নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
আরেকটি নিরীহ প্রাণের বলিদান
আবারও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশের সীমান্তে নিরীহ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আনোয়ার হোসেন নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা এলাকাবাসীর মনে শোকের ছায়া ফেলেছে। এই ঘটনা আরও একবার প্রমাণ করেছে যে, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দখলদার মনোভাব এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবমাননা কতটা গভীর।
ঘটনার বিবরণ
শুক্রবার ভোরে সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের মোমিনপাড়া ও ভারতের শিংপাড়া সীমান্তে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত আনোয়ার তেতুঁলিয়া উপজেলার দেবনগর ইউনিয়নের বাসিন্দা। বিএসএফ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ নিয়ে যায়।
নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল শেখ মো. বদরুদ্দোজা গণমাধ্যমকে বলেন, সীমান্তের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হবে। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে।
একটি দীর্ঘ ইতিহাস
ভারতীয় বিএসএফের এই ধরনের বর্বরতা কোনো নতুন ঘটনা নয়। বারবারই তারা বাংলাদেশের সীমান্তে অবাধে গুলি চালিয়ে নিরীহ মানুষকে হত্যা করে আসছে। এভাবেই তারা দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্কের পরিবেশকে নষ্ট করে চলেছে।
আমাদের দাবি
ভারতীয় সরকারকে এই নৃশংস ঘটনার জন্য দায়ী করে এবং দোষীদের বিচারের দাবিতে তীব্র প্রতিবাদ জানাতে হবে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াতে হবে।
বাংলাদেশ সরকারকে এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
উপসংহার
এই ঘটনা আমাদের সকলকে সতর্ক করে দিয়েছে যে, আমাদের সীমান্ত এখনও নিরাপদ নয়। ভারতীয় বিএসএফের এই ধরনের বর্বরতার বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এবং শান্তিপূর্ণ একটি সীমান্তের জন্য আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখতে হবে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: বিএসএফের সীমান্তে মানুষ হত্যা গভীর উদ্বেগের কারণ। এই ধরনের ঘটনা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সমস্যার সমাধান কেহ করিতে পারিল না!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে সংঘটিত এই ধরনের হত্যাকান্ড দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং মানবিক সংকট সৃষ্টি করে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উদ্বেগজনক। বাংলাদেশ সরকারকে ভারত সরকারের কাছে দৃঢ়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে। প্রয়োজনে এই সমস্যাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলে ধরতে হবে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার সাথে যোগাযোগ করে তাদের সহযোগিতা কামনা করতে হবে।
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২২
কামাল১৮ বলেছেন: সীমান্তের লোকেরা প্রায় এটা ওটা আনতে ভারতে যায়।আমাদের বাড়ী সীমান্তের খুব কাছে।আমার বোনের বাড়ীর দশহাত দুরেই সীমান্ত।বিএসএফ দাঁড়াতে বললে এরা দৌড়দেয়।তখনই ঘটে দুর্ঘটনা।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: মানুষের জীবন অত্যন্ত মূল্যবান। এই ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে, সেজন্য দুই দেশের সরকারকেই আরো বেশি সচেতন হওয়া উচিত। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা দরকার।
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৭
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আপনার গরুর রচনার মাঝে তো গুলি কেন ও কোথায় করলো, সেই সময় আনোয়ার কি করছিলো, এসব নেই? গরুর রচনা লেখার সময় মুল কারণ বাদ পড়লো কেন?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার লেখা আমাকে গরুর প্রতি আরও ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জন্মিয়েছে। গরুর সাথে জড়িত বিভিন্ন সমস্যা, যেমন- গরুর হত্যা, গরুর দুধের দাম ইত্যাদি সম্পর্কে আপনার মতামত জানতে আমি আগ্রহী।
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
