নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হচ্ছি কানা কলসির মতো। যতোই পানি ঢালা হোক পরিপূর্ণ হয় না। জীবনে যা যা চেয়েছি তার সবই পেয়েছি বললে ভুল হবে না কিন্তু কিছুই ধরে রাখতে পারিনি। পেয়ে হারানোর তীব্র যন্ত্রণা আমাকে প্রতিনিয়ত তাড়া করে।

মাহফুজ

তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।

মাহফুজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি কেন সমালোচনা করবোনা?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৯



সরকারের বিভিন্ন বিষয় বা কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা বা বিরোধিতা করি বলে বিম্পি জামাতের এজেন্ট হিসেবে অনেক আগেই উপাধি পেয়ে গেছি। শুধু তাই না, নতুন প্রজন্মের রাজাকার তকমাটাও অনেক আগেই অর্জন করেছি। অবশ্য স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেখানে রাজাকার তকমা পাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেনি সেখানে আমি তো বিহারী জনগোষ্ঠীর বাসিন্দার মতো। সরকারের বিভিন্ন বিষয় বা কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা বা বিরোধিতা করি বলে বিম্পি জামাতের এজেন্ট হিসেবে অনেক আগেই উপাধি পেয়ে গেছি। শুধু তাই না, নতুন প্রজন্মের রাজাকার তকমাটাও অনেক আগেই অর্জন করেছি। অবশ্য স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেখানে রাজাকার তকমা পাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেনি সেখানে আমি তো বিহারী জনগোষ্ঠীর বাসিন্দার মতো।

যাই হোক, আজ কিছু ব্যতিক্রমী কথা বলবো তাই কমেন্ট প্রত্যাশা করছি তাদের যারা স্টেটাস পড়বেন। প্রতিবারের মতো চিপাচাপা থেকে এসে স্টেটাস পড়ে উইদাউট কমেন্ট চলে গেলে দাবী থাকবে আমার।
সরকারের বিরোধীতা করার পেছনে সবচাইতে প্রধান কারণ ছোটবেলার অপছন্দ। আওয়ামীলীগ সংগঠনটাকে ছোটবেলা থেকেই আমি অপছন্দ করি। কেন করি? তাদের কোনো এক অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ড এবং বাজেবাজে ব্যক্তিত্বের মানুষকে আমি কাছ থেকে দেখেছি বলেই এই অপছন্দ সৃষ্টি হয়েছে। তাই বলে কি আমি বিম্পি জামাতকে ধুয়া তুলসি বলে আখ্যায়িত করবো? অবশ্যই না। এই তিন সংগঠন থেকে আমি জামায়াত শিবিরকে একটি কারণে এগিয়ে রাখবো কারণ তাদের মাঝে কখনো অনৈক্য সৃষ্টি হয়না, নিজেরা কখনো ক্ষমতার দ্বন্দ্বের জন্য মারামারি কাটাকাটিতে লিপ্ত হয়না। শুধুমাত্র এই একটা বিশেষ গুণ অর্থাৎ সংগঠনের প্রতি আন্তরিকতা ও সহকর্মীদের প্রতি সম্মানের জন্য সংগঠনটির উপরে এতো ঝড়ঝাপটা যাবার পরেও তারা নির্মূল হয়ে যাচ্ছেনা। এই বিষয়ে আপনার অমত থাকলে শ্লীল ভাষায় মতামত জানান কমেন্টের মাধ্যমে। অথচ বিপরীতে দেখুন ছাত্রলীগ, ছাত্রদল প্রতিটা অঙ্গসংগঠন কিংবা অন্যান্য দলের নিজেদের মাঝে বিরোধ নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়।

