![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে হেফাজতের সারাদিনের কিছু ঘটনা দেখে নেই
#সকালে মহাখালী জাগরণ মঞ্চ ভাংচুর এবং সকল ব্লগার নাস্তিক ঘোষণা
জাগরণ মঞ্চের চেতনা হল যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি আর আইন করে জামায়াত নিষিদ্ধ করা।তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে হেফাজতের মাথা মাথা এত ব্যাথা ক্যান?কারণ কিছুই না,সেই টাকা আর ক্ষমতার ভাগ।জামায়াতের সেই পুরানো কৌশল ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করামনে আছে আপনাদের,ব্লগারদের নাস্তিক উপাধি নিয়ে সবথেকে বেশী হইচই কে করেছে প্রথমে?বেগম খালেদা জিয়া।সেই একই মন্ত্রে ময়দানে হাজির হেফাজত।অর্থাৎ যাহাই জামায়াত,তাহাই হেফাজত
অ.ট শাহরিয়ার কবিররে জুতানো উচিত বিশ জন নিয়ে মহাখালীতে নেতাগিরি ফলাতে যাবার জন্য
#নারী সাংবাদিক পিটানো
আমরা সবাই তালেবান,বাংলা হবে আফগান।ছোট একটা ট্রেলার দেখাইল।
#সরকারকে নাস্তিক বলে পদত্যাগের দাবী
হেফাজতের কথা হইল,আমরা কোন রাজনীতির ভিতর নাই।অথচ দাবী করল সরকারের পদত্যাগ।সরকারের পদত্যাগ বা সরকার পতনে লাভ কার? জামায়াতের।
#আহমদ শফীর পক্ষে তাঁর ছেলে ও হেফাজতে ইসলামের প্রচার সম্পাদক আনাছ মাদানী বক্তব্য পড়ে শুনান
অনেক মুরুব্বী নেতা থাকতেও শফী সাহেবের ছেলে দাবী পড়ে শোনান,যেমন আওয়ামী লীগের সজীব ওয়াজেদ জয় বা বিএনপির তারেক জিয়া।ইসলামে কি কোথাও নেতা হবে নেতার ছেলে,এমুন কোন নিয়ম আছে?নাকি বিএনপির সাথে মিশে সঙ্গদোষে এমুন হইছে?
#হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী বলেছেন, ১৩ দফা দাবিতে তাঁদের আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নয়। কিন্তু ক্ষমতায় থাকতে হলে এসব দাবি মেনেই থাকতে হবে, ক্ষমতায় যেতে হলে এসব দাবি মেনেই যেতে হবে।
রাজনীতির আন্দোলন না,সরকারে থাকতে হলে বা ক্ষমতায় যেতে হলে তাদের দাবী মানতেই হবে।কি সেলুকাস !আগে কোনদিন এমন কথা তারা বলে নাই,এখন বলছে কারণ,তাদের সামনে বিএনপি আর পিছনে ভেক ধরে জামায়াত আছে না !
# শাহ আহমদ শফীর বক্তব্যে আরও অভিযোগ করা হয়, মুসলমানদের সভ্যতা ধ্বংস করে দেশে ‘বেলেল্লাপনা’ আমদানি করা হচ্ছে। মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বালন ও মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে দেশকে ‘অগ্নিপূজারি’ ‘মূর্তিপূজারিদের’ দেশে পরিণত করা হচ্ছে।
১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সালে স্বাধীন হওয়ার এবং স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত নানা সংগ্রাম আর সেই সংগ্রামে আত্নাহুতি দেওয়া মানুষদের স্বাধীনতার চেতনার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তৈরি করা শহীদ মিনার,স্মৃতি সৌধ সহ সকল ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলার ষড়যন্ত্র আজীবন করে গেছে জামায়াত-শিবির।আজকে তাদের সেই বক্তব্য পুনরায় করল হেফাজত।
এবার চলুন তালেবান রাষ্ট্র গঠন করতে হেফাজতের ১৩ দফা দাবি
দেখে আসি
১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
কোরআন -সুন্নাহবিরোধী আইন আছে নাকি?যদি থেকেই থাকে তবে আজ হেফাজতের সাথে সংহতি জানানো বিএনপি এককভাবে এবং জামায়াতের সাথে যতদিন সরকারে ছিল তখন তারা সেই কথিত কোরআন-সুন্নিবিরোধী আইন বাতিল করেনি কেন?সুদিন থাকলে ধর্মের কোন খোঁজ নাই বিপদে থাকলে ধর্ম বাচাও শ্লোগান তোলা জামায়াতের পুরান স্বভাব।আজও জামায়াতের সেই রূপ দেখা গেল হেফাজত নামে।
২. আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুত্সা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
আবারও ভণ্ডামি,শুধু ইসলাম কেন?যেকোনো ধর্ম অবমাননা করলে শাস্তি হবে,একথা বলা হল না কেন?তবে কি এটাই ধরে নিতে হবে,অন্য কোন ধর্মের মানুষ এদেশে বাস করতে পারবেনা?মুক্তিযুদ্ধের সময় যেভাবে অন্যান্য ধর্মের মানুষদের অকাতরে খুন করা হয়েছিল বা দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল,আবারও কি সে কাজ করার জামায়াতই প্লান হেফাজতের মুখ থেকে বের হল?
