নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমুসলমান জংগীরা কেন আলোচিত হন না?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

১৯৯৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে গোল্ডস্টেইন ওয়েস্ট ব্যাংকের হেবরেন মসজিদে সেজদারত নামাজীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে, মারা পরেন ২৯ জন মুসুল্লী।

গোল্ডস্টেইন ছিলেন ইহুদি টেরোরিষ্ট গ্রুপ জিওস ডিফেন্স লিগ সংক্ষেপে জেডিএল এর সদস্য। জেডিএল তাদের ওয়েবসাইটে বলে, আমরা এটা বলতে লজ্জিত নই যে গোল্ডস্টেইন আমাদের একজন সদস্য।

১৯৬৮ সালে রাব্বী কাহানে নিউইয়র্কে জিডিএল গঠন করেন। ১৯৭২ এই মিলিটান্ট দলটির সদস্য সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়ে যায়। প্রথমে এদের আক্রমনের মুল লক্ষ ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন।

১৯৮৪সালে সাধারন ইহুদির ২৪পারসেন্ট এদের পক্ষে এবং ৪৪ পারসেন্ট এদের বিপক্ষে ছিলেন। পরে এদের পক্ষের সাধারন ইহুদিদের সংখ্যা আরো কমে আসে।

এফবিআই জেডিএলকে একটি সন্ত্রাসী ইহুদি সংগঠন বলে আখ্যা দেয়। এফবিআইএর পরিসংখ্যান মতে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ইহুদিদের হাতে ১৮টি সন্ত্রাসী আক্রমন সংঘটিত হয় যার ১৫টিই গঠায় জেডিএল।

১৯৮৬সালের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী ১৯৬৮ সাল থেকে পরিচালিত এই সংঘটনটির সন্ত্রাসী কার্যকলাপে ৭জন মারা গেছে এবং ২২ জন আহত হয়েছে।

এর প্রধান একবার প্রতিজন আমেরিকান নাজীকে মেরে ফেলার পুরস্কার স্বরুপ ৫০০ ডলার দেওয়ার ঘোষনা দেয়। আবার আরেকজন নেতা সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে বোমা হামলার পরিকল্পনা নেয়। এই সন্ত্রাসী দলটি আমেরিকায় মসজিদে, মুসলিম নেতাদের অফিসে বোমা হামলার পরিকল্পনা করে। এদের বোমা হামলায় রকফেলার সেন্টারের মিসরীয় টুরিষ্ট অফিসটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

কোল নামক একজন বুদ্ধিজীবি হলকস্টকে অস্বীকার করলে তারা তাদের ওয়েবসাইটে ঘোষনা দেয় যে তাকে যেখানেই পাওয়া যাকনা কেন আঘাত করা হবে।

জেডিএল এর অনেক সদস্য ইদানিং কাহান চাই নামক আরো একটি ইহুদি সন্ত্রাসী সংঘটনে সংঘবদ্ধ হচ্ছে।





ধর্মীয় আগ্রাসনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান শুধুমাত্র ইরাকের পরে

তারপর পাকিস্তান।লগের নাস্তিকেরা আর ভারত সমর্থক ব্লগাররা প্রায়শ:ই ধর্মীয় গোড়ামি কিংবা ধর্মীয় বর্নবাদের জন্য পাকিস্তান আর আফগানিস্তানকে ব্যংগ করে তৃপ্তি লাভ করেন।

তাই তার সেক্যুলার একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন, বিসমিল্লাহ আর ইসলামে সংবিধান থেকে বাদ দিয়ে।



কিন্তু নীচের রিপোর্টটি তাদের জন্য খুবই বিব্রতকর বোধ করি।



মার্কিন থিংকট্যাংক এর ষ্টাডি অনুসারে ধর্মীয় বৈষম্যে, ভারত ইরাক থেকে কেবল পিছিয়ে।

ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংকPew Research Centre এর একটি সমীক্ষা অনুসারে ব্যাক্তি কিংবা দল কর্তৃক সামাজিক আগ্রাসন, ধর্মীয় বর্ণবাদের দিক থেকে ভারতে স্থান ২য়, শুধুমাত্র ইরাকের পরে।

এমনকি পাকিস্তান, আফগানিস্থান কিংবা ইরানের কিংবা সউদি আরবের উপরে।

`Global Restrictions on Religion' নামের এই সমীক্ষাটি চালানো হয় ১৯৮টি দেশে।



এমনকি সরকার কর্তৃক ধর্মীয় বর্ণবাদের ক্ষেত্রেও ভারত প্রথম ৪০ টি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে।









