![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি করার কথা কি করছি, কি লেখার কথা কি লিখছি!
ছোটবেলার একটা ঘটনা মনে আছে, আমাদের পাশের বিল্ডিংয়েই সম্ভবতঃ, এক ভদ্রলোক এসেছিলেন, বিদেশ ফেরত। শুধু সেইযুগে কিনা জানিনা, তবে বিদেশ ফেরত মানুষেরা দেশের আর বাকী দশজনের চেয়ে সম্ভবতঃ নিজেকে আলাদা ভাবার চেষ্টা করতেন, সেরকম আচরণ করতেন, যেটাকে আমরা বলতাম "ফুটানি দেখানো"। ফুটানির কারণেই কিনা জানিনা, এই ভদ্রলোকও যখন বাসা থেকে বেরুতেন, তখন আর দশজনের চেয়ে তিনিখতেন সম্পূর্ণ আলাদা, কারণ, কমসেকম একবোতল পারফিউম একবারেই গায়ে মেখে বেরুতেন তিনি। হয়তো এমনও হতে পারে যে ভদ্রলোকের পারফিউমের ব্যবসা ছিলো, অথবা বিদেশে পারফিউমের দোকানে তিনি কাজ করতেন। যেটাই হোক, ভদ্রলোক যখন রাস্তায় বেরুতেন তখন আমরা বন্ধুরা না দেখেও বলে দিতে পারতাম যে তিনি বের হয়েছেন, ভুরভুর পারফিউমের ঘ্রাণে চারদিক ভরে যেতো, আমরা বলতাম, "মিস্টার সেন্ট আইতাছে"।
মিস্টার সেন্ট যেহেতু তাঁর ভুরভুরে পারফিউমের ঘ্রাণ রাস্তায় বিতরণ করতেন, তাই আমরা সেটা নিয়ে তেমন মাথা ঘামাতামনা, বরং কিছুক্ষণের জন্য মিষ্টি একটা ঘ্রান ছড়াতো আশপাশে -- খারাপ কি! তবে ভদ্রলোক যদি কখনও এক ঘরে আড্ডা দেয়ার প্রস্তাব দিতেন, তবে তখন না হলেও এখনকার আমি যতই রূঢ় শোনাক, প্রত্যাখ্যানই করতাম। এরকম একটা অভিজ্ঞতা হয়েছিলো একবার গাড়ীতে, এক বন্ধুর গাড়ীতে উঠেছিলাম এক রেস্টুরেন্টের পার্টি শেষে; হঠাৎ দেখতে পেলাম একটু দূর থেকে দুই মরোক্কান মেয়ে ছুটে আসছে একই গাড়ীতে উঠতে, তাদেরকেও পথে নামিয়ে দেয়া হবে। খানিকটা পুলকিত বোধ করলেও, যেই না এই দুজন গাড়ীর দরজাটা খুললেন, যেন কয়েক মণের এক ভয়াবহ ধাক্কা খেলাম! ভকভক করে পারফিউমের গন্ধে (এটাকে আমি কোনভাবেই ঘ্রাণ বলবোনা, মেরে ফেললেও না) পুলক-টুলক তো উড়ে গেলোই, সেটা যেন গাড়ীটাকে দৈত্যের মতো গ্রাস করে ফেললো; মনে হলো এরা পারফিউমের বোতল না, একেবারে ড্রামে ডুব দিয়ে পার্টিতে এসেছে! সেদিন কোনভাবে গাড়ীতে ঘন্টা আধেক সহ্য করেছি, তবে এরপর কখনও এদের দুজনের কাউকে বাসে উঠতে দেখলে আমি সচেতনভাবে সেই বাস এড়িয়েছি। গাড়ীর স্পীডের সাথে শীতের মধ্যে জানালা খুলে তাও সহ্য করা যায়, মন্থরগতির বাসে বসে ঝাঁকুনি খেতে খেতে এই গন্ধ আধাঘন্টা সহ্য করা সম্ভব না!!