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুত্সা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
ঢালাওভাবে ব্লগারদের নাস্তিক এবং শাহাবাগে ধর্মের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে,এই বক্তব্য আগে ছিল বিএনপি-জামায়াতের, এখন সেই বুলি আওড়াচ্ছে হেফাজত।
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
বলেন তো ভাইয়েরা এই কথা কারা কইত?জামায়াত নিশ্চয়ই?আচ্ছা যখন জামায়াত নেতারা এক মঞ্চে বা এক টেবিলে বেগম খালেদা জিয়ার সাথে মাঠে ময়দানে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান করে তখন কি এই কথা তাদের মাথায় কি থাকেনা? কারা আগে কইত,নারী নেতৃত্ব হারাম?সেই হারাম এখন কাদের আরাম হইছে?
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
জয় হোক তালেবান মতাদর্শের। শিক্ষানীতি ধর্মহীন হয় কি করে ?এটাও জামায়াতের সেই বিরোধী দলে থাকলে আল্লাহ্র আইন চাই আর সৎ লোকের শাসন চাই কিন্তু ক্ষমতায় থাকলে মনে নাই--সেই বিষয়ের নতুন সংস্করন করে আজ কইল হেফাজত।
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
সরকারিভাবে কাউকে অমুসলিম ঘোষণা করা যায়,এমন কথা ইসলামে আছে কিনা জানিনা।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
মনে আছে এই ধরনের কাজ করেছিল তালেবানরা আফগানিস্থানে আর ১৯৭১ সালে জামায়াত।জামায়াতের সেই স্বভাব উঠে আসল আজ হেফাজত হয়ে।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে মসজিদ বন্ধ হয়ে যাবে,মসজিদে পূজা শুরু হবে, নামায-রোযা নিষিদ্ধ করা হবে,এই অপপ্রচার আগে ছিল জামায়াতের প্রচারণায় আর এখন হেফাজতের প্রচারণায়।
৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
কি সুন্দর করে জামায়াতের মত মিথ্যা প্রচার !!!
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
উপরের অপপ্রচার চালিয়ে পাহাড়ে জামায়াত যে অশান্তির সৃষ্টি জামায়াত আগেও করেছে,এখনও করছে।কিছুদিন আগে রামুতে তার প্রমাণ তারা দিয়েছে।আর পাহাড় থেকে জঙ্গিদের কত ঘাঁটি এ পর্যন্ত প্রশাসন ধ্বংস করেছে তা কি অজানা? আর অধিকাংশ ঘাঁটি জামায়াত দ্বারা পরিচালিত এটা কি মিথ্যা?
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
এটাই সব থেকে নাটকীয়,হেফাজতের মুখোশ খুলে যায় এখানেই।তারা মুখে বলে,আমরা জামায়াতের সাথে নাই আবার তারাই বলে সাম্প্রতিক জামায়াতের সহিংস ঘটনার দায়ে জামায়াত-শিবিরের কাউরে কিছু কওয়া যাবেনা। এখানে জামায়াতের কথা স্পষ্ট কারণ হেফাজতের সাথে সরকারের এমন কিছু ঘটেনি যে,তাদের . রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে।এসব তো জামায়তের বক্তব্য,তাইলে কি আমরা বুঝব যে তারা হেফাজতে ইসলাম বলে নিজেদের দাবী করলেও আসলে তারা হেফাজতে জামায়াতে ইসলাম ?
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
আজিব!!
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
সরাসরি না বলে ইনিয়ে বিনিয়ে সকল যুদ্ধাপরাধী সহ জামায়াতিদের মুক্তি চাই ।নাঙ্গা হয়ে গেল এখানেই যে,তারা কাদের এজেন্ডা নিয়ে নামছে।
আরেকটা বড় জামাতি চরিত্র
গতকাল হেফাজত কইল,যারা নাস্তিক তারা হরতাল ডাকছে।
আর আজ তারাই হরতাল ডাকল।
অর্থাৎ অন্যরা করলে পাপ,জামাতিরা করলে মাপ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০০
মামুন হতভাগা বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিতে কিছু ট্রেন্ড আছে যা দেখে বা শুনে বোঝা যায় কারা কি।যেমন,আওয়ামী লীগের কেউ ভাষণ শেষ করে বল্বেনা বাংলাদেশ জিন্দাবাদ,তারা বলে বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।১৫ই আগস্ট আওয়ামী লীগ শোক দিবস পালন করে আর বিএনপি কেক কেটে তাদের নেত্রীর জন্মদিন পালন করে।ঠিক এভাবে জামায়াতেরও রাজনৈতিক কিছু চিহ্ন থাকে।আর আজকের বিষয়ে হেফাজতের আচরণ ও দাবী দাওয়া দেখে এটাই বোঝা স্বাভাবিক যে জামায়াতের অধিকাংশ এজেন্ডা নিয়েই হেফাজত পথ চলতে চাইছে।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২০
আমি মেহমান বলেছেন: আজকে যা দেখলাম - বাংলাদেশে তালেবান লাগবেনা। বাংলার সাধারণ মুসলমানরাই সব বিদেশী দালালদেরকে শিয়ালের মতো ওদের পার্শবর্তী 'মাতৃভূমিতে' তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য যতেষ্ট!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
মামুন হতভাগা বলেছেন: ো
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২১
লাইট ইয়ার বলেছেন:
লাভ নাইরে পাগল ... এগো ল্যাঞ্জা কখনো সোজা করতে পারবা না .... @আলতামাশ
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩
মামুন হতভাগা বলেছেন: ২ মাসেই ল্যাঞ্জা দেখায় দিলেন ?
