![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল বিকালে রিক্সায় বাসায় ফিরছি। হঠাৎ খেয়াল করলাম কয়েকজন ছেলে হয়তো প্রাইভেট থেকে ফিরছে, তার মধ্যে একটা ছেলে খুবই বাজে ভাবে ইঙ্গিত দিয়ে লাফিয়ে উঠল। প্রথমে আমি বুঝতেই পারিনি ব্যাপারটা কি হয়েছে। পরক্ষনে খেয়াল করলাম দু’জন মেয়ে রিক্সায় করে যাচ্ছে, ছেলেটা তাদেরকে উদ্দেশ্য করে এমন বিশ্রীভাবে লাফিয়ে উঠেছে। মেয়েগুলিকে খুবই নার্ভাস মনে হলো। ছেলেটা হয়তো ক্লাস ৯/১০ হবে, সর্বোচ্চ ইন্টারমিডিয়েট এর ছাত্র। এখন আমার কথা হচ্ছে এই ছেলে কি কোন বাবা মায়ের সন্তান নয়? নিশ্চই এই ছেলে আজকেই প্রথম এমন করেনি। তাহলে তার বাবা-মা কি ছেলে কোথায় যায়, কি করে সেই ব্যাপারে কোন খোজ রাখে না? রাখলে কি এইসব তাদের কানে যায় না? গেলে কি তারা এইসব এর জন্য শাসন করে না? তাহলে এই বয়সে এই ছেলে এমন সাহস পায় কোথায়? আমরা ছোট থাকতে বাবা-মা, মুরুব্বীদের যেভাবে ভয় পেতাম এরা কি সেই রকম ভয় পায় না? না পেলে, কেন পায় না? সেই সব বাবা-মাদের বলছি- যদি জেনে শুনেও এইসব বিষয়কে আধুনিকতা, বয়সের দোষ বলে আস্কারা দিয়ে থাকেন তাহলে মনে রাখবেন আপনার এই সন্তান ই একদিন দেশের ভবিষ্যত ধর্ষন মামলার আসামী... ধর্ষনের পর হত্যা মামলার আসামী হবেন। যদি সে আপনার মেয়েকেই ধর্ষন করে আশ্চর্য হওয়ার কিচ্ছু থাকবে না আর মামলার এজাহারে তাদের নামের পাশাপাশি বাবা- মায়ের নাম হিসেবে কিন্তু আপনাদের নামই লেখা হবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: হ্যাঁ, আমরা আমাদের বাবা-মা কে যেমন ভালবাসতাম, তেমনি প্রয়োজনের সময় ভয়ও পেতাম.... কিন্তু এখনকার ছেলে মেয়েরা বাবা-মায়ের সাথে বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্কের নামে এইসব কুকর্মের পশ্রয় পাচ্ছে...
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮
এন ইউ এমিল বলেছেন: কুত্তায় কামড়াইব এইডাই সাভাবিক, আমাদেরই উচিত কুত্তা দেখলে এড়িয়ে চলা
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: হ্যা সেইটার ও একটা লিমিট থাকে... যখন এই রকম কুকুরের উৎপাত বেড়ে যায় তখন বিষ দিয়ে এদের মেরে ফেলা হয় অথবা এদের জন্য বিশেষ অভিযান চালিয়ে এদের হত্যা করা হয়। তাই বলে কুকুরের ভয়ে সবাই রাস্তায় নামা বন্ধ করে দেয় না...
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
হেডস্যার বলেছেন: রাস্তাঘাটে জন্ম নিলে এরকমই হবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: সত্যিই বলেছেন.
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রথমতঃ আপনার সব প্রশ্নের উত্তর হল "না"।
দ্বিতীয়তঃ, এই প্রসংগগুলো অনেক পুরনো। আমরা আজকে যে বাবা-মা গুলোর কথা বলছি, এনারা নিজেরাও কখনো বাবা-মা হওয়া শিখেন নি। কিভাবে সন্তানদের সঠিকভাবে মানুষ করবেন?
সবচেয়ে বড় কথা, পাশ্চাত্যের সংস্কৃতিতে গা ভাসিয়ে দেয়া বাবা-মায়ের দ্বারা এরচেয়ে ভাল কিছু সম্ভব না। যতদিন বাবা-মা নিজেরা দ্বীন বুঝে সেইমত আ'মল করতে না পারবে এবং সন্তানদেরও সেই ধর্মীয় মূল্যবোধ দিয়ে বড় করতে পারবে ততদিন এইদিকগুলোতে উন্নতি আসবে না। আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত... আরে ভাই যেই আধুনিকতা আর স্বাধীনতা নিজের অস্তিত্বকেই ধ্বংস করে দিচ্ছে সেই বালের আধুনিকতা ধুইয়া কি পানি খাইবে? যেই কুত্তার বাচ্চাগুলা রাস্তাঘাটে এইসব করে তাদের বিচার রাস্তার মাঝখানেই হওয়া উচিত.... রাস্তার মাঝখানে ধইরা ইট দিয়া এদের *** ছেইচ্চা দেওয়া উচিত....
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
উড়োজাহাজ বলেছেন: ভাইরে, অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাদের বাবা মায়েরাই এইগুলো শিক্ষা দিতেছে। আফসোস ছাড়া আর একটা কাজ করা যায়, সংঘবদ্ধ হইয়া কানে-গালে মারা। একা একা কিছুই করা যাবে না।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: হ্যা, সেটাই করা উচিত... এইসব বাবা - মা যখন দেখে ছেলে রাতে দেরীতে ফেরে/ ফেরেই না, তখন কোন কৈফিয়ত নেয় না... যখন দেখে মেয়ে তার ছেলে বন্ধুদের সাথে ঢলাঢলি করছে তখন তাকিয়ে তাকিয়ে হাসে.... নিষেধ করেনা, স্বাধীনতার হস্তক্ষেপ হবে তাই... আরে ভাই বাঘ আর হরিণ যতই ভাল বন্ধু হোক একসাথে থাকতে পারেনা.... মা-বাবারাই যদি এইসব ভুলে যায় তাহলে তো এর চেয়ে ভাল ভবিষ্যত আমরা আশা করতে পারিনা...
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
নাসরীন রহমান বলেছেন: You are right. This is reality and parents are solely responsible for it.