নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানিক মুহাম্মদ

সব সময় সত্য বলার চেষ্টা করি।

মানিক মুহাম্‌মদ

সব সময় সত্য বলার চেষ্টা করি।

মানিক মুহাম্‌মদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

থেমে নেই কোটাবিরোধী আন্দোলন: ঈদের পর নতুন কর্মসূচি

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ভিডিও দেখে ছবি সনাক্ত করার ঘোষণা দেয়ার পরও থেমে নেই কোটাবিরোধী আন্দোলন। সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে এখনো এ আন্দোলন অব্যহত রাখা হয়েছে। ঈদের পরেই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা হবে বলে জানা গেছে।



সর্বশেষ, ৩৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারীর ফল প্রকাশের পর শাহবাগে আন্দোলন শুরু করে বঞ্চিতরা। পরে এ আন্দোলনকে আরো সক্রিয় করতে তারা ফেসবুক ও বিভিন্ন সামাজিক সাইটে বেশ কয়েকটি পেজ চালু করে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পিএসসি নতুন করে ফল ঘোষণা করলেও কোটা সংস্কারের দাবিতে আবারো আন্দোলনের ডাক দেয়া হয়।



পরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের বাঁধার মুখে আন্দোলন পন্ডু হয়ে যায়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ক্ষুদ্ধ হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, কোটা বাতিলের দাবিতে যারা আন্দোলন করেছে তাদেরকে পিএসসিতে চাকুরি দেয়া হবে না। ভিডি দেখে দেখে তাদেরকে সনাক্ত করা হবে।



প্রধানমন্ত্রীর এরকম বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে তীব্র সমালোচনা হয়। শিক্ষার্থীরা শেখ হাসিনাকে নিয়ে নানা ধরনের কটুক্তি করেন। কিছুদিন পর বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যাদেরকে চাকুরী থেকে বাদ দেয়া হবে তাদেরকে চাকুরী দেয়ার আশ্বাস দেন।



ফলে আন্দোলন আবারো চাঙ্গা হয়ে উঠে। তবে পবিত্র রমজানের কারনে রাজপথে কর্মসূচি স্থগিত করা হয়। তবে ফেসবুকে ও বিভিন্ন ব্লগে আন্দোলন অব্যহত থাকে। সোহরাওয়াদী উদ্যানে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা একটি ইফতার মাহফিল করেছে বলেও জানা গেছে।



আন্দোলনকারী বেশ কয়েকজন জানিয়েছেন, ঈদের পরে কোটা সংস্কারের দাবিতে নতুন কর্মসূচির ঘোষণার কথা রয়েছে। যৌক্তিক দাবি আদায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাজপথে নেমে আসবেন বলেও তারা মনে করছেন।



মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: থামা উচিত নয়।

এইরকম প্রকাশ্যে সরাসরি নোংরা হুমকি দাতা পৃথিবীতে আর ২য়টি সম্ভবত নেই।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

কষ্টসখা বলেছেন: কোটার মত অমানবিক ব্যাপারে যারা কোটার পক্ষ অবলম্বন করে তাদের মনুষত্ব নোংরা রাজনীতির কাছে বন্ধক রাখা। তাইতো স্বাধীনতার চেতনা বিক্রি করে ক্ষমতায় আসতে চায় এরা। তবে কোটার পাশাপাশি মৌখিক পরীক্ষর নাম্বার কমিয়ে আনাটাও জরূরি তা নাহলে একপক্ষ মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আর দলীয় চামচাগুলোকে নিয়োগ দিবে আর অন্যপক্ষ টাকার বিনিময়ে বাতাস ভবন থেকে লিষ্ট পাঠাবে প্রকৃত মেধাবীদের কোন লাভ হবে না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.