![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিউটন (১৬৪৩-১৭২৭) গতি সংক্রান্ত ৩টি সূত্র বিভিন্ন মুসলিম বিজ্ঞানীদের কিতাব থেকে চুরি করে তার “Philosophi Naturalis Principia Mathematica” বইতে তার নিজের নামে চালিয়ে দেয়। এখানে তার চুরির মুখোশ উম্মোচন করা হলো।
গতির প্রথম সূত্র বলা হয়েছে যে, “স্থির বস্তু স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সমবেগে গতিশীল থাকবে।” গতিবিদ্যার এই সূত্রটি মুসলিম বিজ্ঞানী ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) মহাচোর নিউটনের ৬০০ বছর পূর্বে রচিত “আল ইসহারাত ওয়াল তানবিহাত” (Remarks and Admonitions) কিতাবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন যে, “যদি বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ করা না হয় তবে বস্তু স্থির বা সমবেগে সরলরেখা বরাবর গতিশীল থাকবে।” এই বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে, মহাচোর নিউটন নয় বরং মুসলিম বিজ্ঞানী ইবনে সিনাই গতির প্রথম সূত্র আবিষ্কার করেছেন।
গতির দ্বিতীয় সূত্রে বলা হয়েছে যে,“কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।”
অথচ মুসলিম বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল বাগদাদী (১০৮০-১১৬৫) মহাচোর নিউটনের প্রায় ৫৫০ বছর পূর্বে “আল মুকতাবার ফিল হিকমা” (The Considered in Wisdom) কিতাবে উল্লেখ করেন যে, “শক্তিশালী বল প্রয়োগে বস্তু দ্রুত চলে এবং স্বল্প সময় নেয়। যদি বল কমানো না হয় তাহলে গতিও কমবে না।” তিনি তার কিতাবটির চর্তুদশ অধ্যায়ে বলেন, “যদি বেশি বল প্রয়োগ করা হয় তবে বস্তু দ্রুত বেগে চলবে এবং কম সময়ে দুরত্ব অতিক্রম করবে। ” এই বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয়ে যে, মহাচোর নিউটন নয় বরং মুসলিম বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল বাগদাদ তিনিই গতির দ্বিতীয় সূত্র আবিষ্কার করেছেন।
গতির তৃতীয় সূত্রে বলা হয়েছে যে,“প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে।” অথচ হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল বাগদাদী (১০৮০-১১৬৫) মহাচোর নিউটনের ৫৫০ বছর পূর্বেই “আল মুকতাবার ফিল হিকমা” (The Considered in Wisdom) কিতাবে উল্লেখ করেন যে, “কুস্তির সময় একে অন্যের উপর বল প্রয়োগ করে (ঘুসি দেয়) । যদি দু’জনের একজন (ঘুসির ফলে) পিছু হটে যায় তার মানে এই নয় যে, দ্বিতীয় ব্যক্তির বলের (দ্বিতীয় বলটির) অস্তিত্ব নেই বরং দ্বিতীয় বল ব্যতীত প্রথম বলটি প্রভাব বিস্তার করতে পারে না ।”
একই সূত্রটি মানতেকের ইমাম ফখরু উদ্দীন রাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি (১১৫০-১২১০) উনার “আল মাবাহেত আল মাসরিকাইয়াহ ফি ইলম আল ইল্লাইয়াত ওয়া আল তাবিয়াত” (The Eastern Disciplines in Theology and Natural Sciences) কিতাবে বলেন যে, “ দুটি সমান বল বৃত্তটিকে টানতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না বৃত্তটি মাঝখানে থেমে যায়, এখানে নিশ্চিতভাবে ধরে নেয়া হয় যে, উভয় বল একটি করে কাজ সম্পাদন করেছে যা একে অন্যের বিপরীত।”
এই বিষয়ে ইবনে হাইছাম (৯৫৬-১০৪০) তার রচিত “আল মানাথার” (The Scenes) এ উল্লেখ করেন যে, “যদি চলমান বস্তু কোন প্রতিবদ্ধকতা দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং বলের অস্তিত্ব থাকে তাহলে প্রতিবদ্ধক বলের অনুপাতে চলমান বস্তুটি সমবেগে বিপরীত দিকে ফিরে আসে।” মুসলিম বিজ্ঞানী হিবাতুল্লাহ আবুল বারাকাত আল বাগদাদী, মানতেকের ইমাম ফখরু উদ্দীন রাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং ইবনে হাইছাম, উনাদের প্রত্যেকের বক্তব্যের দ্বারা স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে, মহাচোর নিউটন তৃতীয় সূত্রটিও মুসলমানদের থেকে চুরি করেছে।
