![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের ব্যাপারে বলা কঠিন। শুধু এটুকুই বলি, আমার পূর্ণনাম মাহবুব ময়ূখ রিশাদ। কেউ ফেবুতে পেতে চাইলে [email protected] এ পাবেন। আর কেউ মেইল পাঠাতে চাইলে [email protected] আমাকে পাবেন।
দোতালা বাড়িটির নিচে আসতে না আসতেই,সিড়িতে ধুপধাপ শব্দের সূচনা অর্ককে বলে দিল তার মেয়ে এশা ছুটে আসছে। সারাদিন অফিসে যন্ত্রমানব আর যন্ত্রদের সাথে কাটিয়ে, নিজের গায়ের এবং আশেপাশের মানুষদের দুগন্ধভরা অস্তিত্বকে পাশে নিয়ে, বাসের ভিড়ে পিষ্ঠ হতে হতে এই মুহূর্তে এসে দাঁড়ালে অর্কের মনে হয় পৃথিবীতে আর কেউ এত সুন্দর করে ছুটে আসতে পারে না। ছোট ছোট পা নিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে এশা তার বাবাকে ছোট্ট দু’টো নরম হাত দিয়ে জাপটে ধরে বলল, বাবা আজ স্কুলে মিস আমাকে ভেরি গুড বলেছে। মেয়ের ঝলমল করা হাসি সারাদিন ধরে জমে থাকা ক্লান্তিগুলোকে বৃষ্টির পর পরিষ্কার আকাশের মতো পরিষ্কার করে দেয়।
মেয়েকে কোলে নিয়ে ঘরে প্রবেশ করে সে। মেয়ে বাবার কাছে রুপকথার গল্প শোনার আবদার করে। চমকে ওঠে অর্ক,হাতের বাঁধন আলগা হয়ে যাওয়ায় এশা পড়ে যেতে নেয়। অর্কের জবাব দিতে দেরি হওয়ায় কাঁদো কাঁদো কন্ঠে বলে- বাবা, তুমি শোনাবে না? কথাটা বলে শরীর মোচড়াতে মোচড়াতে এশা কোল থেকে নেমে চলে যায়।
এশার মা- রুমানা এসে মা সুলভ ধমক দিয়ে বলে,আসামাত্র মেয়েকে কাঁদালে! তখনো ঘর্মাক্ত মুজো,গায়ের সাথে লেপ্টে থাকা শার্ট গায়ে দিয়ে স্থানুর মতো দাঁড়িয়ে অর্ক ভাবছিল- এশা,রূপকথার কথা কিভাবে জানল?
গাধার মতো দাঁড়িয়ে আছো কেন? যাও গিয়ে মেয়েকে ঠান্ডা করো। স্ত্রীর কথায় ধ্যান ভেঙে পা থেকে শু জোড়া খুলে মেয়ের কাছে যেতে উদ্যত হয়। তারপর আবার মনে হয় রুমানাও কী তবে জানে? ঘাম আরো বেড়ে যায়।
মা,কোথায় গেলে? হাসি হাসি মুখ দিয়ে আদর মাখা মধু নিঃসৃত হলেও বুকের ভেতর শব্দ হচ্ছে। কিছুক্ষণ আগের সিড়িতে পায়ের শব্দে ভালো হয়ে যাওয়া মন,আচমকাই অন্য একটি শব্দ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে কাঁপতে থাকে।
বেডরুমে গিয়ে দেখে বিছানায় মাথা গুঁজে এশা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে। পাশে গিয়ে মেয়েকে সে কোলে নিতে গেলে কোথা থেকে যেন অসুরের শক্তি এসে ভর করে তার সাত বছর বয়সী অভিমানী মেয়ের শরীরে। একচুল নড়ে না। একবার মুখ তুলে নিয়ে বলে,পচা বাবা! আমাকে একা থাকতে দাও।
এখনো মায়ের আঁচল ধরে ঘুরে বেড়ানো মেয়ের মুখে আমাকে একা থাকতে দাও বাক্যটি শুনে অর্ক আপ্লুত বোধ করে। পাখির নরম ডানার মতো-নরম দু’টো হাত ধরে অর্ক বলে,আচ্ছা আমি চলে যাই। তোমাকে একটা জিনিষ দিতে চেয়েছিলাম।এক পা দূরে সরে যাবার আগেই,ফোপানো শব্দে শোনা যায় কি দেবে?কে.এফ.সির চিকেন ফ্রাই দাও। না দিলে কথা বলব না। মেয়ের আবদারে চমকে ওঠে,সেই সাথে খুশি হয়ে যায় অর্ক। হয়তো রূপকথার গল্প শোনানোর কথা সে ভুলে গেছে। কিন্তু তার খুশি পরিপূর্ণ হবার আগেই এশা মমতাহীন ভাবে বলে ওঠে,আমি আগে রূপকথার গল্প শুনব।তারপর তোমার গিফট নিব।মাঈশাকে ওর আব্বু কত সুন্দর গল্প বলে।
