![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
শ্রীলংকার সিনহালা বৌদ্ধরা, মায়ানমারের সাপোর্টে ব্যানার নিয়ে র্যালি করেছে।
ব্যানারে লেখা মায়ানমারের বৌদ্ধ ভাইয়েরা আমরা তোমাদের সাথে আছি।
সকল মুসলিম টেরোরিষ্ট নয়, কিন্তু প্রায় সব টেরোরিষ্টই মুসলিম।
শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোর বাইরে একটি আটক কেন্দ্রের মধ্যে ৩১ জন রোহিঙ্গা শরনার্থীদের রাখা হয়েছিল, মায়ানমারের সহিংসতা থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল। শ্রীলংকার বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা রোহিঙ্গাদের শরণার্থীদের নিরাপদ আশ্রয়ে হামলা চালিয়ে ইউনাইটেড নেশনস কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করে তাদেরকে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিতে।
ইউএন-প্রশাসিত নিরাপদ হাউসে নিরাপদ আশ্রয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করার সময় একজন বৌদ্ধ ভিক্ষুকে ভিডিওতে বলতে দেখা গেছে "রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা মায়ানমারের বৌদ্ধ সন্ন্যাসীকে হত্যা করেছে।"
শ্রীলঙ্কা নিজেই সন্ত্রাসী আক্রমনের শিকার হয়েছিল লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম নামক উগ্র গেরিলা সংগঠনের দ্বারা, যারা সিংহভাগ সদস্যই ছিল হিন্দু ধর্মাবলী। এফবিআই এলটিটিইকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল, বৌদ্ধরা ছাড়া মুসলমানেরাও তাদের আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি। মসজিদে এলটিটিই'র আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ জন বেসামরিক ব্যক্তি প্রাণ হারান।
এলটিটিই কর্তৃক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড পরিচালনা
শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ১
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ১
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ১
শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক দলের নেতা ১০
শ্রীলঙ্কার মন্ত্রী ৭
সংসদ সদস্য ৩৭
স্থানীয় সরকারের সদস্য ৬
প্রদেশিয়া সভার সদস্য ২২
রাজনৈতিক দলের সংগঠক ১৭
মেয়র ৪
এদের হাতে নিহত সাধারণ জনগনের কত হতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়।
তামিলদের সাথে যুদ্ধের শেষের দিকে, "বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ" পাওয়া গেছে যে শ্রীলংকার সামরিক বাহিনী / সরকার ব্যাপক গোলাবর্ষণে বেসামরিক নাগরিকদের (তামিলদের) হত্যা করেছে।
শ্রীলংকার সামরিক বাহিনী জাতিসংঘের হাব, খাদ্য বিতরণ লাইন এবং আহত ও তাদের আত্মীয়দের উদ্ধারের জন্য আসা রেড ক্রসের জাহাজে শেলের মাধ্যমে হামলা চালায়। বেশিরভাগ বেসামরিক মানুষের হতাহতের ঘটনা ঘটেছে শ্রীলংকার সামরিক বাহিনী দ্বারা।
তাই শ্রীলংকার সিনহালা বৌদ্ধদের কাছে প্রশ্ন, তোমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে কারা টেরোরিষ্ট তামিলরা (বেশিরভাগ হিন্দু) নাকি শ্রীলংকার সামরিক বাহিনী (বেশিরভাগ বৌদ্ধ)
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
মাহিরাহি বলেছেন: https://www.voanews.com/a/activist-group-accuses-myanmar-military-of-crimes-against-humanity/4045083.html
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য, মানবতার কথা না বলে ধর্মকে সামনে নিয়ে আসি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
মাহিরাহি বলেছেন: মানবতার কথা বলতে গিয়ে ধর্মকে সামনে নিয়ে আসাটাও সন্দেহজনক।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, রোহিঙ্গারা হত্যাকান্ডের স্বীকার হওয়ার একমাত্র কারণ তারা মুসলিম।
তাছাড়া সুচি কেন হিন্দুদের ফিরে যেতে বলছেন? সেনাবাহিনী কেন বেছে বেছে মুসলিম মারছে?
কিছু হিন্দু ভুলে হয়তো মারা গেছে কিন্তু হিন্দু নিধন বার্মা সরকারের পক্ষ থেকে করতে বলা হয়নি।
মুসলিমদের একমাত্র ভুল তারা জানেনা তারা মুসলিম আর ইসলাম কি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
মাহিরাহি বলেছেন: বিবিসি এবং সিএনএন তাই বলেছে।
সংখ্যালঘু মুসলমানদের জাতিগত নিধন
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ধর্মের দোহাই দিয়েই সব ধর্ম অধর্মের কাজ করে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
মাহিরাহি বলেছেন: কেউ যদি ধর্মের দোহাই দিয়ে খারাপ কাজ করে, তার দায় বর্তায় তার উপরই।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহিরাহি ,
ধর্ম আজকাল নিষ্পেষনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার । আর এতে মুসলিম সম্প্রদায়ই একযোগে সর্বোচ্য নিষ্পেষনের শিকার ।
তুলনামূলক লেখাটি ভালো হয়েছে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
মাহিরাহি বলেছেন: http://www.tamilguardian.com/content/sinhala-buddhist-monks-sri-lanka-rally-support-myanmar