি করে সে কখন স্পা করতে যাবে না, সাজুগুজু করে কাজে যায়না। আর এতোই যদি সংকির্নতার কথা বলেন তবে মধ্যপ্রাচ্যর দেশগুলো এগুচ্ছে কিভাবে? অন্তত বাংলাদেশ তাদের চাইতে অনেক পিছিয়ে।ইচ্ছা থাবলে সবই সম্ভব। ইরানেরতো মহিলা ফুটবল টিম আছে।তারা কিভাবে পারছে? একবার ঘুরে আসবেন তাদের সংস্কৃতি থেকে। এমনা যে তাদের নারিরা বসে আছে। তারাও কাজকরছে দেশের কল্যনে।

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১১

বেদুইন জাহিদ বলেছেন: @ আহলান ভাই, ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য।
অবশ্য আপনার সব বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারছি না।

আজ থেকে প্রায় চৌদ্দশত বছর আগে যদি মুসলিম নারীরা শালীনতা বজায় রেখে পুরুষদের সাথে থেকে যুদ্ধ সহ সকল কাজ করতে পারে তাহলে বর্তমান নারী সমাজ কেনো পারবে না।

""থালা বাসন, ঘর দোর পরিস্কার...ঘুটে কুড়ায়, গরুর রাখালী করে..।"" ইত্যাদি কাজ অবশ্যই শালীনতা বজায় রেখেই করা সম্ভব।

""সে যে কাজ করছে এটাই তো বেশী!"" এর মাধ্যমে কি বুঝাচ্ছেন??? তাদেরকে কাজ করতে তো কেউ মানা করছে না।
তারা যদি শালীনভাবে কাজ করতে না পারে তাহলে আমাদের উচিৎ সেই সমস্যাগুলো দূর করা। তবে অবশ্যই তা নগ্নতা দিয়ে নয়। বর্তমান অবস্থা এমন হয়েছে যে যত নগ্ন হতে পারবে, সে ততো আধুনিক!!!!


""""সে কিভাবে আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আমাদের সেটাই দেখা উচিৎ,"""
একমত। তবে এর সাথে যা যুক্ত করেছেন """পোশাকের দিকে নয়""" এটা মানতে পারছি না। সভ্যতার অর্থ যদি হয় পোশাক বাদ দিয়ে এগিয়ে চলা, সেটা আর সভ্যতা থাকে না হয়ে যায় অসভ্যতা।

আশা করি বুঝাতে পেরেছি।

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ লেখিকা বোনকে উত্তম জাজা দান করুন আর আমাদের সবাইকে আল্লাহর হুকুম আহকাম মেনে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন।

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

আহলান বলেছেন: @ বেদুইন ভাই, লেখিকা সমাজের মাত্র একটি শ্রেণীকে ষ্ট্যান্ডার্ড ধরে পোষ্টটি লিখেছেন। স্পা তে ক জন নারী যায় বলেন তো? শালিনতা তো নিজের কাছে। সমাজ তো অশালীনতাকে রেসপেক্ট করে না কখনোই ...সময়ে সময়ে এই শালীনতার সংগা পরিবর্তন হয় দৃষ্টি ভঙ্গির কারণে .... যাই হোক ...মত পার্থক্য তো থাকবেই .... ধন্যবাদ

১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

হিংস্র ঈগল বলেছেন: উপরে একজন ভাই বলেছেন, হিজাব নিয়ে কিছু লোকের চুল্কানি কখনই যাবে না।

পুরোপুরি একমত। কিন্তু যদি এই হিজাবের বয়ান গুটি কয়েক মহিলাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয় তাহলে বলতেই হবে চুল্কানিটা মূলত যারা বয়ান দেয় তাদের!!! গার্মেন্টস শ্রমিকরা কেন হিজাব পরে না, ভার্সিটির মেয়ে কেন হিজাব পরে না এগুলো নিয়ে আপনাদের এতো মাথা ব্যাথা যখন মহিলা পুলিশ বেপর্দা হয়ে বায়তুল মোকারমের সামনে ডিউটি দেয় তখন তো কাউকে বয়ান মারতে দেখি না। X( X( X(

এইতো কয়েক দিন সশস্ত্র বাহিনীর আপামনিরা বিমান চালালনে, আকাশ থেকে প্যারাসুটে লাফ মারলেন কই একটা হুজুরকেও তো বয়ান মারতে দেখলাম না। X(( X(( X((