খাটে মেয়ের পাশে বসতে বসতে,অর্কের মনে হলো পায়ের নিচে সিমেন্টের ফ্লোর দূরে সরে যাচ্ছে। মাঈশার আব্বু রূপকথার কথা কিভাবে জানে?আর জানলেও মাঈশাকে কেন বলতে হবে?অর্ক বুঝতে পারে তার রাগ উঠছে। বুকের মাঝখান থেকে চিনচিনে ব্যাথার মতো করে রাগ যখন উর্ধ্বমুখী হয়ে মস্ত্বিস্কের দিকে ধাবমান তখন এক ফোটা ঝর্না বেয়ে আসা জলের স্পর্শের ছোঁয়া নেয়া কণ্ঠে এশা বলে ওঠে কত সুন্দর রাজকন্যার গল্প বলে ওর বাবা।আবার বিছানায় গা এলিয়ে দেয় এশা।
মুহূর্তের পরিবর্তনে অনুভূতির অদল বদলের যে খেলা অর্কের তার ছোট মেয়ের সাথে শুরু হয়েছে তা আরেকবার মোড় ঘুরে এসে অর্কের ভেতর হারানো কিছু ফিরে পাওয়ার আনন্দের আবহ তৈরী করে দিল।
চোরের মন পুলিশ পুলিশ থাকলেও এত অসহায় বোধ হতো না। খুব সম্ভবত অর্কের মন আর্মি আর্মি হয়ে আছে।তাই সে তিল থেকে তাল না বানিয়ে আস্ত তাল গাছ বানিয়ে ফেলেছে। সামলে নিয়ে বলে,আমি শোনাব। তোমাকে গল্প শোনাব না তো কাকে শোনাব!
এশার অভিমান ভেঙে যায়।আবার মুখে কথার খই ফোটে।
মা,আমি হাতমুখ ধুয়ে খেয়ে-দেয়ে আসি?
গিফটের কথা বেমালুম ভুলে যায় এশা। বাবাকে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে টেডি বিয়ার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। বের হওয়ার সময় শুনতে পায়,টেডি বিয়ারকে এশা বলছে,বাবা আমার কত ভালো। রুমানাও কথাটা শুনতে পেয়ে ঈর্ষানিত মায়ের মতো বলে-বাবাই সব,মা কিছুই না।আরে বাবাকে বল,তোমার একটা মা আছে-তার দিকেও যেন খেয়াল রাখে। টেবিলে খাওয়া বাড়ছিল রুমানা।পেছন থেকে গিয়ে জাপটে ধরে অর্ক।এক ঝটকায় সরিয়ে দেয় রুমানা।
উনি এখন ঢং দেখাতে এসেছে।
মন খারাপ হয়ে যায়। আসলে মন ভালো ছিল নাকি তাও বুঝতে পারে না।টাইয়ের নট,শার্ট খুলে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে পড়ে।
বঊ এর কথায় রাগ করেছ? তোমার লোমশ বুকে হারালে দু’একটা হরিণ খুঁজে পাওয়া যাবে।হরিণ কী তোমার বউ এর পছন্দ না?আমার খুব ভালো লাগে।একটু লুকোচুরি খেলি?
খেলবে?আসো খেলি।কোন চালাকি করা যাবে না।ঠিক আছে?
এই,কার সাথে কথা বলছ?খেতে আসো।নাকি,আমি বললে আসবে না?মেয়েকে ডাকতে হবে?
রূপকথা এসেছিল? আবার আগের সেই ঝড় নিয়ে? চারপাশে তাকিয়ে অর্ক দেখতে পায় রুমানার যত্নে গড়া বেডরুমের পরিপাটি চেহারা।আর কারো অস্ত্বিত্ব এখানে কল্পনা করা যায় না। বুকের বেডরুমে বোধহয় রয়ে গেছে অযত্নের ছাপ। নাহলে,রুপকথা প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ হত সেখানেও।
আসছি। প্যান্ট খুলে ছুড়ে দূরে ফেলে দেয়। এই মুহূর্তে তার খুব অগোছালো হতে ইচ্ছে করে।
যে তোমার স্বামী হবে তার মাথায় মহাকাশ ভেঙে পড়বে। এত অগোছালো কেউ থাকে?রুপকথা হাসতে হাসতে জবাব দিত,এজন্য-ই তোমার মাথায় আগে থেকেই অল্প অল্প করে আকাশ ভেঙে যাচ্ছি,যেন মানিয়ে নিতে পার!
