নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিটলারের নিরামিষভোজী ছিলেন, ছিলেন পশুপ্রেমি, তার সহ্য হোতনা নৃশংসভাবে পশু হত্যা করা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

হিটলার নিরামিষভোজী ছিলেন। পশুপাখিকে খুবই ভালবাসতেন। তার সাথে অতিথিরা যখন ভোজসভায় অংশগ্রহন করতেন তখন তিনি তাদেরকে শুনাতেন কি নৃশংসভাবে পশুগুলোকে জবাই করা হয় কসাইখানাতে। ফলে অভ্যাগতরা লজ্জায় মাংস খাওয়া থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখতেন। হিটলার সৈন্যদের জন্য খাদ্য হিসাবে ফলমূল আর শাকসব্জিকে প্রাধান্য দিতেন। পশুপ্রেমি হিটলারের পশু মারতে গিয়ে কলজে কেপে উঠলেও লক্ষ কোটি মানুষ মারতে তার মন একটু কাপেনি।

মাঝখানে বলে রাখি অনেকে মনে করেন হিটলার নাস্তিক ছিলেন। যদিও ধরা হয়ে থাকে তিনি নামে মাত্র ক্যাথলিক ছিলেন। কখনো কোন ধর্মীয় কার্যকলাপে তার অংশগ্রহন ছিল না। আরো মজার ব্যপার তিনি চেয়ে ছিলেন রাইখ (জার্মান, অস্ট্রিয়া?) থেকে খ্রীষ্ট ধর্মকে সমুলে উৎপাটন করে দিতে।

প্রায়শ:ই না জেনে এটি বলা হয়ে থাকে মুসলমানেরা গো হত্যায় সবচাইতে এগিয়ে।
অথচ পরিসংখ্যানে দেখা যায় পার কেপিটা মিট কনজাম্পসনের তালিকার প্রথম ৫০ টি দেশের ৩টি কি ৪টি মুসলিম দেশ। কাজাখাস্তান, সৌদি আরব, তুরস্ক।
অথচ প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে (১০) চেক প্রজাতন্ত্র, ইউরোপের সবচাইতে নাস্তিকদের বাস যে দেশটিতে। আজ সবচাইতে বেশি শুয়োর খায় যে ডেনমার্ক সেখানে নাস্তিকেরা আনুপাতিক হারে পৃথিবীর ৩য় স্থান দখল করে আছে।২য় স্থানে আছে চেকরা। ১৯ নাম্বারে আছে চীন।
থ্যাংকস গিভিং ডেতে আমেরিকান আর কানাডিয়ানরা টারকি খায়, যেটা নাকি ঐদিনের জন্য মাষ্ট। থ্যাংকস গিভিং ডের প্রধান মেনু হল টারকি। থ্যাংকস গিভিং ডে, যা কানাডাতে ঘটা করে পালন করা হয়, শ্রষ্টাকে ধন্যবাদ জানানোর জন্য, ভাল ফসলের জন্য। তাহলে এটাও কি উতসব করে একটি প্রানি হত্যা নয়কি।
প্রায় সাড়ে চার কোটি টারকি খাওয়া হয় এই দিনটিতে।

About 45 million Turkeys (15% of population of Turkeys) are eaten for Thanksgiving each year and another 35% of the population is killed the rest of the year. About 50% of the turkey population is killed each year. I think.

নাকি ছোট প্রানি বলে, এতে দোষ নেই।
পৃথিবীর সবচাইতে বড় পশূ উতসর্গেরে অনুষ্ঠান পালিত হয় নেপালের হিন্দুদের দ্বারা।
মাওবাদীরা রাজনিতীবিদরাও রাজী নয় শত বছরের এই উত্সবকে বাতিল করতে।
তারপরও মুসলমানের পশুদের সাথে দয়াহীন আচরন করে থাকে।

তাই একটি কার্টুনচি্ত্র দিয়ে শেষ করছি আজকের আলোচনা।
নদীর একপারে তৃত্বীয় দুনিয়ার একলোক কয়টা লাকড়ি জ্বেলে তার প্রয়োজন মিটাচ্ছিল যখন তখন প্রথম দুনিয়ার একলোক নদীর ওপার থেকে হম্বিতম্বি করে বলছিল, তুমি মিয়া পরিবেশ নষ্ট করছ গাছ কেটে আর ধুয়া উড়িয়ে।
অথচ তার পেছনেই বড় বড় সব কারখানার চিমনি থেকে গলগল করে কালো ধোয়া বেরিয়ে সমগ্র আকাশকে অন্ধকার করে দিচ্ছিল