সেই দুঃসহ স্মৃতি আবার ফিরে আসবে ভাবিনি। অথচ মানুষ ভাবে এক, হয় আরেক, হায়! ম্যান প্রপোজেস, গড ডিসপোজেস। খুব বেশীদিন না, অফিসে এক ভদ্রমহিলা ট্রান্সফার হয়ে এসেছেন, গণযোগাযোগ বিভাগে, অনেক অভিজ্ঞ, ২০-২৫ বছর ধরে কাজ করছেন হয়তো। সবাই দেখি খুব সমীহ করে কথা বলে। কিন্তু সমস্যা হলো ইনিও ড্রাম না হোক, পেপসির বোতল সমপরিমাণ পারফিউম মেখে অফিসে আসেন, যেদিকটা দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন, "একটা দাগ রেখে যাচ্ছেন"। তবে সেই দাগ অন্যরা কতদিন সহ্য করবে সেটাই ভাবছি।
মনে হচ্ছে, শীগগগিরই কোম্পানীর আইডিয়া ব্যাংকে প্রস্তাব দিতে হবে, ড্রেসকোডের মতো পারফিউম কোডও শুরু করতে, যেমন ধরুন, কত সিসির বেশী পারফিউম একবারে ব্যবহার করা যাবেনা -- এসব নীতিমালা। অবশ্য সিসি'র চেয়ে আলোর পরিমাণ (লুমেন) বা শব্দের পরিমাণ (ডেসিবেল)'র মতো গন্ধের পরিমাণেরও কোন একক প্রস্তাব করা গেলে আরো ভালো।
বাস-ট্রেনের বেলায়ও একই নিয়ম করা লাগবে, একটা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশী পারফিউম মাখা লোকজনকে জোর করে নামিয়ে দেয়া দরকার।
অনেক সহ্য করেছি, আর না!!!
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:২৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ঠিক কইছেন দেশী, কড়া পারফিউমের গন্ধে মাথা ধরে ... আরেক যন্ত্রণা ছিলো আতর ... আব্বার ছোটমামা তাবলীগ করতেন এবং করেন, বাসায় আসলেই ধরে উনার লেটেস্ট আতর কালেকশন থেকে একটা বের করে গায়ে মাখিয়েদিতেন ... রাগে, দুঃখে
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: "দেশে তো আরেক যন্ত্রণা ছিল, মেয়েদের পার্ফিউম মাখা ছেলেদের"
হা হা হা ... আসলেই আছে, প্রচুর
২| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:০৯
অনঘ বলেছেন: এইখানে পাবলিক বাসে সাইন দেখি, লো সেন্ট ইজ গুড সেন্স", হাসপাতালে সাইন "নো সেন্ট এনভায়রমেন্ট"। সচেতনই আসল।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: কোথায়?
ভালো জায়গা তো!
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বডি স্প্রে বলে আমরা যে সব জিনিস মাখি সেগুলো না হয় বাদ দেয়া গেল। কিন্তু আফটার শেভ বাদ দেয়া সম্ভব না। যারা আফটার শেভকে সহ্য করতে পারেন না, তাদের কী হবে ?
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: লেখাজোকা ভাই তাহলে এখনও এই ভুরভুরিয়া/ভটভটিয়া গ্রুপের সামনে পড়েননি ... এইটার মাত্রাই আলাদা ... পাশ দিয়ে গেলে বমিও পেতে পারে
আফটার শেভ/বডিস্প্রে/পারফিউমে সমস্যা নাই ... সমস্যা হইলো বোতলশুদ্ধ গায়ে ঢেলে দেয়াতে
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা .......অনেক সহ্য করেছি, আর না!! ..... হা হা হা
গন্ধ মাপার এককের আইডিয়াটা ভালো লেগেছে ......
কোন গন্ধ নাই == জিরো
সুগন্ধ == পজিটিভ
দূর্গন্ধ == নেগেটিছ
...........