তাহলে কি এর কারন একটাই?? যে এইসব বয়ান মারানিদের পরিবারের মেয়েরা পুলিশ, র‍্যাবে চাকরি করে। বিসিএস দিয়ে আফ্রিকার জঙ্গলে শান্তি রক্ষা করতে যায় =p~ =p~ =p~ এই জন্যই তখন বয়ানের স্টক বন্ধ থাকে।

ফার্মগেটের ডিফেনস কোচিং গুলাতে গেলে দেখা যায় দল বেধে হিজাব পরিহিতাগণ পুলিশের এস.আই, সেনা বাহিনীর কোচিং করছেন আর বাইরে তাদের সাদা পাঞ্জাবি পরা পিতা আশায় দিন গুনছেন কবে তার মেয়ে সরকারি অফিসার হবে। :-P :-P :-P

মনে কিছু নিয়েন না। যেই দেশে মহিলারা রাস্তায় মিছিল করতে করতে গায়ের কাপড় খুলে ফেলে, যেই দেশে হিজাব পরা মেয়ে পুলিশ, র‍্যাবে চাকরি পাওয়ার পর বেপর্দা হয়ে মসজিদের সামনে ডিউটি দেয়, সেইখানে আপনাদের এইসব বয়ান কিছু মেগাবাইট খরচ করবে আর বেশি কিছু না। ইরান, তুরানের রেফারেন্স দেয়ার আগে অইদেশের আইন আরও ভালো করে স্টাডি করবেন। ওইসব মুসলিম দেশে হিজাব সব প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক। শুধু মহিলা শ্রমিকদের জন্য নয়।

১৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫ ১
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের আসল উদ্দেশ্য কি বুঝতে কস্ট হয় না.... আমাদের মা বোনরা কয়জন আপনার কথামত উগ্র সাজগোজ করে... বেশীর ভাগ নারীই শালীন পোশাক পড়ে... আপনাদের মনটাই অশ্লীল তাই এমন জগন্য ভাবে ঢালাও মন্তব্য করে গেলেন আর কিছু ভাই যারা ধর্ষনের জন্য নারীর পোশাক ই দায়ী ভাবে তারা আপনার যৌন শুড়শুড়ি দেওয়া পোস্টে ভাললাগা জানিয়ে গেলেন।

আপনাদের কাছে হয় হিজাব পড়তে হবে আর না পড়লেই তারা সব আপনার কথা মত 'পেঠ' দেখিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ায় ছেলে হান্ট করার জন্য....... হিজাব না পড়েও যে শালীন পোশাক পড়া যায় সেটা আপনারা জানেন না

৬. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫১ ০
আহলান বলেছেন: আমরা মুসলমানরা বর্তমানে চরম আত্মকেন্দ্রিক ....
পৃথিবী আজ কোথায় এসে পৌছেছে? হিজাবধারীদের হাত ধরে নিশ্চই নয়। আমরা কিছু মুসলমান আছি যারা শুধু মানুষে মানুষে ধর্ম দিয়ে ভেদাভেদ সৃষ্টি করতে ... সামগ্রীক ভাবে সবাইকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার জ্ঞান আমাদের সিমীত ... নিজের বিশ্বাসকে অপরের কাঁধে চাপাতে আমরা সর্বত্র স্বচেষ্ট .... যার খুশি সে স্পায় যাক না, আমার আপনার সমস্যা কি? পা ঘষে ৫০০ টাকা যে নিচ্ছে তার সংসার কি আপনি আমি চালাই, নাকি সে চালায়? এতো সংকীর্ণতা ভালো লাগে না ... যেখানে মানুষ আর রকেটে করে বিশ্ব জয় করছে, আমরা সেখানে হিজাব আর পোশাক কেমন হলো সেটা নিয়ে পড়ে আছি .....

৭. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৪ ০
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ভাল্লাগসে

৮. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬ ০
জ্যানাস বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর পোষ্টটির শেয়ার এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
প্রদর্শন যত বৃদ্ধি পাবে তত ব্যায় ও বৃদ্ধি পাবে। এইমাত্র ভারতিয় বিখ্যাত ক্যাবারে নর্তকি শেফালির আত্মজিবনি নিয়ে লেখক শংকর এর একটি লিখা পড়লাম। যেখানে তিনি দেখিয়েছেন ফ্রান্স এর মত দেশের ও ক্যাবারে নর্তকি অসুস্থ অবস্থায় অন্যের আশ্রিত হয়ে শেষ জিবন কাটিয়েছেন।

৯. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬ ০
মাছুম আহ্‌মেদ বলেছেন: ভালো লাগলো।

১০. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪ ১
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে। যাদের শালীনতা নিয়ে চুলকানী আছে তাদের কাছে এই পোস্ট ভালো লাগবে না।

@ আহলান, ভাই আপনি যদি বিধর্মীদের কথা বলে থাকেন তাহলে কিছু বলার নাই। ইসলাম ধর্মে স্পষ্ট বলা আছে অপচয়কারী শয়তানের ভাই। এখানে সংকীর্ণতার কি পেলেন??

