নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলার মত তেমন কোনো গুন নেই এমনকি কোনো কিছুতেই সেরা নই কিন্তু সব সময় সেরাদের আশে পাশে থেকে সব সময় শিখতে চাই...\n

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী)

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই যুদ্ধ গুলো স্বার্থের । ধর্মের না!

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:১৪

খবর দেখছিলাম। তোমরা যাদের 'নাস্তিক' বলো, ভারতে বিশ্ব বিদ্যালয় পড়ুয়া সেই কমুনিষ্ট ছেলে পেলে ইসরায়েল দূতাবাস ঘেরাও করতে গিয়ে বেপক পেদানি খেয়েছে। গ্রেপ্তার হয়েছে ২০০।

আমেরিকার ইহুদি কমিঊনিটি Capitol hill, Washington DC তে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য আন্দোলন করছে
আপনি চাইলে দেখতে পারেন - 'Jews for Palestine '
'Not in Our Name' (গুগোল করেন)

ল্যাটিন আমেরিকা / ভেনেজুয়েলার রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে! ওরা কিন্তু খৃষ্টান!!

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের লড়াইয়ে এক হয়েছে পৃথিবীর সব ধর্মের,বর্ণের মানুষ।

এ লড়াইটা মুসলমানদের সাথে ইহুদিদের না,খৃষ্টানদেরো না, হিন্দুদেরও না।

এ লড়াইটা মানুষত্বের।

ক'দিন পর যুদ্ধ থামবে, আমরা ফিরে যাবো আমাদের জীবনে। সেদিন কি মনে রাখবো এই ভ্রাতৃত্ব?

অনেকেই ইনিয়ে বিনিয়ে বেপারটাকে মুসলিম ঐক্য, মুসলমানদের ওপর অত্যাচার, ইসলামী শক্তি বিশেষনে বিশেষায়িত করছে।

ভায়েরা আমার, ৭১ এ বাংলাদেশে যখন গনহত্যা চলছিলো, আমাদের পাশে দাঁড়ানো একটা মুসলমান দেশের নাম বলেন তো?

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইসলামের মস্ত বড় শত্রু কাফের বঙ্গবন্ধুর হত্যার আগ পর্যন্ত ১০৪ দেশ (সৌদি আরব ও চীন ছাড়া) বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। অবশেষে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ১৯৭৫-এ সৌদি আরব ও চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। সৌদি আরব স্বীকৃতি দেয় ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট। সুদান দেয় ১৬ আগস্ট, ওমান দেয় ১৭ আগস্ট। চীন স্বীকৃতি দেয় ১৯৭৫ সালের ৩১ আগস্ট।

আমাদের পক্ষে ৭১ এ যে বা যারা দাড়িয়েছিল, কয়টা ছিলো মুসলমান দেশ? ওই সময়ে সোভিয়েত ছাতু খায়নি এমন কে আছে?

আচ্ছা, ২৮ বছর বয়সী ফরাসি যুবক জঁ ক্যা, যে কিনা আমাদের জন্য Pakistan Air Lines এর বিমান হাইজেক করেছিল ,সে কি মুসলমান ছিলো?
(তাঁর দাবি ছিল, এই বিমানে করে যুদ্ধরত বাংলাদেশিদের ২০ টন ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী পৌঁছে দিতে হবে। নাহলে বিমানটি বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে।)

এই জর্জ হ্যারিসন, রবি শাস্ত্রী কিংবা ইন্দিরা গান্ধী? মুসলমান?