পৃথিবীতে মাংস গ্রহনের (মাথাপিছু কেজি) তালিকা দেখুন।

kg/person (2009)
Bangladesh 4 ইসলাম ধর্ম

Australia 111.5

United Kingdom 84.2

United States of America 120.2

India 4.4 হিন্দু ধর্ম

Thailand 25.8 বৌদ্ধ ধর্ম 93.20% (বৌদ্ধ ধর্মে প্রানী হত্যা মহাপাপ)

Japan 45.9 বৌদ্ধ ধর্ম 67%

Sri Lanka 6.3 বৌদ্ধ ধর্ম 70.2%


আজকে পশুপ্রেমিরা খুব সচেতন।এরা খুবই মানবতাবাদি । এই নাস্তিক কম্যুনিষ্টারা মাত্র একশ বছরের মধ্যে যত লোক হত্যা করেছে, দুই বিশ্ব যুদ্ব মিলিয়েও হয়ত এত মানুষ হয়নি।


সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট জোসেফ স্টালিন ১৯২২ থেকে ১৯৫৩ সালের ৫ই মার্চ পর্যন্ত, তার শাসন আমলে সে টোটাল ৬ কোটির মত মানুষকে হত্যা করেছে।তাদের মধ্যে ১ কোটি ৪৫ লাখ হল যারা ক্ষুদার যন্ত্রনায় ও দূর্ভিক্ষে মারা গিয়েছিল।


মাওসেতুং প্রায় ১.৫কোটি থেকে দুই কোটি মানুষকে হত্যা করেছে।


কম্যুনিজমের রক্তাতের ইতিহাসে বিপ্লবের নামে কোটি কোটি মানুষের হত্যাকে জায়েজ করা হয়েছিল।





http://www.allcountries.org/uscensus/1370_per_capita_consumption_of_meat_and.html

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

করুণাধারা বলেছেন: একেতো লিখেছেন যুক্তি প্রমাণ দিয়ে তারপর শেষে এমন ছবি দিয়েছেন -এন্টি কোরবানী সমিতির সদস্যরা কোন উত্তর খুঁজে পাচ্ছে না।
ঈদ শুভ হোক।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

মাহিরাহি বলেছেন: ঈদ মোবারক

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

জিএমফাহিম বলেছেন: মুলভাব বুঝতে পেরেছি। তবে বুদ্ধধর্মে জীব হত্যা মহাপাপ, হিন্দু ধর্মেও মাংস না খাওয়ার প্রতি জোড় দেয়া হয়েছে। এখন সেই ধর্মের মানুষ ধর্ম উপেক্ষা করে মাংস খেলে কিছু তো করার নাই। আর ইসলামে আছে কুরবানির সময় এক পশুকে কুরবানি করার সময় অন্য পশু সামনে না করতে, কিন্তু এখন দেখা যায় রাস্তায় গণহারে কাটা হচ্ছে না ইসলামসম্মত না। এইসবই পরিহার করা উচিত। সবাই যাতে তাদের ধর্মের সঠিক জ্ঞানকে বুঝতে ও করতে পারে সেই আশা রাখি। আর হিটলার নিরামিষভোজী ছিল, কিন্তু তার এই খাদ্যাভ্যাসের সাথে হলোকস্ট এর কোন সম্পর্ক নেই। উনি হত্যা করতেছেন জাতিবাদের কারনে। নিরামিষভোজী অনেক হত্যাকারিও যেমন আছে অনেক ভাল ভাল বিজ্ঞানি ও দানশীলও আছে। এমনকি নিরামিষভোজী মুসলিম স্কলারও আছে। এটা অপ্রাসঙ্গিক। অনেক ভিগান বা প্রাণীবাদি নাস্তিকও আছে, অনেক প্রাণীভোজী নাস্তিকও আছে। ভিগান হওয়ার প্রবনতা আবার ইসলামিক দেশগুলো থেকে নাস্তিক দেশগুলোতে বেশি। পুরো ভিগান না হয়ে, মজা পাওয়ার জন্য যারা ফাস্টফুডের দোকানে ও বিরিয়ানির দোকানে ভির করে তাদের কুরবানি নিয়ে প্রস্ন তোলা হিপক্রেসি।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

মাহিরাহি বলেছেন: ঈদ মোবারক

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: কিছুদিন আগে এক মুমূর্ষু রোগীকে রক্ত দিয়ে এসেছি। এটা ছিল আমার কুরবানি। স্রষ্টা খুশি হোক বা না হোক।