মুল লেখা বা আমি যেখান থেইকা কপি পেষ্ট মারছিঃ
View this link
মুখবন্ধঃ
আজকা এক বস কইলো মুসলমান রা দুনিয়াটারে দিছে কি? এরা পারে খালি মানুষ মারতে ভালো কামে মুসলমানরা নাই। কন দেহি কয় জন মুসলমান বিজ্ঞানীর নাম? দিলাম সার্চ গুগলে, উপরের লেখাটা পাইলাম, আর মুখ টিপা হাসলাম, মুসলমানরা চুরি বিদ্যায় ভালো না। নাইলে এরাই দুনিয়া চালাইতো মনে অয়। একটা গল্প সুনছিলাম নাস্তিক বাদী প্রাচীন আলবেনিয়ায় নাকি বিজ্ঞানের বইয়ে নিউটনের সুত্র রে পড়ানো হইতো এটা হোজ্জা সাহেবের লেখা সুত্র। লেখা পইরা আর আমার গল্প পইরা কি মনে হয় সবার! নাসিরউদ্দিন হোজ্জা করছিলো চোরের উপর বাটপারী।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৮
লুমেন সরদার বলেছেন:
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৯
রিওমারে বলেছেন: আপনার বলা মতে সেই নিউটনের আবিস্কারের ৫৫০ বছর আগে কি মানুষ জানত এই জাতীয় কোণ থিওরী কাজে লাগিয়ে মানব সমাজের প্রভুত উন্নতি শাধন করা যায়?????????????????????????/
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৬
লুমেন সরদার বলেছেন: মানুষ বুঝতে পারছিলো কি না সেটা বড় কথা না, অনউ একজন আবিস্কারতো করেছিল যেটা লেখায় বইয়ের নাম সহ দেয়া আছে। নিউটন যখন বুঝতেই পারলো এই সুত্র গুলা কাজের তাহলে সে সেগুলা নিজের নামে না চালিয়ে সম্মানিত সেই সব মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম উল্লেখ করলেই তো পারতো।
যেমন লেখাটা আমি কপি করেছি, কপি করে আমি কিন্তু মুল লেখকের লিংক দিয়ে দিয়েছি। লেখা টা নিজের নামে চালাই নি। এতে জিনি মুল লেখক তার কাছে ক্রেডিট যায়। এবং আমিও সচ্ছ থাকতে পারছি। নিউটনের মধ্যে সেই সচ্ছতাটা ছিলো না এটাই এই লেখার মুল বিষয়। ভালো থাকবেন।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৩
ফকির সাইঁ বলেছেন: কড়া একটা কমেনট করতে চেয়েছিলাম, ইদানিং ছাগুদের ভয় পাই,তাই করলাম না, তবে একটা কথা বলি নিউটনের একটা চুলের সমান কোয়ালিটি গেইন করে তার সমালোচনা কইরেন........
আমি মুসলিম, একজন সোলার সেল গবেষক,......আমি আমার ধরমে এটা কোথাও পাই নাই, একজন কে বড় করার জননো, মহান কাউকে ছোট করতে হবে।
আপনি যে রেফেরেনস দিয়েছেন, সেটা কিনতু ভুয়া, কাজ করে না!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৩
লুমেন সরদার বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার মতন একজন মহান মনিষইর সন্ধান লাভে। দেখুন লিংক ভুয়া না কি সেটা এই পোষ্টের জিনি লেখক তিনি জবাব দিবেন। ভাই ব্যাপার টা দৃষ্টিভংগীর আপনি যাকে মহান ভাবছেন আমার কাছে সে নাও হতে পারে।
আর রেফারেন্স লিংক কাজ না করলে কি প্রত্যেকটা কিতাবের নাম দেয়া আছে, আপনি জ্ঞানী মানুষ বইগুলো আপনার পক্ষে খুজে বের করে পড়ে ফেলা তো কোন ব্যাপারই না। পড়ে ফেলুন না।
আর আপনার মতন একজন মহান মানুষের কাছ থেকে এরকম একটা ফালতু কথা সুনে হতাস হলাম ইসলাম নিয়ে কথা বললেই ছাগু! এই সব ট্যাগিং আচারন বাদ দেন ভাই।
হিটলারী মোচ থাকলেই হিটলার হয়না।
ভালো থাইকেন ভাই।
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬
ফকির সাইঁ বলেছেন: Your writing and comments proof that u hv no idea about research,anyway, when i'm working on solar cell, i have to study on a solar cell a lot,its phenomenon, physics, background......for that i have to study more than 300 research paper and dozens of book, before me thousand of scientist worked on that field, some one get success someone get not........it is true,if i invent a new type of solar cell, this credit totally go on me, but when i patent it, or submit it to a renown journal, in my paper i have to site every information by reference, and every scientist do that as newton do.
