নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার কোন সীমান্ত নেই,নেই কোন সীমারেখা......

মামুন হতভাগা

আমার সোনার বাংলা... আমি তোমায় ভালবাসি।

মামুন হতভাগা › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুরু হল পথচলা লোকালয় থেকে জাতীয় সংসদ :) :) চলমান ঘটনাপঞ্জি-১

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৪











ছোটবেলায় যখন কেবল বুঝতে শিখেছি তখন দেখতাম আমাদের বাসায় সন্ধ্যার দিকে সুজা কাকা,মিলু কাকা,সালাম দাদু,বাবর আলী দাদু সহ আরও কিছু মানুষ আসত এবং আব্বা সহ তারা বাড়ীর পিছন দিকের রুমটায় রাত ১০ টা বা ১১টা পর্যন্ত আড্ডা দিত।বাড়ীর পিছনের ঐ রুমটা মুল বাড়ী থেকে আলাদা ছিল এবং রুমটায় সোফাসেট সহ কিছু চেয়ার আর একটি খাট ছিল।মাঝে মাঝে তারা আড্ডা দিত আমাদের বাড়ীর ড্রয়িং রুমে।আর যেদিন তারা ড্রয়িং রুমে আড্ডা দিত আমি তাদের সেই আড্ডায় মাঝে মাঝে উঁকি দিতাম।আমার উঁকিঝুঁকি দেখে প্রায়ই আমাকে ডেকে নিয়ে বাবর আলী দাদু আর সালাম দাদুর কেউ একজন আমাকে কোলে নিয়ে বসত।আমি তাদের কথাবার্তায় খুব চিন্তিত হয়ে পড়তাম।তারা আলোচনা করত সামরিক সরকার এরশাদের পতন ঘটাতে হবে,হরতাল দিতে হবে,দেওয়াল লিখন চালাতে হবে,কাউকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে তাকে ছাড়াতে হবে ইত্যাদি।তাদের কথার কোন মানেই যেহেতু বুঝতাম না মাঝে মাঝে কিছু প্রশ্ন করলে তারা হেসে বলত বড় হও বুঝবে,আর আমি বায়না ধরতাম না আমাকে এখনি বোঝাতে হবে।আমার বায়নার কাছে হার মেনে তারা আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করত।আর এই বোঝানোতেই শুরু হল আমার মাথায় রাজনীতি নামক ভাইরাসের প্রভাব।

সালাম দাদু তখন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ডাকসাইটে নেতা,নেত্রীর আত্মীয়।সুজা কাকা আওয়ামীলীগের নেতা,মিলু কাকা আমাদের ওয়ার্ডের কমিশনার।এইচ এম এরশাদ তখন রাষ্ট্রপতি।সামরিক শাসন চলে,পার্টি অফিসে যাওয়া নেতাদের প্রায় বন্ধ,আর তাই আমাদের বাড়ীর পিছনের রুমটা হয়ে ওঠে রাজনীতি আলোচনা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অন্যতম জায়গা।আর সেখানে আসা নেতাদের কাছ থেকে শেখা শুরু করলাম মুক্তিযুদ্ধ কি,বঙ্গবন্ধু কে,শেখ হাসিনা কে,জয়বাংলা মানে কি,হরতাল বা কার্ফু কি,রাজাকার-আলবদর কারা,জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের সময় কি করেছে,প্রভৃতি।আর এভাবেই তখনকার শীর্ষস্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাদের স্নেহ আর ভালবাসায় দিন কাটিয়েছি আর তখন থেকেই মনে একটা গোপন ইচ্ছা লালন শুরু করলাম ভবিষ্যতে রাজনৈতিক নেতা হবার।

ক্লাস নাইনে ওঠার পর ১৯৯৩ সালে খুলনা মহানগরের ২৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্নসম্পাদক দিয়ে সরাসরি রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ করে খুলনা সদর থানা ছাত্রলীগ,মহানগর ছাত্রলীগ,সবশেষে জেলা ছাত্রলীগ এর বিদ্রোহী গ্রুপে রাজনীতি করেছি।ঢাকায় শিক্ষা জীবনেও জড়িত ছিলাম আওয়ামী রাজনীতিতে।বিগত দুই বছরের বেশী সময় অবস্থান করছি দাদাবাড়ী-নানাবাড়ীর এলাকা পাইকগাছাতে।আর এই গ্রামের মেঠোপথে নোনাপানির সোনার মানুষদের সাথে অবস্থানের পিছনেও আছে এক ইতিহাস।

