নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমাতে আছি.......

এম মামুন েহােসন

এম মামুন েহােসন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিআরইউ-গ্রামীণফোন অ্যাওয়ার্ড পেলেন যায়যায়দিনের এম মামুন হোসেন

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

ডিআরইউ-গ্রামীণফোন অ্যাওয়ার্ড

পেলেন যায়যায়দিনের এম মামুন হোসেন



ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)-গ্রামীণ ফোন রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৪ পেয়েছেন দৈনিক যায়যায়দিনের সিনিয়র রিপোর্টার এম মামুন হোসেন। ‘কী শিখছে শিশুরা’ শিরোনামে তিন পর্বের ধারাবাহিক শিক্ষা বিষয়ক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য তাকে এ পুরস্কার দেয়া হয়েছে।

সোমবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। সংগঠনের সভাপতি শাহেদ চৌধুরীর সভপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এবং গ্রামীণফোনের হেড অব কমিউনিকেশনস মার্কাস এডাকটুসন, জুরি বোর্ড চেয়ারম্যান শাহজাহান সরদার, ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুরসালিন নোমানী।

গত ২১ জুন শনিবার দৈনিক যায়যায়দিনে ‘কী শিখছে শিশুরা’ শিরোনামে প্রথম পর্বে ‘ভুলে ভরা প্রাথমিকের পাঠ্যবই’ শীর্ষক লিড সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে পরের দিন পত্রিকায় সম্পাদকীয়ও হয়। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ভুল ও অসম্পূর্ণ তথ্যে ভরা প্রাথমিকের সব শ্রেণির পাঠ্যবই। শিশু মনোস্তাত্ত্বিক বিষয়টি বিবেচনায় না নিয়েই এসব বইয়ে অপ্রচলিত কঠিন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলা একাডেমির প্রমিত বানানের দোহাই দিয়ে অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়েছে ভুল বানান। বইয়ে বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের সংজ্ঞা নেই। প্রতিটি শ্রেণিতে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রচনা থাকলেও তা সাল, তারিখ ও প্রেক্ষাপটের উল্লেখ ছাড়া অসম্পূর্ণ। বইয়ে বিষয়ের সঙ্গে মিল নেই ব্যবহৃত ছবির। ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণিতে একই নামের বই। একই আঁকিয়ের একটি ছবি দিয়ে করা হয়েছে সব শ্রেণির বইয়ের ইনার প্রচ্ছদ। ধর্ম শিক্ষা বইয়ের নাম পরিবর্তন করে নৈতিক শিক্ষা সংযোজন করা হলেও বইয়ে নৈতিকতার কোন ব্যাখ্যা নেই। গত দুই বছর ধরে শিশুরা ভুলে ভরা এসব পাঠ্যবই পড়লেও সংশোধন হয়নি এসব ভুল। ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্বে ‘ গরিবের পাঠশালায় শিক্ষার নিম্নমান’ এবং তৃতীয় পর্বে ‘ব্যাঙের ছাতার মতো কিন্ডারগার্টেন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত খবরে টনক নড়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃপক্ষের। গত শনিবার প্রকাশিত শীর্ষ সংবাদে পাঠ্যবইয়ের যেসব ভুলগুলো উল্লেখ করা হয়েছে তা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয়। উল্লেখ্য, এরআগে ২০১১ সালে ‘বেসরকারি ৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ ক্যাম্পাস বিক্রি’ শিরোনামে অনুসন্ধানী শিক্ষা বিষয়ক প্রতিবেদনের জন্য এম মামুন হোসেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পান।যায়যায়িদন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.