![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী থেকে ইউনিভারসিটি, ইউনিভারসিটি থেকে বাড়ী -জীবন বলতে হরেদরে এই। ইংলিশ-এ এম.এ. পড়ছি। বইয়ের পোকা, যদি-ও এখন বাংলা পড়ার সময় খুব কম-ই পাই। ন'মাসে-ছ'মাসে ইনস্পিরেশন এলে বা ভীষণ মন খারাপ হলে কবিতা লিখি। একটু-আধটু লেখাপড়া, বন্ধুবান্ধব, আড্ডা, আর হাজার একটা এলোমেলো ভাবনা-চিন্তা - কখনো সবার মত, কখনো একা, নিজের মধ্যে লুকিয়ে পড়া - এই আমি - দেবলীনা...
লিখতে তো বসলাম, কিন্তু কি লেখা যায়? আজ ছুটি, পড়াশোনা-র জন্য পাওয়া সময়-টা নষ্ট করে বোধহয় ভালো কাজ করছি না। কিনতু কিছু করার নেই, পড়ায় মন বসার না হলে তো বসবে-ই না। আর নিজের ওপর জোর করতে আমার ভালো লাগে না। অতএব, পড়া - থুড়ি, লেখার চেষ্টা আপাততঃ করছি না। বাইরে ঠা-ঠা রোদ। বৃষ্টি ক'দিন আসব-আসব করে-ও শেষমেষ দিন দুয়েক ভোরবেলা-তে উঁকি দিয়ে-ই চলে গেল। তবে আমরা যারা আশুতোষ শিক্ষা প্রাংগণে ক্লাস করতে যাই, বৃষ্টি-র সংগে তাদের love-and-hate সম্পর্ক। জল-ছপছপ কলেজ স্ট্রীট-এ হেঁটে বেড়াতে প্রাণ বেরিয়ে যায়। ক্লাসের জানালা-র কাঁচ ঘষে গেছে - বয়স তো কম হল না - সেই কাঁচের মধ্যে দিয়ে বাইরে তাকালে মুহূর্তে কলেজ স্ট্রীট দার্জিলিং হয়ে যায় - বহু চেষ্টায়-ও তখন লেকচারে মন বসে না। কিনতু রাস্তায় বেরোলে-ই illusion খানখান - জমা জল, ভিড়ে ভরা ক্ষতবিক্ষত রাস্তা - দশ মিনিট হেঁটে বাস-স্টপে যাওয়া-টাও herculean task বলে মনে হয়। কলকাতা-কে শাপশাপান্ত করতে করতে গায়ে জলকাদা মেখে বাসে যুদ্ধ করে বাড়ী ফিরি। "ভাটের ক্যাম্পাস, এখানে মানুষে পড়তে আসে! কেন যে এখানে ভর্তি হতে গেলাম!" কিন তু এসব বেকার বকবকানি, জানি তো কলকাতা-কে কত ভালবাসি। আর ক্যাম্পাস, সে তো আরো নিজের, আরো আপন। ভাঙাচোরা, অপরিষ্কার - নিজেদের মধ্যে আলোচনা হয় - আলিপুর ক্যাম্পাস কত সুন্দর দেখতে। তারপর নিজেরাই বলি, কিন্তু সে তো কালকের জিনিস, আমাদের মত কি আর দেড়শো বছর পুরনো! ডিপার্টমেন্ট-এর বয়স-ই বলে একশো হতে চলল! অলিতে-গলিতে ভরা ভুলভুলাইয়া সব আমাদের এখানে, আশুতোষ থেকে ফাঁকফোকর দিয়ে দ্্বারভাঙায় রোদ খেতে যেতাম শীতকালে। সে আরেক মজার জায়গা - তার বিশাল উঠোনে দেখি কাপড়জামা শুকোয়, কাদের ছেলে বসে স্লেলটে আঁকিবুকি কাটে। আবার সেখানে-ই অন্য তলায় চলে ক্লাস, নানা অফিসের নানা কাজকর্ম। আমাদের চারতলার ছাদের ওপর অদ্ভুত কায়দায় নেট লাগানো, বৃষ্টির ফোঁটাটুকু-ও আসে না, কিন্তু রোদ-ঝলমল আলো-য় আলো হয়ে থাকে।