আমেরিকার রাষ্ট্রদূত টিমোথি রেমোরকে এক ভোজসভায় হিন্দু জংগীবাদীদের ব্যপারে রাহুল গান্ধী তার এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।



তিনি বলেন যদিও লষ্করে তৈয়বা কিংবা অন্যসব সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো ভারতের জন্য হুমকি স্বরূপ কিন্তু ভারতীয় হিন্দু জংগী গ্রুপগুলো যাদের জন্ম কিনা ভারতের মাটিতে, তারা ভারতের জন্য সবচাইতে বড় হুমকি।



রাহুলকে ভারতের আগামী রাষ্ট্রপ্রধান কিংবা ভারতের বর্তমান রাজপূত্র হিসাবে হিসাবে গন্য করা হয়।





এখন পৃথিবীজুড়ে মিথ্যা প্রচারনা চালানো হচ্ছে যে মাদ্রাসাগুলো নাকি জংগী বানানোর কারখানা।

আলেকজান্ডার ইভানস ব্রিটিশ ফরেন এন্ড কমনওয়েলথ অফিসে কর্মরত।

দেখুন তিনি কি বলেন, মাদ্রাসার বিরুদ্ধে আনত টেরোরিজমের অভিযোগের প্রসংগে।

তিনি বলেন,



ধর্মীয় শিক্ষার বিদ্যালয় মাদ্রাসায় মুসলিম বিস্বের যে লক্ষ লক্ষ ছেলেপুলে পড়াশুনা করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় সব ধরনের অপরাধকর্মের। নাইন এলেভেনর পর এইজাতীয় ধারনাগুলো মাটি পেতে থাকে। সমালোচকরা মাদ্রাসাকে অভিহিত করেন, সন্ত্রাসের আস্তানা, আত্মঘাতী বোমাবাজদের প্রজনন কেন্দ্র, আর মধ্যযুগীয় ধ্যানধারনার শিক্ষাকেন্দ্র হিসাবে। ঠিক এমনই ধ্যানধারনার বশবর্তী হয়ে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের শামিনা আহমেদ আর এন্ড্রু স্ট্রলেইন জুলাইয়ের লন্ডন বোমাবাজির ঘটনা প্রসংগে ওয়াশিংটন পোষ্টে লেখেন জিহাদি এক্সট্রিজিম পাকিস্তানের কট্টরপন্হী মাদ্রাসাগুলোতে চর্চিত হয়। আর তাই মনে হয় এই মাদ্রাসাগুলোতে যে বিদ্বেষের জন্ম দেয়া হয় তা পস্চিমের শহরগুলোতে রক্ত ঝরায়।

এইধরনের অভিযোগগুলো তৈরি করা হয়েছে কয়েক ডজন পাকিস্তানী মাদ্রাসার ওপর আলোকপাত করে। যে মাদ্রাসাগুলোকে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে জেহাদকারী যোদ্ধাদের ট্রেনিং গ্রাউন্ড হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। এই জেহাদিরাই পরে কাস্মীরে মুক্তিযোদ্ধাদের, আর আফগানিস্থানে তালেবান কিংবা ওসামা বিন লাদেনের পক্ষ হয়ে তাদের কর্মকান্ড চালায়। এই ক্ষুদ্র সংখ্যক মাদ্রাসাকে ভিত্তি করে প্রচারনা চালানো হয় পাকিস্তানে মাদ্রাসাগুলো ধর্মীয় উন্মাদনা চালায়।



তাই তার মাদ্রাসার ব্যাপারে এধরনের প্রচারনা চালিয়ে ভুল করছে। প্রকৃতপক্ষে মাদ্রাসার প্রায় সবগুলোই সম্ভাবনাময়, হুমকিস্বরূপ নয়। গায়ের ছেলেপুলেদের জন্য শিক্ষার প্রাথমিক সোপান।

অনেক গায়ের গরীব মানুষদের জন্য, অনেক এতিমদের জন্য, মাদ্রাসা প্রয়োজনীয় সামাজিক সুবিধাদি ছাড়াও শিক্ষা দান করে। এদের অনেককে আবার আশ্রয়দান করেও তাকে, তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করে। গায়ের এই এতিম আর গরীব বাচ্চাগুলো অন্যথায় শিকার হত পাচারকারীদের বা সেক্স ট্রাফিকারদের। ব্যাবহার করা হত সস্তা শ্রমের বিকল্প হিসাবে। অন্যসব ধরনের এবিউজের শিকার হত এরা।