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৬
আয়না বাবা০০৭ বলেছেন: সহমত
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪
মামুন হতভাগা বলেছেন: হুম
৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৭
আলতামাশ বলেছেন: যৌক্তিক আলোচনা করতে চাইলে মেনশন করবেন নয়ত না করলেই খুশি হব। @লাইট ইয়ার
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫
মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: শুধু হেফাজত কেন ? হেফাজত , আওয়ামিলীগ , আর হরতাল সমর্থক সবাই সারাদিনে কি করছে পারলে সব কিছু দেন , এক জনের পিছনে লাগছেন কেন ? কেউই কম কিছু করে নাই হেফাজত ঢাকায় আসার আগে ঢাকার বাইরে কারা কারা কিভাবে বাধা দিছে সব দেন । এক কালারের সান গ্লাস পড়ছেন মনে হইতেছে ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৩
মামুন হতভাগা বলেছেন: আমি হেফাজতের বিষয়ে আমার অনুভূতি লিখেছি,আপনি আওয়ামী লীগ বা হরতাল সমর্থক কারা কি করছে তা লিখেন।আমি অবশ্যই আপনার পোস্টে আমার অনুভুতি জানিয়ে আসব।
৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জানিনা কেমন কারসাজি
কি বা ভাওতাবাজি
আবার চালবাজ
কিসের ভয়াল আওয়াজ
কি হতে কি হয়
মনে লাগে ভয়
যদি বাড়ে আবারও সন্ত্রাস
দেশ ও জাতীর বুকে মহাসর্বনাশ
এখনই এর চাই হওয়া বোধ
কেন অহেতুক দাঙ্গা
কার বিরুদ্ধে কে নেবে প্রতিশোধ ?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪
মামুন হতভাগা বলেছেন:
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মামুন ভাই কথাগুলো কিছু বেকুব মার্কা উগ্র জামাতীদের মতই হয়ে গেল না??
তারা শাহবাগকে যেমন গনহারে বলেছিল, নাস্তিক আর আওয়ামীলীগের
আপনিও একিই সুরে গান ধরেছেন। সামুতে আওয়ামীলীগকে সম্মান করে কথা বলার মতন কেউ থাকলে সেই জনদের মধ্যে হয়তো আপনি এক নাম্বারে থাকবেন। তাই আপনার কাছে সেইরকম গ্রহনীয় কথাই আশা করি।
আলেমদের এই লংমার্চকে আপনি জামাত বানিয়ে দিলেন??
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
মামুন হতভাগা বলেছেন: আপনি মনে হয় একটু ভুল বুঝছেন।আমি হেফাজতের এজেন্ডা যে জামায়াতের এজেন্ডার কপি সেটাই বোঝাতে চেয়েছি।যারা সেখানে গিয়েছে তারা সব জামায়াত এটা কি কোথাও লিখেছি?সেখানে অনেক অনেক মানুষ গিয়েছে ধর্ম অবমাননাকারিদের শাস্তির দাবীতে।আমি নিজেও তো ধর্ম অবমাননাকারিদের শাস্তি দাবী করি।
আপনি নিশ্চয়ই একমত হবেন,জনগণরে বোকা বানানোই রাজনৈতিক দলগুলার একটা স্বভাব।হেফাজতের নেতারা নাস্তিক ব্লগারের শাস্তির দাবী থেকে যে আন্দোলন শুরু করেছিল তা আজকে জামায়াতের পুরান অনেক রাজনৈতিক চিন্তা মিলেমিশে ১৩ দাবীতে পরিণত হয়েছে।হেফাজত সাধারণ মানুষদের ধর্মানুভুতি নিয়ে জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় এতে সাধারণ মানুষের কোন দোষ নেই।তারা জামায়াতের প্রতারণার শিকার হয়েছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫১
মামুন হতভাগা বলেছেন: আরেকটি বিষয়,বলেন তো কারা বঙ্গবন্ধু কে অসম্মান করে স্বর্গীয় অনুভূতি পায়? তা হল জামায়াত।আজকে বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে জুতা মেরেছে,ব্যানার ছিঁড়েছে,তোরণ ভাংচুর করেছে তা দেখে স্পষ্ট যে জামায়াত ছাড়া বঙ্গবন্ধুর সাথে এত অসম্মান কেউ করবেনা। আপনি কাজী মামুনহোসেন এর বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করল হেফাজত সমর্থকরা (ছবি কথা কয় পর্ব ১) পোস্ট টা দেখতে পারেন
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: শুধু হেফাজত কেন ? হেফাজত , আওয়ামিলীগ , আর হরতাল সমর্থক সবাই সারাদিনে কি করছে পারলে সব কিছু দেন , এক জনের পিছনে লাগছেন কেন ? কেউই কম কিছু করে নাই হেফাজত ঢাকায় আসার আগে ঢাকার বাইরে কারা কারা কিভাবে বাধা দিছে সব দেন । এক কালারের সান গ্লাস পড়ছেন মনে হইতেছে ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
মামুন হতভাগা বলেছেন: নাসীম আহমেদ খান কে দেওয়া উত্তরটা দেখেছেন নিশ্চয়ই?
