![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিষ্ঠুরতা আর অমানবিকতায় কি বৃহত্তর সিলেট অঞ্চল এগিয়ে?আপাতদৃষ্টিতে তা ই মনে হয়৷সিলেটে রাজন হত্যার নিষ্ঠুরতা ও নির্মমতা এবং হবিগঞ্জে চার শিশুকে শ্বাসরোধ করে মাটিচাপা দেওয়ার মত নির্মম ও নিষ্ঠুর ঘটনা প্রায়ই আমরা জানতে পারি৷অত্র অঞ্চলের বিভিন্ন সহিংসতার খবর প্রায়ই পত্রিকার শিরোনাম হয়৷তবে সহিংসতা যে শুধুমাত্র সিলেটেই ঘটে তা কিন্তু নয়৷দেশের সব জায়গায়ই কমবেশি সহিংসতা ঘটে৷তুলনামুলকভাবে মারামারি,কাটাকাটি ও হিংস্রতা অত্র অঞ্চলেই বেশি৷এলাকাভিত্তিক বা গোষ্ঠিভিত্তিক সহিংসতার পরিমানই বেশি এই অঞ্চলে৷এই অঞ্চলে আবার দেখা যায় দিন,ক্ষন ঠিক করে মারামারির ডাক দেয়া হয় যা সচারচর দেশের অন্য কোথাও দেখা যায় না৷তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাভিত্তিক বা গোষ্ঠীভিত্তিক সংঘর্ষ লেগে যায়৷শারীরিক শক্তি অত্র অঞ্চলের এক একটা এলাকা বা গোষ্ঠীর মর্যাদা ,ঐতিয্য ও পরিচয় বহন করে৷যে এলাকা বা গোষ্ঠীর শারীরিক শক্তি যত বেশি তাদের মর্যাদা ,ঐতিয্য ও পরিচয় তত বড় এবং দৃঢ়৷আর শারীরিক শক্তি কম বা বেশি নির্ভর করে কে কত বেশি প্রতিপক্ষের উপর আঘাত,নির্মমতা এমনকি প্রানহানী ঘটাতে পারে তার উপর৷একারনেই এই অঞ্চলের সহিংসতাগুলো অনেক বেশি নির্মম ও অমানবিক হয়ে থাকে৷এরকম ঘটনার ইতিহাস বহু পূর্বে ছিল৷আধুনিক যুগে এসে সহিংসতার পূর্বের ঐতিয্য ধরে রেখেছে অত্র অঞ্চল৷বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চল যে ধোয়া তুলশি পাতা তা নয়৷সিলেটে ও অনেক হ্রদয়বান,উদার ও শূভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ ও পরিবার রয়েছে৷যদি ও সেই সংখ্যা হয়ত কম৷এই যুগে আমরা শারীরিক শক্তির চর্চার পরিবর্তে শূভ বুদ্ধির চর্চা করব-এটাই হওয়া উচিত৷
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
সজিব হাওলাদার বলেছেন: ধন্যবাদ,আপনাকেও৷
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ কথাই বলেছেন। আমাদের শুভবুদ্ধির উদয় হওয়া দরকার।