ভাই ও বোনেরা! আমার পয়েন্ট খুব সিম্পল!
কথায় কথায়,ইহুদি নাসারাদের ষড়যন্ত্র। হিন্দুদের কারসাজি! এ সব বলা বন্ধ করে, একটু আসমানী কিতাবের পাশাপাশি জমিনের এলেম শিক্ষা করো। একটু
"সব মুসলমানদের সৃষ্টি,আবিষ্কার,,,"এসব ভেবে ভেবে দিন পার না করে, সৃষ্টিকে জানো। আকাশের আবাবিল
তোমাদের মত ডাবল স্টান্ডারড,অলসদের জন্য আসবে না।

এ লড়াই গুলো, এই যুদ্ধ গুলো স্বার্থের । ধর্মের না!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: কিন্তু হামাস মানুষ না।এরা কট্টর জিহাদী।তাদের নেতৃত্বে আর গাজাকে ছেড়ে দেয়া যায় না।এবার তাদের পতন ঘটাতে হবে।এরা থাকলে শান্তি আসবে না।এটা আমার চাওয়া।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



এই পোষ্টের লেখকের বেশ কিছু পোষ্ট পড়লাম; কোন কিছুর লেজমাথা নেই, ভাবনাচিন্তার অবস্হা তরল ধরণের, বদলাতে থাকে। আপনি কি ব্লগার না'হল তরকারীর ক্লাশমেট?

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



এই চলমান যুদ্ধগুলোকে ধর্মযুদ্ধের রূপ দিতে কি কি যোগ করতে হবে?

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৪৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: মহান আল্লাহ যেখানে কোরানে নাযিল করেই দিয়েছেন,

“অমুসলিমরা নির্বোধ”
সূরা বাকারাহ-এর ১৭১ নং আয়াত
“অমুসলিমরা জালিম”
সূরা বাকারাহ-এর ২৫৪ নং আয়াত
“অমুসলিমরা পশুর চেয়ে অধম”
সূরা আল-ফুরক্বান-এর ৪৪ নং আয়াত
“অমুসলিমরা নাপাক”
সূরা আত-তাওবাহ-এর ২৮ নং আয়াত
“অমুসলিমরা সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব”
সূরা আল-আনফাল-এর ৫৫ নং আয়াত

সেখানে আপনি কোন হরিদাস পাল গুটিকয়েক নাস্তিক, খ্রিিষ্টানদের ভালো কাজের লিস্টি দেখাচ্ছেন? আল্লাহর চেয়ে বেশী বুঝেন?
কাফের মুশরিকরা যতই ভালো কাজ করুক না কেন তারা যদি মরার আগে ইমান না আনে তবে তাদের জন্য দোজকের অনন্ত আগুন আপেক্ষা করছে।

এদিকে যদি কোনো মুসলমান ভাই যদি অন্য কোনো মুসলমান ভাইয়ের গুহা মেয়ে দেয় তাহলে কি করতে হবে?
এ বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,‘তোমরা মুসলমানদের দোষ-ত্রুটি, ভুলভ্রান্তি খুঁজে বের করো না। যে ব্যক্তি অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ায় ও প্রকাশ করে দেয়, স্বয়ং আল্লাহ তার দোষ প্রকাশ করে দেন। আর আল্লাহ যার দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করেন তাকে নিজের বাড়িতেই লাঞ্ছিত করেন।’ (আবু দাউদ : ৪৮৮০)।

অন্যের দোষ গোপনের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.) এর বহু হাদিস রয়েছে। তিনি এরশাদ করেন ‘যে বান্দা পার্থিব জীবনে মানুষের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখে মহান আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন।’ (মুসলিম)।

বাংলাদেশ গুহা মারা খাওয়ার পরেও এত পাকি পাকি কেন করে জানেন না ?

মুসলমানেরা কোরান হাদিস দ্বারা বাঁধা, সঠিক মুমিন হতে গেলে তাকে কেমন হতে হবে?
ইসলাম অনুযায়ী একজন মুমিন হচ্ছেন নাকে দড়ি বাধা উটের মতো (ইবনে মাজাহ-৯৩৭), তাকে সেখানে বেধে রাখা হবে সে সেখানেই থাকবে।

আপনি ভাই হরিদাস পাল, মুসলমানদের ভ্রাতৃত্ব শেখাচ্ছেন? ভ্রাতৃত্ব ট্রাতৃত্ব হবে মুসলমানদের সাথে, গুহা মেরে খাল খাল করে দিলেও হবে। কাফের মুশরিকদের সাথে কেন? তারা সোনার থালায় খেতে দিলেও তাদের সাথে নো বন্ধুত্ব। এতদিন কি তোরাবোড়ার গুহায় ছিলেন? আপনার উপর কি আবার ওহী নাজিল হয়েছে?

