নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য যত কঠিন হবে আমি তত অকপট হব

mahfuz1989

সোজাসাপটা বলি।

mahfuz1989 › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকায় বিনামূল্যে ইফতার (ভিডিও)

০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

ঢাকার পথচারীদের জন্য ইফতার নিয়ে খুব একটা ভাবতে হয় না। ইফতারের সময় হয়ে গেছে বাসায় পৌঁছাতে পারেন নি যে কোন একটা মসজিদে ঢুকে যান। ইফতারের সুন্দর আঞ্জাম আছে।

কিন্তু সমস্যা হয় দুই শ্রেণীর লোকের জন্য। প্রথম. নারী রোযাদাররা এসব মসজিদে ঢুকতে পারেন না।

দ্বিতীয় শ্রেণি হচ্ছে- অনেকে চক্ষু লজ্জার ভয়ে মসজিদে ঢুকে একটা প্লেট নিয়ে বসে পড়তে পারেন না।
আজকে একটা খুশির সংবাদ দিচ্ছি এই দুই শ্রেণী তো বটেই সকল রোযাদারের জন্যই যা আনন্দের।
ঢাকার গ্রিন রোডের হোটেল জিঞ্জিরা এন্ড রেস্টুরেন্ট নামের একটা সাধারণ বাংলা খাবারের হোটেল আছে। যেখানে রমযানের ত্রিশ দিন সবার জন্য বিনামূল্যে ইফতারের সু-ব্যবস্থা রয়েছে। নারী-পুরুষ, ধনী-গরিব, পথচারী-রিকসাওয়ালা যেকেউ এই হোটেল ঢুকে টেবিলে সাজানো ইফতার নিয়ে বসে পড়তে পারবেন। এজন্য কাউকে এক টাকাও দিতে হবে না।



রেস্তোরার টেবিলে টেবিলে ইফতার সাজানো থাকে প্লেটে করে। যে কেউ ইফতারের আগে গিয়ে টেবিলে বসে পড়লেই চলবে। আপনার মনে হবে নিজের টাকায় ইফতার কিনে খাচ্ছেন। হোটেলের বেয়ারারা পর্যন্ত আপনাকে খাতির করবে।
হোটেল মালিক প্রায় দশ-বার বছর ধরে রোযাদারদের জন্য এমন মহতী আয়োজন করে যাচ্ছেন।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ http://babblecase.com/2Y6U


ইফতারের আইটেমঃ
ইফতারের আইটেম খুব সাদামাটা হলেও ইফতারের নিত্য খাবারই পাবেন। ছোলা, মুড়ি, আলুর চপ, পিয়াজু, বেগুনি, দামী খেজুর, গরম জিলাপি আর অফুরন্ত বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি। (আপনি চাইলে হালিম বা জুস কিনে খেতে পারেন স্বাভাবিক মূল্যেই। বাকি সব ফ্রি)

ঠিকানাঃ
জিঞ্জিরা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট
১৭৭, গ্রিন রোড, ঢাকা-১২০৫
কমফোর্ট হাসপাতালের পাশে

আমার কাছে ছবি নেই তবে ভিডিও আছে। আমরা বন্ধুরা ভিডিও করে ইউটিউবে আপ দিয়েছি। ইউটিউবের ভিডিও লিংক শেয়ার করে দিলাম। আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন।
ভিডিও

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০১

বিজন রয় বলেছেন: বাহ!

ধন্যবাদ তাদের।

২| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: এমন বাংলাদেশি দুনিয়াতে আছে বিশ্বাস করতে কস্ট হয়! তিনি মহান মহাপুরুষ।

৩| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই ধরনের ইফতার শুধু ফকির আর রিকশাওয়ালাদের দেওয়া হয়।

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

বর্ষন হোমস বলেছেন:
আমি ঐদিন ইবনে সিনা হাসপাতে ইফতারের সময় আটকে পরে ছিলাম।দেখলাম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইফতারের পেকেট দিয়ে গেল।

৫| ০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: বায়তুল মোকাররম মসজিদেও প্রতিদিন
হাজার দু'য়েক লোকের ইফতারীর
ব্যবস্থা থাকে রোজার প্রতিদিন।
সকলের নেক মকসুদ পুর্ণ হোক। আমিন-

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৩০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুবই ভালো কাজ করে যাচ্ছেন হোটেল মালিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.