![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাউন্ডুলেদের বিশেষ কোন পরিচয় থাকেনা
১.পড়াশোনা ব্যাপারটা যে
এতটা #অমানবিক হতে পারে,
ইন্জিনিয়ারং পড়তে না আসলে
হয়তো জানতেই পারতাম না।
২.লেখকরা যে
কতটা #নির্দয় হতে পারে,
বিদেশী রাইটারদের
ইংলিশ বই না পড়লে
বুঝতেই পারতাম না।
৩.পদার্থবিদগন এসে
একটি কনিকাকে
চুর্ন বিচুর্ন করে
হরেকরকম গতি দিচ্ছেন সেখানে।
৪.রসায়নবিদগন এসে
এক এক করে বিক্রয়া করে
আবার জোড়া দিচ্ছেন সেগুলোকে।
৫.গনিতজ্ঞরা এসে
আবার সেই সমীকরণের
চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার করছেন।
কি অমানবিক কাজ রে বাবা।
আহ! বেচারা বস্তুকনা।
কোন পাপে যে
পদার্থ হয়ে জন্মেছিলি।
৬.একটার পর একটা
রিয়্যাকশন লিখতে লিখতে
পাশের চেয়ারে বসা মেয়েটি যখন
দেড় কি.মি. দীর্ঘ দীর্ঘ
দীর্ঘশ্বাস ফেলে,
তখনি ব্যাপারটা বোধগম্য হয়,
"পড়াশোনাটাব্যাপারটা
কতটা অমানবিক"
৭.জটিল, কুটিল ,দুর্বোধ্য সব
ক্যালকুলেশন লিখতে লিখতে
পাশের ছেলেটি যখন
এক সিলিন্ডার শীতল
নিঃশ্বাস ছেড়ে বলে
"ভাই, ইন্জিনিয়ারিং পড়ার
স্বাদ মিটে গেছে "
তখন ভাবি,
পড়াশোনা ব্যাপারটা
কত্ত অমানবিক।
৮.কারও গার্লফ্রেন্ড যখন বলে
"এইইই কাল কিন্তু আমরা
একসঙ্গে ফুচকা খাবো"
তখন গম্ভীর গলায়
কেউ যখন বলে,
"আমার কালকে ক্লাস টেস্ট আছে "
তখনি মনে হয়
পড়াশোনা কতটা অমানবিক।
৯.বারবার নক করার পরও
কাছের মানুষটি যখন
চ্যাট এ রেসপন্স পায়না।্
কারন কি প্যাড নয়
সে এখন হোয়াইট প্যাডে
এসাইনমেন্ট লিখায় ব্যাস্ত।
তখন মনে হয়
পড়াশোনা যে কতটা অমানবিক।
১০.আগের রাতে শীট পড়ে
সকাল বেলা ক্লাস টেস্ট শেষে
বের হওয়ার পর,
যখন কারও কারও
মলিন মুখখানার দিকে
দৃষ্টিপাত করা যায়না।
তখন মনে হয়,
পড়াশোনা যে কত্ত অমানবিক।
(বিঃ দ্রঃ অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ)
©somewhere in net ltd.