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:০৮

জনারণ্যে একজন বলেছেন: ওহে সোনা ওরফে টং দোকানের অর্ধশিক্ষিত গলাবাজ টাউট - বার বার আপনি ‘নাহল তরকারি' কে অপ্রাসঙ্গিকভাবে অন্যদের পোস্টে টেনে এনে তাকে এবং পোস্টদাতাকে অপমান করার চেষ্টা করেন কেন?

পোস্টের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ মন্তব্য করার মতো ঘিলু কি মাথায় নেই? গালি খেতে খেতে গায়ের চামড়া এতটাই মোটা হয়ে গেছে, এখন আর গালি না শুনলে রাতে ঘুম হয়না এই অকর্মণ্যের। দরকার হইলে আগ বাড়িয়ে কামড়াকামড়ি করে হলেও গালি শুনতে হবে।

মানুষের জীবন এত করুন হতে পারে, এই অপদার্থকে না দেখলে জানতেই পারতাম না!

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৭

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @কামাল১৮ঃ

হামাস মানুষ এবং এরা ফিলিস্তিনী এবং সশ্বস্ত্র আন্দোলন করে।

এরা শুরুর দিকে সমাজ সেবা মুলক কাজ করত, স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে। এভাবে তারা সমাজের প্রতিটা ফিলিস্তিনী পরিবারে একটা শক্ত ও অবিচ্ছেদ্দ জায়গা করে নিয়েছে শুরুতেই। পরে তাদের সশ্বস্ত্র আন্দলোনের বিষয়গুলো এসেছে। আরও পরে ফিলিস্তিনী জনগনের বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছে ঠিকই কিন্তু পশ্চিম তীরে রয়ে গেছে মেরুদন্ডহীন এক অবৈধ ফিলিস্তিনী সরকার/কর্তৃপক্ষ যারা প্রতি বছর শা্ন্তিপূর্ন আন্দোলন করে শুধু জমি নয়, প্রানও হারায়।

এদের তো তৈরি করেছে খোদ ইসরাইল, বামপন্থী পিএলও র কাউন্টার ব্যালেন্স হিসাবে। ইসরাইল-ফিলিস্তীন সংঘাতের খেলার মাঠে ইসরাইল হামাসের মাধ্যমে ধর্মকে টেনে এনেছে। হামাস নামক ফ্রাংকেনস্টাইন তৈরি করে এখন বেচারা ইসরাইল সামলাতে পারছেনা।



৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬

সোনালি কাবিন বলেছেন: আসলে কয়লা ধুইলেও ময়লা যায় না - এটি পরম সত্য।

যার প্রমাণ গোল্ডগাজী। মানুষকে নিয়ে অকারণ তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার তার যে নেশা - এটা হয়ত থাকবে তার আমৃত্যু । কিন্তু সে মানুষ পদবাচ্য বলেই আমরা ক্ষীণ আশায় বুক বাঁধতে চাই। তবু যদি সে আশার আলো টানেলের শেষপ্রান্তে না দেখতে পাই, তাহলে এ গানই তাকে শোনাবো তখন -
" (তোমার) এ নেশাও ছুটি নেবে কোনো একদিন
সেদিনের পরীক্ষা স্মরণে বিলীন;
শেষ প্রশ্নটা হবে শেষ দরজায়
সকলে ছুটিতে যাবো যাবো অচেনায়।।"

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা স্বার্থের যুদ্ধ। কিন্তু ধর্মের কারনেই যুদ্ধ হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.