![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে সহজেই কোন কিছু পাবার আশা করাটা বোকামী। অনেক ঘাত প্রতিঘাত পার হয়েই আসতে হয় কাংক্ষিত লক্ষে। এই পথ এত সোজা নয়। অনেক ভুল ভ্রান্তি আছে সেই পথ চলায়। হয়তো আরো অনেক কঠিন হবে সামনের পথ টুকু। তারপর ও হার মেনে নেয়ার পক্ষে আমি নই। জয়ী যে আমাকে হতেই হবে।
সম্পর্কে সে আমার খালাতো বোন। আমার ছোট খালার সবার ছোট মেয়ে। আমার খালাদের (আম্মা সেঝো, ৪ বোন আম্মারা) মধ্যে এই খালা সবার ছোট। ছোট বলেই কি না জানি না, এই খালার প্রতি আমার অসম্ভব শ্রদ্ধাবোধ। আম্মার পরেই যাকে খুব সম্মান করি উনি হলেন আমার এই খালা। উনি খুব মিশুক প্রকৃতির মানুষ। প্রচন্ড হাসিখুশি এবং গল্প / আড্ডা করতে উনার জুড়ি নেই। উনার সামনে গল্প করতে মিনিট দশেক বসলে কেউ না হেসে পারবে না। তার একেকটা কথার মাঝে এত হাস্যরস লুকিয়ে থাকে যাতে তাঁর সামনে কেউ থাকলে হাসতে বাধ্য সে। তাই সব আসরের মধ্যমণি আমার এই খালা। আমার প্রিয় মানুষদের মধ্যে উনি একজন।
ধরি, আমার খালাতো বোনের নাম “অহনা” । এখনও মনে পরে সেই ছোটবেলা থেকেই তার সাথে আমার সম্পর্কটা বেশ মজবুত ছিল। সে শুধু আমার বোন যে তা নয়। একাধারে সে আমার খুব ভাল একজন বন্ধুও ছিল। এমন কি আমার বড় ভাই বোনদের থেকে তাকে আমি বেশি পচ্ছন্দ করতাম। তার সাথে সব কথা শেয়ার করা যেত। সেও তার মনের সব কথা আমাকে অকপটে বলে দিত। সে কোন সমস্যায় জড়ালে আমার কাছে আসতো বলতে। বলতে পারেন তার সাথে আমি বেশ ফ্রী ছিলাম। অহনা খুব বোকা, ভীতু স্বভাবের ছিল। কেউ ক্যামেরা নিয়ে তার সামনে ছবি তুলতে দাঁড়ালে কেদে দিত। তখন তাকে থামানো অনেক কষ্টকর ছিল।
খাওয়া দাওয়া কম করার কারণে তাকে আমরা সবাই আদর করে ডাকতাম “কাঠি” । এতে সে খুব ক্ষেপে যেত। মনে পরে সে যখন ইন্টার মিডিয়েট দেবে তখন অবধি তাকে এই নাম ধরেই ডাকতাম। তার বাবা মানে আমার ছোট খালু ছিলেন ঢাকা। ঢাকার কাকরাইলে উনাকে তার পেশার কারণে থাকতে হত। সেখানে তিনি একাই থাকতেন। আর তার পরিবার থাকতো জয়দেবপুর, গাজিপুরে। মাঝে মাঝে তিনি গাজিপুর যেতেন। এই খালু যখন মারা যান তখন খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম। আমার প্রিয় মানুষগুলোর মধ্যে যে তিনিও আছেন। আমাকে অসম্ভব ভালবাসতেন।
সে যাই হোক, মনে পরে যখন স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হত তখন স্কুল ছুটি থাকতো ১ মাসের বেশি। সেই ১ মাসের জন্য আমরা চলে যেতাম নানু বাড়ি। আমি, আম্মা, ছোট খালা, আর অহনা। নানু আমার জন্মের আগেই মারা গিয়েছিলেন। অসাধারণ কেটেছে আমার সেই মধুর দিনগুলো। মামাতো ভাই বোন, অহনা, আমি সবাই মিলে অনেক মজা করে সময় কাটিয়েছি। কুয়াশা মাখা শীতের সকালে উঠে বাদাম কুড়াতে যাওয়া কিংবা হাল্কা বাতাসে ঘোড়াঘুড়ি করা, কিংবা দূরে খেজুর গাছের রস নিয়ে যাওয়া লোকটার কাছ থেকে খানিক রস চেয়ে খাওয়া, খালি পায়ে ঘাসের উপর দিয়ে হাটা সেসব এখনও চোখের সামনে ভেসে উঠে।
