নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হচ্ছি কানা কলসির মতো। যতোই পানি ঢালা হোক পরিপূর্ণ হয় না। জীবনে যা যা চেয়েছি তার সবই পেয়েছি বললে ভুল হবে না কিন্তু কিছুই ধরে রাখতে পারিনি। পেয়ে হারানোর তীব্র যন্ত্রণা আমাকে প্রতিনিয়ত তাড়া করে।

মাহফুজ

তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।

মাহফুজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্রলীগের অবদানকে স্বীকৃতি দেয়া হোক

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০১




পুলিশ, সেনা,র‍্যাব, বিজিবি, মন্ত্রী, এম্পি, দুদক, বিচারপতি একে একে সবাই ছাত্রছাত্রীদের হাতে প্রকাশ্যে নাস্তানাবুদ হতে দেখে মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী অর্থাৎ বর্তমান বিশ্বের সবচাইতে সুকৌশলী নেত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব অর্পণ করলেন দেশের সবচাইতে স্বনামধন্য, ক্ষমতাধর, বারবার সংকটয় পরিস্থিতি মোকাবেলায় সফল ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের উপর।

যারা অধীর আগ্রহে এই গুরুদায়িত্ব গ্রহনের অপেক্ষায় ছিলেন। অপেক্ষায় ছিলেন নতুন নেতৃত্ব গ্রহন করা সদস্যদের দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ পাবার জন্য। নেত্রীর আদেশ পাওয়ামাত্র সদস্যরা হাতে আসমান পাবার মতোই আনন্দিত হয়ে নেমে পড়লেন মাঠে। গোটা প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো ক্ষুদে শিক্ষার্থী থুক্কু সন্ত্রাসীদের মুখোমুখি হলেন ছাত্রলীগের ভাইয়েরা প্রাণ হাতের মুঠোয় নিয়ে। ভাবা যায় তাদের দেশপ্রেমের গভীরতা কতোটুকু? ভাবা যায় মাননীয় নেত্রীর আদেশ পালন করতে কিভাবে জানবাজি রাখতে পারলেন তারা? ভাবা যায়না, ভাবতে পারার প্রশ্নই উঠেনা। এ যে শুধু ছাত্রলীগের পক্ষেই সম্ভব।

তারা এতোটাই দক্ষতার পরিচয় দিলেন যে, তারা মাঠে নামলেন খেললেন কিন্তু তাদের দেখাই গেলনা। অদৃশ্য কোনো এক শক্তি যেন দলবদ্ধ ভাবে আঘাত করা শুরু করলো শিক্ষার্থীদের। যাদের শরীরে আঘাত লাগলো তারাই শুধু দেখতে পারলো ছাত্রলীগের ইনভিজিবল স্কোয়াডের সদস্যদের কারিশমা। বাকি সবাই দেখলো শুধু লাশ, রক্ত, আহত ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের থুক্কু সন্ত্রাসীদের।

ছাত্রলীগের ভাইরা খুবই অমায়িক, বিনয়ী তাই তারাও অস্বীকার করলেন তাদের কৃতিত্ব। ভাবা যায় এতো বিনয়ের কথা! এতোবড় অসাধ্য সাধন করলেন তারা কিন্তু কেউ দেখলোনা, প্রচার হলো গুজব। তাদের এ মহান অবদান গুজব বলে উড়িয়ে দেয়া হলো। ছাত্রলীগের বিনয়ী ভাইরা কোনো প্রতিবাদই করলেন ন। আমরা আজ গর্বিত আমাদের দেশে এরকম দক্ষ ইনভিজিবল স্কোয়াড আছে। এখন খুব নিরাপদ লাগছে ভাবতেই যে, যে কোনো বিপদজনক পরিস্থিতিতে এই ইনভিজিবল স্কোয়াড ঝাঁপিয়ে পড়ে আমাদের শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করবে। শত্রুরা টেরই পাবেনা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাই আমার বিনীত অনুরোধ র‍্যাব, পুলিশ, সেনা এরা কোনো কাজের না আসলে সেটা আপনিই প্রমাণ করেছেন ছাত্রলীগের স্পেশাল ফোর্সকে অপারেশনে নামিয়ে। তাই তাদের একটি স্বিকৃতী দেয়া প্রয়োজন। র‍্যব,চিতা, কোবরা কতোকিছুই তো সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে। এবার নাহয় ছাত্রলীগ ইমিডিয়েট একশন ব্যাটালিয়ন নামে আরেকটি স্পেশাল ফোর্স চালু করুন ছাত্রলীগের দীর্ঘ দিনের সাফল্যকে স্বীকৃতি দেবার উদ্দেশ্যে। যার সংক্ষিপ্ত নাম হবে সি, আই, এ, বি (সিয়াব) Chatro league Immediate Action Battalion. আমার প্রস্তাবটুকু বিবেচনা করার একান্ত অনুরোধ রইলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। ছাত্রলীগের দায়িত্বশীল বিনয়ী ভাইরা আশাকরি "CIAB" এর প্রস্তাবনাকে সমর্থন করবেন।
@copy right reserved : Sayed Mahfuj Ahmed ;)

বিঃদ্রঃ ছাত্রলীগ ইমিডিয়েট একশন ব্যাটালিয়ন গঠিত হলে জনবল নিয়োগের সময় অবশ্যই শধু ছাত্রলীগ সদস্যরা সুযোগ পাবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি।

রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়!!;)

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১৭

মাহফুজ বলেছেন: আর যাবে কিরে ভাই, ভেসে বিলীন হয়ে গেছে অন্যায়।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: থু থু দিতেও ঘৃনা লাগে

