নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভিজিটর লিস্টে ছাগু চাই... আয় খালি

আমরা ছাগুদের মুখ চেপে ধরতে চাই যেন তারা ম্যাৎকার দিতে না পারে, তাদের পশ্চাদ্দেশে খড় ঠেলে দিতে চাই যেন তারা ল্যাদাতে ও ব্যবহৃত হতে না পারে, তাদেরকে খাসি রূপে দেখতে চাই যেন তারা বংশবিস্তার না করে গায়গতরে বাড়তে পারে।

হাঁড় = ঘাঁড়

আমরা ছাগুদের মুখ চেপে ধরতে চাই যেন তারা ম্যাৎকার দিতে না পারে, তাদের পশ্চাদ্দেশে খড় ঠেলে দিতে চাই যেন তারা ল্যাদাতে ও ব্যবহৃত হতে না পারে, তাদেরকে খাসি রূপে দেখতে চাই যেন তারা বংশবিস্তার না করে গায়গতরে বাড়তে পারে।

হাঁড় = ঘাঁড় › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ আলেম হত্যায় শিবিরের মিশন

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৪

চট্টগ্রামের ষোলশহর এলাকার জামিয়া আহমেদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার ১০ আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্যে রেকি (ঘটনাস্থল পরিদর্শন) করার সময় আজ সোমবার বিকেলে এক শিবিরকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পাঁচলাইশ থানার পুলিশ। তাঁর নাম মাহমুদুল হাসান। এ সময় মাহমুদুলের পকেটে একটি তালিকা পাওয়া যায়, যেখানে ওই দশ আলেমের নাম রয়েছে। তাঁর বক্তব্যের সূত্র ধরে চট্টগ্রামের কালামিয়া বাজারের ইসহাক ভবন থেকে পুলিশ আরও সাত শিবিরকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার হওয়া অন্যরা হলেন: আবদুর রহমান বিশ্বাস (দলনেতা), রেজাউল করিম, ওসমান গনি, আরিফুর রহমান, মো. ইউনুস, আশরাফ উল্লাহ, মো. জসীম উদ্দিন। তাঁদের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, ইসলাম নিয়ে জামায়াত-শিবিরের নানা অপব্যাখার সমালোচনা করেন সুন্নি জামিয়া মাদ্রাসার আলেমরা। এই আলেমরা সব সময় বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আর এ কারণেই জামায়াতের নেতারা তাঁদের বিরোধিতা করে থাকেন।

সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার ১০ আলেম হলেন আশরাফুজ্জামান আল কাদেরী, জালাল উদ্দিন আল কাদেরী, উবায়দুল হক নয়মী, জয়নাল আবেদীন জুবাইর, ছগীর আহমদ উসমানী, অছিয়ার রহমান, আবুল কাশেম নুরী, আবদুল ওয়াজেদ, মুফতী ইউনুস, মো. তাওহীদ। তাঁদের হত্যার পরিকল্পনা করা হয়।

পুলিশ জানায়, আজ বিকেলে সুন্নিয়া মাদ্রাসার কাছে শ্যামলী আবাসিক এলাকায় ঘোরাঘুরি করা অবস্থায় মাহমুদুল হাসানকে আটক করা হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজেকে শিবিরের কর্মী বলে দাবি করেন। তাঁর কাছ থেকে ১০ জন আলেমের নামসংবলিত একটি চিরকুট পাওয়া যায়। তাঁর বক্তব্যের সূত্র ধরে বাকি সাতজনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিরা জানান, তাঁরা ওই ১০ আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাহমুদুল হাসানকে রেকি করতে পাঠান।

আবদুর রহমান বিশ্বাস নিজেকে শিবিরের কর্মী এবং আলেমদের হত্যার উদ্দেশ্যে গঠিত দলের নেতা দাবি করে পাঁচলাইশ থানায় প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘এই আলেমরা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিভিন্ন তাফসিরের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। তাই ওই ১০ জন আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ এবং গতিবিধি লক্ষ রাখতেই আমরা একজনকে রেকি করতে পাঠিয়েছিলাম।’

পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস জানান, এই আট শিবিরকর্মী সুন্নি মাদ্রাসার ১০ আলেমকে হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপাতে চেয়েছিলেন। এ ব্যাপারে তাঁদের জ্ঞািসাবাদ করে আরও কেউ জড়িত কিনা বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।



প্রথম আলো, সূত্র: Click This Link

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২

চনদ্র্রমানব বলেছেন: আমরা যতই শান্তির কথা বলি না কেন আওয়ামীলীগ সেটা চায় না, ওরা বুঝে গেছে আলেম-ওলামারা ওদের উদ্দেশ্য বুঝে গেছে তাই নতুন অথাচ কাচা পন্দি আটছে। মানুষ কি এতই আবুল যে এটা বুঝবেনা!

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০

রাজুবিডি বলেছেন: এটা জামাতিদের ঐতিহাসিক চরিত্র। ভিন্নমতের কেউ হলেই তাকে হত্যা করে ন্যায় !! প্রতিষ্ঠা করে। ন্যায় , সততা, সত্য এই শব্দগুলোকে জামাতিরা এমনভাবে ব্যাবহার করে যেন তারা এইগুলোর ইজারা নিয়েছে। আর সামুতে কি পরিমান ছাগু একটিভ ভাবতে অবাক লাগে, কোন পোস্ট আমাদের চোখ এড়িয়ে গেলেও ছাগুর দল ঠিকই হাজির হয়ে ল্যাদাতে শুরু করে। উপরে একজন চন্দ্রদানব হাজিরা দিয়ে গেলেন আপ্নাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.