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫২
দীপ্তপন বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী জামায়াত এই শোডাউন করল?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪০
মামুন হতভাগা বলেছেন: শোডাউন জামায়াত করেছে আমি কোথাও বলেছি? এখানে এজেন্ডার বিষয়ে বলেছি।সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করা হয়েছে।
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
বিডি আমিনুর বলেছেন: জামায়াত দেহি অনেক আউগাইয়া গেছে
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
মামুন হতভাগা বলেছেন: জামায়াতের সাথে কুবুদ্ধিতে কোন দল পারবেনা।দেখেন না বিএনপির মত বড় একটা দল কি করে জামায়াতের ফান্দে পড়ে জামায়াত নির্ভর হয়ে গেছে।
১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৫
টিভি পাগলা বলেছেন:
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫২
মামুন হতভাগা বলেছেন: সব ধর্ম নিয়া ব্যবসা
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৬
ছোটমির্জা বলেছেন:
পুরাটার সাথে একমত না ভাই//
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,আমি আমার অনুভূতি শেয়ার করেছি,কিছুটা তো একমত।
১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৪
নাহিদ সৈকত বলেছেন: যাহাই মানুষ, তাহাই অমানুষ !!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
মামুন হতভাগা বলেছেন: যারাই ধর্ম ব্যবসায়ী,তারাই অমানুষ
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্রত্যেক ব্লগারকে হত্যা করতে চায় হেফাজত সমর্থকরা !!! (ছবি কথা কয় পর্ব ২)
বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করল হেফাজত সমর্থকরা (ছবি কথা কয় পর্ব ১)
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,আপনার কাছ থেকে না শুনেই আপনার ১নং পর্ব আমি কমেন্টের উত্তরে দিয়ে দিয়েছিলাম
১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
পথিক আমি বলেছেন: জাগরণ মঞ্চ ভাংচুর অনাকাঙ্খিত কিন্তু একবার ভেবে দেখুনতো একটা অরাজনৈতিক লং মার্চকে রুখার জন্য হরতাল কারা দিয়েছিল এবং এর কি প্রয়োজন ছিল? শুধু তাই না সাধারণ মানুষকে পদে পদে বাধা দেয়া হয়েছে এতে অংশ নিতে, বাস মালিকদের উপর জোড় চালানো হয়েছে, লঞ্চ-ট্রেনেও একই অবস্থা। এই অবস্থায় ক্ষোভের বহিপ্রকাশ কি খুবই অস্বাভাবিক? এরাতো কমই করেছে, অন্য কোনো রাজনৈতিক দলে হলে তাদের এমন ভোগান্তির প্রতিক্রিয়া কি হত একবার ভেবে দেখুন! আর সকল ব্লগারকে নাস্তিক ঘোষণা এটা সত্য না, দুদিন আগে আল্লামা শফি নিজেই বলেছেন তারা সব ব্লগার নাস্তিক এই দাবি করেন না এমনকি এও বলছেন যে অনেক আলেম এখন ব্লগের মাধ্যমে বিভিন্ন ইসলামিক বিষয়ে মতামত দিয়ে থাকেন।
নারী সাংবাদিক পেটানো অবশ্যই অত্যন্ত লজ্জাজনক কাজ হয়েছে, আমি আশা করব হেফাজতের শীর্ষ কোনো ব্যক্তিত্ব এটা নিয়ে ক্ষমা চাইবেন এবং সেটা আল্লামা শফি নিজে হলেই সবথেকে ভালো হয়। এবং এও প্রত্যাশা করব যে বা যারা এই ধরনের ঘৃণ্য কাজের সাথে জড়িত ছিল তাদেরকে চিন্হিত করতে অন্যরা এগিয়ে আসবেন।
সরকারকে নাস্তিক তোষনকারী বা দাবি না মানলে পদত্যাগ এগুলো সবই করা হয় চাপে রাখার জন্য। গণজাগরণ মঞ্চ থেকেও সরকারবিরোধী অনেক কথা এসেছে, ইমরান নিজেই সরকারকে 'ব্রুটাস' বলছে, তো এর মানে কি সরকার বেইমান হয়ে জামাত তোষনকারী হয়ে গেল? সবকিছুই A=B এতো সরলভাবে চিন্তা করলে সমস্যা। আপনি নিজেও একজন রাজনৈতিক কর্মী দাবি আদায়ের জন্য আপনি নিশ্চই দাবিনামা পেশ করে বাসায় গিয়ে ঘুমিয়ে না থেকে বিভিন্ন ধরনের চাপ দেয়ার চেষ্ঠা করেন, করেন কিনা? এভাবে যদি দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করার মধ্য দিয়ে কাজ হয়ে যেত তাহলে ৭১ এ আমাদের এত রক্ত-সম্ভ্রম ঝড়াতে হত না বা আরো ব্যাপকভাবে বললে দুনিয়াতে যুগ যুগ ধরে এত আন্দোলন-সংগ্রামের প্রয়োজন হত না!