এসব আর কোথাও দেখিনি। আলিপুরে তো surely নেই! একটু অন্য কথায় যাই। এখানে বেশির ভাগ বন্ধুরাই (আমি কাউকে-ই চিনি না, কিন্তু বন্ধু-ই বললাম) বাংলাদেশী। বাংলাদেশ আমার না-দেখা দেশ। হয়তো না-দেখা-ই থেকে যাবে। দেশ ভাগের কিছুদিন পর ঠাকুরদা ঠাকুমা আর ছোটো ছেলেমেয়েদের নিয়ে চলে আসেন এখানে। পড়ে থাকে পৈত্রিক ভিটে-মাটি আর অনেক স্মৃতি। শুনেছি গ্রামের নাম ছিল বজ্রযোগিনী - অতীশ দীপঙ্করের জন্মস্থল। আমাদের বাড়ী নামকরা ছিল নাকি কবিরাজ-দের বাড়ী বলে। ঠাকুরদা অবশ্য শিক্ষক ছিলেন, আর এখনো বাড়ীতে প্রায় সবাই তাই। এখনো বড়দের কাছে পুরনো গল্প শুনি । দেশ কোথায় শুধোলে বলি ঢাকা-বিক্রমপুর। আমি আরো ফলাও করে বলি, গ্রাম ছিল বজ্রযোগিনী । এক জ্যেঠিমা বরিশাল, এক জামাইবাবু-র দেশ যশোর। বড়দের অনেকে দেশের ভাষায় কথা বলেন। আমাদের জেনারেশনের সবার জন্ম এ-দেশে, সবাই মনেপ্রাণে ভারতীয়। কিন্তু শেকড় যেন রয়ে গেছে বাংলাদেশের মাটিতে। আমরা দু'দেশের - কিন্তুএকটা দেশকে চোখের দেখা-ও দেখা হয়নি। ভেবেছি একবার গিয়ে ঘুরে আসব - কি আছে, কারা রয়ে গেছেন। হয়তো যাওয়া হবে, হয়তো হবে না। কে জানে।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
শাওন বলেছেন: স্বাগতম আমাদের এই ব্লগ পরিবারে । হাত খুলে লিখে যান . . .
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
হাসান বলেছেন: ওই মিয়া শাওন হাত খুইল্যা লেখা যায় নাকি, কইতে পারো কলমের ক্যাপ খুলে লিখে যান। ধুর মিয়া... এখনও ঠিক হইলা না।
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
শাওন বলেছেন: হাসান ভাইয়া , আর মাত্র কয়েকটি দিন . . . তারপর আর এই শাওনের এই বাক্যটি দেখা জাবে না ।
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
অতিথি বলেছেন: বুঝলাম না শাওন, আপনার কথার গূঢ়ার্থ।
দেবলীনা, শুভ আগমন । দুইবার যাওয়া হয়েছে কোলকাতায় । কলেজ স্ট্রীট কিন্তু আমার বেশ ভালোই লেগেছে, তবে ইলু্যশান সহ ।
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
শমিত বলেছেন: ক.বি. পেরোলেই আমাদের সময়ে হেসে হাট নাড়তো বুড়োদা আর লেবু চায়ের হাতছানি কাটাতেই ধেনুর শরবত , ধেনু নেই আর , ঠিক যেমন নেই আমাদের শৈশব , কৈশোর , যৌবন মাতোয়ারা করে দেওয়া ট্রামলাইন , ইনফিউশন , বিজয়ের সাদা পাগড়ি , প্যারামাউন্টের ডাব শরবৎ আর শ্বেতপাথরের ঠান্ডা টেবিলে ডিসি পাখার ঘুরপাক , ভোরবেলার ভিস্তি , পুঁটিরাম , পোর্টিকো জুড়ে পোস্টার পোস্টারে জাগা রাত , হিন্দু হোস্টেলের সবুজ দরজা যা দিয়ে শুধু আমরা দিনের বেলায় ঢুকতাম । কিছুই নেই আর , হয়তো বা আছে ঠিক এরকমই , শুধু আমি নেই ...
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
শাওন বলেছেন: সুমন ভাই , মানুষ এখানে ক্ষনস্থায়ী . . .
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
শমিত বলেছেন: 6 থেকে 26 - দীর্ঘ সময় কাটিয়েছিলাম কলেজ স্ট্রীট চত্বরে ক্ষয়ে গেছিলো আমাদের বাল্যের ছটফটে নটিবয় শু থেকে যৌবনের রাগী হাওয়াই চটি ।
কলেজস্ট্রীট আমার প্রেম , আমার বেড়ে ওঠা , তাই ফাও খাজুর করলাম মনে হয় আবেগে একটু ঘেঁটেও গেলাম আজ হঠাৎ কলেজস্ট্রীট শুনে ...