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আরেকটু কড়া ধরনের একক লাগবো ... ভাবতাছি কি করা যায়
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:২১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: পারফিউম কমায় দিতে কন ঠিক আছে, কিন্তু আতর কমায় দিতে কইলে কাঠমোল্লাদের আতে ঘা লাগতে পারে ।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ভাই আমি কইলাম আতর নিয়া কিছু বলিনাই!!
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
শেখ মিলন বলেছেন: হা হা হা খুব মজা পাইলাম ভাইজান আপনের লেখা পইড়া। আবার মাইন্ড কইরেন না।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: মাইন্ড তো ভাই করতেই হইবো ... মজাই যখন পাইলেন, মাইন্ড না কইরা কি উপায়
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬
ঊন্মাদ বলেছেন: বাসে ট্রেনে পারফিউম ব্যাবহারকারীদের জন্য আলাদা চেম্বার থাকবে। পারফিউম ব্যাবহারকারীরা সেখানে বসবে। গরমের দিনে ঘামের গন্ধ আর নানা ব্র্যান্ডের পারফিউম মিলে মিশে যখন একটা বিটকেলে গন্ধ তৈরী করবে তখন ভূত পালিয়ে যাবে।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনি দেখি ভূত তাড়ানোতে আগ্রহী ... জ্বিনের ব্লগে ঢুকে জ্বিনের পাড়াতো ভাই ভূতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র!!!
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১
চাচামিঞা বলেছেন: গুলিস্হানে যে সব পারফিউম পাওয়া যায়....ওগুলোর কোনো তুলনাই হয় না....এতো কম দামে যে কতো বেশি গন্ধ পাওয়া যায়....সত্যি সেলুকাস....এসব পারফিউম প্রডাকশন বন্ধ হওয়া উচিত। তবে সুগন্ধ একেবারে বাদ দেওয়া সম্ভব বা, সম্ভবত লেখকও তা চান না। তবে নুশেরা আপুকে নিয়ে হইসে বিপদ....ওনার নাকি অল্পতেই মাইগ্রেনের ব্যাথা শুরু হয়ে যায়......উনাকে হ্যাল্পানোর উপায় নিয়ে ভাবছি
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: গুলিস্তান জিন্দাবাদ ...
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০১
মাহবুব সুমন বলেছেন: সস্তা পারফিউমের গন্ধ কড়া।
আমি হালকা পারফিউম ব্যবহার করি, কিনতেও ভালোবাসি ।
জ্বিনরা কি আতর বা পারফিউম মাখে ?
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বড় জোর বডি স্প্রে ...
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: তাও তো ভালো ব্যাটারা পারফিউম ব্যবহার করে নিজেদের গন্ধটা চাপা দিতে চায়
স্কাংকদের বেলায় কি করনীয় .. এত গাড়ীর দরজার জানালা ভেদ করে এসে ঘুসি মারে
একমাত্র ভুক্তভোগীরাই জানেন এই বিষের জ্বালা ;
নাক বেচারা আত্মহত্যা করতে চায়
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নুশেরা আপুরে ঢিট করা মোক্ষম অষুধ পাওয়া গেলো
পোষ্টে দুইটা
++
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ভাইরে ... ভালা পয়েন্ট ধরছেন ...
মাঝে মাঝে ট্রেনে দেখি, পাশে দাঁড়াইলে তো কথাই নাই ...
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: নুশেরা আপুর জন্মদিনে প্রচুর পারফিউম গিফট দেওয়া হউক
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৩০
কাঙাল মামা বলেছেন: thik bolsen
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৫০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন:
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:০৪
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: বস ... আতরের খপ্পরের পর্ছিলেন কোন সময়?
মূলত ঈদের দিন নামাজের সময় আমরা আতর গায়ে দিয়ে নামাজের উদ্দেশ্যে মসজীদের দিকে রওনা দিতাম... হালকা এক্টা ঘ্রান...