আপনি দাবি করছেন হেফাজতে ইসলাম কেন অন্য ধর্মের বিষয় তুলে ধরল না, কিন্তু আপনি একবারও চিন্তা করলেন না তাদের নামটা কি? নামটা 'হেফাজতে ইসলাম', 'হেফাজতে ধর্ম' না যে অন্য ধর্মের ব্যাপরে তারা নাক গলাবে। তারা বরঞ্চ এই আন্দোলনের মাধ্যমে যে অন্য সব ধর্মালম্বীদের নিজেদের দাবি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্ঠি করে দিল এর জন্য অন্যদের বাহবা পাওয়া উচিত, অন্য ধর্মালম্বী যারা আছেন তারা যদি নিজ ধর্ম এবং সৃষ্টিকর্তাকে ভালবাসেন তাহলে এগিয়ে আসুন এবং বলুন কোন কোন ক্ষেত্রে আপনাদের নিয়ে সীমালংঘন করা যাবে না।
মঙ্গলপ্রদীপ, মোমবাতি প্রজ্জলনের এগুলো এই চার-পাচ বছর আগেও এত ব্যাপকভাবে ছিল না এখন যে ভাবে হচ্ছে, আগে যেখানে মানুষের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করার কথা বলা হত এখন সেটা দখল করে নিচ্ছে প্রদীপ প্রজ্জলন! ১০ বছর আগেও বাংলাদেশে পরকীয়া কতটা প্রকটাকারে ছিল আর এখন তার কি অবস্থা, এগুলো কেন হচ্ছে কিভাবে হচ্ছে ভেবে দেখেছেন একবার? আমাদের যুগযুগ ধরে চলা আসা নিজস্ব সংস্কৃতি কি এতই খারাপ যে পাশের রাষ্ট্রের অপসংস্কৃতিগুলোকেই বুকে আগলিয়ে নিতে হবে?
আরো অনেক কিছুই বলা যেত, কিন্তু যার বুঝার সে অল্পতেই বুঝবে আর যে না বুঝার তার সাথে ২৪ ঘন্টা বাহাস করলেও লাভে হবে না। বাংলাদেশ তালেবান হয়ে যাবে এগুলো সব সস্তা ফালতু কথাবার্তা, এটা হলে মিশর,তিউনিশিয়া এতদিনে আফগানিস্তান হয়ে যেত। আর কোনো রাষ্ট্রই চাইলেও তালেবান বানানো যাবে না প্রথমত বৈশ্বিক চাপ,দ্বিতীয়ত অভ্যন্তরীণ চাপ যেটা বাংলাদেশে ক্ষেত্রে অত্যন্ত বিরাট ভুমিকা পালন করবে।
শামশির,শিপু এরা যে কারণে ছাগু ট্যাগ প্রাপ্ত পারবেন সেই একই জায়গায় অংশ নিয়ে সংহতি প্রকাশের জন্য কৌশিককে ছাগু ট্যাগ দিতে? সবকিছুকেই এভাবে ঢালাওভাবে জামাত ট্যাগ দিতে থাকলে ১.বাংলাদেশের সবাই একদিন জামাতি খেতাব পেয়ে যাবে কারণ আপনার, আমার, তার এবং আরেকজনের কিছু না কিছু বিষয়ে দ্বিমত থাকবেই এবং সেই দ্বিমতের কারণে আমরা একে অপরকে জামাত, ছাগু ট্যাগ দিয়ে যাব আর ২.আমও যাবে ছালাও যাবে, লাভের লাভ হবে জামাতের কারণ আরেকটি অরাজনৈতিক আন্দোলনও যাবে তাদের পকেটে। বরঞ্চ হেফাজত যেন তাদের মূল দাবি বা লক্ষ্য থেকে সরে না যায় সেদিকে নজর রাখা উচিত এবং তার জন্য সবাই মিলে তাদেরকে চাপের উপর রাখতে হবে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
মামুন হতভাগা বলেছেন: আপনি যা বোঝাতে চেয়েছেন তা বুঝছি,এবার আমি যা বোঝাতে চেয়েছি সেটা একটু বোঝেন।আমি কোথাও বলিনি যে যারা হরতাল বা অবরোধ ডেকেছে তারা সঠিক করেছে।হরতাল বা অবরোধ নিয়ে আমি কোন ব্যাখ্যায় যাইনি,আমি হেফাজত যে নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি দাবী করে আন্দোলন শুরু করলেও এখন তারা কি বলছে?