যাইহোক এবার আসি আবার আওয়ামীলীগ প্রসঙ্গে। সরকারের সমালোচনা না করলে কার সমালোচনা করবো? কারণ গতো ১০টা বছর তো এই দেশে রাজনৈতিক সংগঠন নামে কিছু থাকলে সেটা আওয়ামীলীগ আছে। বিএনপিকে আমি অর্ধমৃত সংগঠন আখ্যায়িত করেছি হেফাজতে ইসলাম ট্রাজেডির পর থেকে। তাদের সমালোচনা আমি কি করব? যারা গত ১০ বছরে কোনো পাবলিক ইস্যুতে সম্পৃক্ত হতে পারেনি? যাদের আন্দোলনের বিষয়বস্তু তারেক জিয়া আর খালেদা জিয়া? যারা কখনো জাতীয় বিভিন্ন ক্রান্তিকালে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে কোনো আন্দোলন সংগঠিত করতে পারেনি তাদের কি সমালোচনা করবো? তাছাড়া তাদের কেউ তো আন্দোলনের নাম মুখে আনার আগেই লালঘরে দৃশ্যমান হয়ে যায়। সুতরাং সমালোচনা করে এসেছি সরকারের কারণ সরকারি সংগঠনটিই একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে এসেছে দীর্ঘদিন ধরে। তারপরেও আমি ছাত্রদল কিংবা বিএনপির বিরুদ্ধে লিখেছি ব্লগে এবং এফবিতে যা হয়তো অনেকের দৃষ্টিগোচর হয়নি। এই যে নির্বাচন গেল, তাতে সবচাইতে বেশী লাভবান কে জানেন? তারেক জিয়া। সে বিরাট অংকের মনোয়ন বাণিজ্য করে ঠিকই ভবিষ্যতের ভোগ বিলাসি জীবন নিশ্চিত করেছে আর চিপায় পড়ে মরেছে এদেশে অবস্থানকারী দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীরা।

এই তারেক জিয়া আমাদের সকলের সম্মানিত সাইফুর রহমানকে মূল্যায়ন করেনি, মূল্যায়ন করেনি ফখরুল ইসলামের মতো রাজনৈতিক লিজেন্ডকে। তার এইসব গুণিজনদের অবমূল্যায়নের ফলে বিএনপি যে কতোটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা আসলে সহজেই অনুমেয়৷ তারপরও দুঃখজনক ভাবে এই লোকটা দেশের প্রাচীন একটি সংগঠনের হর্তাকর্তা হয়ে বসে আছে একমাত্র আমাদের পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিক দ্বারার কারণে। নতুবা অনেক আগেই তাকে সরিয়ে দিয়ে এই সংগঠনটির প্রধান হিসবে অন্যকোনো প্রকৃত বিএনপি প্রেমিক দেখা যেত৷ সেসবকিছুর পর আমি বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি কামনা করবো কারণ পূত্রের কৃতকর্মের ফল আমার মনে হয় যথেষ্ট ভোগ করেছেন বেচারী। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এই বাংলাদেশে নিশ্চই কিছু না কিছু অবদান তার এবং তার স্বামীর আছে।

এবার আবারো আসি আওয়ামিলীগে। বিগত সময়ের চাইতে সবচেয়ে বেশী উন্নয়ন বাংলাদেশে হয়েছে গত দশ বছরে এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই কিন্তু সবচাইতে বেশী দুর্নীতিও এই সরকারের আমলে হয়েছে তাতে কার সন্দেহ আছে বলেন? বলেন হলমার্কের ৪ হাজার কোটি টাকা সম্পর্কে কি বলবেন? বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট ডাকাতি নিয়ে কি বলবেন? বলেন শেয়ার কেলেংকারী নিয়ে কি বলবেন? বলেন সোনা তামা হওয়া কিংবা কয়লা গায়েব হওয়া নিয়ে কি বলবেন? প্লিজ কিছু অন্তত বলে যান। কেন এমন হলো? গত দশ বছরে তো বিম্পি জামাতের আছর ছিলনা তাহলে কারা করলো এসব? এইসব কি তুচ্ছ বিষয়? এইগুলো নিয়ে সমালোচনা করলে কেউ কেন গুম হয়ে যাবার ভয়ে থাকবে, খুন হবার হুমকি পাবে বলেন? একজন নাগরিক হিসেবে কেন এসব জানার অধিকার থাকবেনা। আপনারা যারা প্রিয় সংগঠনের ভূয়সী প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে বলেন আপনারাই সর্বশ্রেষ্ঠ তাদেরকে জিজ্ঞাসা যে, গুণটা বলতে পারলে বুক ফুলিয়ে দোষটা কেন মাথা নীচু করে স্বীকার করা যায়না? এতে তো সম্মান আরো বাড়বে কমবে না কারণ আপনারা দোষগুণের ঊর্ধে নয়।