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৪
লুমেন সরদার বলেছেন: এবার তো ভাই ভালো লাগলো প্রথম বার কেন অসচ্ছ জবাব দিলেন বুকজলাম না। ধন্যবাদ আপনাকে। উপরের লেখাটায় কিন্তু আপনি যা বলেছেন সেই কথাই লেখা আছে। আপনি নিউটনকে ভদ্রতা দেখিয়ে লিখলেন। আর লেখক চোর বানিয়ে লিখেছে। আপনার আর লেখকের কথার মুল ভাব কিন্তু একই আপনিও বলে ছেন নিউটন গবেষনায় ঐ সব বই ঘেটেছেন আর লেখও বলেছে ঘেটে মেরে দিয়েছে এই তোম ভালো থাকবেন।
অঃ টঃ আপনার আগের প্রপিকটা ভালো লাগতো। ঐযে গ্রাজুয়েশনের সময়কার ছবিটা।
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২২
ফকির সাইঁ বলেছেন: ওকে ভাই, আপনাকে ছাগু বলছি না, তবে ছাগুরা হরহামেশই এটা করে।
কিনতু ভাই আপনি কাকে মহান ভাববেন আর না ভাববেন সেটা আপনার বেপার, কিনতু আজকের এই সভভোতায় নিউটন, আইনইসটাইন দের যে কনটিবিউশন, সেটা কে রিফিউজ করার আগে নিজেকে জংগলে পেলেস করা উচিৎ।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩০
লুমেন সরদার বলেছেন: আমি কিন্তু এই লেখায় কোথাও বলিনাই নিউটন সাহেবের কোন অবদান নাই এই সভ্যতার পিছনে। আবার দেখন লেখায় কিন্তু কেবল গতি সুত্রের কথা বলা হয়েছে। নিউটন তো ভাই আরো সুত্র দিয়েছে, এর মধ্যে দুই একটা কপি পেষ্ট মারছে এই যা।
একটু হালকা ধরনের রসিকতা করি, জংগলে পেলেস করলে সমস্য নাই, নিউটনতো জংগলের আপেল তলায় বইসা সূত্র আবিস্কার করছে। যারে পাঠাইবেন সে আবার নতুন সভ্যতা বানাইবো ডাব পরতে দেইখা নতুন সুত্র দিব সমস্যা কি?
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৭
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
আগে মন ভইরা হাইসা নেই
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩১
লুমেন সরদার বলেছেন: আমিও হাসতাছি আপনেও হাসেন। হাসি হার্টের জন্য ভালো।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩০
কলাবাগান১ বলেছেন: আজকের এই সভ্যতায় নিউটন, আইনইসটাইন দের যে কনটিবিউশন, সেটা কে রিফিউজ করার আগে নিজেকে জংগলে প্লেস করা উচিৎ।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
লুমেন সরদার বলেছেন: দেখেন অবস্হা ! আপনে তো নিউটন হইয়া গেছেন।
কপি মারলেন ফকির সাইঁ ভাইয়ের ডায়লগ, কিন্তু চলিয়ে দিলেন নিজের নামে। নিউটন সাহেব ও ঠিক একই কাজ করেছিলো।
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: ভাই আগে মহাচোর কারে কয় , একটু কনতো দেখি ।
আর যাইহোক নিউটনের মত একজন বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী এর নামে এইভাবে সরা-সরি মহাচোর আখ্যায়িত করার পেছনের রহস্য কি কন ?