Rather than undermining the madrasah system, then, Western policymakers should engage it. Beards and bombast may make for good newspaper copy, but the reality of the madrasah system is far different: it is characterized by both orthodoxy and diversity and is host to a quiet debate about reform. It is in the interest of the West to ensure that the outliers -- truly extremist madrasahs -- are contained and advocates or apologists for terrorism duly prosecuted. But it is equally important for policymakers to pursue this goal carefully, by encouraging internal debate rather than demanding changes from above. The best incentive for reform is competition rather than control.



TENURED RADICALS?



The Western consensus on madrasahs assumes that some of them produce terrorists and many others contribute to radicalization in less direct ways. But the evidence of a direct link to terrorism remains weak. Indeed, according to Marc Sageman's recent study Understanding Terror Networks, two-thirds of contemporary al Qaeda-affiliated terrorists went to state or Western-style colleges. Like the terrorist Ahmed Sheikh (who was a contemporary of mine at the London School of Economics), terrorists today are more likely to have gone through the regular educational system. Many are newly religious rebels rather than regular ulama ...





মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: গোল্ডস্টেইন ছিল একক হামলাকারি। তখন হেবরন ইসরায়েলের. নিয়ন্ত্রণে। হামলাকারীকে তাতক্ষনিক হত্যা করা হয়েছিল।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

মাহিরাহি বলেছেন: জেডিএল তাদের ওয়েবসাইটে বলে, আমরা এটা বলতে লজ্জিত নই যে গোল্ডস্টেইন আমাদের একজন সদস্য।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৬

মাহিরাহি বলেছেন: সব মুসলমান সন্ত্রাসী না হলেও প্রায় সব সন্ত্রাসীই মুসলমান। ইসলামপন্থীরা হল পশ্চিমা বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি ।‌‍'