গবিরকে সাহায্যই যদি করতে হয় মহল্লার সবাই মিলে কি গবিরকে স্বাবলম্বী করার কর্মসংস্থান দেয়ার কোন উদ্যোগ নিলে কি হত না? সমাজ ও দেশের মঙ্গল হত না?
এখন তো আপনার টাকা মাংস হয়ে গরীবের পায়খানা হয়ে বের হবে আর কিচ্ছু হবে না।

কেন প্রাণীকে কচুকাটা করেই তাদের গারিবি মিটানো লাগবে ? প্রোটিন ? সেটা তো ডালেই যথেষ্ট আছে , পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া। কেন মাংসের নামে নানা রোগবালাই দিচ্ছ গরীবের ঘরে?

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

মাহিরাহি বলেছেন: বাংলাদেশের অর্থনীতি কারা নিয়ন্ত্রণ করছে!

৫ থেকে ১০% ধনীরা।

কোরবানী দেয় কারা, বেশির ভাগই মধ্যবিত্তরা।

গবিরকে সাহায্যই যদি করতে হয় মহল্লার সবাই মিলে কি গবিরকে স্বাবলম্বী করার কর্মসংস্থান দেয়ার কোন উদ্যোগ নিলে কি হত না? সমাজ ও দেশের মঙ্গল হত না?

গবিরকে = গরিব

গরিবকে সাহায্য করার কথা কার!


৫ থেকে ১০% ধনীরা, সম্পদ, মিডিয়া থেকে শুরু করে বুদ্ধীজীবিদেরও নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করেছে।

তারাই এখন গলা ফুলিয়ে বলছে, কোরবানি না দিয়ে গরিবকে সাহায্য করার কথা।

গরিবের আর ধনীর পার্থক্য দিনকে দিন বাড়ছে। কিছু মধ্যবিত্তের উচ্চবিত্তের ঘরে নাম লেখাতে সক্ষম হচ্ছে কিন্তু মধ্যবিত্তের বড় অংশ সংসার সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে।

কোরবানিটা সার্বজনীন ধর্মীয় অনুষ্ঠান।

এই অনুষ্ঠান বাদ দিলে গরিবদের গরীবি ঘুচবে!

হাস্যকর নয় কি!

গরিবদের গরীবি ঘুচবে, দেশের সম্পদে ধনীদের দখল কমালে, সম্পদের সুষম বন্টন হলে।



৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

মাহিরাহি বলেছেন: বাংলাদেশের গরিবেরা সবসময়ই পরিশ্রমী ছিল। তাদের প্রাপ্য পরিশোধ করলেই গরিবরা ভাল থাকবে।

কিন্তু সেটি করতে চান কেন আপনারা।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মাহিরাহি বলেছেন: ঈদ সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনুক।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: শুধু কুরবানি বন্ধ করলেই গরিবি যাবে এটা আমি বলিনি। কেউ বলবে বলেও মনে হয় না। এভাবে টাকা নষ্ট করে দান করে আমরা তাদের নির্ভরশীলতা বাড়িয়ে দিচ্ছি। তারা আরও দান ও ভিক্ষাবৃত্তির প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। গবিরি মিটানোর জন্য আমাদের অর্থকে সঠিকভাবে গরিরদের জন্য ব্যয় করতে হবে। তাদের কর্মসংস্থান দিয়ে তাদের স্বাবলম্বী করার ব্যবস্থা করে। একটা চিন্তা করে দেখুন, কোরবানির জন্য কত কোটি কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে, যখন ভারতের সীমান্ত খোলা থাকে তখন তো আমদানি ঘাটতিও হয় কোটি কোটি টাকার। ৫-১০% ধনি বাদ দেন আল্লাহকে খুশি করার জন্য মধ্যবিত্তরা ঘামে ভেজা টাকা যেভাবে নষ্ট করছে যা ফলস্রুতিতে রোগ, পরিবেশ নষ্ট ও কষা হাগা ছাড়া আর কিছুই আনছে না দেশে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

মাহিরাহি বলেছেন: The velocity of money in times of prosperity is much higher than the velocity of money in times of recession.

The velocity of money greatly increases when the economy is up and it is a holiday season, especially from Thanksgiving through New Years Day.