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১৯

মাহফুজ বলেছেন: কৃতিত্বের অবদানে আপনি থু ও দিতে চাচ্ছেননা! আপনি তো ভাই লীগ না মানুষ দেখছি।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমি মায়ের মতোন ভালোবাসি, পছন্দ করি এবং এ পছন্দ নিয়ে আমি ব্যাক্তিগতভাবে বেশ গর্ববোধ করি। এটা আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের ও সস্তির একটি বিষয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি নিশ্চিত যে, আল্লাহপাক আপনাকে ভালোবাসে বলেই আপনাকে ১৫ই আগস্ট এবং ২১শে আগস্টের চরম বিভীষিকাময় তাণ্ডব থেকেও বাঁচিয়ে এনেছেন। ধ্বংস হউক তারা, যারা আপনাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশেষভাবে বলছিঃ দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবার পাশাপাশি মধ্যযুগীয় বর্বরতার দিকেও এগুচ্ছে, বিষয়টি দয়া করে খেয়াল রাখবেন !!

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৩

মাহফুজ বলেছেন: অনেকেই মায়ের মতো ভালোবাসে। তাই দেখে আমি কোনো এক মমতাময়ী মায়ের চরিত্রে তাকে কল্পনা করার অনেক চেষ্টা করেও দুর্ভাগ্য মিলাতে পারিনি কোনোদিন। বারবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে নিজেই নিজের কাছে ক্ষমা চেয়েছি "মমতাময়ী মা" শব্দটার কাছে।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

চাঙ্কু বলেছেন: Chatro League Immediate Action Battalion!!! =p~ =p~

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৪

মাহফুজ বলেছেন:

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

করুণাধারা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। কিন্তু মনটা এতটাই খারাপ হয়ে আছে, যে কোন মন্তব্য করতে পারছি না। খালি কচি কচি বাচ্চাগুলোর মুখ চোখের সামনে ভাসছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৬

মাহফুজ বলেছেন: মাঝেমধ্যে চরম অসহায় বোধ করি দেশের ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতির সময়। দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে জন্মটাই আজন্ম পাপ উক্তিটার সাথে।

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১১

ক্স বলেছেন: রাজীব নূর, বাঁচানোর মালিক আল্লাহ, কিন্তু ১৫ই আগস্ট এবং ২১ আগস্ট নিয়ে আমার দুইখান কথা আছে।
- ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে ঢাবিতে সম্মানসূচক ডক্টরেট দেবার কথা ছিল। এরকম অনুষ্ঠানে থাকার জন্য তৎকালীন ভিসি এম এ মতিনের আন্তরিক অনুরোধ বঙ্গবন্ধু কন্যা স্রেফ উপেক্ষা করেন ইতালীতে স্বামী একা একা খুব কষ্টে আছেন এই অজুহাতে। সেই অনুরোধ রক্ষা করলে কি হত ভাবুন একবার!
- ২১শে আগস্ট ঘাতকেরা ট্রাকের উপর খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকা আ'লীগ সভানেত্রীকে গুলি করেনি। প্রথমে গ্রেনেড হামলা করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে, শেখ হাসিনাকে বুলেটপ্রুফ গাড়িতে ওঠার সুযোগ দেয়। তিনি গাড়িতে উঠে যাবার পর সেই গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি করে।
অতএব, এই দুই ঘটনা থেকে উনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছেন ভাবাটা ঠিক নয়। বরং ২১শে আগস্টের ঘটনার সমসাময়িককালে চারদলীয় জোট সরকারের জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এই ঘটনা তাদের পপুলারিটিতে ধ্বস নামাতে অনেকটা হেল্পফুল হয়েছিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৮

মাহফুজ বলেছেন: উনার আলৌকিক বা লৌকিক বেচে যাওয়া এখন অতীত কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে আপনি গুজব ছড়াচ্ছেন না তো! হাহাহাহহা

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২১

সাইন বোর্ড বলেছেন: ছাত্রলীগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, ওরা নিষ্ঠার সাথে তা পালন করছে, এতে কেউ যদি মারা যায় বা ধর্ষিত হয়, কিছু করার নেই ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩১

মাহফুজ বলেছেন: সাইনবোর্ডে লিখে রাখা স্পষ্ট বাক্যের মতো মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। মহান দায়িত্ব পালনে ছোটখাটো বলি হতেই পারে।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ছাত্রলীগ দিয়ে কখনো কোনো ভালো কাজ হয়নি। এদের হিংস্রতা, কাপুরুষতা, গ্রুপিং, বেঈমানি ফলে ৭৫রে বঙ্গবন্ধুর প্রাণ গেছে। এএদের দ্বারা ভালো কিছু হবে না, হবার নয়।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৫

মাহফুজ বলেছেন: আমি তো শুনেছি এই যে বাংলাদেশ তার পেছনে নাকি ছাত্রলীগের বিরাট অবদান। সেকি গুজব নাকি?

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

এটম২০০০ বলেছেন: (Those) WHO ARE CONTINUING THE MOVEMENT ARE NOT MERE CHILDREN, THEY ARE THE LIFE BLOOD OF BANGLADESH. They are the only One or One of two dearest children of the elite group, that includes Army, Police, Intelligence Service, Businessmen, Doctors, Engineers, Bureaucrats etc. of Bangladesh.
Damaging one son or daughter of such important personalities can bring fatal consequences.

SO, HASINA NEED TO BE CAREFUL BEFORE UNLEASHING HER WEAPONS.

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪২

মাহফুজ বলেছেন: its not about care or defend, its the proper execution for self safty at any cost

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সব কিছুর একটা সীমা থাকা উচিৎ।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৮

মাহফুজ বলেছেন: সীমা তো ভাই অসীমের হাত ধরে সেই কবেই ছুটা শুরু করেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.