সুচনা, উপসংহার দিয়ে ৩য় শ্রানীর বাচ্চারা গরুর রচনা লেখে; ওদের লেখা আপনার লেখা থেকে পরিস্কার থাকে।
আনোয়ারকে কখন, কি কারণে, কোথায় (ভারতে, না বাংলাদেশের ভিতরে ) গুলি করলো, উহা ব্যতিত আপনি কি গার্বেজ লিখেছেন?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মতামত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমি তা খুব গুরুতরভাবে নিচ্ছি।
আপনি যা বলছেন, তা সম্পূর্ণ সঠিক। তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য গরুর উপর রচনা লেখার সময় সহজ, সরল এবং স্পষ্ট ভাষা ব্যবহার করা উচিত। তাদের জন্য গরুর বর্ণনা, গরুর ব্যবহার, গরুর প্রতি আমাদের দায়িত্ব ইত্যাদি বিষয়গুলোই বেশি উপযুক্ত হবে।
আপনি যেমন উল্লেখ করেছেন, আনোয়ারকে কেন এবং কোথায় গুলি করা হয়েছিল, এই ধরনের ঘটনা তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপযুক্ত এবং বোঝার বাইরে। এ ধরনের ঘটনা তাদের মনে ভয় ও উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
আমি স্বীকার করছি যে, আমার আগের উত্তরে কিছু অপ্রাসঙ্গিক তথ্য থাকতে পারে। আমি ভবিষ্যতে আরও সতর্ক থাকব এবং শিক্ষার্থীদের বয়স ও বোধগম্যতার উপযোগী বিষয়বস্তু উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য গরুর উপর একটি রচনার উদাহরণ:
গরু আমাদের খুবই ভালো বন্ধু। গরু দুধ দেয়, গরুর মাংস আমাদের খাবারের জন্য ব্যবহৃত হয়। গরুর গোবর দিয়ে জমি সার করা হয়। গরু খুব শান্ত প্রাণী। আমরা গরুকে ভালোবাসি এবং তাদের যত্ন নেওয়া উচিত।
আপনার মতামতের জন্য আবারও ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকদের কারণেই আমি নিজেকে আরও উন্নত করতে পারছি।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আপনার উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই; কোন বিষয়ে আপনি সঠিকভাবে লিখতে জানেন না।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:০৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: জ্বি, আপনি সঠিক বলেছেন। তারপরও, আপনি আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে আমার ব্লগ পড়েন এবং অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য করেন, এটাকেই আমি আমার উন্নতির লক্ষণ বলে মনে করছি। ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
এই বেহায়া রাজাকার জেনারেশন৭১ ওরফে সোনাগাজী ব্লগ টিমের পক্ষ থেকে
পশ্চাৎদেশে লাথি খাওয়ার পরেও আবারও এসেছে ব্লগারদের নেগেটিভ কথা
বলে তিক্ত বিরক্ত করার জন্যে। উপরের এই কুৎসিত বিশ্ব বেহায়ার মন্তব্যগুলো
এটাই প্রমান করে। উহা এতটাই বেহায়া যে উহারে নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে
ল্যাংটা করে ঘোরালেও উহা বেহায়াপনা করেই যাবে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১২
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: একজন ৭৫ বছর বয়সী বৃদ্ধের প্রলাপকে আমি গুরুত্ব দেয়ার মতো বিষয় মনে করিনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কখন এমন নির্মমতার অবসান হবে!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ভারতের দ্বারা বাংলাদেশী নাগরিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা আমাদের গভীরভাবে আহত করেছে। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র এবং আমরা এই অমানুষিক ঘটনার সর্বাত্মক নিন্দা জানাই। ভারতকে অবশ্যই এই ঘটনার জন্য জবাবদিহি করতে হবে।
৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বর্ডার এলাকার কিছু নিয়ম আছে। আগে সেগুলো জানুন।
উক্ত নিয়মের বাইরে গেলে এরকমটা হবেই। অন্যকে দোষ দেওয়ার আগে, নিজেদের শুধরে নিতে হইবে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশ সামরিক শক্তিতে উন্নতি না করলে এভাবেই মার খেতে হবে
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের প্রধান দায়িত্ব। বিএসএফের এই অত্যাচারের পর, সরকারকে সীমান্তবর্তী এলাকায় অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং স্থানীয়দের আইন সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। একই সাথে, আমাদের সকলকেই এই ঘটনার বিরুদ্ধে এক হয়ে দাঁড়াতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: বর্বরদের কাছে বর্বরোচিত অপকর্ম ছাড়া আর কিছু আশা করেন!