টাকা যত দ্রুত হাত বদল হবে ততই তা অর্থনীতির জন্য ভাল।

তাই উন্নত বিশ্বে যখনই অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়, তখনই জনগন টাকা খরচ করতে চায় না এবং তা অর্থনীতিকে আরো স্থবির করে ফেলে।

কোটি কোটি টাকা হাত বদল হচ্ছে, পাশাপাশি চামড়া শিল্পে জন্য যে চামড়া প্রয়োজন হয়, তার যোগান গঠে, এসময়টাতেই।

সুখবর চামড়া শিল্পে বাংলাদেশ বেশ ভালই এগিয়ে চলেছে।

এখন অনেক জাপানিজ চামড়া শিল্পে বিনোয়গ করতে ইচ্ছুক।



১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

বনী জয়সোয়াল পান্ডে বলেছেন: ভালো লেখা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫১

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: হাজার কোটি টাকা ইন্ডিয়ায় চলে যাচ্ছে এটা চোখে পরে না, আর হাজার কোটি টাকা থেকে কয়েক কোটি টাকার চামড়া পেয়ে গর্বে ফুলে যাচ্ছি আমরা। অর্থনীতির আগামাথা আসলেই জানি না। এত অপ্তিমিজম আসলেই নজীরবিহীন।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লিখাটি দারুন হয়েছে
লিখাটি দারুন হয়েছে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাল একটি পোস্ট। উচিৎ জবাব। এই পোস্টেও না বুঝে ম্যা ম্যা করছে কিছু।

আমিও এই বিষয়টা নিয়ে লিখতে চাচ্ছিলাম। কিন্তু, লিখে লাভ নেই। ঈদ শেষ। এইবার আর কিছুই বলা হবে না। পরের ঈদের সময় আবারো তামাশা শুরু হবে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য, আল্লাহ আগামী বছর পর্যন্ত আমাদের সবাইকে ভাল রাখুন।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৩

তাজবীর আহােমদ খান বলেছেন: চমোৎকার লেখা অ্যান্ড ধারনা অনুযায়ী "আজকের নায়ক" নিক এর ছাগোলটা ল্যাদাতে চলে এসেছে------ বিরক্তিকর

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

মাহিরাহি বলেছেন: মন্তব্য মুছে দিলাম।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০২

মেহেদী রবিন বলেছেন: অসহ্য রকমের ভালোলাগার পোস্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ কষ্ট করে পোষ্টটি করার জন্যে।

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকাকে বলছি, রক্ত দিয়ে এসে আপনি যে পরিমান ছ্যাঁচড়ামি শুরু করছেন তাতে আপনার রক্ত দেয়ার মাহাত্য কতদূর থাকছে জানিনা। আপনার ছ্যাঁচড়ামির জবাব দিতে গিয়ে আমারও ছ্যাঁচড়ামি করতে হবে এখন, আমি গত ছ'বছর ধরে মানুষকে রক্ত দিয়ে আসছি। এমনও হয়েছে কয়েকবার যে ইমারজেন্সির ঠ্যালায় আমি দুমাসে দু'বার দিয়েছি। তো ? কি হয়েছে? কারো রক্ত লাগলে নিজের সুস্থ দেহের এক ব্যাগ রক্ত দেয়াতে নিজের তেমন কোন ক্ষতি হয় না। একে এত ফলাও করে কোরবানি বা মহান ত্যাগ বলে প্রচার না করাই শ্রেয়। আরও একটা কথা, মানুষের প্রয়োজন বহুমুখী এবং কারো গুরুত্বই কারোর চেয়ে কম না। যার রক্ত লাগবে তার রক্তের চাহিদা আর বছরের একটি দিনও পরিবার নিয়ে ভালোমন্দ না খেতে পারার লোকটার চাহিদা কোনটাই কি ফেলে দেয়ার মত ? এখন যে ক্ষুধার্ত তাকে গিয়ে যদি আমি এক ব্যাগ রক্ত ধরিয়ে দিয়া সি সে ওই রক্ত দিয়ে কি করবে ? বেশী ক্ষুধার্ত হলে ওই রক্তটাই খেয়ে ফেলতে পারে। আর আমাদের যে লোকটা কোরবানি করছেন, আপনাকে কে বলেছে সে রক্ত দেয় না প্রয়োজনে ? তিনি টাকা দেন না প্রয়োজনে ?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

মাহিরাহি বলেছেন: চমতকার জবাব দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লেখা তবে মন্তব্য এলাকাতে ছবিগুলো ভীতিকর!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০

মাহিরাহি বলেছেন: আর এই ভীতিকর কাজগুলো করছে অন্য ধর্মের লোকেরা।

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

লিযেন বলেছেন: plz remove the pic of comment(no1 to 5)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০১

মাহিরাহি বলেছেন: ছবি কাটতে গিয়ে একজনের কমেন্টও ভুলক্রমে মুছে ফেললাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.