খাওয়া-দাওয়ার পর্ব দ্রুত শেষ হয়ে যায়। আজ রাত একটু তাড়াতাড়ি নেমে আসে। রুমানা ঘুমোতে চলে যায়। পাশের বাড়ির ছেলেটি হাই-ভলিউম সাঊন্ডের গানের শব্দ কমে যায় অন্যদিনের থেকেও আগে।
আজ এশা রুপকথার গল্প শুনবে।
সবুজ ডিম লাইটের আলোয় সবুজ হয়ে যাওয়া ঘরের সবুজ রং এর পর্দার ফাক গলে কালো আকাশের দিকে তাকিয়ে অর্ক গল্প শুরু করে।
এক দেশে ছিল এক রাজপূত্র।
বাবা,শুধু এক দেশেই রাজপূত্র থাকে কেন?বাবার বুকে মাথা রেখে এশার নির্দোষ প্রশ্ন।
কারণ,রাজকন্যা থাকে একজন।রাজপূত্র তাকে খুঁজে বের করে।আর কোন প্রশ্ন না। গল্প শেষ হলে প্রশ্ন। বুকের ভেতরে থেকেই মাথা নাড়ে,এশা।অর্ক টের পায়,এই ছোট্ট মানুষটার অবস্থান তার বুকের সমস্ত দৈর্ঘ্য-প্রস্থ জুড়ে। কোথায় রুমানা? কোথায় রুপকথা? চুপ হয়ে যায় অর্ক কিংবা বলা যায় রুমানা,রুপকথাকে খোঁজার জন্য কিছু সময় অপচয় করে ফেলে।
রাজপূত্রের মনে খুব কষ্ট।
কষ্ট কেন,বাবা?
এশা,কি বলেছি?সে আবার আগের মতোই মাথা নাড়ে।এবার মনে হলো বুকের ভেতর কিছু কষ্ট লুকিয়ে আছে।রুপকথার জন্য কষ্ট,রুমানার জন্য কষ্ট,অফিসের বসের আচরণে কষ্ট।কথা থেমে যায় আবার কিংবা বলা যায় কষ্ট খুঁজতে কিছু মুহূর্তের খুন করে ফেলে।
রাজপূত্রের কোন রাজকন্যা নেই। একদিন সে মনের দুঃখে প্রাসাদ ছেড়ে বের হয়,একা একা প্রহরীর চোখ ফাকি দিয়ে। রাজা তাকে একা বের হতে দিত না।হাঁটতে হাঁটতে সে পৌছে যায় ঘন জংগলে। এত বড় বড় গাছ,চারপাশে অন্ধকার,রাজপূত্র তবু এগিয়ে যায়।তার হাত কেটে যায়,পা কেটে যায়।তারপরও সে এগিয়ে যায়।খুব পানির পিপাসা পায় তার।এখন কী করবে?
হঠাৎ শুনে কোথা থেকে ঝর্নার কুলকুল শব্দ। পাশে তাকিয়ে দেখল গুহার মতো একটা জায়গা।ঢুকবে না,ঢুকবে না করে সেদিকে এগিয়ে গেল সে। ঢুকে দেখে একি!এক সুন্দরী মেয়ে শুয়ে আছে।তার হাত-পা বাঁধা।কাছে গিয়ে রাজপূত্র জিজ্ঞেস করল,তুমি কে সুন্দরী!
আমি পাশের রাজ্যের রাখালের মেয়ে।এক রাক্ষস আমাকে বন্দী করে রেখেছে,আমাকে বাঁচাও।রাজপূত্র বিচলিত বোধ করে।
এতক্ষণ চুপ করে থাকার পর এশা আবার কথা বলে,বিচলিত মানে কী? এবার অর্ক আর বকা দেয় না।বিচলিত মানে,কিছু বুঝতে না পারা।
রুপকথাকে প্রথম দেখার পর আমি কী বিচলিত বোধ করেছিলাম?ভাবে অর্ক।হ্যা করেছিল। নীল কামিজ আর সাদা ওড়না পড়া রুপকথাকে দেখে মনে হয়েছিল সমস্ত আকাশটাই যেন তার সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে।এবার স্মৃতির পাতা নাড়তে গিয়ে কিছুক্ষণ হারিয়ে ফেলে।
বিচলিত মানে বুঝতে পেরেছ,মামনি?