১১. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪২ ১
কলাবাগান১ বলেছেন: যেখানে মানুষ আর রকেটে করে বিশ্ব জয় করছে, আমরা সেখানে হিজাব আর পোশাক কেমন হলো সেটা নিয়ে পড়ে আছি .....

১২. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০০ ০
আহলান বলেছেন: ভাই বেদুঈন, সংকীর্ণতা বলতে আমি বুঝিয়েছি, সমাজরে জন্য অনেক কিছু করার আছে, কিন্তু আমরা মুসলমানরা (সবাই না) ধর্ম নিয়ে (বিশেষ করে, নারী পোশাক) এতো বেশী চিন্তিত যে , আমরা আর এগোতে পারি না .... দেশের অর্ধেক মানুষ নারী, তারা যদি কর্ম ক্ষেত্রে একটিভ থাকে তো দেশ আগাবে তরতর করে। অথচ আমরা ঐ পোশাক এর বিশ্লেষন করতে করতেই আমাদের দিন চলে যায় ... যেমন কাজের বুয়াদের কথাই ধরি। সেকি হেজাব পরে আপনার আমার বাসায় থালা বাসন, ঘর দোর পরিস্কার ব্লা ব্লা করতে পারবে? যে মহিলাটি পেটের দায়ে ঘুটে কুড়ায়, গরুর রাখালী করে, সে কি হেজাব পরে তা করতে পারবে? যদি না পারে তবে সেটা সফট দৃষ্টি ভঙ্গিতে দেখা উচিৎ, এসব নিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করা আমি মনে করি ঠিক না। সে যে কাজ করছে এটাই তো বেশী! সে কিভাবে আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আমাদের সেটাই দেখা উচিৎ, পোশাকের দিকে নয়। কিন্তু আমরা তা করি না , এই জন্যই সংকীর্ণ বলেছি ...

১৩. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১১ ০
আরিফুর রহমান বাবুল বলেছেন: দুনিয়ার সবার চিন্তা যদি অাপনার মতো হতো............! আপসোচ....। খুব সুন্দর লিখেছেন। লিখতে থাকোন।

১৪. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪ ০
শেষ অধ্যায় বলেছেন: আহলান ভাই যে পেটের দায়ে ঘুটে কুরায় রাখালি করে সে কখন স্পা করতে যাবে না, সাজুগুজু করে কাজে যায়না। আর এতোই যদি সংকির্নতার কথা বলেন তবে মধ্যপ্রাচ্যর দেশগুলো এগুচ্ছে কিভাবে? অন্তত বাংলাদেশ তাদের চাইতে অনেক পিছিয়ে।ইচ্ছা থাবলে সবই সম্ভব। ইরানেরতো মহিলা ফুটবল টিম আছে।তারা কিভাবে পারছে? একবার ঘুরে আসবেন তাদের সংস্কৃতি থেকে। এমনা যে তাদের নারিরা বসে আছে। তারাও কাজকরছে দেশের কল্যনে।

১৫. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১১ ০
বেদুইন জাহিদ বলেছেন: @ আহলান ভাই, ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য।
অবশ্য আপনার সব বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারছি না।

আজ থেকে প্রায় চৌদ্দশত বছর আগে যদি মুসলিম নারীরা শালীনতা বজায় রেখে পুরুষদের সাথে থেকে যুদ্ধ সহ সকল কাজ করতে পারে তাহলে বর্তমান নারী সমাজ কেনো পারবে না।

""থালা বাসন, ঘর দোর পরিস্কার...ঘুটে কুড়ায়, গরুর রাখালী করে..।"" ইত্যাদি কাজ অবশ্যই শালীনতা বজায় রেখেই করা সম্ভব।

""সে যে কাজ করছে এটাই তো বেশী!"" এর মাধ্যমে কি বুঝাচ্ছেন??? তাদেরকে কাজ করতে তো কেউ মানা করছে না।
তারা যদি শালীনভাবে কাজ করতে না পারে তাহলে আমাদের উচিৎ সেই সমস্যাগুলো দূর করা। তবে অবশ্যই তা নগ্নতা দিয়ে নয়। বর্তমান অবস্থা এমন হয়েছে যে যত নগ্ন হতে পারবে, সে ততো আধুনিক!!!!