গত দশ বছরে এই দেশে কতোগুলি বিভৎস ধর্ষণ সংগঠিত হয়েছে আর এর আগের দশবছরে কি হয়েছিলো সে পরিসংখ্যান প্লিজ দেখে নেবেন আর বলে যাবেন আমি কিংবা একজন নাগরিক কেন ধর্ষণ নিয়ে সমালোচনা করবোনা?

দ্রব্যমূল্য নিয়ে তো কিছু বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা। ভাত,মাছ, সবজি, ডাল,তেল, পিয়াজ, লবন, গ্যাস,কারেন্ট, পেট্রল ইত্যাদি আওয়ামীলীগ, বিম্পি, জামায়াত,জাপা, সরকারি,বেসরকারি সবারই লাগে। এসব নিয়ে রাজনীতির চিন্তা খুবই ঘৃণ্য মানসিকতা সুতরাং দ্রব্যমূল্যের আকাশচুম্বী অবস্থান নিয়ে আমি কেন সরকারের সমালোচনা করবোনা প্লিজ বলে যাবেন।

নির্বাচন নিয়ে কিছু বলবোনা তবে প্রশ্ন করবো। সেই প্রশ্ন হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন তো আওয়ামীলীগ বলি আর ছাত্রলীগ বলি আপনারা কি সেই ঐতিহাসিক নির্বাচনের কথা জানেননা? যে নির্বাচনে নিরঙ্কুশ ভাবে বঙ্গবন্ধু বিজয় লাভ করেছিলেন? সেই নির্বাচনে কি কোনো অসদুপায় অবলম্বন করতে হয়েছিলো?

প্লিজ সম্ভব হলে, দায়িত্বশীল দৃষ্টিতে যেসব প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব সেগুলোর উত্তর দেবেন কারণ সবপ্রশ্নের উত্তর সবার দেয়া তো সম্ভব না। তবে বিশেষ অনুরোধ চাইলে উত্তর দেবেন না দিলে নাই কিন্তু বিম্পিজামাত কি করেছে, জাপা কি করেছে সেই ইতিহাস টেনে আনবেননা। কারণ তারা এই করেছে তাই আপনারা ঐ করেছেন বললে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব কিভাবে প্রমাণ হবে। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে ব্যতিক্রমতায়, অনুসরণে নয়।

সবশেষে সবার কাছে বিশেষ অনুরোধ রইলো, মন্তব্য অবশ্যই ভদ্র ভাষায় করবেন কারণ আপনার ভাষা কিংবা কর্মকান্ডের ভেতরেই আপনার সংগঠন এবং আপনার আদর্শের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি অশ্লীলতা কখনোই কোনো প্রতিবাদের ভাষা নয়।

স্টেটাসটি আমি অবশ্যই পাবলিক করে পোস্ট করবো এবং অনেককেই ট্যাগ করবো কারণ বিগত বেশ কিছুদিন ধরে ফেইসবুক রিচ খুবই কম। এই বিশাল লেখা যদি কেউ না পড়ে না দেখে তাহলে সব কষ্টই বৃথা। সুতরাং আমি বেহায়ার মতোই ট্যাগ করবো। লেখাটার ফলে শারিরীক, মানসিক হামলা কিংবা মামলার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে জেনেও আমি লেখাটি পোস্ট করবো কারণ আমার ব্যক্তিজীবন কিংবা পেশাজীবন বা ছাত্রজীবনের বিগত দিনে যারা ছিলেন বা আছেন তারা খুব ভালো করে জানেন আমি কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত নই, কেউ কোনো সক্রিয় কর্মকাণ্ডের প্রমানও দেখাতে পারবেননা আশা করি। সুতরাং দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি কেন এইসব বিষয়ে কথা বলতে ভয় পাব কিংবা সরকারের সমালোচনা করতে দ্বিধা করবো যেহেতু সবাই বলেন এই বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশ এবং এখানে বাকস্বাধীনতা বিদ্যমান! সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। সবাই অন্যের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দের প্রতি সম্মান দেখাবেন এবং প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনাকেও হাসিমুখে গ্রহন করে অস্ত্র নয় যুক্তি দিয়ে প্রতিহত করবেন আর গুণ গাইবার মতো দোষটাও স্বীকার করবেন এইসব প্রত্যাশা নিয়েই শেষ করছি।

