নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাহমুদা~বড়~বেইমান~তাই~কষ্টে~আছে~মামুন~খাঁন

শুন আমার ভাই বোনেরা আমি একজন প্রেমের মরা আমার একটা অনুরোধ আমার লেখা গুলো কেউ দয়া করে গান হিসেবে নিবেন না ভাবলে বড় ভূল হবে। আর একটা কথা সবাই ভাববেন যে

মামুন খাঁন

লাখো ভক্ত টেলিফোনে খবর জানতে চায় আমি নাকি বেঁচে নাই আর এই দুনিয়ায় যত ভক্ত ভাই-বোন আমার তাদের একা করে জন্মের মত আমি নাকি চলে গেছি পরোপারে শুন আমার ভাই বোনেরা আমি একজন প্রেমের মরা বেঁচে আছি ঠিকই মনটা গেছে মরে। আর একটা কথা সবাই ভাববেন যে এখানে একটা মজনু এসেছে নতুন এ যুগের

মামুন খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈমানে মুফাসসাল

১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:১৩

"মুফাসসাল" অর্থ বিস্তারিত,। ঈমানের যে ব্যাখ্যা বা বিশ্লেশন করে বুঝিয়ে বলা হয় তাই ঈমানের বিস্তারিত রুপ। ঈমানের এই কথাগুলো নিম্নরুপ-

উচ্চারনঃ আমানতু বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী ওয়া রুসুলিহী ওয়াল ইয়াওমিল আখিরি ওয়াল কাদরি খাইরিহী ওয়া শাররিহী মিল্লাহি তা,আলা ওয়াল বা,দাল মাউত।

অর্থঃ আমি ঈমান আনলাম আল্লাহর প্রতি,তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি, তাঁর রাসূলদের প্রতি, শেষ দিবসের প্রতি, তাকদিরের প্রতি- এই একীনের সাথে যে,ভাল মন্দ উভয়ই আল্লাহর পহ্ম থেকে হয়ে থাকে এবং মৃত্যুর পরবর্তী উথান বা কেয়ামতের প্রতি।,,

এই ঈমানের মাধ্যমেই একজন মু,মিন বান্দা একথা বিশ্বাস করে যে,আল্লাহই আমার একাত্র রব, তিনিই আমার সৃষ্টিকর্তা এবং লালন পালনকারী, তার হুকুমই শিরোধার্য, তার সন্তুষ্টি এবং দীদারই আমার শেষ লক্ষ।

তিনি তার অনন্ত অসীম বিশ্ব-জগতের পরিচালনায় অগনিত নিস্পাপ ফেরেশতা নিয়োজিত রেখেছেন। মানুষের মত তার প্রিয়তম সৃষ্টির হেদায়েতের জন্য শত সহস্র আসমানী কিতাব বা সহীফা নাযিল করেছেন।

কি করে তার স্নেহধন্য মানব জাতি তার কিতাব অনুযায়ী আমল করে প্রিয় বান্দায় পরিনত হবে, তাই তাদের মধ্য হতে তাদের মাঝে অসংখ অগনিত পয়গম্ভর পাঠিয়েছেন।

মৃত্যু অন্তে ইহজগতের সব মানুষের ভাল-মন্দ সকল কাজের চিরন্তন পুরুস্কার বা শাস্তি দেয়ার জন্য তিনি আখেরাত বা পরলোক সৃষ্টি করেছেন।

পরলোক জীবনের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই।

অতপর একজন মুমিনকে আরো বিশ্বাস করতে হবে। দুনিয়া যেহেতু পরীক্ষার ক্ষত্র, তাই আল্লাহ পাক মানুষকে এ দুনিয়ায় ভাল-মন্দ সব কাজের সুযোগ দান করেন। সে ভাল-মন্দ যা-ই করতে চায় করতে পারে।

তার কোন কাজেই বাধার সৃষ্টি করা হয়না এবং এমনি সুযোগ পেয়ে সে ভাল-মন্দ যাই করে। আল্লাহ পাক সর্বজ্ঞ ও অন্তর্যামী হিসেবে অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত সব কিছুই জানেন- এতে বিন্দুমাত্র সন্ধেহ নেই।

আরো বিশ্বাস করতে হবে, দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যওয়ার পরে এমন এক সময় আসবে, যখন ভাল-মন্দ সব কাজের হিসাব এবং হিসাব অন্তে ভাল কাজের জন্য জান্নাতে আর মন্দ কাজের জন্য জাহান্নামে প্রেরনের উদ্দেশে তাকে পুনরায় জীবিত করে বিচারের নিমিত্ত আল্লাহর সামনে উপস্থিত করা হবে।

বস্তুত ঈমানে মুফাসসালের এই সাতটি কথার উপর ঈমান আনার পর কোন মু,মিন বান্দাই আল্লাহর অসন্তুষ্টির পথে চলতে পারে না: বরং পদে পদেই সে আল্লাহ তা"আলাকে হাজির-নাজির জেনে তার সন্তুষ্টির পথে চলার জন্য তৈরি হয়ে যায়। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ)-এর মত সোনার মানুষ হওয়ার জন্য পাগলপারা হয়ে ওঠে।আল্লাহ পাকের দীদার লাভের জন্য উদ্দেশে হযরত রাসূল (সা)-এর অনুগত্য অনুসরন করে জীবনকে ধন্য করার জন্য উন্মাদ হয়ে পড়ে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:২১

ফয়জুল আলম বেলাল বলেছেন: সুন্দর এবং শিক্ষণীয় পোষ্ট। যা মুসলমান হিসেবে জানা প্রয়োজন। কুরআন শরিফে বর্ণিত হয়েছে তোমরা ভালো ও খোদাভীতির কাজে সহোগিতা করে এবং পাপ ও সীমালঙ্গনে একে অপরের সহযোগিতা করো না।

কিন্তু বাস্তবে না জানার কারণে আমরা মন্দ কথায় কাজে লেখায় পড়ায় এগিয়ে থাকি কিন্তু ভালো কিছুতে সায় দেই না।

এই সত্য বুঝার তৌফিক যেন আল্লাহ আমাদের দেন!

২| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৩

মামুন খাঁন বলেছেন: ধন্যবাদ দোয়া করবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.