এশা কোন সাড়া দেয় না। ঘুমিয়ে গেছে। আস্তে করে মাথাটা বালিশের উপর রেখে দেয় অর্ক।বয়স মাত্র সাত মেয়ের।তবে এখনি আলাদা রুমে থাকে।মা-বাবার সাথে থাকতে নাকি তার ভালো লাগে না!কিন্তু একা একা ঘুম আসে না।প্রতিদিন রুমানা এই দায়িত্ব পালন করে,আজ অর্ক করল।
আজ বেশ তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়েছে এশা।
এখন কী করবে,ভেবে পায় না অর্ক। ঘুম নেই,হয়তো তুষারবন্দী হয়ে দূরে কোন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে কিংবা সে গুহায় যেখানে রাজপূত্র মেয়েটিকে দেখেছিল। আপাতত এ ঘরে কোন ঘুম নেই!অর্ক উঠে দাঁড়ায়।
নিজের রুমে এসে দেখে রুমানা ঘুমোচ্ছে। মুখ হাঁ হয়ে আছে।ডিম লাইটের আলোয় হালকাভাবে বোঝা যাচ্ছে।অর্ক বারান্দায় চলে যায়।
পথে কোন গাড়ি নেই। মনুষ্যবিহীন রাস্তা। এমন রাস্তায় সে কতরাত হেঁটে বেড়িয়েছে রুপকথাকে নিয়ে। প্রায় রাতে বাসায় থাকত না। একদিন বাবার কাছে ধরা খেল। তারপরো বন্ধ হয়নি রাত্রি অভিসার। রুপকথা আসত,না বলে।দুঃশ্চিন্তা হলেও,আনন্দ লাভের প্রত্যাশা সেই দুঃশ্চিন্তাকে পাত্তা দিত না।
আজ আবার এশা সেই রুপকথাকে তার সামনে উন্মোচন করে দিল-যে হারিয়ে গেছে অনেক আগেই। আসলে হারিয়ে যায়নি,কোথাও ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল-আজ সুযোগ বুঝে সে বের হয়েছে।
রাজপূত্র রাখাল বালিকাকে দুষ্ট রাখসের হাত থেকে বাঁচাতে পারলেও,অর্ক তার রুপকথাকে পারেনি!
অর্ক রাজপূত্র ছিল না।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতেও ভালো লাগে না তার। ঘরে ফিরে স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়ে। খুব ইচ্ছে করছে স্ত্রীকে ডেকে রুপকথার গল্প শোনায়,যে গল্প সে তার মেয়েকে শোনাতে পারেনি। রুমানাকে বলে—জানো ছোট থেকে আমি কারো সাথে মিশতে পারতাম না। আমার কোন বন্ধু ছিল না।কেমন যেন চুপচাপ ছিলাম। একদিন আমার দাদী আমাকে রুপকথার গল্প শোনাল। তারপর থেকে আমার সাথে বেড়ে উঠতে থাকল রাজকণ্যাকে পাবার স্বপ্ন,নিজেকেও ভাবতাম রাজপূত্র। আমার রাজকন্যা পাওয়া হয়নি। যে রাখাল বালিকাকে স্বপ্ন দেখতাম আজ তার গল্প তোমার মেয়েকে শুনেয়েছি। কল্পনায় কতবার,তাকে উদ্ধার করেছি! বাস্তবে নিজেকেই উদ্ধার করতে পারলাম না!
আমার কল্পনা,আমার সাথে নেই। আমার বাস্তব তুমিও কী আমার সাথে আছো? বুঝি না। আমি অবুঝ বালক থেকে,অবুঝ কিশোর হয়েছি,কিশোর থেকে যুবক কিন্তু সামনে থেকে অবুঝ শব্দটা দূর করতে পারলাম না!
খুব ইচ্ছে করছে,কেঊ এসে আমাকে বলুক,তোমার বুকে ভেতরের হরিণের পাল দেখতে ইচ্ছে করছে!