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
আপনি আমাকে দেখান,হেফাজতের উপর কবে হামলা,দমন-পীড়ন,নির্বিচারে গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা করা হইছে।এটা তো তাদের ভাষা নয়,এটা জামায়াতের ভাষা।আমি এটাই বুঝিয়েছি।
১৩নং দাবিটি খেয়াল করেন,তাদের কতজন গ্রেফতার হইছে?তাদের কতজনের নামে মিথ্যা মামলা হইছে?কতজন আহত বা নিহত হইছে?রাজনীতির ভাষা তো বোঝার মত বুদ্ধি তো আমাদের আছে,তাই না?১৩ নং দাবিটা জামায়াত করে আসছে সেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করার পর থেকেই। আপনি যথারতই বলেছেন, আরো অনেক কিছুই বলা যেত, কিন্তু যার বুঝার সে অল্পতেই বুঝবে আর যে না বুঝার তার সাথে ২৪ ঘন্টা বাহাস করলেও লাভে হবে না
১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৫
মিতাহামিদা০০৭ বলেছেন: আমি হে.ই আর জা.ই. কে ডি-সেকশন করে যা পেলাম মাইক্রোস্কোপে, তা হল -
১. ইসলামের মূলনীতি সচরাচর একই ছিল, আছে , থাকবে !
২. ইসলাম যেহেতু অপরিবর্তনীয় -তাই দাবী বা এজেন্ডা ও অপরিবর্তনীয় বা এক,
৩. অতএব হে.ই. আর জা.ই. র এজেন্ডাও এক !
হে, হে, হে , বুঝলেন সমীকরণ !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০২
মামুন হতভাগা বলেছেন: এই তো লাইনে আইছেন,এজেন্ডা বা সমীকরণ শব্দটা যখন বোঝেন তখন আমার লেখার বিষয়টাও নিশ্চয়ই বুঝবেন।দেখেও না দেখা বা বুঝেও না বোঝার ভান করা ইসলামে নিষেধ আছে।জানেন তো?
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২
এম আবু জাফর বলেছেন: কিছু লোকের ধারনা এরা হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে সব জামাত শিবির। তাহলে জামাত শিবির এতই শক্তিশালী !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
মামুন হতভাগা বলেছেন: হেফাজতের ব্যানারে সব জামায়াত-শিবির---আমি কোথায় বলেছি?লেখার বিষয় হেফাজত আর জামায়াতের এজেন্ডা বা দাবী নিয়ে।যা দেখলে বোঝা যায় জামায়াতের ভাষা এখন ফেফাজতের নেতাদের মুখ থেকে বের হচ্ছে।জামায়াত প্রতিষ্ঠা থেকে যেভাবে মানুষের ধর্মীয় আবেগ পুঁজি করে তাদের স্বার্থসিদ্ধি করেছে,এখনও তাই করছে সেটা বিএনপি বা হেফাজতের ঘারে ভর করে।আর আরেকটি বিষয়,আমি বিশ্বাস করি জামায়াত-শিবির অনেক শক্তিশালী সেটা অন্য বিষয়ে নয়,ধর্মকে ঢাল বানিয়ে নিজেদের অপকর্ম জায়েজ করার বিষয়ে।
১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯
কালো স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী আজকের এই লাখ লাখ মানুষ জামাত-শিবির??আজতে বাংলাদেশে দেখছে কোন খানে কত মানুষ....শুধু এতটুকুই বললাম।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
মামুন হতভাগা বলেছেন: আমার কোন কথা অনুযায়ী আপনার মনে হইছে কালকে হেফাজতের প্রোগ্রামে যাওয়া লাখ লাখ মানুষরে আমি জামাত-শিবির বানাইছি?অযথা ত্যানা প্যাচানি বা মুল কথা রেখে অন্য দিকে মোটিভ ঘুরিয়ে নেওয়া ভাল লক্ষণ নয়।