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
লুমেন সরদার বলেছেন: এডিট করা হয়েছে। লেখাটা কপি পেষ্ট কৃত।
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৫
ফকির সাইঁ বলেছেন: আসলে আপনি এখন ও বুঝেন নাই আমার লেখাটা ! ণিউটন যেটা করেছেন সেটা গবেষনায় করতেই হয়, তা না হলে তো আদিমযুগ থেকেই শুরু করতে হত।
আপনার ইসলাম নিয়ে দরদ আছে জাণি, আমারও আছে ;; তাই আপনি যেটা করেছেন সেটা মেনে নেয়া যায় না, এটা হাসির খোরাক হয়েগেছে।
আপনাকে একটা কথা বলি, আমার নাশতিক, আসতিক, আহমদিয়া, আহলে হাদিস......সব ধরনের বনধুই আছে। যারা নাশতিক ওরা আসতিক দের ঠিক সেভাবেই দেখে, যেমন আপনি নিউটনের দেখলেন, ভাই এই কালচারটা ছাড়তে হবে।
আমি কেনো সোলার সেল নিয়ে পড়ে আছি জানেন !!! মিডিলিষট এ এই যে এতো এতো মানুষ মারা যাতছে, আমেরিকানদের গুলিতে, কেন জানেন, ওদের তেলের দরকার, টেনই পাওয়ার,যতদিন ওখানে তেল থাকবে ততদিন ওরাও থাকবে----ঠিক আমাদের দেশে নীল চাষ হয়েছিলো, ইংরেজরা আমাদের শোষন করেছিলো, নীল চাষ কেন বনধ হল জানেন, কারন এর বিকলপ ইউরপিয়রা আবিষকার করেফেলেছি, আমরা যদি আমেরিকা কে টেলের বোকলপ কিছু বানিয়ে দিতে পাড়ি, োরাও চলে যাবে, বেচে যাবে মুসলিম ভাইরা মিডিলিসটে।---যাহোক কথাগুলো বললাম এজননে যে আমরা মুসলমান রা শুধু কোন আমলে কি করেছি সেটাই নিয়ে পরে আছি, নিজেরাই কিছুই করি না, গত ৪০০ বছরে আমরা কি করেছি বলতে পারেন !!!
রিকোয়েষট থাকলো, এই সব ওফ করেন, পারলে গঠনমুলক কিছু করেন যেটা মুসলমানদের কাজে আসে।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫২
লুমেন সরদার বলেছেন: মিডিলিষট এ এই যে এতো এতো মানুষ মারা যাতছে, আমেরিকানদের গুলিতে, কেন জানেন, ওদের তেলের দরকার, টেনই পাওয়ার,যতদিন ওখানে তেল থাকবে ততদিন ওরাও থাকবে----ঠিক আমাদের দেশে নীল চাষ হয়েছিলো, ইংরেজরা আমাদের শোষন করেছিলো, নীল চাষ কেন বনধ হল জানেন, কারন এর বিকলপ ইউরপিয়রা আবিষকার করেফেলেছি, আমরা যদি আমেরিকা কে টেলের বোকলপ কিছু বানিয়ে দিতে পাড়ি, োরাও চলে যাবে, বেচে যাবে মুসলিম ভাইরা মিডিলিসটে।---যাহোক কথাগুলো বললাম এজননে যে আমরা মুসলমান রা শুধু কোন আমলে কি করেছি সেটাই নিয়ে পরে আছি, নিজেরাই কিছুই করি না, গত ৪০০ বছরে আমরা কি করেছি বলতে পারেন !!!
১০০ ভাগ স হ ম ত।
তবে পোষ্ট টি দেওয়ার পিছনে কারন এতে এতে মুসলমানদের হীনমন্যতা দূর হবে। মুসল মানদের তার পিছনের সোনালী অতিত কে জানতে হবে।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫২
রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: এই অধমও সামান্য কিছু ফিজিক্স পড়েছে এবং এখনও ছাত্র। আমি নিশ্চিত আপনি বিজ্ঞানী নন, হলে এ পোস্ট দিতেন না। কারণ "যদি বেশি বল প্রয়োগ করা হয় তবে বস্তু দ্রুত বেগে চলবে এবং কম সময়ে দুরত্ব অতিক্রম করবে"- এটা নিউটনের সূত্রই নয়, এখানে আল বাগদাদী বলকে বেগের সঙ্গে সমানুপাতিক ধরেছেন- যেটা ইস্তক অ্যারিস্টটল সব প্রাচীন দার্শনিকই বলে আসতেন। গ্যালিলিও এবং নিউটন আল বাগদাদীর এই ধারণাটিকেই ভুল সাব্যস্ত করেছিলেন। গতিসূত্রে বলের সমানুপাতিক হিসেবে বেগের বদলে ত্বরণের কথা বলা হয়েছে।
একটু বিশদে এ বিষয়ে পড়তে চাইলে যেকোন ক্লাসিকাল মেকানিক্সের বই দেখতে পারেন।এছাড়া বাজারে ফিজিক্সের ইতিহাসের বহু বই পাওয়া যায়,সেখান থেকেও তথ্য পাবেন।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
লুমেন সরদার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরিত মুখি প্রতিক্রিয়া আছে। আর প্রতিক্রিয়ায় যদি লেখাটিতে থেকে যাওয়া কিছু ভুল উন্মচিত হয় ক্ষতি কি?
