![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির প্রতি আকর্ষন আমার ছোটবেলা থেকেই। ছোটবেলা যখন আমার বয়স ৭ কিংবা ৮ তথন গুনগুনিয়ে কত অজানা গান গেয়েছি! সেই সব দিনের কথা আজও মনে পড়ে। পড়ালেখা এখনো শেষ হয়নি। চলছে আর সেই সাথে চলছে স্বপ্নের ক্যারিয়ার সাংবাদিকতা।
পেট্রোল-ডিজেলের মত জ্বালানির যোগান বিশ্বজুড়ে ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে। তাই তাবড় তাবড় বৈজ্ঞানিকরা খুঁজছেন এমন এক জ্বালানি যা পরিবেশ বান্ধব। কিন্তু অনেকেই যখন পেট্রোল-ডিজেলের বিকল্প জ্বালানি খুঁজতে গবেষণায় ব্যস্ত, তখন সেই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেললেন এক ভারতীয়।
পেট্রোল-ডিজেলের মত জ্বালানিতে নয়,পানি দিয়ে চলবে গাড়ি। কী, ভাবছেন কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার বা গবেষক এমনটা আবিষ্কার করলেন?
না, তিনি কোনও বৈজ্ঞানিকও নন, কোনও বড় অটোমোবাইল সংস্থার কর্মকর্তাও নন। তাঁর নাম মোহাম্মদ রইজ খান। মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার এক মোটর মেকানিক।
দিনরাত এক করে এতদিন তিনি গবেষণায় নিযুক্ত ছিলেন, কী করে পানির সাহায্যে গাড়ি চালাবেন। আশেপাশের গ্রামের লোক তাঁকে নিয়ে কম টিপ্পনী করেনি। পানি দিয়ে গাড়ি চলতে পারে-ভাবাটাও তো আজগুবি।
অনেকটা যেন কেতন মেহতার ‘মাঝি’ সিনেমার প্লট। গ্রামবাসীরা সেখানেও বিশ্বাস করতে চায়নি, পাহাড় কাটা যায়। কিন্তু অধ্যবসায় অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে। যেমনটা করে দেখালেন রইজ মকরানি।
সংবাদসংস্থা এএনআই এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, রইজ এখন অপেক্ষা করছেন পেটেন্ট পাওয়ার। আবেদন ইতোমধ্যে করা হয়ে গেছে।
রইজের বক্তব্য, পেট্রোল-ডিজেলের মত জ্বালানির বদলে পানি ও ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করে তাঁর নির্মিত গাড়ি অন্যান্য গাড়ির মতই চলতে পারবে। এর ফলে জ্বালানির খরচ ও দূষণ কমে অর্ধেক হয়ে যাবে বলে দাবি বাস্তব জীবনের এক দশরথ মাঝি’র।
অসাধ্য সাধন করার পর রইজ বলছেন, “মোদিজির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পে আমি মুগ্ধ, উৎসাহিত। তাই এই গাড়ি বানানোর পরিকল্পনা করি। আশা করি, কেন্দ্রের নজরে আমার আবিষ্কার আসবে।”
সূত্র: টেকজুম ডটটিভি
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩২
নতুন বলেছেন: পানি দিয়ে গাড়ী চলে না। পানি থেকে হাইড্রজেন আলাদা করা চালাতে পারে।
অনেকে হাইড্রোজেন ইঙ্জিনে দিয়ে তেলের সাথেও ব্যবহার করে। যাতে তেলে অনেক বেশি মাইল যাওয়া যায়।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪৯
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: চিত্তাকর্ষক!
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:০৯
প্রামানিক বলেছেন: পানির উপাদানকে ভেঙে হইড্রোজেন আর অক্সিজেনে বিভক্ত করে হাইড্রোজেন দিয়ে গাড়ি চালানোর পদ্ধতি যিনি প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন তাকে হত্যা করা হয়েছে। কারণ এটা আবিষ্কারের ফলে ফুয়েল চালিত ইন্ঝিনওয়ালাদের ব্যবসা থাকবে না। হয়তো তারাই তাকে হত্যা করেছে।
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
নিজাম বলেছেন: এই ভদ্রলোকের কপালে কী যে আছে? দুর্দশা নাকি সাফল্যের চাবি। দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়! তেল কোম্পানীগুলি তাকে সহজে ছেড়ে দেব বলে মনে হয় না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫
প্রামানিক বলেছেন: কিন্তু দাড়িওয়ালা ভাই শেষ পর্যন্ত পারমিশন পাবে তো!