কিন্তু ইদানিং যেটা দেখতেছি মাঝে মাঝে বাস উঠা হয় সংগত কারনেই... তো পাশের সিটে এরম কিছু পাব্লিক পাই যার কারন বমি আসা বাকি
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আতরের যন্ত্রণা সেই ছোটবেলা থেকেই ঈদে-চান্দে সহ্য করতে হইতো ... তো পিচ্চিকালেই, যদিও ধারণা ছিলো আতর না লাগাইলে গুনা হবে , তাও একবার সাহস কইরা বাপরে বইলা ফেললাম যে আতরের গন্ধে মাথা ধরে ... তারপর থেকা ঐ দাদাই মাঝেমাঝে জালাইতো
বাসে তো আসলেই ক্যাড়া অবস্থা হওয়ার কথা ...
আগে মিলাদে দেখতাম গোলাপজল ছিটাইতো ... এখনও আছে নাকি!
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:৪১
ব্লগেশ্বর বলেছেন: পোশাকের চেয়ে পারফিউম কোন অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। পোশাক যেভাবে একজন মানুষের রুচির পরিচয় বহন করে, পারফিউমও তাই। সুবেশী পোশাকধারী অনেকেই এমন কড়া গন্ধযুক্ত পারফিউম ইউজ করেন যে তার ধারে কাছে ঘেঁষাটাই দায় হয়ে পড়ে।
ড্রেস কোডের মত পারফিউম কোডও দরকার।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বাহ, আপনি বেশ গুছিয়ে উপসংহার টেনেছেন।
এই অংশটা লেখার শেষে জুড়ে দিতে ইচ্ছে করছে
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:৪৭
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: মরোক্কানদের চেয়ে আফ্রিকানরা তো আরো ভয়ংকর পারফিউম মাখে ... আমি তো ওদের সাথে কখনো কথা বলতে হলে নিঃশ্বাস বন্ধ করে কথা বলি ... নাইলে আমি জানি এমনিতে ঐ গন্ধে আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:২২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এটা তো আসলে দুজন মরোক্কানকে দেখে আর বলা যায়না যে সব মরোক্কানই প্রচুর পারফিউম মাখে ... আফ্রিকানরাও তাই নাকি?
নিঃশাস বন্ধকরে কতক্ষণ কথা বলেন?
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২২
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: গোলাপজলের মাফ নাই
তয় বুঝতেছিনা.. ইদানিং কিছু এয়ারফ্রেশনার ও বিরক্তের সৃষ্টি করে
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হা হা হা ... এখনও মাফ নাই!!
আহারে, কতদিন মিলাদ খাইনা
এবার একটা এয়ারফ্রেশনার কিনলাম, দেখি পুরা গোলাপজলের গন্ধ!!! একবার ছিটায়াই শেষ!!!
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: নুশেরা আপার মত আমারো পারফিউমে অ্যালার্জি আছে,গন্ধ নাকে আসলেই বমি লাগে। ঐদিন বাসে এমন একটা গন্ধমাদনের পাশে বসছিলাম,গায়ে গতরে বিশাল,তবে হাফ লেডিস টাইপ,পারফিউমটাও ঐরকমই ছিল। তবে,আমি মনে হয় বেশিই পারফিউমবিদ্বেষী,লেডিস জেন্টস কোনটাই সহ্য করতে পারি না
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বিয়া করলেই টের পাইবেন, বাপধন
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
ফারহান দাউদ বলেছেন: এয়ারফ্রেশনারের কথা বলতে ভুইলা গেসিলাম, ইদানিং খালি অফিসে না,স্টাইল দেখানির লাইগা মনে হয় বাসাবাড়িতেও এই ভাবটা নেয়া শুরু করসে,টিকা মুশকিল।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হা হা হা ... বাইরে মশার জ্বালায়, ভিতরে ফ্যাশনের জ্বালায় ... রসিক ভাতেও মরে, শীতেও মরে অবস্থা
১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
অলস ছেলে বলেছেন: সুগন্ধি আমার খুব পছন্দের জিনিস, সঠিক মাত্রার সঠিক মানের সুগন্ধ অনেককিছুই সুন্দর করে দেয়।
আপনি প্রতিবাদী, আর সহ্য করতে চান না যেহেতু ভুরভুর আতর লাগিয়ে ঝাপিয়ে পড়ুন, আমি কিন্তু উটকো পারফিউমও সহ্য করি, তবু বিশ্রী গন্ধ ঢাকা থাক অন্তত। তবে, আপনার এই লেখা পড়ে কিছুই বলার নাই, সত্যের সামনে অসহায়।
মাঝে মাঝে মনে হয়, এখন এত এত কুটি কুটি বই, পড়ার জিনিস, আমরা দিন দিন ভুদাই হচ্ছি আরও দ্রুতগতিতে। জ্ঞানের শরীরের সাথে বেশিরভাগই ট্রাশ যোগ হচ্ছে। পারফিউমের ক্ষেত্রেও দেখি এই অবস্থা। আহা, আমার মত সুরুচির মানুষ যে কেন দিন দিন দুর্লভ হয়ে উঠছে???