৫২ পাইনি,৬৯ পাইনি,৭১ পাইনি,৯০পেয়েছি কিন্তু মিছিলে যাবার বয়স ছিল না।সক্রিয় রাজনীতি করছি কিন্তু কখনও দলের কারো অন্যায় কাজ বা সিদ্ধান্তের সাথে সমঝোতা করিনি।একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে গর্ব করেছি,সব সময় প্রস্তুত থেকেছি দেশের জন্য নতুন কোন যুদ্ধে শামিল হতে।

রাজনীতি করেছি,পাশাপাশি পড়াশুনাও করেছি নিয়ম মেনে।বাণিজ্য শাখার ছাত্র হবার সুবাদে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্দান ইউনিভার্সিটি থেকে এম,বি,এ শেষ করেছি।খুলনা আর ঢাকার শহুরে জীবনে অভ্যাস্ত আমি কখনও গ্রামে থাকিনি।দাদা বাড়ি আর নানা বাড়ি পাশাপাশি হলেও দাদা বাড়ীর ভিটা দীর্ঘ ২২ টা বছর ফাঁকা পড়েই ছিল থাকার লোকের অভাবে।দাদা মারা গেছেন ৮৮ সালে খুলনার বাড়িতে।দাদিও মারা গেছেন মাত্র মাসদুই হল খুলনার বাড়িতে।নিয়ম মেনে ২/৩ বছর পর পর ২ দিন বেড়াতে গেছি নানা বাড়িতে।

নানা বাড়িতে একটানা বেশিদিন থেকেছি ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে।খুলনা-৬(পাইকগাছা-কয়রা) থেকে মনোনয়ন পান বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত সম্পর্কে মামা সোহরাব আলী সানা।।যাইহোক মামার মনোনয়নের সুবাদে নির্বাচনের আগের তিনটা মাস দিন-রাত পরিশ্রম করেছি।চষে বেড়িয়েছি পাইকগাছা-কয়রার প্রত্যেকটা অলিগলি।আপন করে নিতে পেরেছিলাম এখাকার নোনাপানির সাথে মিশে থাকা সোনার মানুষদের।আমাদের খুলনা জেলার জামায়াত-শিবিরের সবথেকে শক্ত ঘাটি হল এই পাইকগাছা-কয়রা।এখানে বি,এন,পি টিকে আছে নামে মাত্র।সেই জামায়াতের ঘাটি থেকে ব্যাপক ভোটে আমরা জিতেছিলাম,যার মুল ভুমিকায় ছিল তরুণ প্রজন্ম।যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে,রাজনীতির নতুন সংস্কৃতির উন্মোচন হবে- এই আশায় বুক বেঁধে জনগণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন ভোটাররা একচেটিয়া সমর্থন করেছিল আমাদের।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর চলে আসি আবার সেই কোলাহলের ঢাকার জীবনে।

ঢাকায় ফিরে শুরু করেছিলাম পারিবারিক ব্যবসা বুঝে নেবার চেষ্টা।কিন্তু ছন্দপতন ঘটল পাইকগাছা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন-আহ্বায়ক হরিদাস গাইন বাবুর এক ফোন কলে।কান্না জড়িত কণ্ঠে বাবুর মা আমাদের প্রিয় মাসী যখন বলল,"মামুন,আমরা মনে হয় আর পাইকগাছায় থাকতে পারবনা।চলে যেতে হবে আমাদের"।তারপর যা জানতে পারলাম তা শুনে রাগে ক্ষোভে ভাষাহীন হয়ে পরেছিলাম,মাসীকে শুধু বলতে পেরেছিলাম,কিছুই হবেনা আপনাদের।আমি রাতেই আসছি পাইকগাছা।