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
হাসান বলেছেন: কলকাতায় যাবার খুব ইচ্ছে, সুনীল, সমরেশ আর শীষেন্দু-র সব লেখা পড়ে পড়ে কলকাতা এক স্বপ্নে মতো আমার কাছে। হয়তো কোন একদিন যাবো, উপন্যাসের সাথে মিলিয়ে দেখবো শহরটাকে, মনে হবে আমার প্রিয় চরিত্র অতীনের শহর আমি হেঁটে বেড়াচ্ছি।
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে...এবার সবার সাথে একট ুone-to-one কথা...
হাসান: শরীরের নাম মহাশয়, যা সওয়াবে তাই সয়...হাত খুলে-ও লেখা যায় বই কি!
শাওন: কেন কেন, সাধের বাক্যটিকে বর্জন করছ নাকি ভাই? তুমি বললাম, মনে করবে না তো কিছু?
সুমন: কলেজ স্ট্র ীট ভালো লাগবার-ই জায়গা, কখনো with, কখনো without illusion
শমিত: বোধহয় change হয়েছে দু'তরফে-ই...আপনি পালটেছেন, পালটে গেছে কলেজ স্ট্র ীট -ও...কিন্ তু লেবু-চা-দুধ চা এ খনো আছে, যোগ হয়েছে আমের শরবত...আছে পুঁটিরাম-প্যারামাউনট...আছে ট্রামলাইন-হিন্দুহস্টেল...কিছু পরিবর্তন, কিছু চিরন্তন।
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
অতিথি বলেছেন: শমিত: 6 থেকে 26 - প্রায় আমার বয়সের সমান সময় কাটিয়েছেন আপনি ওখানে! ছেড়ে আছেন কি করে??
হাসান: এখানে কোনোদিন আসা হলে জানাবেন, একটু আপনাকে ঘুরিয়ে দেখাতে পারব হয়তো, একটু শহর-টাকে আমার চোখে দেখাব...
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
শাওন বলেছেন: না দিদি , বাক্যটি বর্জন করছি না । কিছুদিন যাক তারপর এমনিই বুঝবেন । আর তুমি বলেছেন সেজন্য অনেক খুশি হলাম ।
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
অতিথি বলেছেন:
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ দুপুর ১২:০৪
অতিথি বলেছেন: ..................
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০০৬ বিকাল ৫:০৪
সরদার বাদল বলেছেন: দেবলীনা, প্রখমেই আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি আমাদের এই ব্লগ পরিবারে
।
আমি সাধারনত লেখার সমই পাই না । অন্যদের লেখাগুলোই পড়ে থাকি । কিন্তু আজ কেন জানি লিখতে ইচ্ছে হলো । তারও কারন আছে নিশ্চই । প্রথমত আপনি কলকাতা খেকে এটা শোনার পরেই আপনার লেখাটা পড়তে ইচ্ছা হলো । তার উপর আজ এই সময়টা অপ্রত্যাশিতভাবে একটা অবসর পেয়ে গেলাম । আমি পেশায় একজন সাংবাদিক সেই হিসাবে এরকম রাত নয়টার সময়টা আমাদের অফিসয়াল দায়িত্বের জন্য বলা যায় সুপার পিক আওয়ার ।কিন্তু আজ সময়টা পেয়ে গেলাম । বলে সম্প্রতি নতুন একটা পত্রিকায় জয়েন করেছি সে কারনে পত্রিকা এখনো বাজারে আসেনি । ফলে পূর্ণদমে কাজ এখনো শুরু হয়নি । প্রত্যেক দিন ডামি বের হচ্ছে । আজ হটাৎ কতৃপক্ষের কি কারনে যানি মনে হলো আগামিকাল ডামি বের করবে না । একটু আগে এটা জানানোর পরই হাত ফ্রি হয়ে গেলে । তাই মনে হলো একটু ব্লগে ঢুকে দেখা যাক ।
