![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃষ্টিকর্তার নিকট চিরকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।আমি মূলত একজন কবি।মুক্তক ছন্দে কবিতা লিখে থাকি।ইদানিং,কিছু স্ক্রীপ্ট লিখছি।তাছাড়া,অভিনয় চর্চা করছি এবং একজন অভিনেতা হিসেবে কিছু সৃষ্টি রেখে যাওয়ার সুপ্ত ইচ্ছে আছে।সব ধরনের চলচ্চিত্র ভালবাসি।ডকু,ফিচার,শর্ট,বিজ্ঞাপন,নাটক,টেলিফ্লিম,মুভি সবকিছুই দেখি।বেসুরো কন্ঠে অঞ্জন দত্ত,কবির সুমন,অনুপম রায়,ফসিলস,চন্দ্রবিন্দু,ভূমি,ক্যাকটাস,মুহিনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের গান গাইতে চেষ্টা করি ও শুনতে ভালবাসি।অভিনয়ে শ্রদ্ধেয় অমর মহানায়ক মান্না আমার আদর্শ।তাছাড়া,আমি বুম্বাদা(প্রসেনজিৎ),ফেলুদা(সব্যসাচী),শাশ্বত মূখার্জী,রূদ্রনীল ঘোষ,পরমব্রত চ্যাটার্জী,নায়ক রাজ রাজ্জাক,ডিপজল,মিশা সৌদাগর,শায়ন মুন্সী,কাজী মারুফ,সায়মন সাদিক,আরেফিন শুভ,কাজী হায়াৎ,রজতাভ দত্ত,পরান বন্দোপ্যাধ্যায়,উৎপল দত্ত,ভানু বন্দোপ্যাধ্যায় সহ আরো অনেকের অভিনয় পছন্দ করি এবং অনুসরণ করি।আমার প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাস।কবিতায় তাঁকে আমি আমার আদর্শ মানি।আমার প্রিয় গীতিকার অঞ্জন দত্ত,কবির সুমন এবং সুদীপ কুমার দীপ।অঞ্জন দাকে আদর্শ মানি।আমি মানব ধর্মে বিশ্বাসী।আমি সকল প্রকার জাত,ধর্ম,বর্ণের উর্ধ্বে।সকলে মঙ্গল কামনায়...ভালোবাসা রইলো......মান্না।
ক্ষণিকের ভালোবাসা চাই না আমি,লক্ষ জনমের ভালোবাসা চাই।।
কিছুটা ভাঙা কন্ঠে সুকরুণ সুরে গানটি গেয়ে যাচ্ছিল এক পাগল।দক্ষিণ দিক থেকে এসে যে রাস্তা উত্তরে চলে গেছে ,সে রাস্তায় দাঁড়িয়ে।রাস্তার দু ধারের বৃক্ষ রাজি মৃদু বাতাসে দোদুল্যমান।যেন তাঁরা ও পাগলটার সাথে সহমত পোষণ করছে।পশ্চিম দিকের যে বাড়িটা পূর্ব দিকে মুখ করে বেঢপ ভাবে দাঁড়িয়ে আছে,তাঁর ঢেউটিনের সুউচ্চ চূড়ায় বসে আছে একটা স্বাস্থ্যবান কাক। রাস্তার পাশে এক ছোট নদী।সেখানে বালু উত্তোলনের উৎসব চলছে।কোনো এক শ্রমিকের মুখ থেকে বের হয়েছে
সর্বনাশা পদ্মানদীর গান।শুনে রাগান্বিত হয়ে ৬৬বয়সোর্দ্ধ এক তরুণ বলে ওঠল
পাগলের বাচ্চা পাগল।
দূর সিমান্ত থেকে কাঁটাতারে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়।
কতিপয় রক্তে রক্তাত্ব হতে চেয়েছিলো নদী।নদীর বালিতে শুকিয়ে গেছে রক্ত।লেগে আছে দাগ।
দিন শেষে সিমান্তেই রক্তের আভা দেখা যায়।ধোঁয়া উৎস হাতে চেপে সিমান্ত মুরাদের চোখে কান্না ভেসে ওঠে।
ওপারে কিসের যেন বিজয় মিছিল দেখা যায়।
এপারটায় পড়ে আছে একটা নিহত পেঁচা,একটা আহত চিল।
©somewhere in net ltd.