হরিদাস গাইন বাবু,বলা যায় জমিদার পরিবারের সন্তান।পাইকগাছা কলেজ,উপজেলা পরিষদ সহ অনেক প্রতিষ্ঠানের জায়গার মালিক ছিল বাবুর বাবা।পাইকগাছার উন্নয়নে কত বিঘা জায়গা যে বাবুর বাবা দান করেছে তার সঠিক হিসাব বলতে পারবেনা কেউ।সেই বাবু ছিল ছাত্রলীগের অন্তঃপ্রান নেতা।বিশেষ করে মামার রাজনীতির বড় একটা খরচের অংশ চালাত বাবু।তরুণদের মাঝে সবথেকে জনপ্রিয় নেতা বাবু।অনার্স-মাস্টার্স পড়া কালীন পাইকগাছা ছাত্রলীগের মুল শক্তি ছিল সে।সেই বাবুদের প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা মুল্যের পৌরসভার ভিতরের একটা জায়গা বেদখল হয়ে যায়।দখলের নেপথ্যে ছিল জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, এম,পি পুত্র,এমপির বড় জামাই,পৌরসভার মেয়র,জামায়াত নেতা রুলু,বিএনপির পৌরসভার নেতা দিপজল মনি।আমি পাইকগাছা এসে অবাক হয়ে দেখলাম রাজনৈতিক মতের মিল না থাকলেও বাবুদের জায়গা দখল ও জমি বিক্রি করে টাকা ভাগ করে নিতে মিলে মিশে একাকার আওয়ামী লীগ,জামায়াত আর বিএনপি নেতারা।শুরু করলাম এক ভয়াবহ শক্তির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক যুদ্ধ।বাবুর মা,বোন,বউদি সহ পরিবারের সবাই মিথ্যা মামলায় জড়াতে লাগল একের পর এক।আমরা ছুটে গেলাম জাতির বিবেক বলে পরিচিত সাংবাদিক ভাইদের কাছে।খুলনা প্রেস ক্লাবে একাধিক বার সংবাদ সম্মেলন করলাম।স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক গুলান একের পর রিপোর্ট করতে থাকে বিষয়টা নিয়ে।আমরা পাশে পাই ষোলআনা সমবায় সমিতি যা পাইকগাছার চেম্বার অফ কমার্স নামে পরিচিত,এগিয়ে আসে আইনজীবী সমিতি।কিন্তু কোন ভাবেই কোন কিছু করতে পারছিলাম না।অবশেষে দ্বারস্থ হই জননেত্রী মাতৃতুল্য শেখ হাসিনার কাছে।রাতে নেত্রীর সামনে থেকে শামিম ভাই ফোন দেন এমপি সাহেবকে।শামিম ভাই বাবুদের জায়গা কেন্দ্র করে যে সমস্যা চলছে আমার সাথে এমপি সমর্থিত গ্রুপটার সাথে তা পরেরদিন সকালের মধ্যে না মিটলে নেত্রী তাকে বলতে বাধ্য হবেন,এরকম কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন।ঐদিন রাতেই এম,পি সাহেব আমাকে ডেকে জায়গা বুঝে নেবার কথা বলে দেন।উদ্ধার হয় বাবুদের জমি।এ ঘটনায় দুটি বিষয় ঘটে একটি হল বড় একটা ক্ষমতাশালী জোটের সাথে শত্রুতা আরেকটি হল সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ও ভালবাসা।

নানা রাজনৈতিক ঘটনার জন্য গত প্রায় আড়াই বছর পড়ে আছি গ্রামে।রাজনীতির অপসংস্কৃতিকে বিদায় জানিয়ে নতুন প্রজন্মকে সাথে নিয়ে রাজনীতির নতুন ধারা সৃষ্টির স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে চলেছি।যার ফলশ্রুতিতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য।আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছি দলীয় মনোনয়ন পাবার কাজ এবং অবহেলিত পাইকগাছা-কয়রা (খুলনা-৬) এর গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্নযাত্রার।দোয়া কামনা করছি আপনাদের সবার।ভাল থাকবেন সবাই।

জয়বাংলা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: বাহ, দারুনতো।

মনোনয়ন পান সেটাই কামনা করি।

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি নতুন প্রজন্মের হাতেই বাংলাদেশের পরিবর্তন সম্ভব।আমাদের দেশের সকল দুর্দশার প্রধান কারণ হল রাজনীতিবিদদের গোঁড়ামি।পুরানো সকল গোঁড়ামির মুল উৎপাটন করতে দরকার তরুণ নেতৃত্ব।সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি।যদি আল্লাহ্‌ সহায় হয় তবে সব কিছুই সম্ভব।

২| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৪

বাংলার হাসান বলেছেন: উপরে উল্লেখিত ঘটনা গুলো সত্য হলে আপনার ভূমিকার প্রসংশা করি।

যেহেতু আপনি খুলনা শহরে থেকেছেন, তাই জানতে চাচ্ছি। আপনি কি খালেশপুরের সুসময়কে চিনেন? সে এক সময় খুলনা আজম খাঁন কলেজের ছাত্রলীগের সেক্রেটারী ছিল। যদ্দুর জানি সে অনেক আগেই আওয়ামী লীগের নেংরা রাজনীতির কাছে হার মেনে রাজনীতি করা ছেড়ে দিছে।

রামপাল বিদুৎ কেন্দ্র নিয়ে আপনার মতামত কি?