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি, স্বাধীন বাংলার প্রতিটা নাগরিকের বাংলাদেশ আমি তোমায় ভালোবাসি,
হিন্দু,মুসলিম, বৌদ্ধ,খ্রিস্টান মিলনমেলার বাংলাদেশ আমি তোমায় ভালোবাসি, সংঘাত সংঘর্ষ এড়িয়ে তুমি দীর্ঘজীবী হবে এই প্রত্যাশা নিয়েই নিরবধি ভালোবাসি

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি শুনেছি মন্ত্রীর মুখে কত কুৎসা-
আমি দেখেছি সরকারী আমলার কত অবহেলা
আমি শুনেছি অসহায় নারীর যত চিৎকার,
আজও পারিনি দিতে কাউকে ধিক্কার।
আমি দেখেছি অসৎ লোকদের সুন্দর বসবাস,
আমি দেখেছি দরিদ্র লোকের যত কষ্ট
আমি দেখেছি তুচ্ছ খবর নিয়ে মিডিয়ার যত বাড়াবাড়ি
আমি দেখেছি কুপিয়ে মারতে বিশ্বজিতকে,
আমি দেখেছি মানুষ মারার কত হরতাল।
আমি দেখেছি কতশত অগ্নিকান্ড...
দেখিনি অনেকদিন সহজ সরল হাসিমুখ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

মাহফুজ বলেছেন: আদৌ কি দেখবো।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪২

ম্যাড ফর সামু বলেছেন: মুই কিছু কইতাম চাই না, দিন আনি দিন খাই, রাজনীতি নিয়া মাথা না ঘামাই, যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ। তবে কারও খারাপ কাজের কথা বললে সে তার পক্ষে ব্যাখ্যা না দিয়ে তার প্রতিপক্ষের কর্ম উদাহরণ টেনে এনে প্রসঙ্গ বদলিয়ে দিয়ে, গলাবাজি করে, কথার মারপ্যাচে, নানান কৌশলে, ক্ষমতার অপব্যবহারে যা ইচ্ছা তাই চিরদিন করে যেতে পারে ন, সে যেই দলই হোক না কেন। বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে? আমরা এখন এই নীতিতে চলি, চোখের সামনে অন্যায় দেখে তার প্রতিবাদ করতে ভুলে যাই, কেউ করতে চাইলে তাকে নানাভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করি, অথবা অন্যায়কারীর স্বপক্ষেই যুক্তি দিয়ে ন্যায়ের পক্ষ নেওয়া মানুষটিকে নানান হয়রানিতে ফেলি। আমাদের গায়ের চামড়া মনে হয় গন্ডারের চেয়েও অনেক পুরু হয়ে গেছে। তবে অনেক কষ্ট হয় যখন দেখি মানবতা প্রতি পদে মার খেয়ে খেয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে, আর .... নাহ কিচ্ছু কমুনা কইয়াও মেলা কিছু কইয়া ফালাইছি... এত বেশি কেন কইলাম, মুই কিন্তু কিচ্ছু জানি না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

মাহফুজ বলেছেন: কিছুই বলেননি তাই একরাশ ভালোবাসা। আপনি কিছু জানেননা, প্রয়োজনে আমি স্বাক্ষী দেব।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আদৌ কি দেখবো।

অবশ্যই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.