জামায়াত আর হেফাজতের এজেন্ডা নিয়ে কিছু বলার থাকলে বলেন
২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: @ পথিক আমি , এই ছবিটা দেখ ছআগুর বাচ্চা ছাগু
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২০
মামুন হতভাগা বলেছেন: ছবি দিছেন ধন্যবাদ কিন্তু পথিক আমি এর সাথে করা ব্যবহারটা দুঃখজনক।
২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
পথিক আমি বলেছেন: প্রভাষ প্রদৌত,থাপরায়া কানপট্টি লাল কইরা ফালামু ছাগলের বাচ্চা ছাগল যার তার সাথে ছাগু-ভাদা ট্যাগ খেলতে আসবি।
তর ছবি সম্পর্কে, এই ছবি দেখে লজ্জা লাগছে যে আরো একটা অরাজনৈতিক আন্দোলনকে জামাত জামাত করে সেই জামাতের পকেটে তুলে দেয়ার বন্দোবস্ত করতে দেখে, অথচ উচিত ছিল এই হারামিগুলারে ধরে ঐখানেই পিটায়া তার সাইদি বাপের নাম জন্মের মত ভুলায়া দেয়া।
২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: ছবি গুলা প্রমান করতেছে যে হয় জামাত-শিবির হেফাজতের আন্দলনের সুযোগ নিতে এই কাজ করছে অথবা যারা এই আন্দোলনকে জামাতের আন্দোলন বলে বানচাল করতে চায় তারা এই কাজ করছে । একমুখী চিন্তা না করে বহুমুখী চিন্তা করতে শিখেন , তারপর সিদ্ধান্তে পৌঁছান ।রাজনীতি এমন জিনিস যে - একজনের সমাবেশ মঞ্চে আর এক জন কক্টেল ফাটায় কিন্তু অনেক সময় নিজেরাই নিজেদের সমাবেশে ফাটায় শুধু অন্য দলের নাম দেয়ার জন্য।এই কারনে রাজনীতি বিশ্লেষণ করতে হলে রাজনীতিবিদ এর মত দেখতে হবে ছবি , সহজ সরল যেভাবে আসছে ওভাবে দেখলে হবে না । হেফাজতের আন্দোলনকে আমরা আন্দলনের পিছনে গিয়ে এত সহজে চিন্তা করে ফেলতে পারলাম যে এটা জামাত এর আন্দোলন আর আপনার দেয়া ছবির পিছনে কি আছে চিন্তা করতে টাইম লাগতেছে কেন ভাই ?? @প্রভাষ প্রদৌত ।
২৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
রাফা বলেছেন: আর যাই করেন ল্যান্জওয়ালাদের লাই দিবেন-না।
সহমত,ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মামুন হতভাগা বলেছেন: মানুষের ধর্মীয় আবেগ কাজে লাগিয়ে কিভাবে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করা যায়,এটা জামায়াত ছাড়া আর কোনদল ভাল ভাবে করতে পারে?হেফাজত আগে হরতালের বিরোধিতা করল আবার কাল তারাই হরতাল ডাকল !!! হেফাজতের ১১ আর ১৩ নং দাবী কি জামায়াতের দাবীর কপি-পেস্ট নয়?শহীদ মিনার বা স্মৃতি সৌধ নিয়ে কাদের চুলকানি আছে এটা বুঝতে তো মহা পণ্ডিত হবার দরকার কি আছে? কারা ইসলামের নামে ভাংচুর,হত্যা,বিধর্মীদের ধর্মীয় উপাসনালয় আগেও ধ্বংস করেছে,এখনও করছে,তা কি এদেশের মানুষ ভুলে গেছে?চান্দে সাইদির চেহারা দেখা গেছে,এ রকম গুজব প্রচার করে কারা তাণ্ডব চালিয়েছিল সেটা কি আমরা ভুলে গেছি?