ভালো থাকবেন।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: মধ্যযুগে এরকম অন্যের আইডিয়া বা আবিষ্কার চুরি করে চালানোর অনেক উদাহরণ আছে, তাই অনেক সময় তারা ধাধার মাধ্যমে অনেক সূত্র প্রকাশ করতেন। নিউটন অনেক ট্যালেন্টেড ছিলো, কিন্তু মানুষ হিসাবে সে মোটামুটি বদমেজাজী, অহংকারী আর স্যাডিস্ট টাইপের ছিলো। তবুও আধুনিক বিজ্ঞানে তার অবদান অনস্বীকার্য।
বিজ্ঞান একটা চলমান প্রক্রিয়া। প্রাচীন গ্রিক আর ইন্ডিয়ান বিজ্ঞানকে যাচাই বাছাই করে আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত রচনা করার জন্য মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদানকে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। বস্তুত মুসলিম সভ্যতা যখন উন্নত দালান কোঠা থেকে শুরু করে হাসপাতাল, ফার্মেসী, লাইব্রেরী, বিদ্যালয়, উন্নত চিকিৎসা আর ঔষধ ব্যবহার করত, এই ইউরোপিয়ানরা তখনো জলা জংগলে বাস করতো, ভুত প্রেত জাদুটোনায় চিকিৎসা করতো। এমনও হয়েছে ইউরোপিয়ান কোনো কোনো রাজা বা রাণীর কাছে দুই তিনটা মাত্র বই পাওয়া যেত, যেখানে বাগদাদের লাইব্রেরী গুলাতে হাজার হাজার বই ছিলো।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০০
লুমেন সরদার বলেছেন: সেই লেখাটা প্রকশের পিছনের কারন গুলো আপনার কমেন্টসের মধ্যে ফুটে উঠেছে। যে আমরা মুসল মানরা আজকে হিনমন্যতায় ভুগতে ভুগতে নিজেদের কে সন্ত্রসী ছাড়া আর কিছু ভাববার কথা ভুলে গেছি তাদের কাছে আমাদের অতীত সোনালী ইতিহাস তুলে ধরার জন্যই এই লেখার অবতারনা। ভালো থাকবেন।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: বাগদাদের জ্ঞান বিজ্ঞানের অবদানকে নিউটন বা পশ্চিমা বিজ্ঞানিরা চোরের মতই লুকিয়ে রেখেছে।
স হ ম ত
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪
লুমেন সরদার বলেছেন: আমিও বাংলাদেশী দালাল। দালালে দালালে স হ ম ত। ভালো থাকবেন ভাই।
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ভাই আপনি বিজ্ঞানের কিছু বুঝেন বলে মনে হয় না। কোন একটা থিওরি বললেই হয় না। সেটা প্রমান করা লাগে। নিউটন থিওরি দিয়েছেন এবং সেটা প্রমান করেছেন। আগে কেউ এই থিওরিগুলো প্রমান করতে পারেন নি। প্রমান করতে না পারলে সেটাকে থিওরি বলা যায় না। সেটা জাস্ট অবজারভেশন।
আপনার কথা অনুযায়ী তাহলে আর্কিমিডিসের থিওরিও বোগাস। কারন নৌকা তো ঐ থিওরি আবিষ্কারের আগে থেকেই পানিতে ভাসে। তাই না? কিন্তু আর্কিমিডিসের আগে কিন্তু সেটা কেউ প্রমান করতে পারেনি যে নৌকা কেন পানিতে ভাসে।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩
লুমেন সরদার বলেছেন: আপনারে একটা কথা জিগাই মনে করেন একটা শিশু তার মায়ের পেটে বেড়ে উঠল। মায়ের রক্ত খেয়ে বড় হল এরপর জন্ম নিল এখন আপনার মতে তার এই জন্মানোর পিছনে কেবল তার মায়েরই অবদান শিশুটি তার মায়ের বলে গন্য হবে?! এখানে কি পিতার কোন অবদান নাই?!