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আহহারে ... সুরুচিটা কি? ... খায় না পরে!!
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নুশেরা বলেছেন: আঙুরলতা ভাই কী বলতে চান! গ্যাদার বাপে আফটার শেভ মাখলে আমার কোন অসুবিধা নাই, কাজেই গিফট করলে সেইটাই... অবশ্য সেইখানেও চয়েস আছে, ডেনিম বা ব্ল্যাক জিন্স বেটার হয়
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: নাহ্, দেশী বইন বইলা কথা, মাথায় বুদ্ধি হ্যাজ
একেবারে ব্র্যান্ড পর্যন্ত জানাইয়া দিলেন ... ... জনগন, টেক নোট!!
শূন্য ভায়ারে তো জমজমাট এক নাম দিলেন, এখন থিকা এই নামেই ডাকুম ... শূন্য বাটে পড়ছে
২০| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
অলস ছেলে বলেছেন: সুগন্ধির সম্ভবত একধরণের একক আছে, আমি নিশ্চিত বলতে পারছি না। 'নোট' নামে একটা মাত্রা থাকার কথা, ফার্ষ্ট নোট, সেকেন্ড নোট, থার্ড নোট, থার্ড নোটে ফোকাস করা পারফিউমের মান ভালো হয়, দামও বেশি হয়।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাই নাকি, তাইলে তো প;রবলেম অর্ধেক সল্ভড!!!
আরেকটু বিস্টারিত, পারলে দুয়েকটা লিংক দিয়েন
২১| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: আমি তো ভাই আফ্রিকান দেখলে যতটা সম্ভব কম কথায় কাজ সেরে ওদের কাছ থেকে পালাই ... আর সম্ভব হলে তো কথাই কই না ...
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:২৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হায় হায়!! আপনাকে তো লোকে রেসিস্ট ঠাউরাবে
২২| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: ক্যান,পারফিউম ব্যবহার করে না এমন মেয়ে নাই?
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হে হে হে ... লাভ নাই, আপনাকে করতেই হইপে
২৩| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২০
বাফড়া বলেছেন: পারফিউমের কড়া গন্ধে আমার শ্বাসনালীতে প্রদাহের সৃষ্টি হয়... এব্যাপারে সকলের সতর্ক থাকা উচিত বলে মনে করি
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৩০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ঠিক ... পারফিউম হেলথ হয়াজারডাস ... এর বিরুদ্ধে দূর্বার আন্দোলন গরে তোলা উচিত
২৪| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
নাজিম উদদীন বলেছেন: মানুষ পারফিউমের 'টপ নোট' দেখে কিনে তাই এ অবস্হা, যারা ঘ্রাণ নেয় তারাও এটার গন্ধ পায়। কড়া টপ নোট নিয়েই যত অভিযোগ, অথচ একটু সচেতন হলে এটা এড়ানো যায়।
কেনার সময় মৃদু টপ আর দীর্ঘস্হায়ী 'বেইজ নোট' এমন পারফিউম কিনলে এ সমস্যা হয় না, এর জন্যে একটু পড়াশোনা দরকার।
ভাল পারফিউম হল যেটা আপনি পাশ কেটে চলে যাবার পর লোকজন টের পাবে।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: নিজের জন্য তো সমস্যা না, সমস্যা হইলো আশপাশের মানুষরে নিয়া ....