না,ধর্মের নামে ব্যবসাকারিদের আমরা ভুলে যাইনি,সো ল্যাঞ্জাওয়ালাদের লাই দিব না এটা বিশ্বাস কইরেন।
২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
এই আমি সেই আমি বলেছেন: যাহা বাহান্ন তাহাই তিপান্ন । হেফাজতি জামাতি made for each other । একই অঙ্গে কত রূপ ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মামুন হতভাগা বলেছেন: হুম
২৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: পোষ্টের মূল বক্তব্যটার সাথে সামঞ্জস্য রেখেই কথাটি বলা, যাক্গে আপ্নি যথা সাধ্য চেষ্টা করেছেন রিপ্লাইতে।
পোষ্টটা আগেই দেখেছি। তবে কেউ বলছে সেটা ফটোশপে করা, (আমারও কিঞ্চিত সন্দেহ হয়, কারণ ফটোশপ আমারও জানা আছে) যদি করেই থাকে সে যেই হোক, তারও নিন্দা জানাই।
আমি হাসিনা কিংবা বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা কর্তে গিয়ে একটা সময় গালি দিয়েছিলাম, সেজন্য পোষ্ট দিয়ে ক্ষমা চেয়েছিলামও। এরপরও ব্লগে কিছু কুত্তার বাচ্চা সেইসব স্ক্রীনশট নিয়ে ব্যবসা করে।
এরকম অপরাধগুলো হওয়ার পেছনের কারণগুলোও কিন্তু একটু নেড়েচেড়ে দেখা জরুরী। যারাই বঙ্গবন্ধু ঝান্ডা বহন করে এমন কেউ যখন রাসুলকে গালি দেয় তখন কিন্তু কেউ কেউ ক্ষিপ্ত হয়ে ভাবেনা যে সেটা বঙ্গবন্ধু। তাই আমাদেরকেই সহনশীল হতে হবে।
আপনার মতন সহনশীল আওয়ামীলীগ আসুক ব্লগে সেই কামনা করি।
কারণ কি জানেন? কিছু আম্বালীগের পোষ্টে গেলে আম্লীগের চৌদ্দগুষ্টি ধৈরা গাইল্লাতে ইচ্ছে করে, আবার আপনার মতন কারো পোষ্টে আসলে সেই আম্লীগের প্রতি শ্রদ্ধাও আসে।
এবার আপনিই বুঝেন কোন যায়গায় ভূলটা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মামুন হতভাগা বলেছেন: শোনেন,আমাদের দেশে নতুন প্রজন্মের যারা রাজনীতিতে আসতেছে বা রাজনৈতিক বিষয়ে আগ্রহ দেখায় তারা বলে বা লিখে বেশী কিন্তু তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস নিয়ে কোন পড়াশুনা করে না।আমার মতে রাজনীতি করা রাজনীতির চর্চা করা সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়।সাম্প্রতিক কিছু বছর আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সাথে নতুন যুক্ত হওয়া নেতা-কর্মীরা নেতাদের সাথে লবিং করে এবং কিছু মিছিল-সমাবেশে অংশ নিয়েই নিজেকে বড় কেউকাটা মনে করে।অধিকাংশ নতুন নেতাকর্মীরা বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস তো দূরে থাক নিজ দলের ইতিহাসও জানেনা।রাজনীতি নিয়ে যদি পড়াশুনা না করা হয়,তাহলে আমি আপনার সাথে রাজনৈতিক বাহাসে গেলে আমি উল্টাপাল্টা তো বলবই।আর আমি যখনই বিভ্রান্তিমূলক বা উল্টাপাল্টা বলব তখন বিবাদ তো হবেই।আমি মনে করি নিজ দলের ইতিহাস জানার সাথে সাথে অন্যান্য দলগুলার ইতিহাসও জানতে হবে।তার জন্যই তো পড়তে হবে বেশী।আর আরেকটি বিষয় হল, ঘরের মাঝে বসে ব্লগে ডায়লগ বাজী করা অনেক অনেক সহজ কিন্তু সাধারণ মানুষ নিয়ে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়া অনেক অনেক কঠিন।সাধারণ মানুষদের এক এক জনের এক এক রকম চিন্তা-চেতনা থাকে।আর সেই চিন্তা-চেতনার সাথে নিজের চিন্তা-চেতনা মিনিমাইজ করে পথ চলা খুব কঠিন একটা কাজ।বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষই রাজনীতির কথা শুনেই চোখ-মুখ কুঁচকায় ফেলে,ব্যাপারটা এমন যে,রাজনীতি কোন ভাল মানুষ করে?আবার অনেকে শুধু মুখে বলে,রাজনীতির পরিবর্তন দরকার।এটুকু বলেই শেষ।কথা হল মুখে রাজনীতিকে খারাপ বলা বা পরিবর্তনের কথা বলেই বাহবা না কুঁড়িয়ে উচিত হল সবাইকে রাজনীতি সচেতন হতে হবে এবং বর্তমান রাজনীতির কালো অংশকে দূরে সরাবার জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে হবে।
ধন্যবাদ।
২৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
উযায়র বলেছেন: শাহাবাগের আন্দোলন হাইজাক হয়েছে ক্ষমতাশীলদের দ্বারা, হেফাজত হাইজাক করতে পারেনি বি এন পি বা জামাত
Click This Link
২৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
জামাত পিছনে আছে এইটা জানা কথা :>
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০
মামুন হতভাগা বলেছেন: হুম
২৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: জামায়াত খুব ধুরন্ধর ।সাধারন মানুষের ইমোশনকে ব্লাক মেইল করতে অস্তাদ ।ভালো লিখেছেন ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,জামায়াত আসলেই ধুরন্ধর অন্য যে কোনো রাজনৈতিক দলের চেয়ে।মানুষকে ধর্মের কথা বলে নিজদের স্বার্থ উদ্ধার করার এমন উদ্ভট রাজনৈতিক চিন্তা দেশের জন্য ভাল নয়
২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভাল লাগল, অনু্প্রাণিত হলাম
নতুন আরও একটা পর্ব আসছে, না দেখে থাকলে দেখে নিতে পারেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
মামুন হতভাগা বলেছেন: দেখব,ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬
আলতামাশ বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম আর জামাত এক নয়।
পোস্টটা বড়, এখন একটু ব্যস্ত। কমেন্ট রেখে গেলাম। পরে এসে কথা বলব