সারাদিন ছুটোছুটি করে, পিকনিক করে, কিংবা বোমবাস্টিং খেলে, পুকুরে মাছ ধরা দেখে সময় কাটতো। রাত নামলে হারিকেনের হাল্কা আলোয় চোর পুলিশ খেলার কথা মনে হলে এখনো অনেক মজা পাই। নানার বাড়িটা দোচালা হওয়াতে আমরা ঘুমাতাম উপরে। মাটিতে তোশক বিছিয়ে ঢালাও ভাবে ঘুমাতাম আমরা।
বয়স যত বাড়তে থাকলো ততই অহনার সাথে আমার সখ্যতা বাড়তে লাগলো। আমাদের বাসায় আসলে কিংবা আমরা তাদের বাসায় গেলে অনেক ভাল লাগতো। সে আমার থেকে ১ বছরের ছোট ছিল। তাই আমাকে সে ভাইয়া না ডেকে নাম ধরে ডাকতো। এই নিয়ে আমার ছোট খালা ওকে বকা দিত। কিন্তু সে কিছুতেই আমাকে ভাইয়া বলে ডাকতো না। ওরা যখন ঢাকা চলে এসেছিল তখন প্রতি ঈদেই তার বাসায় যাওয়া হত। অহনার সাথে কাটানো প্রতিটা সময় আমার কাছে ছিল অনেক মুল্যবান।
অহনা যখন ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে তখন থেকেই তাকে বিয়ে দেয়ার জন্য তার পরিবার উঠেপড়ে লেগেছিল। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। আমি এই কারণে তীব্র প্রতিবাদ করেছিলাম। কেন এত তারাতারি বিয়ে দিতে হবে অহনাকে? ওর তো বয়সই হয় নি বিয়ের। বিয়ে করলে পড়াশোনা করবে কিভাবে? কিন্তু অহনার পরিবার রক্ষণশীল হওয়াতে আমার কোন কথাতেই কোন কাজ হয় নি। বিয়ের পরেও পড়াশোনা করা যাবে এটা ছিল উনাদের যুক্তি।
সময় থেমে থাকে না। আসতে আসতে আমরা বড় হতে লাগলাম। অহনা তার অসুস্থতার কারণে ইন্টার পরীক্ষা দিতে পারলো না। পরের বছর দিতে হল তাকে। ছোটবেলা থেকেই সে খুব অসুস্থ থাকতো। তাই তাকে নিয়ে সবাই অনেক চিন্তা করতো।
আমি যখন ইউনিভার্সিটিতে তখন অহনা সবে ইন্টার পাশ করে ডিগ্রীতে ভর্তি হয়েছে। আগেই বলেছি ছোটবেলা থেকে তার বিয়ের প্রস্তাব আসছিল। অনেক দেখে শুনে তার পরিবার একটা ছেলে পছন্দ করলো। সবারই পছন্দ হল ছেলে। কিন্তু অহনার কেন জানি এতে মত ছিল না, তারপর ও সে মত দিল। এ ছাড়া আর কোন উপায় তার ছিল না। যেহেতু তার পরিবার চাপ দিচ্ছিল।
সেই বিকেলের কথা আমার এখনও মনে আছে যেদিন সে আর তার মা আমাদের বাসায় এসেছিল ছেলের ব্যপারে আমার আব্বার সাথে কথা বলতে। অহনাকে একা পেয়ে আমি সেদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম -
আমিঃ কি রে! খবর কি?
অহনাঃ এই তো। ছেলে দেখে গিয়েছে।
আমিঃ জানি। তা কেমন লাগলো?
অহনাঃ আছে আর কি, সেই রকম না।
আমিঃ কেন, ভাল লাগে নাই?
অহনাঃ না, আমার ভাল লাগে না।
আমিঃ (রাগত স্বরে) তাহলে তোমার কারে ভাল লাগে? এতজন দেখলা কাউকে তো দেখি তোমার ভাল লাগে না!
অহনাঃ (নিরবতা)
আমিঃ তাহলে কি আমারে ভাল লাগে? কেমন ছেলে তোর পছন্দ?
অহনাঃ (আমার দিকে তাকিয়ে) তোমার কি মনে হয়?