ঢুকেই আমি সাধারনত দেখি নতুন কারা সদস্য হলো । আজ আপনার নামটা দেখে আকৃষ্ট হলাম । দেবলীনা নামটা আমার ভীষন পছন্দের । তার উপরে দেখলাম আপনি কলকাতা থেকে । একারনেই মূলত আগ্রহ হলো । কারনটা বলছি, আপনি যেমন লিখেছেন বাংলাদেশের প্রতি আপনার একটা অনুভূতি আছে । ঠিক তেমনি ভাবে কলকাতার প্রতিও আমার একটা দূর্বলত া আছে । কলকাতা বলতে কি পুরা পশ্চিমবঙ্গের প্রতি । আপনার পূর্বপুরুষরা যেমন পূর্ববঙ্গ ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে চলে গিয়েছিলো । ঠিক একই সময়ে আমার পূর্বপুরুষ পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ আজকের বাংলাদেশে চলে এসেছিলো । বলা যায় কেবলমাত্র আমার দাদাই এপারে চলে এসেছিলো । আমার অন্যান্য আত্মিয়স্বজন কিত্তু ওপারেই রয়ে গিয়েছিলো । সে কারনে পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ করে চবি্বশ পরগনায় আমাদের এখনো অনেক আত্মিয়স্বজন আছে । ছোট বেলাই অনেকবার গিয়েছি ওপারে । তারপর যখন বড় হলাম তখন ও কয়েকবার গিয়েছি । সর্বশেষ 2001 সালে যাওয়া হয়েছে । তখন কলকাতায় কয়েকদিন ছিলাম । কিন্তু 2001 সালে ঢাকায় চলে আসার পর থেকে আর যাওয়া হয়নি । কারন আমরা বরাবরই পাসপোর্টভিসা ছাড়াই আসা যাওয়া করতাম । কিন্তু এখন যেহেতু সীমান্তের অবস্থা ভালো না এবং ঢাকাতে থাকি সাংবাদিকতা করি সে কারনে বাড়িতে গেলে মা আর ওপারে যেতে দেন না । কিন্তু যাওয়ার জন্য মনটা ছটফট করে । কারন কলকাতা আমার খুবই ভালো লাগে । সর্বশেষ যে বার গিয়েছিলাম তখন আমার এক চাচাত ভাইয়ের সঙ্গে আনেক ঘুরেছিলাম ।সে আমাকে এখনো চিঠি লেখে যেতে বলে । দে িখ পসপোর্ট করতে দিয়েছি হয়ে গেলে হয়তো তাড়াতাড়ি যাবো । তখন অনেক ঘুরতে পারবো নিজের পূর্বপুরুষের দেশে । আমার আব্বার ছোটবেলাও কেটেছে ওখানে । আমার দাদির মাজার আছে সেখানে । দাদা অবশ্য এপারেই মারা গেছেন সম্প্রতি । আগে যখন যেতাম তখন ছোট ছিলাম ভালো বুঝতাম ন া এবার গেলে আত্মীয়স্বজন সবার সঙ্গে দেখা করে আসবো ।
আমি 2001 সালে ঢাকায় এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম ।ও বলতে ভুলে গেছি আমার গ্রামের বাড়ি যশোর । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার বিষয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা । বর্তমানে এমএসএস ক্লা েস শেষ পর্যায়ে । এবছরের মধ্যেই শেষ হবে আর কি । এরই মধ্যে তিন বছর হলো সাংবাদিকতা শুরু করেছি । গত দুই বছর আট মাস ছিলাম দৈনিক ভোরের কাগজ এ । তিন মাস হলো জয়েন করেছি যায়যায় দিন পত্রিকায় । এটি আগে সাপ্তাহিক ছিলো এখন দৈনিক হবে । কাজ চলছে । কিছু দিনের মধ্যেই বাজারে আসবে ।
যাই হোক অনেক কথায় বলে ফেললাম । আসলে আপনি কলকাতার জেনেই কেন যানি আপন মনে হলো । এজন্য এত কথা বলতে পারলাম । আশা করি কিছু মনে করবেন না । আপনাকে আবারও এই ব্লগে স্বাগত জানিয়ে ভাল থাকুন এই কামনায় আজকের মতো শেষ করছি । নিজের প্রতি যত্ন নিবেন । ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন ।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০০৬ ভোর ৫:০৪
কনকাবতি বলেছেন: আপনার নামটা দেখে খুব আশা হোলো! আমার একটা বান্ধবি ছিলো। নাম দেবলীনা। কলকাতার মেয়ে। ওর বাবা বদলি হয়ে আবার কলকাতা চলে যাবার পর আর আমার সাথে যোগাযোগ হয়নি।
আজ এখানে আপনার নাম র কলকাতা দেখে তাই ভীষন আশা হয়েছিলো। কাশ...
কিন্তু দেখলাম আপনি কখনো বাংলাদেশেই যান নি!
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
হাসান বলেছেন: স্বাগতম
অঞ্জন দত্ত আমার প্রিয় গায়ক আর 'দেবলীনা' আর 'মালা' আমার প্রিয় গান