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

মামুন হতভাগা বলেছেন: সামাজিক যোগাযোগের কোন মাধ্যমে কি মিথ্যা বলে পার পাওয়া যায়?
না,সুসময় দা'র সাথে আমার যোগাযোগ হয়নি।হয়ত আমার দুর্ভাগ্য।
আজম খান কমার্স কলেজে আমার যাতায়াত শুরু জাকির ভাই যখন ভিপি ছিল তখন থেকে।তখন থেকে আজ পর্যন্ত সবাইকে চিনি জানি।
শুধু আওয়ামী লীগে নয়,নোংরা রাজনীতি নাই কোন দলে?নোংরা রাজনীতিকে হটিয়ে শুদ্ধ রাজনীতি চর্চার জন্য দরকার সবার সমান অংশগ্রহণ।
শুধু রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নয় যেকোনো উন্নয়ন কাজের জন্য যদি পরিবেশের উপর কোন খারাপ প্রভাব পড়ে তবে তার স্থান পরিবর্তন করা উচিত।বিদ্যুৎ কেন্দ্রও যেমন জরুরি তেমন সুন্দরবন রক্ষাও খুব জরুরি।সুন্দরবন আছে বলেই আমাদের দক্ষিণ অঞ্চল আয়লা বা সিডরের মত দুর্যোগের পরও টিকে আছি।
ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

কান্টি টুটুল বলেছেন:

আপনাদের দলে খারাপ মানুষগুলো প্রতিস্থাপিত হোক ভাল মানুষদের দ্বারা সেই কামনা করি। ভাল লাগল লেখা পড়ে।

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,দোয়া কইরেন।

৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

দমকল৮৬ বলেছেন: আমার জন্মও খুলনায় । ডাক্তার বাদশা মিয়ার ক্লিনিকে । ক্লিনিকটা কি এখনো আছে ?

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

মামুন হতভাগা বলেছেন: তাই নাকি?
ডাক্তার বাদশা মিয়া মারা গেছেন বেশ কিছু বছর আগে।ক্লিনিকটা এখনও আছে।
ধন্যবাদ

৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: বাহ, দারুনতো।

মনোনয়ন পান সেটাই কামনা করি।

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:০৭

মামুন হতভাগা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :) :)

৬| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছেতনার শূদ্ধতা বজায় থাকুক। অনেক শুভকামনা। জয় বাংলা!

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:০৮

মামুন হতভাগা বলেছেন: দোয়া কইরেন হামা ভাই :)

৭| ২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: শুভকামনা রইলো ভাই।

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:০৯

মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো :)

৮| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ২:১৩

শিপু ভাই বলেছেন:
নির্বাচনের এক মাস আগেই আমি চলে আসবো!!!

প্রচারনা ক্যাম্পগুলোর দায়িত্ব আমার!!!

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:২৭

মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ,কৃতজ্ঞ থাকব ভাই :)

৯| ০৩ রা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার লিখাগুলি অনেক আগে থেকেই আমাকে টানতো......। কিন্তু কখনও পরিচয়টা জানা হয়ে উঠেনি...। জেনে ভালো লাগলো আপনার অন্যায়ের বিরুদ্ধের লড়াই (হোকনা সেটা নিজের দলের বিরুদ্ধে).. এগিয়ে যান.. এমন শুদ্ধতম লোকেরাই বাংলাদেশে গুনগত পরিবর্তন আনতে পারে

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

মামুন হতভাগা বলেছেন: "তারুণ্যই শক্তি,তারুণ্যেই মুক্তি"----এই মন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলেছি সাধারণের মাঝে। তরুণ প্রজন্মের মাধ্যমেই যে বাংলাদেশের রাজনীতি,অর্থনীতি,সামাজিক নিরাপত্তা ইত্যাদি সহ সব বিষয়ে যে পরিবর্তন আনা সম্ভব সেই বিষয়টা মাথায় রেখে স্বপ্নপথের যে যাত্রা শুরু করেছিলাম এখন তার পূর্ণতা আনতেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে।
দোয়া করবেন।ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.