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৫০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আচ্ছা এই বেজনোট যে বললেন এটা কি ঐ FL. Oz লেখা থাকে যে ওটা নাকি
২৫| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৩২
রাতমজুর বলেছেন:
আপিশের লিফটে দম বন কৈরা রাখন লাগে মাঝেমাঝে পিঁচকি পিঁচকি "খালাম্মা" টাইপ সাজুনি মাইয়াগুলার লাইগ্যা, পাশের আপিশের সবডি
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হ ঠিক কইছেন ... লিফট আরেকটা ঝামেলার জায়গা
২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: Oz টা তো ওয়েইট,১ Oz= ২৮ গ্রামের কিছু বেশি।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৫৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাইতো!!
পরিমাণ দেখি মি.লি তে লেখা থাকে
আর FL. এর পর সবসময়ই আউন্স বা Oz লেখা থাকে, এটা দেখি একেক প্রোডাক্টে একেকরকম ... এই ওজনটাই কি ঘ্রাণের মাত;রা নির্দেশ করে, না সেটা আবার আলাদা
২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:১৫
অলস ছেলে বলেছেন: নোটের উল্লেখ সাধারণত সুগন্ধির বোতলে লেখা থাকেনা। বেইজ নোট হলো স্প্রে করার আধাঘন্টা পর থেকে যে অবশিষ্টটা থাকে তা। প্রত্যেক সুগন্ধিরই তিনটা নোট থাকে, তিন স্তরে ভাগ করে করে বিভিন্ন উপাদান দেয়া হয়।
আমি সুযোগ পেলেই নাড়াচাড়া করতে চেষ্টা করি, শুধুমাত্র একবার দেখেছিলাম হুগো বসের (গুলিস্থান বা বসুন্ধরার না কিন্তু ) একটা বোতলের গায়ে লেখা ছিল ফার্ষ্ট নোট, সেকেন্ড নোট আর থার্ড নোট কি উপাদান দিয়ে তৈরি তা। এক এয়ারপোর্টের ডিউটি ফ্রি শপেও ঐটা কেনা আমার জন্য অসম্ভব ছিল
যদিও আলেমদের মতে এলকোহল দেয়া পারফিউমে সমস্যা নেই, কারণ এলকোহল হারামের কার্যকারণ যেভাবে কুরআন হাদিসে বর্ণনা আছে, ঐভাবে সুগন্ধিতে খাটে না, কিন্তু আমার আব্বা আম্মার খুতখুঁতানী দুর করে মনের শান্তি দেয়ার জন্য তাদেরকে আমি বিশেষ পারফিউম গিফট করতে চেষ্টা করি। ঐটা করতে গিয়েই অনেক মজার জিনিস দেখতে পেরেছি। এলকোহল সবচেয়ে সাধারণ, বহুল ব্যবহৃত আর সহজলভ্য উপকরণ, একই ব্রান্ড 'নো এলকোহল এডেড' হলে দাম তিনগুণ বেড়ে গেছে এমনও দেখেছি।
একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে, সবচেয়ে সেরা মানের উপাদান আর সফিসটিকেটেড প্রক্রিয়ায় সেরা সুগন্ধিগুলো প্রথমে মেয়েদের জন্য বানানো হয়, ভার্জিন উপাদান দিয়ে। প্রক্রিয়াজাত হওয়ার পর উচ্ছিষ্ট গুলো দিয়ে 'ফর মেন' গুলো বানানো হয়। এটাই সত্যি।
ভালো পারফিউম কেনার উপায় হলো মার্কেটে ঢুকেই একটা পছন্দ করে অল্প একটু স্প্রে করা। তারপর আধাঘন্টা অন্য কাজ করার পর যদি গন্ধটা পছন্দ হয়, তাহলে তখন গিয়ে কেনা, না হলে ঐদিনের জন্য কেনা বাদ দেয়া। বেশিরভাগ মানুষই চারপাঁচটা পরপর স্প্রে করে নাকের বারটা বাজায়, মজার একটা ব্যাপার।