""""সে কিভাবে আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারে, আমাদের সেটাই দেখা উচিৎ,"""
একমত। তবে এর সাথে যা যুক্ত করেছেন """পোশাকের দিকে নয়""" এটা মানতে পারছি না। সভ্যতার অর্থ যদি হয় পোশাক বাদ দিয়ে এগিয়ে চলা, সেটা আর সভ্যতা থাকে না হয়ে যায় অসভ্যতা।

আশা করি বুঝাতে পেরেছি।

১৬. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪০ ১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ লেখিকা বোনকে উত্তম জাজা দান করুন আর আমাদের সবাইকে আল্লাহর হুকুম আহকাম মেনে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন।

১৭. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭ ০
আহলান বলেছেন: @ বেদুইন ভাই, লেখিকা সমাজের মাত্র একটি শ্রেণীকে ষ্ট্যান্ডার্ড ধরে পোষ্টটি লিখেছেন। স্পা তে ক জন নারী যায় বলেন তো? শালিনতা তো নিজের কাছে। সমাজ তো অশালীনতাকে রেসপেক্ট করে না কখনোই ...সময়ে সময়ে এই শালীনতার সংগা পরিবর্তন হয় দৃষ্টি ভঙ্গির কারণে .... যাই হোক ...মত পার্থক্য তো থাকবেই .... ধন্যবাদ

১৮. ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১ ০
হিংস্র ঈগল বলেছেন: উপরে একজন ভাই বলেছেন, হিজাব নিয়ে কিছু লোকের চুল্কানি কখনই যাবে না।

পুরোপুরি একমত। কিন্তু যদি এই হিজাবের বয়ান গুটি কয়েক মহিলাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয় তাহলে বলতেই হবে চুল্কানিটা মূলত যারা বয়ান দেয় তাদের!!! গার্মেন্টস শ্রমিকরা কেন হিজাব পরে না, ভার্সিটির মেয়ে কেন হিজাব পরে না এগুলো নিয়ে আপনাদের এতো মাথা ব্যাথা যখন মহিলা পুলিশ বেপর্দা হয়ে বায়তুল মোকারমের সামনে ডিউটি দেয় তখন তো কাউকে বয়ান মারতে দেখি না। X( X( X(

এইতো কয়েক দিন সশস্ত্র বাহিনীর আপামনিরা বিমান চালালনে, আকাশ থেকে প্যারাসুটে লাফ মারলেন কই একটা হুজুরকেও তো বয়ান মারতে দেখলাম না। X(( X(( X((

তাহলে কি এর কারন একটাই?? যে এইসব বয়ান মারানিদের পরিবারের মেয়েরা পুলিশ, র‍্যাবে চাকরি করে। বিসিএস দিয়ে আফ্রিকার জঙ্গলে শান্তি রক্ষা করতে যায় =p~ =p~ =p~ এই জন্যই তখন বয়ানের স্টক বন্ধ থাকে।

ফার্মগেটের ডিফেনস কোচিং গুলাতে গেলে দেখা যায় দল বেধে হিজাব পরিহিতাগণ পুলিশের এস.আই, সেনা বাহিনীর কোচিং করছেন আর বাইরে তাদের সাদা পাঞ্জাবি পরা পিতা আশায় দিন গুনছেন কবে তার মেয়ে সরকারি অফিসার হবে। :-P :-P :-P

মনে কিছু নিয়েন না। যেই দেশে মহিলারা রাস্তায় মিছিল করতে করতে গায়ের কাপড় খুলে ফেলে, যেই দেশে হিজাব পরা মেয়ে পুলিশ, র‍্যাবে চাকরি পাওয়ার পর বেপর্দা হয়ে মসজিদের সামনে ডিউটি দেয়, সেইখানে আপনাদের এইসব বয়ান কিছু মেগাবাইট খরচ করবে আর বেশি কিছু না। ইরান, তুরানের রেফারেন্স দেয়ার আগে অইদেশের আইন আরও ভালো করে স্টাডি করবেন। ওইসব মুসলিম দেশে হিজাব সব প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক। শুধু মহিলা শ্রমিকদের জন্য নয়।

২০| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ** দুজনের মন্তব্য কপি করতে গিয়ে আমার উপ্রের আগের মন্তব্যে পুরোটাই কপি হয়ে গিয়েছে ।

যাইহোক আমি সহমত জানাচ্ছি আহলান , কলাবাগান১ ভাইয়ের সাথে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.