আপনি লিখলেন নৌকার কথা? ভাইরে আর্কিমিডিসের থিওরি তো কেউ আগে বই আকারে লিখে রাখেনি।
আমি নিউটন সাহবের যে কটা চুরির কথা উল্লেখ করেছি সব গুলো সে মুসলিম বিজ্ঞনীদের লেখা বই থেকে চুরি করেছে। এখন কেউ যদি কারো সন্তান কে চুরি করে নিয়ে গিয়ে নতুন নাম দিয়ে নতুন জামা কাপর পরিয়ে নিজের সন্তান বলে চালিয়ে দেয় তাহলেই সে তার সন্তান হয়ে যায়না।
সব তর্ক বাদ দেন সোজা একটা কথা বলেন নিউটন ধারনা গুলো যাদের কাছ থেকে নিয়ে তা প্রমান করেছে তাদের কি সেই সুত্রেরে পিছনে কোন অবদান নাই?!
১৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: মুসলিম বিজ্ঞানীরা কিছু করেন নি সেটা কিন্তু আমি বলছি না। হয়ত মুসলিম বিজ্ঞানীরা যে পরিমান অবদান রেখেছেন, সে পরিমান ক্রেডিট পান নাই। সেটার একটা বড় কারন মুসলিম জাতিগুলো তাদের বিজ্ঞানকে ঠিকমত ব্যবহার করতে পারেন নাই। খ্রিস্টান ইহুদী বিজ্ঞানীরা শুধু আবিষ্কার করে বসে থাকেন নি। সেই বিজ্ঞান তারা ব্যবহারিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছেন। যাই হোক, বিজ্ঞানের মধ্যে আমি ধর্ম টানতেই রাজী না। যারা বিজ্ঞানে অবদান রেখেছেন সবাইকে আমি শ্রদ্ধা করি। সেখানে ধর্ম কোন ইস্যু না।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫
লুমেন সরদার বলেছেন: যা হো আমার প্রশ্নটার জবাব আপনি আগেই দিয়ে ফেলেছন। ১৩ নম্বর কমেন্টসে আপনাকে এক চোখা লাগছিলো।
যেমনটা সৎ লাগছে আপনাদের চোখে নিউটন সাহেবকে ভালো থাকবেন।
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একটা শক্তিশালী তত্ত্ব হুট করে একজনের মাথা থেকে বের হয়না। তার পেছনে থাকে শত শত বছর ধরে হাজারো মানুষের পরিমার্জন। হয়তো ইবনে সিনা বা বাগদাদীর পুর্বেও এমন গবেষণা ছিল তার থেকে আরেকটু এগিয়ে নিয়ে গেছেন উনারা উনাদের সময়ের প্রেক্ষিতে তারপর নিউটন এসে সেটাকে আরেকটু পরিমার্জন করে সেটা প্রায়োগিক দিক দেখিয়েছেন। হয়তো শত শত বছর পরে জ্ঞান বিজ্ঞানের বিবর্তনে নিউটনের এই তত্ত্বই আরো পরিমার্জিত হবে সময়ের প্রয়োজনে (হয়তো নয় ইতিহাসের ধারাবাহিকতা বিবেচনা করলে বলতে হয় এমনটাই হয়)। আর ভবিষ্যতে সেটা করবে অন্য কেউ। এবং এটাই স্বাভাবিক। সবার অবদানই স্বস্থানে সন্মান যোগ্য। একজনকে ছোট করে আরেকজনকে বড় করার চেষ্টায় বিড়ম্বনাই বরং বেশী!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১২
লুমেন সরদার বলেছেন: সবার অবদানই স্বস্থানে সন্মান যোগ্য। এই লাইনটাতে যাদের এলার্জি আছে তাদের জন্যই একজনকে ছোট করে আরেকজনকে বড় বলতে বাধ্য হতে হয়।
ভালো থাকবেন কুনোব্যাঙ,
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৯
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২১
লুমেন সরদার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকুন।
১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩১
মূসা আলকাজেম বলেছেন: How Newton copied his three laws of mechanics from Naya
Vaisesika Sutra:
http://theflatearthsociety.net/talk/viewtopic.php?f=7&t=696
Both Newton and Leibnitz copied EVERYTHING
(calculus, geometry) from the school of Kerala (Galileo Galilei
, the Bernoulli brothers, Sterling, even most of Euler's results,
were copied from the indian school of mathematics),see the
above for the complete demonstration
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫২
স্বপনবাজ বলেছেন: