![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে সহজেই কোন কিছু পাবার আশা করাটা বোকামী। অনেক ঘাত প্রতিঘাত পার হয়েই আসতে হয় কাংক্ষিত লক্ষে। এই পথ এত সোজা নয়। অনেক ভুল ভ্রান্তি আছে সেই পথ চলায়। হয়তো আরো অনেক কঠিন হবে সামনের পথ টুকু। তারপর ও হার মেনে নেয়ার পক্ষে আমি নই। জয়ী যে আমাকে হতেই হবে।
ব্লগে বিভিন্ন সময়ে প্রবাসী ভাইদের অনেক পোস্ট দেখি। দরকারি সেসব পোস্ট থাকে গুরুত্বপূর্ণ সব টিপস। তারপর ও অনেক ব্লগার ভাইয়েরা বিভিন্ন সময় জানতে চান অনেক রকম প্রশ্ন। ব্লগার ভাই / বোনদের কথা বিবেচনা করে আমার আজকের এই পোস্ট।
স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা আসার কথা যদি বিবেচনা করে থাকেন তাহলে কিছু কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ রাখতে হবে। যারা স্কলারশীপ নিয়ে আসেন তাদের কথা ভিন্ন তবে যারা নিজের ফান্ডিং নিয়ে আসেন তাদের জন্য একটু সমস্যা বৈ কি। কারণ কানাডা আসার পর প্রথম ৬ মাস আপনি কোন অফ ক্যাম্পাস চাকরি করতে পারবেন না। অন ক্যাম্পাস চাকরি করা যাবে। তবে ক্যাম্পাসে চাকরি পাওয়াটা একটু সময়ের ব্যপার। যেমন অনেক সময় দেখা গেল যে চাকরির নোটিশ দেয়া হয়েছে কিন্তু হঠাৎ করেই দেখা গেল অ্যাপ্লিকেশন জমা নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করা যায় এবং তা সহজলভ্য। তবে আপনার যদি মাগনা খাটার মন মানসিকতা থাকে তাহলে তা করতে পারেন। যারা স্কলারশীপ বা ফান্ডিং পেয়ে পড়তে আসেন তারা সাধারণত বাহিরে কোথাও কাজ করার অনুমতি পান না তার ফ্যাকাল্টির কাছ থেকে। অফ ক্যাম্পাস কোন চাকরি করতে হলে তাকে না জানিয়ে করতে হয় এখানে। আর কোনমতে যদি জেনে যান ফ্যাকাল্টি তাহলে ফান্ডিং কমিয়ে দিতে পারেন উনি।
যারা নিজের ফান্ডিং নিয়ে পড়তে আসেন তারা সাধারণত চান যে বিষয়ে পড়তে আসছেন সেই বিষয়ের কিছু কোর্সে যদি ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায় তাহলে খুব ভাল হয়। আপনাদের এখানে জানিয়ে রাখা ভাল যে এই কাজ করে নিজের পায়ে কুড়াল মারার চেয়ে না মারাই ভাল। কারণ আপনি নিশ্চিত থাকুন যে ক্রেডিট ট্রান্সফার করতে চাইলেও আপনাকে কানাডার ইউনিভার্সিটি থেকে দিবে না। তারা আপনাকে উক্ত কোর্সের জন্য অ্যাডভান্স স্ট্যান্ডিং করার অফার করবে। যা আপনি মেনে না নিলেও কিছু করার নেই। করতেই হবে আপনাকে।
কানাডার নিয়ম কানুন অনেক কড়া। এখানে নিয়ম ভাঙ্গলে জেল জরিমানা কিংবা দেশে পাঠিয়ে দেয়া এসবের নজির ও আছে। এমন অনেক ছাত্র আছে যারা ৬ মাস পুরণ হওয়ার আগেই অফ ক্যাম্পাস চাকরি শুরু করে দেয়। সাবধান! এটা করলে আপনার বিশাল সমস্যা হবে। একবার যদি ধরা পরেন তাহলে ক্ষতি আপনারই হবে।
থাকা খাওয়ার খরচ বলতে গেলে অনেক বেশি কানাডায়। এক রুমের বাসা ভাড়া ৫০০ ডলার এর উপরে বলতে পারেন। মাঝে মাঝে আবার ৭৫০ ডলার ও হয়। তবে সেই এক রুমে আপনি যদি শেয়ার করে থাকেন কারো সাথে তাহলে তা কমে আসবে। এছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল। খাওয়ার খরচ নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি কিভাবে খরচ করবেন তার উপর। হোস্টেলে যদি থাকতে চান তাহলে খরচের ভিন্নতা আছে। সেটা হোস্টেল ভেদে তা হয়।
আপনারা বুঝতেই পারছেন যে অন্তত ৬ মাসের থাকা খাওয়ার খরচ পর্যাপ্ত নিয়ে আসতে হবে আপনাকে। যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি যে কোর্সের জন্য পড়তে আসতে চাইছেন সেই বিভাগের ডিন কিংবা প্রোগ্রাম অ্যাডভাইজারের সাথে যোগাযোগ রাখুন। কারণ তিনি আপনাকে জানাবেন ভর্তির সব নিয়ম কানুন। তবে মাথায় রাখবেন সবসময় যে ১ টা মেইল দিলে চলবে না। আপনাকে বার বার মেইল করে রিমাইন্ডার দিতে হবে তাদের। আপনি যদি তাদের ১০ টা মেইল দেন তাহলে তারা ১ টা উত্তর দিতে পারে।
আপনি যদি মে মাসে পড়তে আসেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ৬/৭ মাস আগে থেকেই অ্যাপ্লিকাশন প্রসেস শুরু করতে হবে। কারণ মাঝে মাঝে ইউনিভার্সিটি অফার লেটার পাঠাতে দেরি করে। এর ফলে দেখা যায় যেই সেমিস্টারে আপনি আসতে চেয়েছিলেন সেই সময়ে আপনি আসতে পারছেন না। ফলে ৪ মাস সময় আপনার নষ্ট হয়ে গেল। ইউনিভার্সিটি থেকে অফার লেটার পাওয়ার পরই আপনাকে ভিসা প্রসেস করতে হবে। আর বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়া একটু সময় সাপেক্ষ ব্যপার। আর তাই এসব কাজ করার সময় আপনাকে অবশ্যই সঠিক সময় হিসেব করে নিতে হবে।
আপনার পড়াশোনার যাবতীয় খরচ (স্পন্সর) যিনি বহন করবেন উনি কানাডায় যদি অবস্থান করেন তাহলে তাকে স্পন্সর হিসেবে না দেখানোই ভাল। কারণ এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পেতে পারে। আর তাই দেশে থাকে এমন কেউ স্পন্সর করে তাহলেই ভাল হয়। ধরেন আপনি মাষ্টার্স করতে চাচ্ছেন আর তার মেয়াদ ২ বছরের। আপনাকে যিনি স্পন্সর করবেন উনার ১ বছরের ব্যাংক হিসেব থেকে শুরু করে যাবতীয় যত আয়, ব্যায় আছে সব দেখাতে হবে।
আর একটা কথা। ২ বছরের মাষ্টার্স প্রোগ্রাম হলেও ভিসাতে আপনাকে দেয়া হতে পারে মাত্র দেড় বছরের। এতে খুব বেশি টেনশনের কিছু নেই। কারণ এখানে এসে আপনি ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাকলো। ভাল থাকুন সবাই ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হা হা হা
আগে থেকে জানিয়ে রাখা ভাল। কারণ এখানে এসে অনেকেই চোখে আন্ধার দেখেন। তাই আমার এই পোস্ট।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৫
আমার মন বলেছেন: আমার যাবার সম্ভাবনা আছে। আমি চিন্তা করছি না বেশি।কারণ সেখানে আপনি আছেন।
যাওয়ার আগে আপনার সাথে কথা বলে সব করবো। ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট দেয়ার জন্য।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: যদি মনস্থির করে থাকো যে আসবা তাহলে এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে থাকো। বুড়ো বয়সে না এসে এখনই আসো।
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৭
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: রোবান মাহমুদ বলেছেন: এত গুলা দুঃসংবাদ একসাথে দেওয়ার জন্য আন্নেরে দইন্যাবাদ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৮
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
লাভ নাই কোন.......
দেশের বাইরে যাবো না কখনো....আমার দেশই অনেক ভালো....
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২২
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৩
রাহিক বলেছেন: আরো বিস্তারিত আশা করছি ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: পরে আবার কোন এক সময় দিবো।
তবে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৭
নামহীন আমি বলেছেন: লেখাটা ভালো, টপিক ভালো +++
তবে অসম্পূর্ণ মনে হলো।
মনে হচ্ছে, আপনি ট্রেন ধরতে যাবেন, তার আগে তাড়াহুড়ো করে লিখেছেন।
আরো একটু বিস্তারিত হলে ভালো হতো।
দরকার হলে সমগ্র লিখাগুলোকে কয়েক পর্বে ভাগ করে বিস্তারিত আলোচনা করা যেত।
ধন্যবাদ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আমার এই লেখার আসল টপিক ছিল ৬ মাসের ব্যপারটি হায়লাইট করা। কারণ অনেকে না বুঝে এখানে এসে পরে বিপদে পরে যান। তাই সেটা আগে থেকেই জানানো।
ভবিষ্যতে আরো কিছু বিষয় নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
ঈষাম বলেছেন: জানানোর জন্যে ধন্যবাদ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ছাত্রদের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় পোষ্ট ..........।
পেলাস ........।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ জিসান ভাই
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট, তবে আরো একটু বিস্তারিত হলে ভাল হত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ঠিক আছে।
ভবিষ্যতে আরো কিছু বিষয় নিয়ে লিখবো।
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ছাত্র ভাইয়েরা কানাডা যেতে হলে জেনে নিন।
আপনাকে ধন্যবাদ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ হক ভাই
১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫১
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আইচ্চা, জানলাম!!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ঠিকাছে
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১১
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: হুম । লেখকে প্রিয়তে নিয়েছি অনেক আগেই , পোস্ট কি প্রিয়তে নেওয়ার দরকার আছে??
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: একটু ভাবতে দাও আমাকে।
১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৫
দুরন্ত জেসি বলেছেন: আন্ডারগ্রেজুয়েট করতে কেমন খরচ পড়বে?? একটু ডিটেইলস বললে ভালো হত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: এটা বিষয় ভেদে ডিপেন্ড করে। আর কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চাচ্ছেন সেটাও একটা বড় ব্যপার। তবে আন্ডারগ্রেডে আসতে চাইলে খরচাপাতি অনেক অনেক বেশি। তুলনার বাহিরে। তাই গ্রাডুয়েট লেভেলে আসাই ভাল বলে আমি মনে করি।
১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৫
এ হেলাল খান বলেছেন: অনেক প্রয়োজনীয় পোষ্ট। আরো বিস্তারিত লিখলে ভাল হত। আশা করছি সবাই উপকৃত হবে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ হেলাল ভাই
১৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
বিডি আইডল বলেছেন: কিছু তথ্য জেনারেলাইজড করা হয়েছে। আমার জানা নেই আপনি কোন শহরে। কিন্তু বাসা ভাড়ার যে তথ্য দিলেন...এটা সব শহরের জন্য প্রযোজ্য নয়। লিভিং কস্টও সে অনুপাতে উঠানামা করে।
"যারা স্কলারশীপ বা ফান্ডিং পেয়ে পড়তে আসেন তারা সাধারণত বাহিরে কোথাও কাজ করার অনুমতি পান না তার ফ্যাকাল্টির কাছ থেকে" এটাও সঠিক তথ্য নয়...আমি নিজেই অন ক্যাম্পাস-অফ ক্যাম্পাস জব করেছি ফুল ফান্ডিং স্কলারশিপ পাওয়া অবস্হায়
আর মাস্টার্স পর্যায়ে পকেটের পয়সা খরচ করতে পড়তে আসার জন্য কানাডা ভালো কোন অপশন হওয়া উচিৎ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হ ম ম । অবশ্যই। প্রভিন্স, শহর এসব ভেদে ভিন্নতা থাকবেই। লিভিং কস্ট সে অনুপাতেই উঠানামা করবে।
অফ ক্যাম্পাস করলে প্রব্লেম হয় না সাধারণত । এখানে যাদেরকে দেখেছি তারা কেউ জানিয়ে চাকরি করেন না। সবাই না জানিয়ে করছেন তার ফ্যাকাল্টির থেকে।
১৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৬
বিডি আইডল বলেছেন: ...নয়। (শেষের শব্দটা বাদ পড়েছে) আন্ডারগ্র্যাডের জন্য বাপের টাকা+জব করে পড়তে আসা যায়...পোস্টগ্র্যাডের জন্য আইডিয়া ভিন্ন হওয়া উচিৎ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: এ ক্ষেত্রে মতের ভিন্নতা আছে।
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৪
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ৬ মাসের ব্যাপারটি সম্পর্কে জানা ছিল না। জেনে উপকৃত হলাম। পোষ্ট-গ্র্যাডের জন্য কানাডা আমার প্রথম পছন্দ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ৬ মাসের এই ব্যাপারটি চরমভাবে পেইনফুল। যা এখানে আসার পর বুঝতে পারবেন।
আপনার পছন্দকে সাধুবাদ জানাই।
১৮| ০১ লা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল পোস্ট।
০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:০০
এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: যারা উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে বিদেশ যেতে চায় এ পোষ্টটি তাঁদের কাজে লাগবে আশা করছি ।।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সকল পোস্ট একত্র করার ক্ষুদ্র প্রয়াস ।
০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:০৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৩
কিংবদন্তী হাসিব বলেছেন: আন্ডারগ্রেজুয়েড নিয়ে কিছু বললেল না! আমরা কি দুশ করলাম। আমি সোশালোজিতে অনার্স করতে টরেন্টোর ইউর্ক ইউনিতে এপ্লাই করেছি। বিবিএ করার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু শুনলাম এইটার নাকি ডিমান্ড বেশী?
আমি টরোন্টোতে কজিনের বাসায় থাকবো। বাবার কাছ থেকে দুই সেমিস্টারের খরচ নিব।
কথা হল কাজিনের বাসায় কতদিন থাকতে হতে পারে আর বাবার কাছ হতে আরো নিতে হবে কি? ইউর্ক ইউনিতে যাওয়ার পর কলেজে ট্রান্সফার হওয়া যাবে না? স্থানীয় কলেজগুলোয়তো খরচ কম।
০৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আন্ডারগ্রেজুয়েড লেভেলে এখানে আসাটা আমি প্রেফার করি না। কারণ অনেক ব্যয়বহুল এই লেভেলে আসলে। প্রতি সেমিস্টারে অনেক খরচ। আপনি যেই ইউনিতে আসতে চান তাদের খরচ কত সেটা আগে দেখেন। তারপর থাকা খাওয়ার খরচ ও দেখতে হবে। কারণ আপনি পুরো ৪ বছর নিশ্চয় কাজিনের বাসায় থাকবেন না। তাই না?
স্টুডেন্ট ভিসাতে আপনি সেখানে যাবেন। তাই অফ ক্যাম্পাস ওয়ার্ক পারমিট পেতে হলে আপনাকে ৬ মাস বসে থাকতে হবে। তারপর আবেদন করতে পারবেন। এর আগে নয়। পারমিট পাওয়ার পর পড়াশোনা + কাজ দুটোই করতে হবে আপনাকে।
আন্ডারগ্রেজুয়েড লেভেলে ফান্ডিং পাওয়া না গেলেও আপনি ১ / ২ সেমিস্টার যাওয়ার পর স্কলারশিপের আবেদন করতে পারবেন। যদিও বেশি দলারের নয়। কিন্তু রেসাল্ট ভাল করলে এরকম স্কলারশিপ আপনি বেশ কয়েকটা পেয়ে যেতে পারেন।
২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২১
মানুষ নই বলেছেন: আমি ভূগোল এ অনার্স করেছি, অনার্স ৩ বছরের ছিল। মাস্টার্স করা হয়নি, ৯৪ সালে এস এস সি। ২০০৬ থেকে কয়েকটা চাকরি করেছি কিন্তু সুবিধা করতে পারিনি, এখন বেকার। আপা দুলাভাই থাকেন কানাডা, ওনারা বলেন কানাডাতে আবার অনার্স করতে। ওনারা হেল্প করবেন, কিন্তু আমি ভাবি ভিসা দিবে কিনা। ধারণা দিতে পারলে উপকৃত হতাম, পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: উনারা ঠিক কথাটাই বলেছেন। আপনি যদি কানাডা আসতে চান তাহলে স্টুডেন্ট ভিসায় আসতে পারেন।
কোন বিষয়ে পড়তে আসতে চান সেটাও একটা মুখ্য বিষয়।
২২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
আেনায়ার এইচ ভূইয়া বলেছেন: সংক্ষেপে বেশকিছু প্রয়োজনীয় কথা লিখেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনারা লেখাটি থেকে উপকৃত হলেই এই পোস্ট স্বার্থক হবে।
ধন্যবাদ
২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০
বাংলার নবাব নাজমুলউদ্দৌলা বলেছেন: মাস্টার্স বা পিএইচডি তে যারা ফান্ডিং নিয়ে আসে তাদেরকে কি ভিসার ইন্টারভিউর সময় স্পন্সর শো করতে হবে ?
কে কে স্পন্সর হতে পারে ?
বাবা মা ছাড়া যে কাউকেই কি স্পন্সর হিসেবে দেখানো যাবে ?
১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভিসা দেয়ার সময় কোন ইন্টারভিউ হয় না। তবে স্পন্সর শো যে কেউ করতে পারেন। তবে ফান্ডিং থাকলে স্পন্সর শো করা মনে হয় লাগে না।
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৬
খোলাচোখে বলেছেন: আমি ইস: ইতিহসে অনার্স এবং মাষ্টার্স রেজাল্ট ২য়শ্রেনী . পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে একাউন্টিং এ এম বি এ করলাম এই বছর রেজালট ৩*২৬ . কানাডতে পোষ্ট গ্রাজুয়েট লেবেল এ আমার কি কোন সম্ভবনা আছে .. ফানিডং ব্যপারে কিছু বলা যাবে. যে কোন শহর বা বিশ্ববিদ্যালয় .। অনেক এজেন্সির কাছে গিয়ে আমি হতাশ .। একটু গাইড লাইন যদি পেতাম .. আমার মেইল । । [email protected]
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: প্রথম কথা হল এজেন্সিতে না যাওয়াটাই ভাল। বেশিরভাগই ভুয়া
আপনি এখানে এসে আর একটা মাষ্টার্স করতে পারেন। ফান্ডিং পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। মাষ্টার্স শেষ করে চাইলে পি এইচ ডি করতে পারেন। তবে খুব ভাল স্কোর থাকলে ফান্ডিং পেতে পারেন। নতুবা নয়।
কানাডার কোন বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে আবেদন করবেন তা আগে ঠিক করুন। ৪/৫ টা বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিন। তারপর বিভাগীয় অ্যাডভাইজারের কাছে মেইল করুন।
২৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
অশান্ত পৃথিবী বলেছেন: মাস্টার্স এ ফান্ডিং পাওয়ার হার কেমন ? সিজিপিএ কেমন থাকা দরকার ?
২২ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ফান্ডিং পাওয়াটা ডিপেন্ড করে আপনার স্নাতকের রেজাল্ট কেমন তার উপর। রেজাল্ট যত ভাল হবে ততই পথ পরিষ্কার আপনার। আর আই ই এল টি এস স্কোর ৭ এর উপর পেলে খুবই ভাল।
ফান্ডিং পাওয়ার হার কম বেশি ভালই বলা যায়।
২৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৬
কি-বোর্ড বলেছেন: আমি কিছুদিন আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সরকারি তিতুমীর কলেজ থেকে অনার্স পাশ করি। ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ থেকে আমার রেজাল্ট ফাস্র্ট ক্লাস। মাস্টার্স করার জন্য কানােডা যেতে চাই। আইইএলটিএস কোর্স করতেছি। এখন কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ করবো তা বুঝতে পারছি না। আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাই। ইমেইর অ্যাড্রেস দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনার ইমেইলের উত্তর দিয়েছি ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৬
রোবান মাহমুদ বলেছেন: এত গুলা দুঃসংবাদ একসাথে দেওয়ার জন্য আন্নেরে দইন্যাবাদ