বলবে,রুমানা? রুমানা,গভীর ঘুমে অচেতন।
এশা গল্প শুনতে চাওয়ার পরের গল্প তাই আর বলা হয় না।
(আমার পূর্বের গল্প আর এটি মোটামুটি এক-ই থিমে লেখা। লেখাটি অনেক আগের। তাই বিরক্তির উদ্রেক হয়ে থাকলে দুঃখিত)
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৮
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: এটা সোহান ভাই এর স্টাইল না? যাই হোক, পড়ে ফেলো। একটা মন্তব্য বেশি পাব
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৩
আলিম আল রাজি বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। একটু পরে আরেকটু বিস্তারিত জানিয়ে যাবো
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: প্রথম এবং দ্বিতীয় হয়েছ দেখে আরো আনন্দিত
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২১
রাত্রি২০১০ বলেছেন:
কোথাও কি যেন ভুতুরে ঘটে চলেছে---
আপনার কল্পনার সত্তার সাথে পরিচিত হতে পারলে ভাল লাগত--ঃ)
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: কল্পনা কল্পনাতেই থাকুক। আমার ব্লগে স্বাগতম
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
সরলতা বলেছেন: আরো একবার পড়ে যাব আরিশ ভাইয়া। এলোমেলো করে ফেলেছি রূপকথা আর রুমানা কে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আচ্ছা, তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকব
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বঊ এর কথায় রাগ করেছ? তোমার লোমশ বুকে হারালে দু’একটা হরিণ খুঁজে পাওয়া যাবে।হরিণ কী তোমার বউ এর পছন্দ না?আমার খুব ভালো লাগে।একটু লুকোচুরি খেলি?
খেলবে?আসো খেলি।কোন চালাকি করা যাবে না।ঠিক আছে?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৬
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: এই গল্পটা আগে পড়েছিলেন বোধহয়। অনেক পুরোনো লেখা
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: +++++++++++++++ আনার লেখা আমার অনেক ভালো লাগ ভাইয়া....
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: এই ধরনের মন্তব্য ভালোলাগা বাড়িয়ে দেয়। পড়াশোনার ব্যস্ততার কারণে ব্লগ, লেখালেখি কোথাও সময় দিতে পারছি না।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩
ভুত. বলেছেন: চমৎকার গল্প লেখেন আপনি। খুব ভাল লাগল।
+ +
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৮
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: কেমন আছেন? পাঠে অনেক কৃতজ্ঞতা
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৫
আন্না০০৭ বলেছেন: সুখ খুঁজতে গিয়ে কল্পনায় হারিয়ে যাওয়া এর পরে না কল্পনা না বাস্তব নিজেকেই হারিয়ে ফেলা
চমৎকার লাগলো।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আমার সব লেখাই তোমার কাছে ভালো লাগছে, এই জিনিষটা আমার নিজের কাছেই খুব ভালো লাগে
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪২
শিরীষ বলেছেন:
রূপকথারা স্বপ্নে থাকে, গল্পে থাকে। হুম আবার লেখায়ও বটে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২৯
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: রুপকথারা সব জায়গাতেই থাকে
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৯
সায়েম মুন বলেছেন: এশা গল্প শুনতে চাওয়ার পরের গল্প------------আর একটি আরিশ ময়ুখীয় গল্প। সুন্দর প্রাণবন্ত অর্কের দীর্ঘশ্বাসের গল্প।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩৩
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: বিশদিন ধরে নতুন কিছু লিখি নাই। আপনের নতুন লেখা কই?
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
নীরব 009 বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম।
খুব ভাল লাগল।বিরক্তির উদ্রেক করেনি মোটেই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৪
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ্পুরোনো লেখা। এই গল্পটা অনেক বিস্তৃত করে লেখার ইচ্ছে ছিল। তাই বিরক্তির কথাটা বলা। ভালো থাকুন
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫০
সাইমনরকস বলেছেন: সুন্দর গল্প। ধন্যবাদ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০০
সরলতা বলেছেন: সুন্দর।
আরিশ ভাই,আপনাদের এখন টার্ম চলেনা?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০২
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ৫ম বর্ষে কোনো টার্ম নাই।
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৩
laabony বলেছেন: খুব মনযোগ দিয়ে গল্পটা পড়েছি...............
খুব ভালো লেগেছে.....খুব খুব....
০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপু। ভালো থাকুন সবসময়
১৫| ০১ লা মে, ২০১১ ভোর ৪:৫৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ভালো লাগল।
০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম বন্ধু তুহিন
১৬| ০১ লা মে, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: বাহ্! অনেক সুন্দর করে লিখেছেন... শুভকামনা
০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগল। ভালো থাকুন
১৭| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৫:১১
ডেইফ বলেছেন:
চমৎকার লাগলো গল্পটি। কত সুন্দর করেই না লিখেছেন।
নতুন গল্পটি পড়তে যাচ্ছি এখন।
০২ রা মে, ২০১১ দুপুর ২:২৪
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: একসাথে দু'টো পোস্ট পড়েছেন দেখে বেশি ভালো লাগল
১৮| ০২ রা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
গ্যাব্রিয়েল সুমন বলেছেন: নামের জন্য দশে দশ।
০৩ রা মে, ২০১১ দুপুর ২:০৩
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আর গল্পে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৩
আলিম আল রাজি বলেছেন: পুত্তুম পিলাচ। এবার পড়ি।