অথচ ইউরোপ ও আমেরিকার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিশ্বের মোট সন্ত্রাসী ঘটনার ৫ শতাংশের জন্যও মুসলমানরা দায়ী নয়। এফবিআই’র সরকারি নথিপত্রের আলোকে এক গবেষণায় দেখা যায়, ১৯৮০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে সংঘটিত সব সন্ত্রাসী আক্রমণের মাত্র ৬ শতাংশ করেছিল ইসলামি চরমপন্থীরা। বাকি ৯৬ শতাংশের জন্য দায়ী ছিল অন্যরা (ল্যাতিনোরা ৪২ শতাংশ, চরম বামপন্থীরা ২৪ শতাংশ, চরমপন্থী ইহুদিরা ৭ শতাংশ, কমিউনিস্টরা ৫ শতাংশ, অন্য গ্রুপগুলো ১৬ শতাংশ।) আর ইউরোপে মুসলিম সন্ত্রাসী এক শতাংশেরও অর্ধেক নয়।
হেগভিত্তিক ইউরোপিয়ান পুলিশ অফিস তথা ইউরোপোলের ইইউ টেরোরিজম সিচুয়েশন অ্যান্ড ট্রেন্ড রিপোর্টে প্রকৃত সন্ত্রাসের বাস্তব চিত্র পাওয়া যায়। ২০০৭, ২০০৮ ও ২০০৯ সালের রিপোর্ট দেখলেই বোঝা যাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মুসলমানদের উপস্থিতি খুব একটা নেই।
ইউরোপে ৯৯.৬ শতাংশ সন্ত্রাসী হামলাই হয়ে থাকে অমুসলিমদের মাধ্যমে। এর মধ্যে ৮৪.৮ শতাংশ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায় ইসলামের সাথে সম্পূর্ণ সম্পর্কহীন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলো।
চরমপন্থী ইসলামি গ্রুপগুলো যত সন্ত্রাসী হামলা চালায়, বামপন্থী গ্রুপগুলো তার চেয়ে অন্তত ১৬ শতাংশ বেশি হামলা চালিয়ে থাকে।
২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সংঘটিত হামলাগুলোর মধ্যে চরমপন্থী মুসলিমরা চালিয়েছিল মাত্র ০.৪ শতাংশ।
২০০৮ সালে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইসলামপন্থীদের মাত্র একটি হামলার শিকার হয়েছে। সেটি হয়েছিল ব্রিটেনে। অথচ ইউরোপে সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাস হচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের কারণে। স্পেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে স্বাধীনতাকামীরা অত্যন্ত সক্রিয়। তারাই মূলত সেখানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে।
২০০৬ ও ২০০৮ সালের ইউরোপের সন্ত্রাসী হামলার চিত্র এখানে তুলে ধরা হলো
২০০৬ সালের পরিসংখ্যান
সদস্য দেশ ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী বামপন্থী ডানপন্থী একক ইসুø সুনির্দিষ্ট নয় ২০০৮ সালে মোট
অস্ট্রিয়া ০ ০ ০ ০ - ১ ১
বেলজিয়াম ০ ০ ০ ০ - ১ ১
ফ্রান্স ০ ২৮৩ ০ ০ - ১১ ২৯৪
জার্মানি ১ ০ ১০ ০ - ২ ১৩
গ্রিস ০ ০ ২৫ ০ - - ২৫
আয়ারল্যান্ড ০ ১ ০ ০ - ০ ১
ইতালি ০ ০ ১১ ০ - ০ ১১
পোল্যান্ড ০ ০ ০ ১ - ০ ১
পতুêগাল ০ ০ ১ ০ - ০ ১
স্পেন ০ ১৩৬ ৮ ০ - ১ ১৪৫
যুক্তরাজ্য ০ ৪ ০ ০ - ০ ৫
মোট ২০০৬ ১ ৪২৪ ৫৫ ১ - ১৭ ৪৯৮
২০০৮ সালের পরিসংখ্যান
সদস্য দেশ ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী বামপন্থী ডানপন্থী একক ইসুø সুনির্দিষ্ট নয় ২০০৮ সালে মোট
অস্ট্রিয়া ০ ৫ ০ ০ ০ ১ ৬
ফ্রান্স ০ ১৩৭ ০ ০ ৫ ৫ ১৪৭
গ্রিস ০ ০ ১৩ ০ ০ ১ ১৪
আয়ারল্যান্ড ০ ২ ০ ০ ০ ০ ২
ইতালি ০ ০ ৫ ০ ০ ৪ ৯
স্পেন ০ ২৫৩ ১০ ০ ০ ০ ২৬৩
যুক্তরাজ্য - - - - - - -
মোট ২০০৮ ০ ২৯৭ ২৮ ০ ৫ ১১ ৫১৫

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৩

জেনো বলেছেন: ভাল লাগল।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

জেনো বলেছেন: ভাই এইটা বুঝি নাই ;) ;) ;)

ব্লগ লিখেছেন: সঠিক তথ্য নেই

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১০

মাহিরাহি বলেছেন: ভাই ৭ বছর হইয়া গেল ত তাই

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৯

দন্ডিত বলেছেন: মেইনস্ট্রীম মিডিয়া সবসময় "বুগিম্যান" তৈরীতে সচেষ্ট থাকে। এতে সব দোষ একটি নির্দিষ্ট গ্রুপের ঘাড়ে ফেলে আখের গোছাতে পারা যায়।

আমেরিকায় একসময় ছিল "কমিউনিজমের" জুজু। সবখানেই তারা "কমিউনিস্ট" খুজে পেত। রিপাবলিকান একজন সিনেটর জন ম্যাকার্থী এই "কম্যুনিস্ট/কম্যুনিস্ট সিম্পেথাইজার" খোজাটাকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। জর্জ ক্লুনির একটা ছবি আছে এই বিষয়ে "গুড নাইট এণ্ড গুড লাক"।

কমিউনিজমের পতনের পর নতুন জুজু শুরু হয়েছে "ইসলামিস্ট"। সবকিছুর দায় এদের উপর চাপিয়ে দিয়ে নিজেদের নোংরা রাজনীতি চালিয়ে নিচ্ছে তারা।

"রেডোক্যাল ইসলামিস্ট" , "চরমপন্থী কমিউনিস্ট", "হিন্দুত্ববাদী", "জায়ানিস্ট" এইসব গ্রুপের উথানের পেছনে সামাজিক রাজনৈতিক কারন আছে। সেগুলোকে নিউট্রালাইজ করার চেয়ে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে কাউকে করা হয় ফেরারী আসামী অথচ একই অপরাধে দোষী অপরকে করা হয় সম্মানিত।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

মাহিরাহি বলেছেন: Thanks

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.