আমিঃ দেখ, তুই যদি আমার সম্পর্কে বোন না হতিস, তাহলে তোকেই আমি বিয়ে করতাম। কাউকে দরকার হত না তাহলে। আর তোকে অপছন্দ করার মত কিছু নেই। তুই অনেক শান্ত, ভদ্র একটা মেয়ে। আমি যেরকম চাই। কিন্তু আমার পরিবার আর তোমার পরিবার কেউ এরকম পরিবারের মধ্যে বিয়ে মেনে নিবেন না। তাই সেটা সম্ভব না। আর আমিও চাই না।
অহনাঃ হ্যা, জানি।
সেই ছেলের সাথে তার বিয়ের কথা পাঁকা হয়েছিল। যথারীতি বিয়ের তারিখ ও ঠিক হয়েছিল। আমরা সবাই অনেক খুশি হয়েছিলাম তার বিয়ের ব্যপারে। কারণ অনেক কষ্টের বিনিময়ে এরকম একটা ভাল পাত্র আমার খালু পেয়েছিলেন। তার গায়ে হলুদের স্টেজ সাজানো, বাজার, বাসা ডিজাইন করা, ছবি তোলা, বাসর ঘর সাজানো, গেইট ধরা, রান্নাবারা তদারকি করা, বিয়ে বাড়িতে গেস্টের আপ্যায়ণ, তদারকির কাজ ইত্যাদি সবকিছুতেই আমার উপস্থিতি ছিল সবসময়। এমন কি অহনার সাথে তার শ্বশুর বাড়িতে আমি আর আমার মামাতো ২ ভাই বোন গিয়েছিলাম।
শেষ বিদায় দিয়ে যখন বাসায় আসলাম তখন নিজের অজান্তেই চোখ দিয়ে ২ ফোটা পানি গড়িয়ে পরেছিল। হয়তো এটা আমার প্রিয় বোনের, বন্ধুর বিদায়ের কারণেই।
বর্তমান সে ফুটফুটে এক কন্যা সন্তানের জননী।
বিঃদ্রঃ অনেক তো গল্প লিখেছি। এইবার নিজের জীবন থেকে নেয়া সত্য ঘটনা লিখলাম। জানি, অনেক আগাছালো হয়েছে লেখাটা। আরো অনেক কিছু লেখা যেতো কিন্তু লিখলাম না। এতে বড় হয়ে যেত অনেক। সংক্ষেপে লিখেছি যতটুকু পারা যায়।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম।
কেমন আছেন?
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩১
গাধা মানব বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।
++++++++++++++++++
জীবন মাঝে মাঝে অনেক নির্মম হয়।
ভাল থাকুন সব সময়।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আসলেই অনেক নির্মম হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩২
শিশিরের বিন্দু বলেছেন: পুত্তম পিলাচ। সেই সাথে জীবনের গল্প অনেক ভালো হয়েছে। তবে আমার মনে হয়েছে আপনাদের আরেকটু সাহসী হলেই ভালো হত। অন্তত বাসায় বলে দেখতে পারতেন।
ভালো থাকবেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আসলে আমি ছোটবেলা থেকে আত্মীয়দের মধ্যে কোন রিলেশন হোক, এটা চাইতাম না। এমনকি আমার পরিবারও চাইতো না।
সে ক্ষেত্রে আমার এই বিষয় নিয়ে পরিবারের সাথে কথা বলা কোন মতেই উচিত কাজ হত না। কেউ এটা ভাল চোখে দেখতো না।
ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪০
টাক্কা বলেছেন: সুন্দর পরিণতি দেখে ভাল লাগল। আজকাল এরকম হ্যাপি এন্ডিং দেখা যায় না। চারদিকে খালি অশান্তি হতাশা আর শেষমেষ আত্নহত্যা। আমি শুরুর দিকে পড়ার সময় ভেবেছিলাম আরো একটা দুঃখের কাহিনী পড়ছি হয়ত। কিন্তু পড়া শেষে খুব ভাল লাগল।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
শিক কাবাব বলেছেন: এটাতো বিরোধী দলীয় গল্প। নায়ক নায়িকা মিল হলে পজেটিভ গল্প, নায়ক নায়িকা মিল না হলে নেগেটিভ গল্প। নেগেটিভ গল্প, তথা বিরোধী দলীয় গল্প।
গল্পে বুঝা গেল আপনে অহনাকে প্রাণের চেয়েও বেশী ভালোবাসি ভালবাসতেন না। কারণ এই রকম গভীর ভাল বাসলে আপনে অহনার বিয়েতেই থাকতে পারতেন না। আপনি পাগল হয়ে যেতেন। যেহেতু পাগল হননি তাহলে অহনার প্রতি আপনার সাধারণ টান ছিল, কিন্তু গভীর ভালবাসা ছিল না।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০১
মাহবু১৫৪ বলেছেন: কথা ঠিক।
কারণ আমি তাকে ওইভাবে কখনোই ভাবতে সাহস পেতাম না। পরিবেশ, পরিস্থিতি, বাস্তবতা এত সহজ ছিল না।
ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই,আপনি নিজের স্বার্থের উর্ধে পরিবারের সন্মান ও সম্পর্ক কে স্থান দিয়েছেন বলে আপনাকে ধন্যবাদ।মাঝে মাঝে এমন হয়,অন্যের মাঝে নিজের খুশি কে খুজে নিতে হয়।আপনি নাহয় তাই করলেন।ওদের জন্য দোয়া করুন।
পোস্টে প্লাস।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার কথা
আসলে, আমার সেই সময় আমি ছিলাম ছাত্র। জীবন কি সেটা বোঝার বয়স তখন ও হয় নি। এই অবস্থায় বাস্তবতা চিন্তা করলে ওই পথে পা বাড়ানো মানেই ঝামেলা হওয়া।
ধন্যবাদ
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৯
দূর্যোধন বলেছেন: প্লাসাইলাম
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১২
বন্ধুহারা বলেছেন: ভাল লাগাছে।আমি ভেবেছিলাম আপনার সাথে এন্ডিং হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৬
আমি তানভীর বলেছেন:
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২১
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৮
দুরন্ত জেসি বলেছেন: শিশিরের বিন্দুর সাথে একমত। বাসায় বলে দেখতে পারতেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২১
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩১
শিশিরের শব্দ বলেছেন: Valo laglo apnar nijer jiboner ktha..
