নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লুব্ধক

আমি খুব সাধারণ একজন। সাধারণের ভিড়েই আমার বেড়ে ওঠা ,সাধারণের ভিড়েই বিচরণ আর সাধারণের ভিড়েই পথ চলা ......

লুব্ধক০১

আমি খুব সাধারণ একজন। সাধারণের ভিড়েই আমার বেড়ে ওঠা ,সাধারণের ভিড়েই বিচরণ আর সাধারণের ভিড়েই পথ চলা ......

লুব্ধক০১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বিরুদ্ধে জনমত যাচাইয়ে 'অনলাইন সিগনেচার ক্যাম্পেইন '। আপনিও যোগ দিন।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬





পরিবেশ ও প্রকৃতি বিষয়ক বংলাদেশের প্রথম অনলাইন ম্যাগাজিন গ্রীন ম্যাগাজিন শুরু করেছে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বিরুদ্ধে জনমত যাচাইয়ে 'অনলাইন সিগনেচার ক্যাম্পেইন '।



প্রতিদিন অংশগ্রহণ বাড়ছে , বাড়ছে মুক্ত চিন্তার ব্যবহার , মুক্ত দেয়ালে রামপাল বিরোধী ও পক্ষের দেয়াল লিখন বেড়ে চলছে তালে তালে ।শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে। আপনার ও আপনার বন্ধুর মতামত একটি সুসংবদ্ধ পরিসংখ্যানের জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ ।

বেঁচে থাক সুন্দরবন ,রামপাল নয় মনের সুপ্ত আলোয় আলোকিত হোক আপনার চারপাশ ।




আপনার মতামত শেয়ার করতে সরাসরি এই লিঙ্কে যান। অথবা আমাদের ইভেন্ট পেজে দেওয়া নির্দেশিকা অনুসরণ করুন । ধন্যবাদ।



বি : দ্র ঃ এই ক্যাম্পেইনটি এক মাসব্যাপি চলবে। আগামী ২৪ অক্টোবর আমরা ক্যাম্পেইনের রেজাল্ট পাবলিশ করব এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জরিপের ফলাফল পাঠিয়ে দিব।



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: ২২ অক্টোবর ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করবে আর ২৪ অক্টোবর আপনারা প্রতিবেদন জমা দিবেন??!!! /:)

২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দরবনের একটা গাছও মরবেনা, বাঘও মরবে না।
বাংলাদেশ এখনো বিদ্যুত ঘাটতির দেশ। দেশটির ৪০ ভাগ লোক এখনো বিদ্যুতহিন। গত৫ বছরে ৩ হাজার মেঃওয়াট থেকে ৮ হাজার মেঃওয়াট বৃদ্ধির পরও ঘাটতি ২ হাজার, দিন দিন চাহিদা বাড়ছে ঘাটতিও বাড়ছে। কারন ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের ও নতুন সংযোগের সাথে বিদ্যুত উৎপাদন বাড়িয়েও ঘাটতি কমানো যাচ্ছে না। ৬৩টি নতুন বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপিত হওয়ার পরও বিদ্যুত ঘাটতি মেটানো যাচ্ছেনা।
২১ শতকের মধ্যে দরকার ৩০ হাজার মেঃওয়াট বিদ্যুত। এই জন্য ১হাজার মেঃওয়াটের দুটি পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের চুক্তি হয়েছে রাশিয়ার সাথে। ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে রামপালে।

অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ প্রথম আলো তে লিখেছেন সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংরক্ষিত বনভূমি ও বসতির ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয় না। ভারতের ‘ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশন অ্যাক্ট, ১৯৭২’ অনুযায়ী, বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয় না।
তিনি ও দুজন ভিআইপি ব্লগার দাবি করছেন আলোচিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুরত্ব ১০-১৫ কিমি। অতচ একুরেট দুরত্ব 21.25 km. গুগল ম্যাপের নিখুত স্যাটেলাইট ম্যাপ অনুযায়ী। যা ১৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের চেয়ে অনেক নিরাপদ দুরত্বে আছে

ভারতের 60% বিদ্যুত কয়লা চালিত,
চীনের 70% ভাগ,
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে 44.9% ,
বাংলাদেশ মাত্র .02 % যা বড়পুকুরিয়ায়, রামপাল চালু হলে 3% হবে মাত্র।

একটা পোষ্ট লিখেছি, তার কিছু অংশ দিলাম
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.