![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূরা আলাক,১৫-১৬ নম্বর আয়াত
আর এরুপ করা কখনও উচিৎ নয়, যদি সে এরুপ করা থেকে ফিরে না আসে,তবে আমি তাকে অব্যশই ললাটের/মস্তিকের কেশগুচ্ছ ধরে হেচড়িয়ে নিয়ে যাব।
যে কেশগুচ্ছ মিথ্যাচারী ও পাপাচারী ।
“যে কেশগুচ্ছ মিথ্যাচারী ও পাপাচারী”- উপরের আয়াতগুলোর অভিব্যক্তি সবচাইতে কৌতুহলকর ।এখানে প্রশ্ন জাগে যে মানুষের মাথার শুধুমাত্র অগ্রভাগের কেশগুচ্ছ সম্পর্কে কেন বলা হয়েছে ?এর কি বিশেষ গুরুত্ব আছে ?
অবশ্যই হ্যাঁ,বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে মানুষের মাথার অগ্রভাগের কেশগুচ্ছ এর নিচে যে অংশ থাকে সেটা হচ্ছে Cerebrum prefrontal Area। মস্তিকের এই Cerebrum prefrontal Areaযা মস্তিকের বিশেষ বিশেষ কার্যবলী নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ,তা মাথার খুলির অভ্যন্তরে সম্মুখভাগে বিদ্যমান ।
১.
গোলাপী অংশ
২.
মানুষের মস্তিক
বিজ্ঞানীগণ এই অংশের কার্যাবলী গত ষাট বছরে উদঘাটন করেছেন, যা কোরআনে ১৪০০ বছর পূর্বেই লিপিবদ্ধ ছিল।আমরা যদি মাথার খুলির ভেতরের এবং সম্মুখ অংশের দৃষ্টিপাত করি তবে আমরা Cerebrum prefrontal Area খুজে পাব।
According to the Gray’s Anatomy, মানুষের পরিকল্পনা ,কর্মের সিদ্ধান্ত,ভাল ও মন্দের সিদ্ধান্ত, নড়াচড়া সংগঠিত হয় Cerebrum prefrontal Area তে ।
তাই পরিষ্কার বুঝা গেল যে উপরের ১৬ নম্বর আয়াতের সাথে উক্ত ব্যাখাটি সম্পূর্ণরুপে সঙ্গতিপূর্ণ।
এরপরও যারা অস্বীকার/সীমালংঘন করে ,তাদের ব্যাপারে আল্লাহ সুবহানাওতায়ালা বলেছেন, “তারা কি কোরআন সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা করেনা ? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ ?
সূত্রঃ হারুন ইয়াহিয়া
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
এম এ এইচ মিনা বলেছেন: সহমত...
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২
ছন্ন ছাড়া০০০১ বলেছেন: বিজ্ঞানীরা পন্দ শ্রম করতে পছন্দ করতেই বোধহয় পচ্ছন্দ করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
কামের কথা কন!! বলেছেন: সেটা এত দিন পর কেন মনে হল যে কোরআনে আছে, ৬০ বছর আগে বললেই তো বিজ্ঞানীদের এত পণ্ড শ্রম হত না। ভাই এগুলো না করে কোরআনে নতুন কিছু থাকলে এনালাইসিস করে বের করেন এবং সেগুলোর এপ্লিকেশন কিভাবে করা যায় সেই চিন্তা করেন। মুসলিম হিসাবে ২০% নিয়ম নীতি মানে এমন লোক আছে কিনা আল্লাহ ভাল বলতে পারবেন।