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: শিশিরের বিন্দু এবং শিশিরের শব্দ এই ২ টো নিকের এত মিল যে ভুল করে ভেবেছিলাম আপনি আগে কমেন্ট করেছেন। কিন্তু পরে খেয়াল করে দেখলাম আগে যিনি কমেন্ট করেছেন উনি আপনি নন।
যাই হোক, ধন্যবাদ
১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
অণুজীব বলেছেন:
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: খালি ইমো দিলেই হবে?
১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: অহনার জন্যে খারাপ লাগলেও আপনার লেখা ভাল লেগেছে।
ভাল থাকুক সে....
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: সে অনেক ভাল আছে। জামাইটা বেশ ভদ্র, শান্ত। ওর মতই আর কি।
ধন্যবাদ নীল।
১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে।সত্যি ঘটনা অনেক সময় গল্পের চেয়ে ইন্টারেস্টিং হয়
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত
১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
মিজান আনোয়ার বলেছেন: একটু একটু করে পড়লাম ..খুব ভালো লাগলো।
আরেক টা আত্মীয় বাড়লো আপনাদের।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: কে সেই আরেকটা আত্মীয়?
১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: গার্জিয়ান শ্রেণীর মানুষ গুলা কে আমি ২ চোখে দেখতে পারি না। তাদের পুরান ধ্যান ধারনা দিয়ে নতুন কে বিচার কোরতে যায়।
অযৌক্তিক জত্ত সব কারন দেখিয়ে বলে , "তাল গাছ আমার"
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
মাহবু১৫৪ বলেছেন: এভাবে না বলাই ভাল।
একসময় আমরাও তাদের মত অভিভাবক হবো।
১৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১২
সালমাহ্যাপী বলেছেন: ১৩ তম ভালো লাগা
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সালমা আপু।
১৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
Observer বলেছেন: যার সাথে মনের মিল আছে তাকেই জীবনসঙ্গী করতে হয়, তা না হলে পরে মনের দহনে পুড়তে হয় যুগের পর যুগ।
যাই হোক past is past
লেখাটা ভাল লাগলো। শুভ কামনা
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: সহমত আপনার সাথে
আসলে ভাগ্য কাকে কোথায় নিয়ে যায় কেউ বলতে পারে না।
ধন্যবাদ
১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৩
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: আপনার অগোছালো কথাগুলোই আমার কাছে বেশ গোছালো লাগলো!
সুন্দর করে লিখেছেন!
ভাল লাগা রেখে গেলাম!
ভাল থাকবেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম
ধন্যবাদ আপনাকে
২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১২
নাআমি বলেছেন: নিজের জীবন থেকে নেয়া সত্য ঘটনা অনেক ভাল লাগলো......আরো লেখেন, ভাল লাগে পড়তে, জানতে.......
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভাল থাকবেন
২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৩
মিরাজ is বলেছেন: নস্টালজিয়া ভালো লাগলো।
শুভকামনা আপনার সেই বোন এবং আপনার জন্য।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ মিরাজ ভাই
২২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৮
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: আপনার মানসিকতাকে সেলুট!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২
রোকন রাইয়ান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া
কানাডার জীবন কেমন যাচ্ছে...
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ইদানিং বেশ বিরক্ত লাগছে কানাডাতে।
শুভকামনা
২৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভালো থাকুক অহনা তার ফুটফুটে কন্যা নিয়ে ......।
ভালো হয়েছে লেখা ........।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
২৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ২০নং ভালোলাগা
অনেক শুভকামনা রইল!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫১
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫১
ফারজুল আরেফিন বলেছেন:
+++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আরেফিন ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৯
লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল লাগল আপনার অগোছালো নিজের কথা।
আরো অরো লিখুন মাহবু১৫৪ ভাই।
শুভেচ্ছা।