নাজিম উদ্দিন যেটা বলেছেন "ভাল পারফিউম হল যেটা আপনি পাশ কেটে চলে যাবার পর লোকজন টের পাবে।" তারপর আর কথা নেই।
মাত্রই দেখলাম মহাপন্ডিত উইকি নোটের সংজ্ঞা ভালোভাবেই বলেছে, আরো অনেক কিছুই বলেছে। বাংলা করার সময় ধৈর্য্য কোনটাই পাচ্ছিনা। এখানে পড়ে বুঝলাম, হুগো বসের বোতলে লেখা থাকলেও ফার্ষ্ট, সেকেন্ড বা থার্ড প্রচলিত টার্ম না, টপ, মিডল আর বেইজ ই প্রচলিত।
বেজ নোটের সংজ্ঞা টা হলো: The scent of a perfume that appears close to the departure of the middle notes. The base and middle notes together are the main theme of a perfume. Base notes bring depth and solidity to a perfume. Compounds of this class of scents are typically rich and "deep" and are usually not perceived until 30 minutes after application.
কখনো সম্ভব হলো শ্রীমঙ্গলে আগর গাছ নিয়ে পোষ্ট দিতে চেষ্টা করবো, বাংলাদেশের অমূল্য একটা সম্পদ। নিয়মিতই ভারতে পাচার হয়। এই গাছের বেড়ে উঠার দীর্ঘ সময়, কৃত্রিমভাবে পোকা লাগিয়ে কমসময়ে সুগন্ধির মান বাড়ানোর চেষ্টা এগুলো আসলেই কৌতুহলোদ্দীপক।
টায়ার্ড হয়ে গেলাম। আমার প্রিয় জিনিস নিয়া লেখছেন বলে আমিও লেখতে বাধ্য হলাম। খালি দুমদাম পারফিউম মারা খেতগুলারে দেখলেন, আমারে দেখলেন না।
০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনি পারফিউম নিয়ে একটা পোস্টই দিয়ে ফেলেন ... ধন্যবাদ বিস্তারিত লেখার জন্য
"একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে, সবচেয়ে সেরা মানের উপাদান আর সফিসটিকেটেড প্রক্রিয়ায় সেরা সুগন্ধিগুলো প্রথমে মেয়েদের জন্য বানানো হয়, ভার্জিন উপাদান দিয়ে। প্রক্রিয়াজাত হওয়ার পর উচ্ছিষ্ট গুলো দিয়ে 'ফর মেন' গুলো বানানো হয়। এটাই সত্যি।"
এইটা হইলো কফালের লিখন ... উফায় নাই
২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:৩১
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: কান্চন আপু বা পালং শাক আপু (নুশেরা আপু )
ভাইয়ার জন্য কি আফটার শেভ গিফটদেয়া যায় সেটা পরে চিন্তা করমু ; আজুরি নামে একটা আফটার শেভ আছে ; আমার ব্যবহার করার মধ্যে বেষ্ট;
~~~~~~~~~~~
আমি ভাবতাসিলাম যেকোন পোষ্টে আপনার "হাহাহা" "ঠাঠাঠা" হাসির আগে একগাদা গুলিস্তানী পারফিউম মেখে রাগবো .. আপনে এসে হাসার আগেই কুপোকাত;
অথবা ডি এইচ এল এ করে পারফিউম ঢালা এক গাট্টি কাগজ
ভালো কথা পারফিউমের গন্ধ যদি মাথা ধরে তো ডাষ্টবিন বা স্কাংকের গন্ধে তো আপনার শহীদ হয়ে যাওয়ার কথা
হে হে হে হে
খিকখিক খিক
০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: খাইছে, ডিএইচএলে পারফিউম ঢালা এক গাট্টি কাগজ !! ... নিজের খালি নাক না, চোখ, কান সব কাইটা পরের যাত্রাভঙ্গের আয়োজন দেখি!!!
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫৭
নুশেরা বলেছেন: আরে ভাইয়ার চয়েস কেডা পাত্তায়! আমি কোনটা সহ্যাইতে পারি সেইটা নিয়াই না কথা!
০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: নাহ্, পুরুষ স্বাধীনতার ডাক দেওনের সময় ঘনাইয়া আসছে ... দুলাভাইরে দাওয়াত দিয়া রাখলাম ...
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
ব্লগেশ্বর বলেছেন: অলস ছেলের কমেন্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। প্রক্রিয়াজাত হওয়ার পর উচ্ছিষ্ট গুলো দিয়ে 'ফর মেন' গুলো বানানো হয়। এটাই সত্যি। - লাইনটা শেলের মত বিঁধল।
০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:১৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: কি আর করবেন ভাই, তাও যে পাওয়া যায় সেইটাই বেশী
৩১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯
মন মানে না বলেছেন:
পারফিউমের কথা শুনে আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের একমাত্র
প্রেমিকার কথা মনে পড়ে গেল ।
সে তার ভাই এর দেয়া এক পারপিউম ব্যবহার করত ।
আমার ভাল লাগত না । প্রায়ই অভিযোগ করতাম ।
একসময় সেই পারফিউমের ঘ্রাণ না পেলে ভালই লাগত না অবস্থা টা
এমন হয়েছিলো ।
প্রতিদিন ছুটে যেতাম ক্লাস শেষে তার ঘ্রাণ নেয়ার জন্য।
সে নেই আজ । কিন্তু সেই পারফিউমের এর ঘ্রাণ টা এখনো নাকে লেগে রয়েছে ।
সেই ঘ্রাণ নাকে এলে আমি এখনো নস্টালজিয়া ভুগি ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হায় হায়!!
এই পোস্ট লিখতে গিয়ে এরকম করুণ কাহিনী শুনতে হবে ভাবিনি ... যাই হোক ব্যাপারনা ... মুভ ফরোয়ার্ড ...
৩২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:২৩
ব্রাইট বলেছেন: ভাই যারা এই গায়ে সেন্টের বোতল মাইরা আসে তাগো দুখটা একটু বোজার চেস্টা করেন। ধরেন তাগো গায়ে যে নেচারালাস বদবু থাকে সেইটা ঢাকনের লাইগাই এই কুত্রিম বদবু লাগারোর দর্কার অয়। আর নইলে আশপাশের লোকের বমি কর্তে কর্তে হাস্পাতালে লৌড়ানো লাগ্তু!
৩৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮
গিফার বলেছেন:
৩৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৩৭
দূরন্ত বলেছেন: পোস্টে সমর্থন দিলাম।
আমি একজনকে দেখেছি এয়ার ফ্রেশনার গায়ে মেখে ঘুরতে
৩৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৯
বাফড়া বলেছেন: বেশ ইন্ট্রেস্টিং.... পড়ে দেখতে পারেন.. আপনার যেহেতু ইকোনোমিক্সে আগ্রহ আছে
৩৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৫১
রোবোট বলেছেন: নুশেরার জন্য আমি একটা পারফিউম বানাইসি। ডাস্টবিনের গন্ধ দিয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
নুশেরা বলেছেন: জটিল বিষয় তুলে আনছেন দেশী। ভুক্তভোগী জানে কী বিড়ম্বনা এইটার। আমার অ্যালার্জি আছে পারফিউমে, মৃদু গন্ধেও মাইগ্রেনের ব্যথা উঠে যায়। এইদিকে দুনিয়ায় গন্ধমাদন পর্বতের সংখ্যা দিনদিন বাড়তেছেই। দেশে তো আরেক যন্ত্রণা ছিল, মেয়েদের পার্ফিউম মাখা ছেলেদের (অ্যান্ড ভাইস ভার্সা) ধারেকাছে গেলে বমি আসত।